পৃথক দুর্ঘটনায় ৩টি ভারতীয় উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পৃথক দুর্ঘটনায় একদিনেই ভারতের তিনটি প্লেন বিধ্বস্ত হয়েছে। ভারতীয় বিমান বাহিনীর সুখোই সু-৩০ ও মিরেজ২০০০ নামের দুটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়েছে।

শনিবার (২৮ জানুয়ারি) মধ্যপ্রদেশে প্রশিক্ষণ চলাকালে উড়োজাহাজ দুটি বিধ্বস্ত হয়। এছাড়া রাজস্থানের ভরতপুরে অপর একটি চার্টার্ড প্লেন বিধ্বস্ত হয়েছে বলে এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে।

প্রতিরক্ষা বাহিনীর সূত্র অনুযায়ী, উড়োজাহাজ দুটি গোয়ালিয়ার বিমান ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করেছিল। সেখানে বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ মহড়া চলছিল। কেউ হতাহত হয়েছে কিনা- সেজন্য উদ্ধারকর্মীরা তল্লাশি চালাচ্ছে।

‘বিধ্বস্ত হওয়ার সময় সু-৩০ উড়োজাহাজে দুইজন এবং মিরেজ ২০০০ এ একজন পাইলট ছিলেন। তাৎক্ষণিক পাওয়া খবরে জানা গেছে দুইজন পাইলট নিরাপদে আছেন। উদ্ধারকারী এয়ারফোর্স হেলিকপ্টারটি তৃতীয় পাইলটের অবস্থোনের দিকে যাচ্ছে’ জানায় সূত্রটি। 

ভারতীয় গণমাধ্যমের খবরে জানানো হয়েছে, কারিগরি ত্রুটির কারণে ভরতপুরে ওই চার্টার্ড প্লেন দুর্ঘটনা ঘটেছে। রাজস্থানের পুলিশ এবং স্থানীয় প্রশাসন ঘটনাস্থলে রয়েছে। উদ্ধার অভিযান চলছে।

এদিকে আজই রাজস্থান সফরে যাওয়ার কথা রয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর। তার আগে বিমান বাহিনীর দুটি যুদ্ধ প্লেনের দুর্ঘটনা উদ্বেগ বাড়িয়েছে।

হাসপাতালে পোপ ফ্রান্সিস



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ নিয়ে ইতালির রোমের একটি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ক্যাথলিক খ্রিস্টান ধর্মালম্বীদের প্রধান ধর্মগুরু পোপ ফ্রান্সিস।

ভ্যাটিকানের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। খবর বিবিসির

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ৮৬ বছর বয়সী পোপ ফ্রান্সিস গত কয়েকদিন ধরে শ্বাসকষ্টের সমস্যায় ভুগছিলেন। তবে তার করোনা হয়নি।

এই ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত একটি সূত্র বিবিসিকে জানিয়েছে, ধারণা করা হচ্ছে পোপ ফ্রান্সিসের ঘনিষ্ঠ স্টাফ এবং তার নিরাপত্তারক্ষী আজ রাতে জেমেলি হাসপাতালে থাকবেন।

জানা গেছে, যতদিন প্রয়োজন ততদিন পোপ ফ্রান্সিসের শারীরিক পরীক্ষা করা হবে। এছাড়া ভ্যাটিকানের মুখপাত্র এর আগে বলেছিলেন, নির্ধারিত মেডিকেল পরীক্ষার জন্য পোপকে হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।

;

পুতিনের পরমাণু অস্ত্র মোতায়েনের আলোচনা ‘বিপজ্জনক’: বাইডেন



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন মঙ্গলবার রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের প্রতিবেশী দেশ বেলারুশে পরমাণু অস্ত্র মোতায়েনের ঘোষিত পরিকল্পনার কঠোর সমালোচনা করেছেন এবং এটিকে ‘বিপজ্জনক’ বলে উল্লেখ করেছেন। খবর এএফপি’র।

বাইডেন হোয়াইট হাউজে সাংবাদিকদের বলেন, ‘এটি বিপজ্জনক আলোচনা এবং উদ্বেগজনক।’

