মন্দিরে পর্নোগ্রাফিক পার্টি?



সেন্ট্রাল ডেস্ক ৩

  • Font increase
  • Font Decrease
সম্প্রতি কম্বোডিয়ার ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ আঙ্কর ওয়াট মন্দিরের সামনে সিয়েম রিপ থেকে পুলিশ ১০জন পর্যটককে গ্রেফতার করে ‘অশ্লীল' পার্টির জন্য৷ অথচ সমীক্ষা বলছে, পুরো দেশটাই নারী এবং শিশু পাচারে জর্জরিত৷ উইনস্টন চার্চিল একদা বলেছিলেন, পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মিথ্যে হলো সংখ্যাতত্ত্ব৷ তবু সংখ্যাতত্ত্বের ওপর নির্ভর করতেই হয়৷ বিশেষজ্ঞেরা বলছেন, সংখ্যাতত্ত্বের নিরিখে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলি নারী এবং শিশু পাচারে একেবারে প্রথম সারিতে৷ তারা পাল্লা দিচ্ছে আফ্রিকার কিছু দেশের সঙ্গে৷ আরো দুর্ভাগ্যজনক সত্যি হলো, কম্বোডিয়া তার মধ্যে অন্যতম৷ সেই ভিয়েতনাম যুদ্ধের সময় থেকেই সেক্স পর্যটন এখানে গুরুত্ব পেতে শুরু করে৷ বর্তমানে যা বিপুল আকার ধারণ করেছে৷ দুঃখজনক সত্য হলো, ইউনেস্কোর তথ্য অনুসারে, কম্বোডিয়ার মোট চালান হওয়া মানুষের ১৫ শতাংশই শিশু৷ বস্তুত, কম্বোডিয়া এবং থাইল্যান্ডের অন্যতম বর্ডার পয়পে এশিয়ার সবচেয়ে ভয়ংকর সীমান্ত নামে পরিচিত৷ মানুষ পাচারের অন্যতম ট্র্যানজিট পয়েন্ট৷ শিশু এবং নারী পাচারের কারণে কুখ্যাত এই বর্ডার৷ অর্থাৎ, কম্বোডিয়া সাদা বাংলায় ‘ধোয়া তুলসি পাতা' নয়৷ পাচার, যৌন কেলেঙ্কারি, নাবালক সেক্স ব়্যাকেট সবই রমরম করে চলছে থাইল্যান্ডের প্রতিবেশী রাষ্ট্রটিতে৷ শুধু তাই নয়, জাতিসংঘের কোনো কোনো এইড গ্রুপের তথ্য অনুযায়ী কম্বোডিয়ায় এ ধরনের অবৈধ ব্যবসার সঙ্গে জড়িত সেখানকার রাজনীতিবিদ থেকে শুরু করে সৈন্যবাহিনীর উচ্চপদস্থ অফিসার এবং পুলিশপ্রশাসন৷ সমাজের গভীরে রয়েছে সমস্যা৷ এ হেন কম্বোডিয়া যখন ‘অশালীন' পার্টি করার জন্য পর্যটকদের গ্রেফতার করে, তখন তা বিশ্বের কাছে হাসির কারণ হয়ে দাঁড়ায়৷ অভিযোগ, সিয়েম রিপে ৯০ জন বিদেশিকে আটক করেছিল পুলিশ৷ তাদের মধ্যে থেকে ১০জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে৷ যার মধ্যে রয়েছেন ব্রিটিশ, নরওয়েজিয়ান, মার্কিন এবং নেদারল্যান্ডের পর্যটক৷ পুলিশের অভিযোগ, ওই পর্যটকেরা নাকি মাঝ রাতে সিয়েম রিপের একটি ভিলায় পার্টি করছিলেন৷ ঘটনাস্থলে পৌঁছে তাদের ‘পর্নোগ্রাফিক' অবস্থায় পাওয়া যায়৷ সে কারণেই তাদের গ্রেফতার করা হয়৷ অভিযোগ শুনে অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন, ‘পর্নোগ্রাফিক' অবস্থা বলতে খামের পুলিশ ঠিক কী বোঝাতে চেয়েছে? তাদের যে ছবি উদ্ধার হয়েছে, সেখানে সকলের শরীরেই পোশাক দেখতে পাওয়া গেছে৷ বস্তুত, কম্বোডিয়ার