বন্ধ্যাকরণ আইন অসাংবিধানিক: জাপান সুপ্রিম কোর্ট



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

উত্তরাধিকারসূত্রে প্রতিবন্ধী হওয়ায় সাড়ে ১৬ হাজার প্রতিবন্ধীকে জোর করে বন্ধ্যাকরণ করায় জাপান সরকার। যেই আইনের মাধ্যমে এমন অমানবিক কাজ করা হয়েছিল সেই আইনকে অসাংবিধানিক বলে ঘোষণা করেছে জাপানের সর্বোচ্চ আদালত। একই সঙ্গে এই ঘটনায় ১১ জন ভুক্তভোগীকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। তাদের মামলাগুলো নিম্ন আদালতের রায় শেষে আপিল শুনানির জন্য অপেক্ষমান ছিল।

বুধবার (৩ জুলাই) যুক্তরাজ্য ভিত্তিক সংবাদ মাধ্যম বিবিসি এ খবর প্রকাশ করে।

বিবিসির খবরে বলা হয়, যুগান্তকারী এই রায়ের মধ্যে দিয়ে ক্ষতিগ্রস্তরা ন্যায়বিচার পেল এবং তাদের এক দশক ধরে চলা আন্দলনের অবসান ঘটলো। এঘটনায় বেঁচে থাকা ভুক্তভোগীরা বছরের পর বছর মামলা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। অবশেষে ২০১৯ সালে করা একটি আইনের মাধ্যমে তারা ক্ষতিপূরণ পেতে যাচ্ছে। যদিও বিতর্কিত এই আইনটি ১৯৯৬ সালে বাতিল করা হয়।

এ সম্পর্কিত মোট পাঁচটি মামলা ছিল। যার মধ্য চারটিতে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার রায় দেয় নিম্ন আদালত। এ রায়ের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় সরকার উচ্চ আদালতে আপিল করে। পঞ্চম মামলাটির বাদী ছিল দুইজন নারী। নিম্ন আদালত তাদের মামলা খারিজ করে দেয়। এরপর তারাও রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করে।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে ১৯৫০ সাল থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত জাপান সরকার ২৫ হাজার লোককে চিহ্নিত করে, যারা উত্তরাধিকারসূত্রে প্রতিবন্ধী। এই সকল লোকদের সন্তানরাও যেন প্রতিবন্ধী না হয় তাই অস্ত্রোপচার করে বন্ধ্যাকরণ করা হয় তাদের। জাপান সরকার স্বীকার করে ১৬ হাজার ৫০০ জন এই অস্ত্রোপচারে সম্মতি দেয়নি। অন্য ৮ হাজার ৫০০ জন এই অস্ত্রোপচারে সম্মত ছিল। তবে আইনজীবীরা বলছেন, তারাও চাপের মুখোমুখি বাধ্য হয়ে অস্ত্রোপচারে সম্মতি দিয়েছেল।

২০১৯ সালের করা আইনে বলা হয়, বন্ধ্যা করার সময় যাদের বয়স ২০ বছরের কম ছিল তারা ক্ষতিপূরণ আওতার বাহিরে থাকবে। তবে বুধবারের রায়ে বলা হয় বন্ধ্যাকৃতদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ক্ষেত্রে ২০ বছরের সীমাবদ্ধতার আইন প্রয়োগ করা যাবে না। এই আইনের অধীনে বেঁচে থাকা ভুক্তভোগীরা প্রত্যেকে ৩ দশমিক ২ মিলিয়ন ইয়েন (বাংলাদেশি ২৩ লাখ ২১ হাজার ৯২৪ টাকা) পেতে পারেন।

বাদীদের আইনজীবী ইউটাকা ইয়োশিয়ামা বলেন, ‘সরকার এই ভুক্তভোগী ও তাদের পরিবারের দাবিতে কর্ণপাত করছেন না। সমস্যাটি দ্রুত সমাধানের জন্য সরকারকে অবশ্যই কঠোর উদ্দ্যােগ নিতে হবে। মামলা করাদের মধ্যে বেশ কয়েকজন ভুক্তভোগী উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ না পেয়ে মারা গেছেন।’

