ফিলিস্তিনের একতরফা স্বীকৃতির বিরুদ্ধে বাইডেন



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের একতরফা স্বীকৃতির বিরোধিতা করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। বুধবার (২২ মে) এ তথ্য রয়টার্সকে জানিয়েছে হোয়াইট হাউস।

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের নারী মুখপাত্র অ্যাড্রিয়েন ওয়াটসন বলেছেন, ‘বাইডেন তার দীর্ঘ ক্যারিয়ারজুড়ে দ্বি-তত্ত্ব রাষ্ট্রের শক্তিশালী সমর্থক।
তবে বাইডেন মনে করেন, দলগুলোর মধ্যে আলোচনার মাধ্যমে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে বাস্তবে রূপ দেওয়া সম্ভব, একতরফা স্বীকৃতির মাধ্যমে নয়।’

তবে, অ্যাড্রিয়েন ওয়াটসন তার মন্তব্যে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে তিনটি ইউরোপীয় দেশের আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা সরাসরি উল্লেখ করেননি।

কিন্তু বিশ্লেষকদের মতে, ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিতে স্পেন, আয়ারল্যান্ড এবং নরওয়ের সাম্প্রতিক পদক্ষেপের প্রেক্ষিতে বাইডেন এই বিরোধীতা করেছেন।

উল্লেখ্য, ইউরোপের এই তিনটি দেশই যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ মিত্র হিসেবে বিবেচিত।

এদিকে বাইডেন এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন একটি ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের জন্য নির্দিষ্ট সময়সীমা নিয়ে এগিয়ে যেতে ইসরায়েলকে চাপ দিচ্ছেন বলে জানা গেছে।

যদিও ওয়াশিংটন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দেওয়ার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের সাম্প্রতিক একটি প্রস্তাবে ভেটো দিয়ে বলেছে, ‘ইসরায়েলের নিরাপত্তা স্বার্থ বিবেচনায় নিয়ে আলোচনার মাধ্যমেই কেবল স্বীকৃতির বিষয়টি আসতে পারে।’

   

গাজার ৭৫% আবাদি জমি ধ্বংস করেছে ইসরায়েল



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
গাজা যুদ্ধের ধ্বংস-তাণ্ডব

গাজা যুদ্ধের ধ্বংস-তাণ্ডব

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউরো-মেডিটেরেনিয়ান হিউম্যান রাইটসের প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুসারে, গাজার অন্তত ৭৫ ভাগ আবাদি জমি ধ্বংস করেছে ইসরায়েল।

সংবাদমাধ্যম দ্য টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, মানবাধিকার সংস্থা ইউরো-মেডিটেরেনিয়ানের তথ্যমতে, এসব জমির কিছু অংশ কথিত বাফার জোন হিসেবে অধিগ্রহণ করেছে। আর কিছু অংশ বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দিয়েছে।

ইউরো-মেড বলেছে, গাজার ফিলিস্তিনি জনগণ যাতে দুর্ভিক্ষের কবলে পড়ে মৃত্যুবরণ করে মূলত সেই লক্ষ্যে কাজ করছে ইহুদিবাদী ইসরায়েল। স্থানীয়ভাবে খাদ্য উৎপাদনের সমস্ত ব্যবস্থা ধ্বংস করার পর ইসরায়েল গাজায় কোনো ধরনের খাদ্য সরবরাহের ব্যবস্থা রাখেনি। এ ছাড়া, আন্তর্জাতিক অঙ্গন থেকে যে সমস্ত ত্রাণ সহায়তা পাঠানোর চেষ্টা হচ্ছে, তাতে বাধা সৃষ্টি করছে বর্বর দখলদার সেনারা।

ইউরো-মেড আরও জানিয়েছে, ফিলিস্তিনি কৃষকদের উদ্দেশ্যপূর্ণভাবে হত্যা করার ডকুমেন্ট রয়েছে তাদের হাতে। যেসব কৃষককে হত্যা করা হয়েছে তারা তাদের ক্ষেতে কাজ করছিলেন অথবা ফসলের ক্ষেতে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন।

তাদের কাছে এমন সব ডকুমেন্ট রয়েছে যাতে, দেখা যায় ইহুদিবাদী সেনারা কৃষি খামার, গ্রিনহাউজ, পানির কূপ, পুকুর এবং অন্যান্য কৃষি সরঞ্জাম ধ্বংস করছে বলে জানায় ইউরো মেড।



;

গণমাধ্যমকর্মীদের ভয় দেখানোর যে কোনো প্রচেষ্টায় আপত্তি যুক্তরাষ্ট্রের



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার/ছবি: সংগৃহীত

মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার/ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কার্যকর গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান বজায় রাখতে এবং সরকারের স্বচ্ছতা প্রচারে মুক্ত ও স্বাধীন গণমাধ্যমের ভূমিকাকে যুক্তরাষ্ট্র দৃঢ়ভাবে সমর্থন করে দেশটির পররাষ্ট্র দফতরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেছেন, সাংবাদিকদের তাদের গুরুত্বপূর্ণ কাজ পরিচালনা করতে বাধা দেওয়ার জন্য তাদের হয়রানি বা ভয় দেখানোর যে কোনো প্রচেষ্টায় আমরা আপত্তি জানাই।

