সৌদি আরবের প্রধানমন্ত্রী হলেন যুবরাজ সালমান



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানকে দেশটির প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজের নির্দেশে মন্ত্রিসভায় আনা রদবদলে তাকে এ দায়িত্ব দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৭ সেপ্টেম্বর) রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সৌদি প্রেস এজেন্সির (এসপিএ) বরাত দিয়ে আল-জাজিরা এ কথা জানিয়েছে।

যুবরাজ সালমান বিশ্বের বৃহত্তম তেল রফতানিকারকের অঘোষিত শাসকই বলা হয়। এই নিয়োগের মধ্য দিয়ে সরকারপ্রধান হিসেবে তার ভূমিকার আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করা হলো।

এমবিএস হিসেবেও পরিচিত সৌদি যুবরাজ। এত দিন উপ-প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর দায়িত্বও পালন করছিলেন তিনি । নতুন প্রতিরক্ষামন্ত্রী করা হয়েছে তার ছোট ভাই খালিদ বিন সালমানকে। যিনি উপপ্রতিরক্ষামন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন।

রাজকীয় ফরমানে অন্য জ্যেষ্ঠ মন্ত্রীদের স্বপদে বহাল রাখা হয়েছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফায়সাল বিন ফারহান আল-সউদ, অর্থমন্ত্রী মোহাম্মদ আল-জাদান এবং বিনিয়োগমন্ত্রী খালিদ আল-ফাতিহ নিজ নিজ পদে বহাল রয়েছেন।

অতীতে সৌদি আরবে সাধারণত প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নিজের কাছে রাখতেন বাদশাহ। ছেলে এমবিএসকে প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ দেওয়ার মাধ্যমে ধীরে হলেও পোক্তভাবেই ক্ষমতা হস্তান্তর অব্যাহত রেখেছেন ৮৬ বছর বয়সী বাদশাহ সালমান।

যুক্তরাষ্ট্রে টর্নেডোর আঘাত, নিহত ২১



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য পশ্চিমাঞ্চলের আটটি রাজ্যের বিভিন্ন শহরে প্রচণ্ড টর্নেডোর আঘাতে অন্তত ২১ জন নিহত হয়েছে। এছাড়া আহত হয়েছে অনেকে। ঝড়ের ফলে অসংখ্যা বাড়িঘর বিধ্বস্ত হয়েছে, হাজার হাজার লোক বিদ্যুৎবিহীন অবস্থায় রয়েছে।

টর্নেডোর আঘাতে আরকানসাসে মারা গেছে পাঁচজন, টেনেসিতে সাতজন, ইলিনয়সে চারজন, ইন্ডিয়ানায় তিনজন। এছাড়া আলাবামা ও মিসিসিপিতে একজন করে মারা গেছে।

আরকানসাসের এক অধিবাসী জানান, ভয়াবহ টর্নেডোতে তিনি হতবাক হয়ে পড়েছিলেন। তিনি বলেন, 'আমি এখানে বাস করছি ১৯৮৫ সাল থেকে। আমি পুরো এলাকা ভালোমতো চিনি। কিন্তু টর্নেডোর তাণ্ডবের পর কিছুই চেনা যাচ্ছে না।... একটি ভবনকে আমি তিন মাইল দূরে বিধ্বস্ত অবস্থায় দেখছি।'

;

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতি রাশিয়া, ক্ষুব্ধ ইউক্রেন



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাশিয়া আজ হতে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেছে, যদিও ইউক্রেন এটি আটকে দেয়ার আহ্বান জানিয়েছিল।

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের ১৫টি সদস্য দেশ পর্যায়ক্রমে এক মাস করে সভাপতির দায়িত্ব পালন করে। রাশিয়া সর্বশেষ এই দায়িত্ব পেয়েছিল ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে, যখন তারা ইউক্রেনের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক আক্রমণ শুরু করেছিল।