সেরিব্রাল পালসি (কম্পন) রোগে আক্রান্ত হয়ে জন্মগ্রহণ করেছিলেন ইউমি সুজুকি। তাকে ১২ বছর বয়সে জোর করে বন্ধ্যা করা হয়। ২০২১ সালে তিনি বিবিসিকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে বলেন, 'যখন আমি জানতে পারলাম যে আমি কখনই মা হতে পারব না, তখন আমার হৃদয় ভেঙে গিয়েছিল।’

বুধবার ১১ বাদীর মধ্যে ৬৮ বছরের এক বৃদ্ধ বিবিসিকে বলেন, আমি টাকা চাই না। আমার সাথে কি ঘটেছিল মানুষকে জানাতে চাই। আর কোনো প্রতিবন্ধীর সঙ্গে এমন আচরণ না হোক এটা নিশ্চিত করতে চাই। প্রতিবন্ধীরা বস্তু নয়, তারাও মানুষ।’

সুইচ টিপে দেশ পরিবর্তন সম্ভব নয়: কিয়ার স্টারমার



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ডাউনিং স্ট্রিটে কিয়ার স্টারমার ও স্ত্রী ভিক্টোরিয়া

ডাউনিং স্ট্রিটে কিয়ার স্টারমার ও স্ত্রী ভিক্টোরিয়া

  • Font increase
  • Font Decrease

দায়িত্ব নিয়েই প্রথম ভাষণে ব্রিটিশ নতুন প্রধানমন্ত্রী লেবার পার্টির নেতা কিয়ার স্টারমার বললেন, ‘কোনো দেশকে পরিবর্তন করা সুইচ টেপার মতো বিষয় নয়। সময় নিয়ে আমি দেশকে নতুন করে সাজাতে চাই।’


জাতীয় নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় পাওয়ায় তাকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেন রাজা তৃতীয় চার্লস। প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেয়ার পরই মন্ত্রিসভা গঠনে কাজ শুরু করেন স্টারমার। এর আগে রাজা চার্লস প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে কনজারভেটিভ পার্টির নেতা ঋষি সুনাকের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেন। 

এদিকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ পেয়েই স্টারমার জনগণ সুচিন্তিত সিদ্ধান্তের প্রশংসা করেন। তারা যুক্তরাজ্যের পরিবর্তন এবং সেবামূলক রাজনীতির জন্য ভোট দিয়েছেন বলে মন্তব্য করেন তিনি। এছাড়া কিয়ার বলেন, কোনো দেশকে পরিবর্তন করা সুইচ টেপার মতো বিষয় নয়। এর জন্য সময় প্রয়োজন। তবে পরিবর্তনের জন্য অবিলম্বে কাজ শুরু করা হবে।

নতুন প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি আনন্দিত। আপনারা এই বিজয়ের জন্য প্রচারণা চালিয়েছেন, লড়াই করেছেন, ভোট দিয়েছেন এবং এখন সেটি আমাদের হাতে এসেছে। এখান থেকেই পরিবর্তনের সূচনা হলো।’

যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগে স্টারমারকে পাড়ি দিতে হয়েছে দীর্ঘ পথ। ১৯৬২ সালে লন্ডনে জন্ম নেন কিয়ার। বেড়ে ওঠেন দক্ষিণ-পূর্ব ইংল্যান্ডের সারেতে। শ্রমজীবী শ্রেণির সঙ্গে তার জীবনের যোগের কথা প্রায়শই বলতে শোনা যায় স্টারমারকে। তার বাবা একটা কারখানার সরঞ্জাম প্রস্তুতকারক হিসেবে কাজ করতেন এবং মা ছিলেন নার্স।

১৬ বছর বয়সে লেবার পার্টির স্থানীয় যুব শাখায় যোগ দেন কিয়ার স্টারমার। কিছু সময়ের জন্য উগ্র বামপন্থি একটি পত্রিকার সম্পাদনাও করেছিলেন। ২০০৮ সালে কিয়ার পাবলিক প্রসিকিউশনের ডিরেক্টর ও ক্রাউন প্রসিকিউশন সার্ভিসের প্রধান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০১৩ সাল পর্যন্ত তিনি চাকরি করেন। ২০১৪ সালে তাকে নাইট উপাধি দেয়া হয়েছিল। 