পুলিশ তাদের ওয়েবসাইটে কিছু ছবি আপলোড করেছে, সোশ্যাল মিডিয়াতেও সেই ছবি ছড়িয়ে পড়েছে৷ সেখানে কোথাও নগ্ন অবস্থায় পার্টি করতে কাউকে দেখা যায়নি৷ একজনের গায়ে আরেকজনকে পড়ে যেতে দেখা গেছে৷ কিন্তু তার সঙ্গে পর্নোগ্রাফির সম্পর্ক কী? আন্তর্জাতিক ওয়েব বিশেষজ্ঞদের মতে, পর্নোগ্রাফির কিছু নির্দিষ্ট সংজ্ঞা আছে৷ পুলিশের অভিযোগের সঙ্গে যার কোনো সম্পর্ক নেই৷ পুলিশ অবশ্য জানিয়েছে, ঘটনাস্থল ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ আঙ্কর ওয়াট (বানানভেদে আঙ্কর ভাট) মন্দিরের সামনেই৷ অশ্লীল পার্টি করে ওই পর্যটকেরা মন্দির এবং খামের সংস্কৃতির অবমাননা করেছেন৷ ধরে নেওয়া যাক, অভিযোগ সত্য৷ সংস্কৃতি রক্ষার জন্য কোনো দেশ নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম অনুসরণ করতেই পারে৷ বহু দেশে কোনো কোনো ধর্মস্থানে ঢোকার নির্দিষ্ট পোশাক আছে৷ যেমন কোনো কোনো ক্লাবে ঢুকতে গেলেও পোশাকবিধি মেনে চলতে হয়৷ এর পক্ষে-বিপক্ষে বহু যুক্তি আছে৷ কিন্তু কোনো প্রতিষ্ঠান চাইলে তা বলবৎ করতেই পারে৷ অভিযোগ, আঙ্কর ওয়াটের অনতিদূরে পাব স্ট্রিট৷ রাতভর সেখানে পার্টি চলে৷ পার্টির আড়ালে বহু বেআইনি কাজও হয়৷ অর্থাৎ সরকার মন্দিরের অদূরে সেই অর্থে পশ্চিমি অপসংস্কৃতির ব্যবস্থা করেই রেখেছে৷ তাহলে সেখানে কয়েকজন পর্যটককে টার্গেট করা হবে কেন? যে কায়দায় ওই পর্যটকেরা পার্টি করছিলেন, পশ্চিমি দুনিয়ায় তা মোটেই খুব ‘অশ্লীল' নয়৷ সুতরাং, নিজের সংস্কৃতির ধ্বজা উড়িয়ে অন্যের সংস্কৃতিকে অবদমন করা কোনো যুক্তি হতে পারে না৷ কম্বোডিয়ার সংস্কৃতি নিয়ে যারা কাজ করেন, তাদের বক্তব্য, আঙ্কর ওয়াট থেকে প্রতি বছর একটা বিপুল পরিমাণ বিদেশি মুদ্রা আয় করে অর্থনৈতিক ভাবে পিছিয়ে থাকা কম্বোডিয়া৷ সে কারণেই পশ্চিমি পর্যটকদের টানতে পাব স্ট্রিট ইত্যাদির ব্যবস্থা রাখা হয়েছে৷ এক কথায় যাকে বলা যায়, বিনোদনের ব্যবস্থা৷ সুতরাং, বিনোদনে অংশ নেওয়া পর্যটকদের হেনস্থা করার কোনো যুক্তি নেই৷ বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যেই সাড়া পড়ে গিয়েছে৷ ব্রিটেন সহ অন্যান্য দেশের অভিবাসন দফতর গ্রেফতার হওয়া পর্যটকদের বিষয়ে কম্বোডিয়া সরকারের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে৷ হয়তো কিছু দিনের মধ্যে সমাধানসূত্রেও পৌঁছানো যাবে৷ তবে বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, এর ফলে দেশের পর্যটন ক্ষতিগ্রস্ত হলেও হতে পারে৷ তাঁদের আরো প্রশ্ন, পুলিশের পাচারবিরোধী যে বাহিনীর দেশের বিভিন্ন প্রান্তে অভিযান করার কথা, তারা হঠাৎ সব ফেলে কয়েকজন বিদেশির পেছনে পড়ল কেন? অর্থলাভের আশায়?
   

