‘হামাসের সঙ্গে পুতিনের তুলনা অগ্রহণযোগ্য’



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
দিমিত্রি পেসকভ। ছবি : সংগৃহীত

দিমিত্রি পেসকভ। ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ক্রেমলিন বলেছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে হামাসের সঙ্গে তুলনা করে যে মন্তব্য করেছেন, তা অগ্রহণযোগ্য।

রয়টার্স জানিয়েছে, ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘বর্তমান সময়টি আন্তর্জাতিক এজেন্ডায় একটি সম্ভাব্য বিপজ্জনক মুহূর্ত এবং গাজা থেকে হামাসকে বিতাড়িত করার জন্য ইসরায়েল তার প্রত্যাশিত স্থল অভিযান শুরু করলে রাশিয়ার নাগরিকদের জন্য হুমকি দ্রুত বৃদ্ধি পাবে।’

আগামী শনিবার কায়রোতে ফিলিস্তিনি সংঘাতের জন্য একটি শান্তি সম্মেলনে রাশিয়ার প্রতিনিধিত্ব করবেন পেসকভ।

এদিকে, ইসরায়েল শুক্রবার (২০ অক্টোবর) বলেছে, তারা লেবাননের সঙ্গে তার উত্তর সীমান্তের বৃহত্তম শহরগুলোর একটি কিরিয়াত শমোনা থেকে ২০ হাজারেরও বেশি বাসিন্দাকে সরিয়ে নেবে। কারণ, আগের দিন বৃহস্পতিবার ওই অঞ্চলে ব্যাপক আন্তঃসীমান্ত গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটেছে।

উল্লেখ্য, দুই সপ্তাহ আগে গাজায় যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে ইসরায়েল-লেবানন সীমান্তে সংঘর্ষ শুরু হয়েছে।

ইসরায়েল ইতিমধ্যেই সীমান্ত বরাবর কিছু এলাকাকে সামরিক অঞ্চল হিসাবে ঘোষণা করে বাসিন্দাদের সেখান থেকে সরে যেতে বাধ্য করেছে।

এদিকে লেবাননের সেনাবাহিনীর বরাতে এনডিটিভি জানিয়েছে, গতকাল বৃহস্পতিবার কিরিয়াত শমোনা থেকে সীমান্তের ওপারের একটি এলাকায় বন্দুকযুদ্ধে একজন সাংবাদিক নিহত হয়েছে, যেখানে ইসরায়েলি বাহিনী এবং লেবাননের ইরান-সমর্থিত হিজবুল্লাহ গ্রুপের মধ্যে ব্যাপক গুলি বিনিময় হয়েছে।

হিজবুল্লাহ এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘আমরা নিশ্চিত করছি যে, বেসামরিকদের হত্যা এবং আমাদের দেশের নিরাপত্তার ওপর হামলার জবাব বা শাস্তি ছাড়া চলবে না।’

ইসরায়েল সামরিক বাহিনীর (আইডিএফ) মুখপাত্র ড্যানিয়েল হাগারি বলেছেন, ‘এই ধরণের উচ্ছেদ, যা ইতিমধ্যেই উত্তর সীমান্তের বেশ কয়েকটি শহরে করা হয়েছে, তা আইডিএফকে হিজবুল্লাহ সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য সুযোগ করে দেয়।’

ইসরায়েল-লেবানন সীমান্তে ক্রমাগত সহিংসতা আশঙ্কা উত্থাপন করেছে যে, গাজায় ইসরায়েল এবং হামাসের ইসলামপন্থীদের মধ্যে লড়াই একটি বিস্তৃত, আঞ্চলিক সংঘাতে পরিণত হতে পারে।

ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী বলেছে, তাদের একটি ড্রোন লেবাননের ভূখণ্ডে এক হামাস সদস্যকে আঘাত করেছে। এটি আরও বলেছে যে, তারা লেবানন থেকে ছোড়া রকেটের প্রতিক্রিয়া হিসাবে হিজবুল্লাহর সম্পদকে লক্ষ্যবস্তু করেছে।

অন্যদিকে, কিরিয়াত শমোনা থেকে সরিয়ে নেওয়া ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় ভর্তুকি দেওয়া গেস্ট হাউসে রাখা হবে বলে জানা গেছে।

ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে, কয়েক হাজার ইসরায়েলি, যারা ইতিমধ্যে দক্ষিণ গাজা সীমান্তের কাছে তাদের বাড়িঘর ছেড়েছে, তারা ওই গেস্ট হাউসে থাকছেন।

কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্ট বলেছে, তারা ইসরায়েল-গাজা সংঘর্ষের শুরু থেকে নিহত ২০ জনেরও বেশি সাংবাদিকের মৃত্যু নথিভুক্ত করেছে। সংগঠনটি বলেছে, এটি অন্যান্য সাংবাদিকদের নিহত, আহত এবং নিখোঁজ হওয়ার রিপোর্টের তদন্ত করছে।