সম্প্রতি গণমাধ্যমে বাংলাদেশ পুলিশের সাবেক ও বর্তমান সদস্যদের নিয়ে অনুসন্ধানমূলক ধারাবাহিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান জানতে চাইলে ম্যাথিউ মিলার এসব কথা বলেন।

ব্রিফিংয়ে স্টেট ডিপার্টমেন্টের সংবাদদাতা মুশফিকুল ফজল আনসারী জানতে চান, সম্প্রতি আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর দুর্নীতি প্রতিবেদন প্রকাশ করায় বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে হুমকিমূলক বিবৃতি জারি করেছে। যদিও প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তাদের ব্যাপক দুর্নীতির তুলনায় এসব খবর গণমাধ্যমে খুব কমই প্রকাশিত হচ্ছে।নিয়ন্ত্রিত হওয়ায় ওসব দুর্নীতির খবর প্রায়শই উপেক্ষা করতে হয় বাংলাদেশের গণমাধ্যমগুলোকে। এর আগে একটি শীর্ষস্থানীয় ইংরেজি দৈনিক পত্রিকার সম্পাদক প্রকাশ্যে বলেছিলেন যে তারা পরিচিত দুর্নীতির প্রতিবেদন প্রকাশ করতে পারছে না। আপনি জানেন, আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সূচক অনুযায়ী ১৮০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৬৫তম। গণমাধ্যমের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কী পদক্ষেপ নেবে?

জবাবে মিলার বলেন, রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোতে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে সরকারের স্বচ্ছতা প্রচারে একটি মুক্ত ও স্বাধীন গণমাধ্যমের ভূমিকাকে আমরা দৃঢ়ভাবে সমর্থন করি। এক্ষেত্রে গণমাধ্যমকর্মীদের গুরুত্বপূর্ণ কাজে বাধা দেওয়া বা ভয় দেখানোর যে কোনো প্রচেষ্টায় যুক্তরাষ্ট্রের আপত্তি রয়েছে।

এদিকে পুলিশের সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদসহ কিছু কর্মকর্তার দুর্নীতি নিয়ে প্রতিবেদনের পর সংবাদ প্রকাশে সতর্ক থাকার বিষয়ে বিবৃতি দেয় বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএসএ)। এগুলোকে আংশিক ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত দাবি করে বিবৃতি দেয় বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন-বিপিএসএ। আহ্বান জানানো হয় রিপোর্ট প্রকাশে আরও সতর্ক হওয়ার।

;

মুক্তি পেলেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে হাজির হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি আইন লঙ্ঘনের দোষ স্বীকার করবেন- এমন চুক্তিতে মুক্তি পেয়েছেন উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ। তিনি দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে যুক্তরাজ্যে কারাভোগ করছিলেন। তিনি এখন নিজ দেশ অস্ট্রেলিয়ায় ফিরে যাওয়ার অনুমতি পাবেন।

সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের উত্তর মারিয়ানা দ্বীপপুঞ্জের ডিস্ট্রিক্ট কোর্টের নথি থেকে জানা যায়, ৫২ বছর বয়সী অ্যাসাঞ্জ যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর গোপন নথিপত্র ও কূটনৈতিক বার্তা ফাঁসের অভিযোগে একক অপরাধী হিসেবে দোষ স্বীকার করতে রাজি হয়েছেন।

মঙ্গলবার (২৫ জুন) উইকিলিকস সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে লিখেছে, ‘জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ মুক্ত। তিনি ব্রিটেন ছেড়েছেন।’

অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে মার্কিন জাতীয় প্রতিরক্ষার তথ্য সংগ্রহ এবং প্রকাশের অভিযোগ আনা হয়েছিল। কয়েক বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্র তার বিরুদ্ধে আফগান ও ইরাক যুদ্ধের গোপন নথি ফাঁসের অভিযোগ করে আসছে। যার ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ব্যাপক অস্বস্তিতে পড়ে। পাঁচ বছর ধরে ব্রিটেনে কারাগারে এখানে বসেই তিনি যুক্তরাষ্ট্রে প্রত্যর্পণের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যান।  

অ্যাসাঞ্জকে যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে কোনো সময় ব্যয় করতে হবে না এবং ‍যুক্তরাজ্যে বন্দি থাকার ফলে সে সুবিধা পাবে। বিচার বিভাগের চিঠি অনুযায়ী জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ অস্ট্রেলিয়ায় ফিরে যাবেন। 