সৌদির ওপর অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা তুলে নেবে যুক্তরাষ্ট্র



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সৌদি আরবের ওপর থেকে প্রাণঘাতী অস্ত্র বিক্রির নিষেধাজ্ঞা তুলে নেবে যুক্তরাষ্ট্র। আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে এ ঘোষণা আসতে পারে। 

সংবাদমাধ্যম ফিনান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদনে এই  জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র যে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে প্রস্তুত সে বিষয়ে ওয়াশিংটন ইতোমধ্যে সৌদি আরবকে ইঙ্গিত দিয়েছে।

২০২১ সালে দায়িত্ব নেয়ার পর সৌদি আরবের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। বিশেষ করে ইয়েমেনে ইরানপন্থি হুতি বিদ্রোহীদের ওপর সৌদি সামরিক অভিযানে ব্যাপক প্রাণহানি, রিয়াদের মানবাধিকার রেকর্ড নিয়ে নাখোশ ছিলেন তিনি। 

এছাড়া ২০১৮ সালে ওয়াশিংটন পোস্টের সাংবাদিক ও রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ জামাল খাশোগির হত্যাকাণ্ড নিয়েও সৌদির বিরুদ্ধে সরব ছিল মার্কিন প্রশাসন।

বাইডেন সরকারের এমন অবস্থানের জেরে মার্কিন অস্ত্রের সবচেয়ে বড় ক্রেতা সৌদি আরবের কাছে বেশ কয়েক ধরনের অস্ত্র বেচার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। যদিও যুগের পর যুগ ধরে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম মিত্র সৌদির কাছে এসব অস্ত্র বেচে আসছিল আগের মার্কিন সরকার।

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বুধবার বলেছেন, পারমাণবিক শক্তি, নিরাপত্তা, প্রতিরক্ষা সহযোগিতা এবং রিয়াদ ও তেল আবিবের সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে একগুচ্ছ চুক্তির খুব কাছাকাছি পৌঁছে গেছে যুক্তরাষ্ট্র এবং সৌদি আরব।

এসব বিষয়ে কথা বলতে হোয়াইট হাউস ও সৌদি সরকারি যোগাযোগ অফিসের সঙ্গে রয়টার্সের পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হলে তারা তাৎক্ষণিক কোনো সাড়া দেয়নি।

;

কাতার এয়ারওয়েজের এক ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ, ঝাঁকুনিতে আহত ১২



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কাতার এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইট ডাবলিনে জরুরি অবতরণ করলে এর ১২ যাত্রী আহত হয়েছেন। এর মধ্যে ৮ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ফ্লাইটটি কাতারের দোহা থেকে ডাবলিন যাচ্ছিল।

সোমবার (২৭ মে) বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে নিউজ নাইন এ খবর জানায়।

ডাবলিন এয়ারপোর্ট কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে জানায়, ফ্লাইট নম্বর কিউআর০১৭ বোয়িং৭৮৭ উড়োজাহাজের ডাবলিনে অবতরণের নির্ধারিত সময় ছিল রোববার দুপুর ১টা। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের আগেই উড়োজাহাজটি দ্রুতগতিতে অবরতণ করে। এটি নিরাপদে অবতরণ করতে সক্ষম হলেও এর ১২ যাত্রী আহত হন। এদের মধ্যে ৮ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

এদিকে, কাতার এয়ারওয়েজ কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতি জানিয়েছে, কয়েকজন যাত্রী ও ক্রু সামান্য আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছেন। বর্তমানে তারা চিকিৎসাধীন। এ ঘটনার পর অভ্যন্তরীণ তদন্ত শুরু করা হয়েছে।

এ ঘটনার মাত্র ৫ দিন আগে সিঙ্গাপুর এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইট সিঙ্গাপুর থেকে লন্ডনে জরুরি অবতরণ করে। এসময় ঝাঁকুনিতে এক ব্রিটিশ নাগরিক হার্ট অ্যাটাকে মার যান এবং বেশ কয়েকজন যাত্রী আহত হন।

