পরের ঘূর্ণিঝড়টির নাম ‘ভায়ু’



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ভারত মহাসাগরে সৃষ্ট ঝড়ের নামকরণ করে আটটি এশীয় দেশ/ ছবি: সংগৃহীত

ভারত মহাসাগরে সৃষ্ট ঝড়ের নামকরণ করে আটটি এশীয় দেশ/ ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার আঞ্চলিক কমিটি ঝড়ের নামকরণ করে থাকে। ভারত মহাসাগরে সৃষ্ট ঝড়গুলোর নামকরণ করে থাকে আটটি দেশের একটি প্যানেল। দেশগুলো হলো- বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, মায়ানমার, মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড ও ওমান। যাদের বলা হয়- World Meteorological Organisation (WMO)/ Economic and Social Cooperation for Asia and the Pacific (ESCAP). ফণীর পরে ভারত মহাসাগরে যে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্ট হবে তার নাম হবে ‘ভায়ু’।

বিশ্ব আবহাওয়া অফিসের তথ্য অনুযায়ী, ১৯৭২ সালে এটি যখন যাত্রা শুরু করে তখন শুরুতে এ আঞ্চলিক সংস্থার সদস্য দেশের সংখ্যা ছিল ছয়টি। সেগুলো হলো, বাংলাদেশ, ভারত, মিয়ানমার, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও থাইল্যান্ড। পরবর্তীতে ১৯৮২ সালে মালদ্বীপ, ১৯৯৭ সালে ওমান, ২০১৬ সালে ইয়ামেন এবং ২০১৮ সালে ইরান, কাতার, সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাত এর অন্তর্ভুক্ত হয়।

২০০৪ সালে ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলের আটটি দেশের প্যানেল ঘূর্ণিঝড়ের নাম প্রস্তাব করে। প্রত্যেকটি দেশ ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণের জন্য আটটি করে মোট ৬৪টি নাম প্রস্তাব করে। এরপর থেকে ভারত মহাসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণে ঐসব নাম ব্যবহার করা হয়।

ফণীর আগে সৃষ্ট ঘুর্ণিঝড়ের নামকরণে ইতোমধ্যে ৫৬টি নাম ব্যবহৃত হয়েছে। প্রত্যেকটি দেশের একটি করে নাম বাকি ছিল। বর্তমানে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘুর্ণিঝড়ের ‘ফণী’ নামকরণের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের দেওয়া ৮টি নামই ব্যবহৃত হলো। এখনও সাতটি নাম বাকি রয়েছে।

তালিকা অনুযায়ী এর পরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড়টির নাম হবে ‘ভায়ু’। এটি ভারতের দেওয়া নাম। বাকি ছয়টি নাম হলো হিক্কা, কায়ার, মাহা, বুলবুল, পাউয়ান ও আম্ফান।

কোনো নিম্নচাপ প্রতিঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার গতিবেগে ধাবিত হলে ঐসব ঝড়ের নামকরণ করা হয়। এর কম গতি হলে সেগুলোর নামকরণ হয় না। আবার নামকরণ করা হলেও অধিকাংশ ঘূর্ণিঝড় সমুদ্রে সৃষ্ট হয়ে সমুদ্রেই মিলিয়ে যায়। সিডর, নার্গিস, আইলা, মহাসেনের মতো যেসব ঘূর্ণিঝড় স্থলে আঘাত হানে, সাধারণ মানুষ শুধু সেসব ঘূর্ণিঝড়ের নাম শুনে থাকেন।

   

দক্ষিণ আফ্রিকার মামলাটি গণহত্যার প্রতি উপহাস : ইসরায়েল



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাফাহ অভিযান বন্ধ করা এবং ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড থেকে ইসরায়েলি বাহিনীর সম্পূর্ণরূপে প্রত্যাহারের দাবিতে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের শরনাপন্ন হয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা।

দেশটি গাজায় ধ্বংসযজ্ঞের কারণে গণহত্যা কনভেনশন লঙ্ঘনের জন্য অভিযুক্ত করা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলাও ঠুকেছিল।