সোমবার (২৪ জুন) জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ বালমার্স কারাগার থেকে ছাড়া পেয়েছেন। কারাগার থেকে ছাড়া পাওয়ার পরই বিকালে তিনি যুক্তরাজ্যের যাওয়ার জন্য বিমানবন্দরে যান। সেখান থেকেই তিনি অস্ট্রেলিয়াতে ফিরে যাবেন। 

উল্লেখ্য, অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে ২০১০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর গোপন নথিপত্র ও কূটনৈতিক বার্তা ফাঁসের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে ১৮টি মামলা হয়। তখন থেকেই অ্যাসাঞ্জকে বিচারের মুখোমুখি করতে মরিয়া ছিল যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য উভয় দেশ।

২০২১ সালে লন্ডনের ওল্ড বেইলি কোর্টে নির্দেশ দেওয়া হয়, যুক্তরাষ্ট্রে প্রত্যর্পণ করা যাবে না অ্যাসাঞ্জকে। কিন্তু পরের বছরই আকস্মিকভাবে তার প্রত্যর্পণের অনুমোদন দেয় ব্রিটিশ সরকার। 

একটানা ১৪ বছর ধরে টানাপোড়েনের পরে যুক্তরাষ্ট্রে ফিরছেন অ্যাসাঞ্জ। তবে প্রত্যর্পণ নয়, আত্মসমর্পণের কারণে ফিরছেন তিনি।

জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ ২০০৬ সালে উইকিলিকস প্রতিষ্ঠা করেন। ২০১০ সালে উইকিলিকস থেকে মার্কিন সামরিক বাহিনীর বহু গোপন নথি প্রকাশ করে দেন তিনি। এতে সারা বিশ্বে শোরগোল পড়ে যায় এবং যুক্তরাষ্ট্রের রোষানলে পড়েন অ্যাসাঞ্জ।

;

ফ্রান্সে ‘গৃহযুদ্ধের’ শঙ্কা ম্যাক্রোঁর



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ

  • Font increase
  • Font Decrease

সামনেই ফ্রান্সের জাতীয় নির্বাচন। এ নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশটিতে চলছে নির্বাচনী প্রচারণা। এমন পরিস্থিতিতে দেশটিতে গৃহযুদ্ধ হওয়ার শঙ্কা প্রকাশ করেছেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ।

সোমবার (২৮ জুন) ম্যাক্রোঁ ফ্রান্সের ‘জেনারেশন ডু ইট ইউরসেলফ’ নামের একটি পডকাস্টে এক সাক্ষাৎকার দেন। খবর রয়টার্স।

রয়টার্স জানায়, রাজনৈতিক দল ডানপন্থি ন্যাশনাল র‍্যালি (আরএন) পার্টি এবং বামপন্থি নিউ পপুলার ফ্রন্ট ফ্রান্সে ‘গৃহযুদ্ধ’ লাগাতে পারে বলে এক সাক্ষাৎকারে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন দেশটির বর্তমান প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। আরএন যে নির্বাচনী প্রচারণা চালাচ্ছে তা দেখে বোঝা যায়, তারা অপরাধ এবং অভিবাসন মোকাবিলার জন্য ‘বিভাজন’ নীতির ওপর নির্ভর করছে দলটি।

তিনি বলেন, তারা জাতি-ধর্মের ভিত্তিতে রাষ্ট্রীয় সমস্যা সমাধান করতে চাচ্ছে। এতে করে দেশকে তারা ‘গৃহযুদ্ধের’ দিকে নিয়ে যাচ্ছে।

এ সময় তিনি দেশটির নিউ পপুলার ফ্রন্ট জোটের অংশ রাজনৈতিক দল লা ফ্রান্স ইনসোমাইজের (এলএফআই) সমালোচনা করে বলেন, ‘এ দলটি কেবল তাদের নিজস্ব সম্প্রদায়ের গোষ্ঠীকে প্রাধান্য দিচ্ছে। এতে করে ফ্রান্সের একটি বড় জনগোষ্ঠীকে আলাদা করে দেখা হচ্ছে। এজন্য দেশটির যে গোষ্ঠীকে আলাদা করে রাখা হচ্ছে, তাদের সঙ্গে বাঁধতে পারে গৃহযুদ্ধ।’

এদিকে ম্যাক্রোঁর এমন মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় আরএন-এর প্রেসিডেন্ট জর্ডান বারডেলা বলেন, ‘একটি দেশের একজন প্রেসিডেন্ট হয়ে ম্যাক্রোঁর এমন মন্তব্য করা উচিত হয়নি।’

অন্যদিকে, এলএফআইয়ের নেতা জিন-লুক মেলেনচন ম্যাক্রোঁর এমন মন্তব্যের নিন্দা করে বলেন, ‘ম্যাক্রোঁর নিজস্ব নীতিই দেশে ‘গৃহযুদ্ধ’ বয়ে আনতে পারে। যেমনটা নিউ ক্যালেডোনিয়ায় হচ্ছে।’

;