ক্রেমলিন নেতা শনিবার ঘোষণা দেন যে তিনি বেলারুশে রাশিয়ার কৌশলগত পরমাণু অস্ত্র মোতায়েনের নির্দেশ দিয়েছেন। বেলারুশ হচ্ছে রাশিয়ার ঘনিষ্ঠ মিত্র দেশগুলোর অন্যতম। মস্কো পক্ষের কর্তৃত্ববাদী নেতা আলেকজান্ডর লুকাশেঙ্কো দেশটি পরিচালনা করেন।

ওয়াশিংটন এই পরিকল্পনার নিন্দা করেছে। রাশিয়া ও বেলারুশের প্রতিবেশী দেশ পশ্চিমাপন্থী ইউক্রেনকে পরাজিত করার প্রচেষ্টার এক বছরেরও বেশি সময় পর মস্কো এমন পরিকল্পনা করে।

তবে মার্কিন কর্মকর্তারা বলছেন, তারা রাশিয়ার পরমাণু অস্ত্র স্থানান্তরের কোনো লক্ষণ দেখেনি।

বাইডেন বলেন, ‘তারা এখনো তা করেনি।’

;

স্কটল্যান্ডে প্রথম মুসলিম শাসক হামজা ইউসুফ



সাঈদ চৌধুরী
হামজা ইউসুফ

হামজা ইউসুফ

  • Font increase
  • Font Decrease

স্কটল্যান্ডে সরকার প্রধান তথা ‘ফার্স্ট মিনিস্টার’ হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে যাচ্ছেন প্রথম কোন মুসলিম রাজনীতিক। স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টি-এসএনপির সর্বোচ্চ নেতা নির্বাচিত হয়েছেন পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত ৩৭ বছর বয়সী হামজা ইউসুফ। ফার্স্ট মিনিস্টার নিকোলা স্টার্জনের স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন তিনি। এর মধ্য দিয়ে পশ্চিম ইউরোপের কোনো দেশের প্রথম মুসলিম শাসক হতে চলেছেন কৌশলী ও সাহসী সংগঠক হামজা ইউসুফ।

ব্রিটেনসহ ইউরোপ জুড়ে এটা ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে। মুসলিম কমিউনিটি এতে বেশ উৎফুল্ল। বিভিন্ন ইসলামী সংগঠন ও ব্যক্তিত্ব হামজা ইউসুফকে প্রাণখােলা অভিনন্দন জানাচ্ছেন।

এর আগে, ২০২১ সালের মে মাসে লন্ডনের মেয়র হিসেবে দ্বিতীয় মেয়াদে নির্বাচিত হয়েছেন লেবার পার্টির নেতা সাদিক খান। বর্তমান সরকার দল কনজারভেটিভ পার্টির সাউন বেইলিকে হারিয়ে তিনি মেয়র নির্বাচিত হন। ব্রিটিশ-পাকিস্তানি সাবেক পার্লামেন্ট সদস্য সাদিক খান যখন ২০১৬ সালে প্রথম লন্ডনের মেয়র নির্বাচিত হন, তিনি ছিলেন ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত কোন দেশের রাজধানী শহরের প্রথম মুসলমান মেয়র। তখন নতুন প্রজন্মের মুসলিম তরুণেরা মূলধারার রাজনীতিতে ব্যাপকভাবে অংশগ্রহণে আশাবাদী হয়েছেন।

শুধুমাত্র মুসলিম কমিউনিটি নয়, হামজা ইউসুফের বিজয়ে ব্রিটেনের এশিয়ান রাজনৈতিক ও সামাজিক ব্যক্তিত্বদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দনে সয়লাব হয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। ২০২২ সালের অক্টোবর মাসে ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ এশিয়ান রাজনীতিক ঋষি সুনাক ব্রিটেনের ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ পার্টির নেতা এবং প্রধানমন্ত্রী হওয়ার বিষয়টিও আলোচনায় আসছে। ঋষি সুনাকই প্রথম একজন ভারতীয় বংশোদ্ভূত অভিবাসীর সন্তান, একজন অশ্বেতাঙ্গ ব্রিটেনের রাষ্ট্র ক্ষমতার শীর্ষ পদে বসেছেন।