এর মানে হচ্ছে, জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্বে আছে এখন এমন এক দেশ, যে দেশের প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে কথিত যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে একটি আন্তর্জাতিক গ্রেফতারি পরোয়ানা আছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত গত মাসে প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বিরুদ্ধে এই পরোয়ানা জারি করে। তবে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত জাতিসংঘের কোন অঙ্গ প্রতিষ্ঠান নয়।

রাশিয়ার ব্যাপারে ইউক্রেনের অভিযোগ সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্র বলেছিল, তারা নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতি পদে যেতে রাশিয়াকে আটকাতে পারবে না। রাশিয়া নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য। পরিষদের অপর চারটি স্থায়ী সদস্য দেশ হচ্ছে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স এবং চীন।

নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির ভূমিকা মূলত পদ্ধতিগত দায়িত্ব পালনের মধ্যে সীমাবদ্ধ। তবে জাতিসংঘে রাশিয়ার দূত ভ্যাসিলি নেবেনজিয়া রুশ বার্তা সংস্থা তাস নিউজ এজেন্সিকে বলেছেন, তিনি নিরাপত্তা পরিষদে কয়েকটি বিতর্ক পরিচালনা করবেন, এর মধ্যে একটি অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কিত।

তিনি বলেন, বর্তমান একক-মেরু-ভিত্তিক বিশ্বব্যবস্থাকে প্রতিস্থাপন করবে যে নতুন বিশ্বব্যবস্থা, সেটি নিয়েও তিনি আলোচনা করবেন।

ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী দিমিত্র কুলেবা নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতি হিসেবে রাশিয়ার দায়িত্ব গ্রহণকে “এপ্রিল ফুল’স ডে’র” সবচেয়ে “বাজে রসিকতা” বলে মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, আন্তজার্তিক নিরাপত্তা ব্যবস্থার কাঠামো এখন যেভাবে কাজ করছে, তা যে কতটা গলদপূর্ণ, এটা তাই মনে করিয়ে দিচ্ছে।

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টা মিখাইলো পডোলিয়াক বলেছেন, “এর মাধ্যমে আসলে আন্তর্জাতিক আইন আবারও ধর্ষিত হলো- যারা আরেকটি দেশের বিরুদ্ধে আগ্রাসী যুদ্ধ চালায়, আন্তর্জাতিক অপরাধ আইনের সব নিয়ম-কানুন লঙ্ঘন করে, জাতিসংঘ সনদ ধ্বংস করে, পরমাণু নিরাপত্তাকে অবহেলা করে- তারা একটি গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা সংস্থার নেতৃত্বে থাকতে পারে না।”

প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি গত বছর নিরাপত্তা পরিষদকে সংস্কার করা অথবা পুরোপুরি বিলুপ্ত করার আহ্বান জানিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, এটি রাশিয়ার হামলা বন্ধে বা প্রতিরোধে যথেষ্ট ব্যবস্থা নিতে ব্যর্থ হয়েছে। তিনি নিরাপত্তার পরিষদ থেকে রাশিয়ার সদস্যপদ বাতিলেরও আহ্বান জানিয়েছিলেন।

তবে যুক্তরাষ্ট্র তখন বলেছিল, তাদের হাত বাঁধা, কারণ জাতিসংঘ সনদে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের কোন স্থায়ী সদস্য দেশকে বাদ দেয়ার কোন সুযোগ নেই।

“দুর্ভাগ্যবশত, রাশিয়া জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য দেশ। এই বাস্তবতাকে পরিবর্তন করার কোন রকম সম্ভাব্য আন্তর্জাতিক আইনি পথ নেই”- এ সপ্তাহে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছিলেন হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি কারিন জ্যাঁ-পিয়ের।

তিনি একথাও বলেন যে, যুক্তরাষ্ট্র আশংকা করে মস্কো “নিরাপত্তা পরিষদে তাদের আসনকে কাজে লাগিয়ে মিথ্যে তথ্য ছড়ানো অব্যাহত রাখবে এবং ইউক্রেনে তাদের চালানো কাজ-কর্মের পক্ষে সাফাই গেয়ে যাবে।”