;

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ভোট দিলেন ভারতের বিচারপতি



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সংখ্যাগরিষ্ঠ রায়ের ভিত্তিতে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার দক্ষিণের রাফাহ অঞ্চলে ইসরায়েলের সামরিক অভিযান অবিলম্বে বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে)। বিচারকের প্যানেল ১৩-২ ভোটের ভিত্তিতে এই রায় প্রণয়ন করেছেন। সেখানে ভারতীয় বিচারপতি দলবীর ভান্ডারি ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছেন।

সোমবার (২৭ মে) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, গাজায় ফিলিস্তিনি জনগণকে রক্ষায় ব্যবস্থা নিতে দক্ষিণ আফ্রিকার অনুরোধে সাড়া দিয়ে শুক্রবার (২৪ মে) ইসরাইলকে রাফায় সামরিক অভিযান বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন হেগের আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে)।

আইসিজের ১৫ জন বিচারকের প্যানেলের ১৩ জন বিচারপতি ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছেন। শুধু উগান্ডা ও ইসরারয়লের বিচারক এ রায়ের বিরোধিতা করেছেন। পক্ষে ভোট দেয়াদের মধ্যে একজন হলেন ভারতীয় বিচারপতি দলবীর ভান্ডারি।

বিচারপতি ভান্ডারি ২০১২ সাল থেকে আন্তর্জাতিক আদালতে বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে ২০২২ সালে ইউক্রেনে সেনা অভিযান নিয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে রাশিয়ার বিরুদ্ধে ভোট দিয়ে আলোচনায় এসেছিলেন ভান্ডারি।

আইসিজে-র রায় পড়ে শোনানোর সময় সংস্থাটির প্রেসিডেন্ট নওয়াফ সালাম বলেছেন, আদালত ইসরায়েলকে গাজায় হামলা বন্ধের জন্য পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ দেওয়ার পর থেকে ফিলিস্তিনি উপত্যকার পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে নতুন করে জরুরি আদেশ দেয়া আবশ্যক হয়ে পড়েছে।

আদালত গাজায় মানবিক সহায়তা প্রবেশের জন্য মিশর ও গাজার মধ্যে রাফাহ ক্রসিং খুলে দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন ইসরায়েলকে।

এছাড়া আদালত বলেছেন, তদন্তকারীদের অবরুদ্ধ উপত্যকায় প্রবেশের ব্যবস্থা করতে হবে এবং এক মাসের মধ্যে এর অগ্রগতি সম্পর্কে রিপোর্ট দিতে হবে।

;

গাছের জন্য প্রার্থনা করে ইরানে শিল্পী আটক



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইনস্টাগ্রামে প্রার্থনারত একটি ছবি পোস্ট করে পুলিশের হাতে আটক হয়েছেন ইরানের এক শিল্পী।

সোমবার (২৭ মে) ইরান ইন্টারন্যাশল নিউজ নামে এক নিউজপোর্টাল এ বিষয়ে একটি খবর প্রকাশ করে।

ইনস্টাগ্রামের পোস্টের ওই ছবিতে দেখা যায়, কামিয়ার বামদাদ নামে এক শিল্পী হাত তুলে একটি মঞ্চের ওপর প্রার্থনার ভঙ্গিতে বসে আছেন। তিনি তার পোস্টে ব্যাঙ্গাত্মকভাবে লেখেন- আমি মনে করি, গাছের কোনো ক্ষতি হয়নি।

ইনস্টাগ্রামের ওই পোস্ট চোখে পড়ার পর পরই ইরানের পুলিশ তাকে আটক করে।

দাদবান প্রো-বোনো নামে আইনজীবীদের মানবাধিকারবিষয়ক একটি গ্রুপ জানায়, ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির হেলিকপ্টার দুর্গম জঙ্গলের একটি পাহাড়ে ১৯ মে বিধ্বস্ত হয়। এটিকেই ইঙ্গিত করেই শিল্পী কামিয়ার বামদাদ এ ব্যাঙ্গাত্মক ছবি ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করেছিলেন।

;