২০২১ সালে স্কটল্যান্ডে আরেক মুসলিম রাজনীতিক আনাস সারওয়ার স্কটিশ লেবার পার্টির প্রধান নির্বাচিত হয়েছেন। এশীয় বংশোদ্ভূত এবং মুসলমান প্রতিনিধি হিসেবে আনাসই প্রথম ব্যক্তি ব্রিটেনের কোনো বড় দলের নেতা নির্বাচিত হলেন। গ্লাসগো সেন্ট্রাল আসনের স্কটিশ পার্লামেন্ট সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। এই আসনে ১৯৯৭ সাল থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত এমপি ছিলেন আনাস সারওয়ারের বাবা ব্রিটেনের প্রথম মুসলিম এমপি মোহাম্মদ সারওয়ার। ২০১০ সালে বাবার আসনে প্রথম এমপি নির্বাচিত হন আনাস সারওয়ার।

বাংলাদেশী বংশোদ্ভুত একমাত্র স্কটিশ পার্লামেন্ট সদস্য ফয়ছল চৌধুরী এমবিই জানালেন, স্কটল্যান্ডে এখন ৪ জন মুসলিম এমপি। সকলেই স্কটল্যান্ডের স্বার্থ এবং নিজেদের শিকড়ের সংযোগ রক্ষা করে চলেছেন। স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টি-এসএনপির সর্বোচ্চ নেতা এবং স্কটল্যান্ডে ‘ফার্স্ট মিনিস্টার’ নির্বাচিত হওয়ায় তিনি হামজা ইউসুফকে আন্তরিক অভিনন্দন জানান। একজন সাহসী, অমায়িক ও গণমুখী রাজনীতিক হিসেবে হামজা ইউসুফের সাফল্য তিনি প্রত্যাশা করেন।

ফয়ছল চৌধুরী এমবিই আরেও বললেন, সেখানকার পার্লামেন্ট সদস্য ও লেবার পার্টির নেতা আনাস সারোয়ার এবং মুসলিম নারী সদস্য কোকাব স্টুয়ার্ডও রাজনীতিতে ভাল করছেন। মুসিলম এমিপদের মধ্যে আন্তরিক বন্ধুত্ব ও সৌহার্দ্য রয়েছে। এছাড়া ব্রিটিশ পার্লামেন্টে লেবার পার্টির সদস্য চারজন বাংলাদেশি এমিপ রয়েছেন। তারা হলেন, রুশনারা আলী, রূপা হক, টিউলিপ রেজওয়ানা সিদ্দিক ও আফসানা বেগম ৷ ভারত ও পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত এমপির সংখ্যাও কম নয়।

এদিকে হামজা ইউসুফের অতীত নিয়ে মূলধারার সংবাদ পত্রে নানা বিশ্লেষণ শুরু হয়েছে। তরুণ এই সংগঠক গ্লাসগো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাজনীতিতে ডিগ্রি নিয়েছেন। তারপরই রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড শুরু করেন। ইরাকে বুশ-ব্লেয়ারের আগ্রাসন বিরোধী আন্দোলন থেকেই হামজার রাজনীতিতে পদার্পণ। অল্পদিনে সর্বকনিষ্ঠ স্কটিশ এমপি নির্বাচিত হয়ে প্রথম আলোচনায় আসেন। মুসলিম এবং সংখ্যালঘু হিসেবেও তিনি ছিলেন প্রথম সংসদ সদস্য।

একজন মুক্তচিন্তার মানুষ হিসেবে নিজ দলে এবং স্কটিশ পার্লামেন্টে হামজা ইউসুফ অসাধারণ গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করেছেন। প্রায় সকল মহল থেকেই তার এই বিচক্ষণতার প্রশংসা হচ্ছে। ২০১২ সালে তিনি জুনিয়র মন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত হন। সেই সময়ে স্কটিশ সরকারে নিযুক্ত হওয়া সর্বকনিষ্ঠ ব্যক্তি এবং প্রথম জাতিগত সংখ্যালঘু ছিলেন হামজা ইউসুফ। ২০১৮ সালে তিনি বিচারমন্ত্রী হিসাবে মন্ত্রিসভায় যোগদান করেন এবং ২০২১ সালের মে মাসে স্বাস্থ্যমন্ত্রী হন।

হামজা ইউসুফ ৫২.১ শতাংশ ভোট পেয়ে এসএনপির নেতা নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী অর্থ সচিব কেট ফোর্বস পেয়েছেন ৪৭.৯ শতাংশ ভোট। এর আগে, প্রথম গণনায় প্রাক্তন মন্ত্রী অ্যাশ রেগান ১১.১ শতাংশ ভোট পেয়েছিলেন। হামজা ইউসুফ সাবেক ফার্স্ট মিনিস্টার স্টার্জনের ঘনিষ্ঠ ছিলেন এবং তার জয় অনেকটাই প্রত্যাশিত ছিল।