তিনি প্রথমবার সংসদে যান ২০১৫ সালে। ২০১৯ সালের সাধারণ নির্বাচনের পর লেবার পার্টির নেতা হওয়ার সুযোগ পান স্যার কিয়ার স্টারমার।

;

সবচেয়ে দীর্ঘ সাইকেল তৈরির রেকর্ড, গিনেস বুকে ৮ প্রকৌশলী



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
বিশ্বের  দীর্ঘতম সাইকেল

বিশ্বের দীর্ঘতম সাইকেল

  • Font increase
  • Font Decrease

১৮০ ফুট লম্বা ও ১১ ইঞ্চি চওড়া বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ আকারের সাইকেল তৈরি করে নতুন রেকর্ড করেছেন নেদারল্যান্ডসের প্রকৌশলী ইভান শাল্ক ও তার ৭ সহকারী। 

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, এতদিন বিশ্বের দীর্ঘতম সাইকেল তৈরির রেকর্ড দখলে ছিল অস্ট্রেলিয়ার বার্নি রায়ানের। ২০২০ সালে ৮ ইঞ্চি চওড়া ১৫৫ ফুট দীর্ঘ সাইকেল বানিয়ে গিনেস বুকে নাম লেখান তিনি। এবার ৭ জন প্রকৌশলীকে সঙ্গে করে রায়ানের সেই রেকর্ড ভেঙে দিলেন নেদারল্যান্ডসের ইভান শাল্ক। 

৩৯ বছরের ইভান শাল্ক হৃদয়ের অন্তঃপুরে লালন করছিলেন ব্যতিক্রমী ইচ্ছে। শৈশব থেকেই গিনেস বুকে নাম তোলার প্রতি প্রবল আগ্রহ ছিল তার। এর ফলে জন্ম হলো বিশ্বের দীর্ঘতম সাইকেলের।

২০১৮ সালে দীর্ঘতম সাইকেল তৈরির কাজ শুরু করেন ইভান-সহ আট ইঞ্জিনিয়ার। তবে চাইলেই এই সাইকেল নিয়ে পথেঘাটে নামা যাবে না। বাঁধা হয়ে দাঁড়াবে সাইকেলটির বিরাট দৈর্ঘ্যই।

চাকা আবিষ্কারের অন্যতম সেরা প্রাপ্তি হল বাইসাইকেল। দূষণে জর্জর পৃথিবীতে এর চেয়ে উপকারী যান আর হয় না। ইতোমধ্যে নেটিজেনদের মন জয় করেছে ইভানের সাইকেল।

আজব ‘সৃষ্টি’ ভাইরাল হয়েছে নেটদুনিয়ায়। এই বিষয়ে ইভান বলেন, অন্যরা যখন আড্ডা দিয়ে সময় নষ্ট করে, আমরা তখন সৃষ্টিশীল কাজে মগ্ন থাকি।

;

ইরানের নতুন প্রেসিডেন্ট সংস্কারপন্থি মাসুদ পেজেশকিয়ান



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
সংস্কারপন্থি নেতা মাসুদ পেজেশকিয়ান

সংস্কারপন্থি নেতা মাসুদ পেজেশকিয়ান

  • Font increase
  • Font Decrease

ইরানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন সংস্কারপন্থি নেতা মাসুদ পেজেশকিয়ান। প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী কট্টরপন্থি প্রার্থী সাঈদ জালিলিকে পরাজিত করে জয় পেয়েছেন তিনি।

শনিবার (৬ জুলাই) সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।

বেসরকারি ফলাফল অনুযায়ী, শুক্রবার অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় দফার নির্বাচনে পেজেশকিয়ান ১ কোটি ৬৩ লাখ এবং প্রতিদ্বন্দ্বী সাইদ জলিলি ১ কোটি ৩৫ লাখ ভোট পেয়েছেন। এর মধ্য দিয়ে হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় নিহত পূর্বসূরি প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন পেজেশকিয়ান।