জবাবে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের শুক্রবারের (১৭ মে) শুনানিতে গাজা আক্রমণের সামরিক প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছে ইসরায়েল।

এ সময় ইসরায়েলের বিচার মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা গিলাদ নোয়াম দক্ষিণ আফ্রিকার মামলাকে ‘সত্য তথ্য ও বাস্তব পরিস্থিতি থেকে সম্পূর্ণভাবে বিচ্ছিন্ন’ বলে অভিহিত করেন।

নোয়াম বলেন, ‘এই মামলা গণহত্যার প্রতি উপহাস ছাড়া আর কিছুই নয়।’

ইসরায়েলের উপস্থাপনার আগে কয়েক ডজন ইসরায়েলপন্থী বিক্ষোভকারী আদালতের বাইরে জড়ো হয়েছিল।

তারা গত ৭ অক্টোবর হামাস যোদ্ধাদের হাতে জিম্মিদের ছবি প্রদর্শন করে তাদের মুক্তির দাবি জানায়।

এর আগে বৃহস্পতিবার ইসরায়েলকে অবিলম্বে, নিঃশর্তে গাজা উপত্যকা থেকে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীকে সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করার আদেশ দেওয়ার জন্য আদালতকে অনুরোধ করেছিলেন নেদারল্যান্ডসে নিযুক্ত দক্ষিণ আফ্রিকার রাষ্ট্রদূত ভুসিমুজি ম্যাডোনসেলা।

;

ইউক্রেনের শতাধিক ড্রোন প্রতিরোধের দাবী রাশিয়ার



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাশিয়ার দক্ষিণে এবং সংযুক্ত ক্রিমিয়া ও কৃষ্ণসাগরের আকাশে বৃহস্পতিবার (১৬ মে) রাতে ইউক্রেনের ১০০টিরও বেশি ড্রোন হামলা প্রতিরোধ করেছে মস্কো।

রয়টার্স জানিয়েছে, রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় শুক্রবার (১৭ মে) এ খবর নিশ্চিত করেছে।

রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ক্রিমিয়ায় ৫১টি, ক্রাসনোদার অঞ্চলে ৪৪টি, বেলগোরোড অঞ্চলে ৬টি, কৃষ্ণ সাগরের ওপরে ৬টি এবং কুরস্কে ১টি ড্রোন ধ্বংস করা হয়েছে।’

যুদ্ধর শুরুর পর থেকে এক রাতে এটিই ছিল ইউক্রেনের সবচেয়ে বড় ড্রোন হামলার ঘটনা।

রুশ বাহিনী সামনের দিকে অগ্রসর হয়ে নতুন এলাকা দখল নেওয়ায় গত ১৮ মাসের মধ্যে এটি ছিল তাদের সবচেয়ে বড় সাফল্য।

ইনস্টিটিউট ফর দ্য স্টাডি অফ ওয়ারের (আইএসডব্লিউ) ডাটা থেকে এএফপি জানিয়েছে, গত ৯ থেকে ১৫ মে’র মধ্যে মস্কো ইউক্রেনের ২৭৮ বর্গ কিলোমিটার এলাকা দখল করেছে।

এদিকে, ইউক্রেনের খারকিভ শহর ঘিরে কঠিন লড়াই চলছে বলে জানিয়ে দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, পরিস্থিতি অত্যন্ত কঠিন, তবে নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) খারকিভের শীর্ষস্থানীয় সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলাপের পর জেলেনস্কি এসব কথা বলেন।

গত সপ্তাহে ইউক্রেনের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় খারকিভ সীমান্তে আকস্মিক অভিযান শুরু করে রুশ বাহিনী। ইতোমধ্যে তারা বেশকিছু এলাকা দখল করে নিয়েছে।