ইসরায়েল-লেবানন সীমান্তে সর্বশেষ ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ লেবাননে রয়টার্সের সাংবাদিক ইসাম আবদুল্লাহ নিহত হওয়ার প্রায় এক সপ্তাহ পর।

ওই ঘটনায় লেবাননের সেনাবাহিনী ইসরায়েলকে দায়ী করেছে এবং ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী বলেছে যে তারা ঘটনাটি পর্যালোচনা করছে। রয়টার্স ইসরায়েলকে পুঙ্খানুপুঙ্খ, দ্রুত ও স্বচ্ছ তদন্ত করার আহ্বান জানিয়েছে।

   

‘ইসরায়েলের সাথে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে রাজি হামাস’



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসরায়েলের সাথে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস রাজি হয়েছে। যেকোনো সময় যুদ্ধবিরতি প্রসঙ্গে ঘোষণা আসতে পারে বলে জানিয়েছে ফিলিস্তিনি সংবাদমাধ্যম আল-কুদস।

শনিবার (৪ মে) আল-কুদস  জানিয়েছে, দখলদার ইসরায়েলের সাথে জিম্মি ও যুদ্ধবিরতির চুক্তির প্রথম ধাপ কার্যকরে রাজি হয়েছেন হামাসের নেতারা।

অন্যদিকে সৌদি আরবের সংবাদমাধ্যম আশফাক জানিয়েছে, জিম্মি চুক্তির দ্বারপ্রান্তে রয়েছে দুই পক্ষ এবং হামাস এ ব্যাপারে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ঘোষণা দেবে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে আল-কুদসকে হামাসের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনাদের প্রত্যাহার করা ছাড়াই যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপে রাজি হয়েছেন তারা।

এই কর্মকর্তা আরও জানিয়েছেন, যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপে শুধুমাত্র নারী, বৃদ্ধ, শিশু ও অসুস্থদের ছাড়া হবে। তাদের ছাড়ার পরও বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনা তাদের কাছে থেকে যাবে। এই বিষয়টি কাজে লাগিয়ে যুদ্ধবিরতির পরবর্তী ধাপে সুবিধা আদায় করে নেবেন তারা।

;

স্ত্রীর সাথে অনুমতিবিহীন শারীরিক সম্পর্ক ধর্ষণ নয়: হাইকোর্ট



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অনুমতি না নিয়ে স্ত্রীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হওয়ায় স্বামীর বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করেন স্ত্রী। তবে তার আবেদন খারিজ করে দিয়ে ভারতের মধ্যপ্রদেশের হাইকোর্ট রায়ে জানান, স্ত্রীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হওয়ার ক্ষেত্রে অনুমতি নেওয়ার বিষয়টি অবান্তর। এটি কোনো ধর্ষণ ঘটনা হিসেবে বিবেচিত হবে না।

শনিবার (৪ মে) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, মামলার এজহার থেকে জানা গেছে, স্বামীর বিরুদ্ধে একাধিকবার অস্বাভাবিক যৌন সম্পর্কের অভিযোগ এনে আদালতের দ্বারস্ত হন ওই নারী। মিলনের আগে অনুমতি না নেওয়ায় স্বামীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ এনে এফআইআর করেছিলেন তিনি। আদালত সেই এফআইআর খারিজ করে দিয়েছে।

মধ্যপ্রদেশ হাইকোর্টের বিচারপতি গুরপাল সিংহ অহলুওয়ালিয়ার বেঞ্চ জানিয়েছে, স্ত্রীর সঙ্গে কোনো প্রকার অস্বাভাবিক যৌনতা ধর্ষণ হতে পারে না। এ ক্ষেত্রে স্ত্রীর অনুমতি সংক্রান্ত বিষয়টি অবাস্তব। কারণ মহিলার বয়স ১৫ বছরের নীচে নয় এবং বৈবাহিক ধর্ষণ ভারতীয় আইনে এখনও স্বীকৃত নয়।

আদালতের পর্যবেক্ষণের বলা হয়েছে, ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৭৫ ধারায় ধর্ষণের সংশোধিত সংজ্ঞা অনুযায়ী, ১৫ বছরের ঊর্ধ্ব স্ত্রীর সঙ্গে তার স্বামীর কোনো প্রকার যৌন সম্পর্ক ধর্ষণ নয়। এ ক্ষেত্রে তাই স্ত্রীর সম্মতির বিষয়টি বিবেচ্য হয় না। ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৭৭ ধারা অনুযায়ী, স্বামী তার আইনত বৈধ স্ত্রীর সঙ্গে এক ছাদের নীচে থাকলে অস্বাভাবিক যৌনতা দোষের নয়। তাই এই মামলার কোনো ভিত্তি নেই।