দ্বিতীয় দফার নির্বাচনে ভোটারের উপস্থিতি বেশি ছিল। প্রায় ৫০ ভাগ ভোটার ভোট দিয়েছেন। এর আগে ২৮ জুন অনুষ্ঠিত প্রথম দফার নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি ছিল প্রায় ৪০ ভাগ। প্রথম ধাপে চার প্রার্থীর কেউ এককভাবে ৫০ শতাংশের বেশি ভোট না পাওয়ায় নির্বাচন রান অফে গড়ায়।

ইরানের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ান হার্ট সার্জারি বিশেষজ্ঞ। দেশটির উত্তরাঞ্চলীয় তাবরিজ অঞ্চল থেকে ৫ বার পার্লামেন্ট সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন তিনি। ২০০১ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত স্বাস্থ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন পেজেশকিয়ান। এ ছাড়া ২০১৬ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত ইরানের পার্লামেন্টের ডেপুটি স্পিকারের দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা রয়েছে তার।

উল্লেখ্য, গত ১৯ মে এক হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি নিহত হওয়ায় নির্ধারিত সময়ের আগেই ইরানে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলো। সংবিধান অনুযায়ী, ৫০ দিনের মধ্যে নতুন নির্বাচন আয়োজনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে দেশটিতে।

;

কেবল ‘ঈশ্বর-ই’ আমাকে নির্বাচন থেকে সরাতে পারবেন: বাইডেন



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন

প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন

  • Font increase
  • Font Decrease

একমাত্র ‘সর্বশক্তিমান ঈশ্বর’ মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে নির্বাচন থেকে সরাতে পারবেন বলে মন্তব্য করেছেন বাইডেন। সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে নির্বাচনি বিতর্কে ধরাশায়ী হওয়ার পর থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরে যেতে বাইডেনের ওপর চাপ বাড়ছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে এক সাক্ষাৎকারে বাইডেন এ কথা জানান।

বার্তাসংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, এসব চাপ তিনি গুরুত্ব দিচ্ছেন না এবং একমাত্র ‘সর্বশক্তিমান ঈশ্বর’ এসে বললে তিনি প্রার্থিতা প্রত্যাহার করবেন।

প্রতিবেদনে জানা যায়, শুক্রবার (৫ জুলাই) মার্কিন সংবাদমাধ্যম এবিসি নিউজকে একটি সাক্ষাৎকার দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। সাক্ষাৎকারে বাইডেনকে বলা হয়, তার রাজনৈতিক দল ডেমোক্রেটিক পার্টির বেশ কয়েকজন সদস্য চাইছেন তিনি যেন নভেম্বরে অনুষ্ঠিতব্য প্রেসিডেন্ট নির্বাচন থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেন। এ বিষয়ে তার প্রতিক্রিয়া কী?

জবাবে বাইডেন বলেন, ‘আমি প্রার্থিতা প্রত্যাহার করছি না। যদি সর্বশক্তিমান ঈশ্বর এসে আমাকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের আদেশ দেন, তাহলে আমি করতে পারি।’

শুক্রবার নিজ শহর উইসকনসিনে ডেমোক্রেটিক পার্টির ভোটারদের একটি সমাবেশে যোগ দেন বাইডেন। সে সময় কর্মসূচির ফাঁকে এবিসিকে সাক্ষাৎকার দেন তিনি। ট্রাম্পের সঙ্গে বিতর্কে ধারাশায়ী হওয়ার পর থেকে যে পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন বাইডেন, তাতে এই সাক্ষাৎকারটিকে তার জন্য ‘বড় পরীক্ষা’ বলে উল্লেখ করেছেন অনেকে।

মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের আয়োজনে গত ২৭ জুন ডোনাল্ড ট্রাম্প ও জো বাইডেনের মধ্যে প্রথম নির্বাচনি বিতর্ক অনুষ্ঠিত হয়। বিতর্কে দেশের অর্থনীতি, পররাষ্ট্রনীতি ও অভিবাসন ইস্যুতে বাইডেনের তীব্র সমালোচনা করেন ট্রাম্প। তবে যুক্তি দিয়ে সেসব সমালোচনা খণ্ডন করতে অনেকটা ব্যর্থ হন বাইডেন। 

;