জেলেনস্কি বলেন, ‘ইউক্রেনীয় সেনারা দখলদারের উল্লেখযোগ্য পরিমাণ ক্ষতি সাধন করছে। তবে এলাকাটিতে ভয়াবহ পরিস্থিতি বিরাজ করছে। সেখানে আমাদের ইউনিটকে শক্তিশালী করছি।’

খারকিভের গভর্নর ওলেগ সিনেগুবভ বলেছেন, ইউক্রেন এই অঞ্চলে ফ্রন্ট লাইনকে স্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে এবং রাশিয়ার অগ্রগতি আংশিকভাবে থামাতে সক্ষম হয়েছে।

;

টেক্সাসে প্রবল বর্ষণে ৪ জনের প্রাণহানি



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১০০ মাইল বেগে বয়ে চলা বাতাসসহ প্রবল বর্ষণে বৃহস্পতিবার (১৬ মে) ৪ জন প্রাণ হারিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় টেক্সাস রাজ্যে।

স্থানীয় কর্তৃপক্ষের বরাতে এ খবর জানিয়েছে রয়টার্স।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করা ভিডিও ফুটেজ এবং বিভিন্ন ছবিতে দেখা যায়, প্রচন্ড বাতাসে উড়ে যাওয়া জানালার কাঁচের ভাঙ্গা টুকরোয় হিউস্টনের রাস্তাগুলো ঢাকা পড়েছে।

এদিকে, রাজ্যটিতে প্রচণ্ড বজ্রঝড় এবং সম্ভাব্য টর্নেডো সম্পর্কে সতর্কতা জারি করেছে জাতীয় আবহাওয়া অফিস।

দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় বহু গাছ ভেঙ্গে পড়ায় এবং বিদ্যুত লাইন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় হিউস্টনের প্রায় ১০ লাখ গ্রাহক বিদ্যুত বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে বলে জানা গেছে।

টেক্সাসের মেয়র বলেছেন, ‘ঝড়-বৃষ্টিতে ৪ জন মারা গেছে।’

মেয়র জন হুইটমায়ার সাংবাদিকদের বলেন, ‘দুর্যোগে অনেক মানুষ তাদের গাড়ির ভেতরে অটকা পড়েন। তবে সেখানের পরিস্থিতির ব্যাপারে বিস্তারিত আর কিছু জানা যায়নি।’

তিনি আরো বলেন, ‘এ সময় প্রতি ঘণ্টায় ৮০ থেকে সর্বোচ্চ ১০০’ মাইল বেগে বাতাস বয়ে গেছে।’

হুইটমায়ার বাসিন্দাদের হিউস্টনের মধ্যাঞ্চল এড়িয়ে চলার আহ্বান জানিয়েছে।

তিনি আরো বলেন, এমন দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতিতে শুক্রবার (১৭ মে) পাবলিক স্কুলগুলো বন্ধ থাকবে এবং অফিসের জন্য একেবারে অত্যাবশ্যকীয় নয় এমন কর্মীদেরও বাড়িতে থাকতে বলা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, হিউস্টন হলো যুক্তরাষ্ট্রের চতুর্থ সর্বাধিক জনবহুল শহর। সেখানের জনসংখ্যা প্রায় ২৩ লাখ।

;

সন্দেশখালির মাম্পি দাসকে মুক্তির নির্দেশ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের সন্দেশখালির বিজেপি নেত্রী মাম্পি দাসকে অবিলম্বে মুক্তি দিয়েছেন কলকাতা হাইকোর্ট। এনডিটিভি জানিয়েছে, তার গ্রেফতারি নিয়েও একাধিক প্রশ্ন তুলেছেন বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত।

শুধু তাই নয়, মাম্পির গ্রেফতারের নেপথ্যে মাস্টারমাইন্ড কে, তা জানতে চেয়েছে আদালত।

গ্রেফতারের বিরুদ্ধে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন মাম্পি। গ্রেফতারকে বেআইনি বলে দাবি করেছিলেন তিনি। শুক্রবার (১৭ মে) সেই মামলার শুনানি ছিল কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি সেনগুপ্তের এজলাসে।