আদালত আরও জানিয়েছে, ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৭৬বি ধারা অনুযায়ী একটি ক্ষেত্রেই স্বামীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ আনতে পারেন স্ত্রী। যদি আইনত বিবাহিত হওয়া সত্ত্বেও স্বামী এবং স্ত্রী আলাদা থাকেন, তবেই ওই অভিযোগ বৈধ হতে পারে। 

 
 
;

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে পোস্ট করলেই গ্রেফতার করছে সৌদি



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে ক্ষমতাধর মুসলিম দেশ সৌদি আরবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কেউ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কিছু পোস্ট করলেই তাকে গ্রেফতার করা হচ্ছে।

ইসরায়েল-বিরোধী কথা বলায় এরই মধ্যে অনেককে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গ।

বৃহস্পতিবার (২ মে) সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গ এর প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরায়েল বিরোধী মনোভাব প্রকাশের কারণে যারা গ্রেফতার হয়েছেন তাদের মধ্যে রয়েছেন একটি কোম্পানির সর্বোচ্চ কর্মকর্তা। তার কোম্পানিটি সৌদির ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের একটি প্রকল্পের সঙ্গে কাজ করে।

নাম গোপন রাখার শর্তে একটি সূত্র জানিয়েছে, ওই কর্মকর্তা গাজায় চলমান হামাস ও ইসরায়েল যুদ্ধ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লেখালেখি করেছিলেন।

যুক্তরাষ্ট্রের মালিকানাধীন কোম্পানিগুলোর পণ্য বয়কটের আহ্বান জানানোয় আরেকজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বিশ্বের বেশিরভাগ মুসলিম দেশে ইসরায়েলি ও মার্কিন কোম্পানির পণ্য বয়কটের আহ্বান জানানো হচ্ছে। এই বয়কটের জেরে অনেক কোম্পানি তাদের ব্যবসা গুটিয়ে নিতে বাধ্য হচ্ছে।

ব্লুমবার্গকে সৌদি সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছে, আশঙ্কা করা হচ্ছে সৌদিতে ইরানপন্থি একটি প্রভাবের বিস্তার ঘটতে পারে। আর এই আশঙ্কা থেকে এসব ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

তবে হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর ইসরায়েলবিরোধী অবস্থানের কারণে ঠিক কতজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে সেটি স্পষ্ট করে জানায়নি ব্লুমবার্গ।

উল্লেখ্য, ইসরায়েলের সঙ্গে সৌদির কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের চেষ্টা চালাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। সে প্রচেষ্টা প্রক্রিয়াধীন থাকলেও এর মধ্যেই ইসরায়েলবিরোধীদের গ্রেফতারের ব্যবস্থা নিচ্ছে দেশটি।

;

যুক্তরাষ্ট্রের বহিস্কৃত শিক্ষার্থীদের আশ্রয় দিতে চায় হুতি



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গাজা আগ্রাসন বন্ধের দাবিতে চলমান বিক্ষোভ দমাতে গ্রেফতারের পাশাপাশি অনেক শিক্ষার্থীদের বহিস্কারের কথাও জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এবার বহিস্কার হওয়া এসব শিক্ষার্থীদের আশ্রয় দিতে চায় বলে জানিয়েছে ইরান সমর্থিত ইয়েমেনের হুতি সংগঠনটি।

শনিবার (৪ মে) বার্তাসংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

হুতি বিদ্রোহীরা গাজায় ফিলিস্তিনিদের পক্ষ নিয়ে ইসরায়েলি হামলার বিরোধীতা করে বাণিজ্যিক জাহাজগুলোতে হামলা অব্যাহত রেখেছে। এখন এ ধরনের ঘোষণা দিয়ে নতুন করে আবারও আলোচনা এসেছে সংগঠনটি।

হুতিদের দ্বারা পরিচালিত সানা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের যেসব বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের বহিস্কার করছে আমরা তাদের বরণ করে নিতে চাই। আমরা যেকোনো মূল্যে ফিলিস্তিনিদের পক্ষে যুদ্ধ চালিয়ে যাব।’ 

ফিলিস্তিনিদের পক্ষে দাঁড়ানোয় যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষার্থীদের প্রশংসা করেছেন সানা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বহিস্কার হওয়া শিক্ষার্থীরা চাইলে সানা বিশ্ববিদ্যালয় তাদের শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যেতে পারে। 

এদিকে বিক্ষোভকারীরা মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রতি গাজায় ইসরায়েলি হামলা বন্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানানোর পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের যেসব প্রতিষ্ঠান ইসরায়েল সরকারকে সমর্থন করে তাদেরকে সম্পর্ক ছিন্নের জোর দাবি জানিয়েছে। 

এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ দমাতে পুলিশকে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছে। 

;