গ্লাসগোতে জন্মগ্রহণকারী হামজা ইউসুফের বাবা পাকিস্তান থেকে ১৯৬০ এর দশকে স্কটল্যান্ডে যান। আর তার মা কেনিয়াতে দক্ষিণ এশীয় বংশোদ্ভূত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। হামজা ইউসুফের জয়ের খবরে মা শায়েস্তা ভুট্টো ও স্ত্রী নাদিয়া এল নকলার আনন্দাশ্রু মিডিয়ায় প্রকাশিত হয়েছে। হামজা ইউসুফ প্রথম স্কটিশ এশীয়, যিনি স্কটল্যান্ডের 'ফার্স্ট-মিনিস্টার' হলেন। তার বিজয় স্কটল্যান্ডের নেতৃত্বের 'প্রজন্মগত পরিবর্তনের' ইঙ্গিত দেয় বলেও সংবাদ পর্যালোচনায় আলোচিত হচ্ছে।

গতকাল এডিনবার্গে হামজা ইউসুফ বলেন, আমরা হচ্ছি সেই প্রজন্ম, যারা স্কটল্যান্ডকে স্বাধীন করবো। আমাদেরকে অবশ্যই দলের মধ্যে সব বিভাজন দূর করতে হবে। ঐক্যবদ্ধ থাকেল দল হিসেবে আমরা হব সব থেকে শক্তিশালী। আর আমাদের ঐক্যই কেবল স্কটল্যান্ডের স্বাধীনতা উপহার দিতে সক্ষম হবে।

লেখক: লন্ডন প্রবাসী। সাংবাদিক, কবি ও কথাসাহিত্যিক।

;

সু চির দল এনএলডি বিলুপ্ত করল মিয়ানমার জান্তা



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নোবেলজয়ী নেত্রী অং সান সু চি’র দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি পার্টিকে (এনএলডি) বিলুপ্ত ঘোষণা করেছে মিয়ানমারের জান্তা নিয়ন্ত্রিত নির্বাচন কমিশন।

সামরিক সরকারের করা নির্বাচনী আইন অনুযায়ী নিবন্ধন করতে ব্যর্থ হওয়ায় মঙ্গলবার (২৮ মার্চ) এ দলটি বিলুপ্ত করা হয়।

দেশটির সামরিক বাহিনীর টেলিভিশন চ্যানেল মায়াওয়াদ্দি টিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, ৪০টি রাজনৈতিক দলের মধ্যে ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি পার্টি (এনএলডি) একটি যারা সামরিক সরকারের করা নির্বাচনী আইন অনুযায়ী নিবন্ধন করতে ব্যর্থ হয়েছে।

এদিক এনএলডি বলেছে, যেটিকে তারা অবৈধ নির্বাচন বলছে তাতে এনএলডি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে না।

১৯৮৮ সালে ছাত্র-নেতৃত্বাধীন বিদ্রোহের সময় সামরিক শাসনবিরোধী নেতাদের নিয়ে এনএলডি গঠিত হয়েছিল। এরপর থেকে প্রতিটি নির্বাচনেই দলটি জয়ী হয়েছে।

মিয়ানমারের বেসামরিক নেতা অং সান সু চি কয়েক দশক ধরে দেশটিতে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য লড়েছেন।

দেশটির ২০২০ সালের নভেম্বরের সংসদীয় নির্বাচনে এনএলডি বিপুল বিজয় লাভ করেছিল। কিন্তু তিন মাসেরও কম সময়ের মধ্যে ১ ফেব্রুয়ারির অভ্যুত্থানে গ্রেফতার হওয়া সু চি এখনও বন্দি অবস্থায় দিন কাটাচ্ছেন। তার বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি মামলা চলছে। এর মধ্যে কয়েকটি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন।

৭৭ বছর বয়সী সু চি সামরিক বাহিনী দ্বারা আনা রাজনৈতিকভাবে কলঙ্কিত কয়েকটি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর মোট ৩৩ বছর কারাদণ্ড ভোগ করছেন। তার সমর্থকরা বলছেন, তাকে রাজনীতিতে অংশ নেওয়া থেকে বিরত রাখার জন্য এই অভিযোগ আনা হয়েছে।

;