বিচারপতি জানিয়েছেন, ব্যক্তিগত বন্ডে মামলাকারীকে অবিলম্বে হেফাজত থেকে মুক্তি দিতে হবে। তার বিরুদ্ধে ১৯৫এ ধারায় যে অভিযোগ দায়ের হয়েছে, তা-ও স্থগিত থাকবে। আগামী ১৯ জুন এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে।

শুক্রবার শুনানি চলাকালীন মাম্পির গ্রেফতার নিয়ে একাধিক প্রশ্ন তোলেন বিচারপতি সেনগুপ্ত। মাম্পির গ্রেফতারির ক্ষেত্রে ১৯৫এ ধারা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মানা হয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে।

বিচারপতির প্রশ্ন, ‘ম্যাজিস্ট্রেট কী করেছেন? ১৯৫এ ধারা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের স্পষ্ট নির্দেশ রয়েছে। তারপরেও তিনি কীভাবে এই নির্দেশ দিলেন? এমন গ্রেফতারের নেপথ্যে মাস্টারমাইন্ড কে? এই মামলাটি কোন অফিসার দেখছেন?’

রাজ্যের উদ্দেশে বিচারপতি সেনগুপ্ত জানান, এভাবে কাউকে গ্রেফতার করাই যায় না।

এক্ষেত্রে তার মন্তব্য হলো, ‘আপনারা হয়তো এই কোর্টকে গুরুত্ব দেন না। কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশগুলো অন্তত মেনে চলুন।’ পাশাপাশি, মাম্পিকে ফাঁসানো হয়েছে বলেও মন্তব্য করেছেন আদালত।

মাম্পির আইনজীবী রাজদীপ মজুমদার শুক্রবার আদালতে জানান, গত ৭ মে তার মক্কেলের বিরুদ্ধে জামিনযোগ্য ধারায় এফআইআর দায়ের হয়। তার দুই দিন পরে ৪১এ ধারায় নোটিশ দেয় পুলিশ।

গত ১৪ মে নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনযোগ্য ধারায় জামিন নিতে গেলে তাকে গ্রেফতার করা হয়। পরে ১২ দিনের হেফাজতে নেওয়ার আবেদন মঞ্জুর করে নিম্ন আদালত। প্রথম দিন পুলিশের কেস ডায়েরি না দেখেই হেফাজতে পাঠিয়েছিল নিম্ন আদালত।

সন্দেশখালির ঘটনায় বহু অভিযোগে বারবার উঠে এসেছে মাম্পির নাম। তার মধ্যে ভয় দেখিয়ে ধর্ষণের অসত্য মামলা রুজু করানোর মতো অভিযোগও রয়েছে।

সম্প্রতি, সন্দেশখালির এক গৃহবধূও সেই অভিযোগ করেন সন্দেশখালি থানায়। পুলিশকে তিনি জানান, তার গ্রেফতার হওয়া ভাইকে ছাড়ানোর শর্তে ধর্ষণের অসত্য অভিযোগ দায়ের করতে বলেছিলেন এই মাম্পি। পরে অভিযোগ তুলে নিতে চাইলে বিজেপির পক্ষ থেকে তাকে শাসানোও হয়।

মাম্পি ওরফে পিয়ালির নাম শোনা গিয়েছিল সন্দেশখালির স্টিং’ ভিডিওতে গঙ্গাধর কয়ালের মুখেও।

একের পর এক অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশের নোটিশ পেয়ে গ্রেফতারি এড়াতে বসিরহাট আদালতে অগ্রিম জামিন চাইতে গিয়েছিলেন মাম্পি। সেখানে অন্য মামলা দিয়ে তাকে বেআইনি ভাবে গ্রেফতার করা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে।

নিম্ন আদালত তাকে সাত দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেয়। এই নির্দেশের বিরুদ্ধেই হাইকোর্টে মামলা করেন মাম্পি। শুক্রবার ব্যক্তিগত বন্ডে তার জামিন মঞ্জুর হলো।

;