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ হচ্ছে বিশ্বে শান্তি বজায় রাখার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত আন্তর্জাতিক সংস্থা।

নিরাপত্তা পরিষদের পাঁচটি স্থায়ী আসনে আছে পাঁচটি দেশ। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর বিশ্বে যেসব দেশ ক্ষমতাধর ছিল, তাদের প্রাধান্য দিয়েই গঠন করা হয়েছে এই পরিষদ। স্থায়ী সদস্যদের পাশাপাশি পরিষদে আছে দশটি অস্থায়ী সদস্যপদ।

রাশিয়া যেহেতু নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য, তাই যে কোন প্রস্তাব তারা নাকচ করে দিতে পারে।

নিরাপত্তা পরিষদে কোন প্রস্তাব পাশ হতে হলে প্রস্তাবের পক্ষে অন্তত নয়টি ভোট পড়তে হয়, তবে কোন স্থায়ী সদস্য দেশ প্রস্তাবের বিপক্ষে ভোট দিলে সেটি বাতিল হয়ে যাবে।

গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার যুদ্ধ থামানোর লক্ষ্যে নিরাপত্তা পরিষদে যে প্রস্তাব আনা হয়েছিল, রাশিয়া সেটিতে ভিটো দেয়। অন্যদিকে চীন, ভারত এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত এই প্রস্তাবে ভোট দানে বিরত থাকে।

সেপ্টেম্বরে আবার আরেকটি প্রস্তাব আনা হয়েছিল, যাতে ইউক্রেনের চারটি অঞ্চল অবৈধভাবে রাশিয়া নিজদেশের সীমানাভুক্ত করার যে পদক্ষেপ নেয়, সেটি বাতিলের আহ্বান জানানো হয়। এবারও রাশিয়া ভিটো দিয়ে এই প্রস্তাব নাকচ করে দেয়। এই প্রস্তাবে ভোটদানে বিরত ছিল ব্রাজিল, চীন, গ্যাবন এবং ভারত।

;

ইউক্রেনকে ১৫৬০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে আইএমএফ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুদ্ধ বিধ্বস্ত ইউক্রেনকে চার বছরে এক হাজার ৫৬০ কোটি ডলার ঋণ দেওয়ার কর্মসূচি অনুমোদন করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) নির্বাহী পরিষদ।শুক্রবার (৩১ মার্চ) এই ঋণ কর্মসূচি অনুমোদিত হয়।

আইএমএফ এক বিবৃতিতে বলেছে, এই সিদ্ধান্তের ফলে কিয়েভকে তাৎক্ষণিকভাবে প্রায় ২৭০ কোটি ডলার দেওয়ার পথ পরিষ্কার হলো। এই অর্থ ইউক্রেনের বিশেষ করে জ্বালানি খাতে উচ্চাভিলাষী সংস্কারের জন্য প্রয়োজন হবে। বিস্তৃত তহবিল সুবিধা (ইএফএফ) ঋণের মাধ্যমে আইএমএফ এবারই প্রথম বড় ধরনের যুদ্ধে জড়িয়ে পড়া কোনো দেশের জন্য প্রচলিত অন্যতম প্রধান অর্থায়ন কর্মসূচি অনুমোদন করল।

ইউক্রেনের জন্য আইএমএফের আগের ৫০০ কোটি ডলারের দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি গত বছরের মার্চে বাতিল হয়ে যায়, সেসময় আন্তর্জাতিক এই আর্থিক প্রতিষ্ঠানটিকে বেশকিছু শর্তে কিয়েভকে ১৪০ কোটি ডলার দিয়েছিল। অক্টোবরে ‘ফুড শক উইন্ডো’ কর্মসূচির আওতায় ইউক্রেনকে আরো ১৩০ কোটি ডলার দিয়েছিল প্রতিষ্ঠানটি। আইএমএফের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বৈশ্বিক যে ১১ হাজার ৫০০ কোটি ডলার সাহায্যের কথা বলা হচ্ছে, তার মধ্যে আইএমএফের ঋণ ছাড়াও বিভিন্ন বহুপাক্ষিক প্রতিষ্ঠানের অনুদান ও রেয়াতযোগ্য ঋণের ৮ হাজার কোটি ডলার এবং ২ হাজার কোটি ডলার সমমূল্যের ঋণ মওকুফের প্রতিশ্রুতিও আছে।

এজন্য ইউক্রেনকে আগামী দুই বছরের মধ্যে অবশ্যই রাজস্ব আয় বাড়ানোর পদক্ষেপ, বিনিময় হারে স্থিতিশীলতা বজায় রাখা, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা অটুট রাখা এবং দুর্নীতিবিরোধী প্রচেষ্টা জোরদারের মতো সুনির্দিষ্ট অনেক শর্ত পূরণ করতে হবে।

ঋণ অনুমোদনের পর ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি স্বাগত জানিয়ে টুইটারে তিনি লিখেছেন, রুশ আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আমাদের লড়াইয়ে এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ সহায়তা। এটি একসঙ্গে আমাদের অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে, পাশাপাশি এর মাধ্যমে সামনে আমাদের চলার পথ আরও সুন্দর হবে এবং শত্রুরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে আমাদের জয় সুনিশ্চিত হবে।

;

যুক্তরাষ্ট্রে টর্নেডোর আঘাত, ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাষ্ট্রের আরকানসাসে বড় ধরনের টর্নেডোর আঘাতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় এ অঙ্গরাজ্যের গভর্নর টুইট করে এ তথ্য জানিয়েছেন। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার (৩১ মার্চ) এ টর্নেডো আঘাত হানার পর উদ্ধারকর্মীরা দ্রুত কার্যক্রম শুরু করেছে।

গভর্নর সারাহ হুকাবায়ে স্যান্ডার্স টুইটারে জানান, টর্নেডোতে মধ্য আরকানসাসে উল্লেখযোগ্য ক্ষতি হয়েছে। পুলিশ ও জরুরি সেবা সংস্থাগুলো দুর্গতদের সহায়তায় কাজ করছে। জাতীয় আবহাওয়া দপ্তর থেকে আরও ঝড়ের পূর্বাভাস দেওয়ায় তিনি বাসিন্দাদের সতর্ক থাকতে পরামর্শ দিয়েছেন।

ইলিনয়তে ১৬টি, আরকানসতে ১২টি, আইওয়াতে ৮, উইসকনসিনে ৩, টেনেসিতে ২ এবং মিসিসিপিতে ২টি টর্নেডোর উৎপত্তি হয়েছিল বলে জানিয়েছে তারা।

আরকানসর উইনে একটি টর্নেডো আঘাত হানার পর সেখানে অন্তত দুইজনের মৃত্যু হয় বলে সেইন্ট ফ্রান্সিস কাউন্টির ময়নাতদন্তকারী কর্মকর্তা সিএনএনকে নিশ্চিত করেছেন।

নিউইয়র্ক টাইমসের খবরে বলা হয়, রাজ্যের রাজধানী লিটল রকের কাছে এ টর্নোডো আঘাত হানে। এতে গাছপালা উপড়ে গেছে এবং বাড়িঘর ধ্বংস হয়েছে। বিদ্যুৎহীন অবস্থায় রয়েছে ৭০ হাজারের বেশি মানুষ।

গভর্নরের কার্যালয় তাৎক্ষণিক হতাহতের কোনো খবর দিতে পারেনি। তবে, স্থানীয় একটি হাসপাতাল থেকে বলা হয়, তাদের কাছে আহত ব্যক্তিরা আসছেন। আহতদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রে বিশেষ করে দেশটির মধ্য ও দক্ষিণাঞ্চলে প্রায়ই টর্নেডো আঘাত হানে।

;