ডোরিয়ানে আক্রান্ত কুকুরদের বাড়িতে আশ্রয় দিলেন এক নারী



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
ছবি: সংগৃৃহীত

ছবি: সংগৃৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ডোরিয়ানের তাণ্ডবে লন্ডভন্ড আটলান্টিক মহাসাগরের দ্বীপপুঞ্জ বাহামা। এখন পর্যন্ত ৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। বিধ্বস্ত হয়েছে ঘরবাড়ি রাস্তাঘাট ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। বাহামার অ্যাবাকো দ্বীপের এলবো কে অঞ্চলের অনেক মানুষ হয়েছেন আশ্রয়হীন। বিপাকে পড়েছে গবাদি পশুসহ অন্যান্য প্রাণিরা।

ডোরিয়ানে আক্রান্ত বিপদগ্রস্ত কুকুরদের দিকে হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন চেল্লা ফিলিপস  নামে এক বাহামার নারী। আক্রান্ত ৯৭টি কুকুরকে নিজের বাড়িতে আশ্রয় দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রশংসিত হয়েছেন এই নারী। চেল্লা ফিলিপস ‘দ্যা ভয়েসলেস ডগ’- নামে একটি সংস্থায় ম্যানেজার হিসেবে রয়েছেন।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ডোরিয়ানের কবল থেকে উদ্ধারকৃত কুকুরগুলোর একটি ছবি তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে পোস্ট করেন ফিলিপস। ছবিতে দেখা যায়, ফিলিপসের পুরো বাড়ি কুকুরে ভরপুর। যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার সংস্থাটি দ্বীপ অঞ্চলের বেওয়রিশ কুকুর নিয়ে কাজ করে।   

ফিলিপস লিখেন, শনিবার রাতে ৯৭টি কুকুরকে আমার বাড়িতে আশ্রয় দিয়েছি। এরমধ্যে ৭৯টি কুকর আমার বেডরুমে স্থান নিয়েছে। তবে তারা কোন হইচই করছে না, আমার বেডরুমকে যথেষ্ট শ্রদ্ধা দেখাচ্ছে। আমি তাদের খেলার জন্য বেড়রুমে মিউজিক ছেড়ে দিয়েছি।

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় হারিকেন সেন্টার (এনএইচসি) বলছে, ক্যাটাগরি-৫ ঘূর্ণিঝড় ‘ডোরিয়ান’ গত রোববার (১ সেপ্টেম্বর) বাহামাতে আঘাত হানে। ডোরিয়ানের প্রভাবে বন্যা ও প্রচণ্ড ঝড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয় দ্বীপ রাষ্ট্রটির।

রোববার ফিলিপস তার ফেসবুকে পোস্টটি দেওয়ার পর প্রায় ৪৪ হাজার শেয়ার এবং প্রায় ৭ লাখ মানুষ এতে মন্তব্য করেন। অনেকেই কুকুরগুলোর জন্য সাহায্য দিতে চেয়েছেন।

একজন ফেসবুক ব্যবহারকারী চেল্লা ফিলিপসের উদ্দেশে লিখেছেন, আপানি অনেক দয়ালু। আপনাকে ধন্যবাদ কুকুরগুলোকে সাহায্য করার জন্য। কারণ, প্রাণিরা নিজেরা নিজেদের সাহায্য করতে পারে না।

আরেক ফেসবুক ব্যবহারকারী লিখেছেন, আপনি সত্যিকারের ‘হিরো’। আপনার ও কুকুরগুলোর জন্য অনেক শুভকামনা।

মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর), যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলে চলে যাওয়া ঘূর্ণিঝড় ডোরিয়ান কিছুটা দূর্বল হয়ে পড়েছে। ফ্লোরিডা, জর্জিয়া এবং সাউথ ক্যারোলিনায় ঝড়ের আশঙ্কা রয়েছে। এর মধেই লাখ লাখ মানুষকে এই অঞ্চলগুলো থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

 

   

আফগানিস্তানে স্পেনের ৩ পর্যটকসহ ৪ জনকে গুলি করে হত্যা



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আফগানিস্তানে স্পেনের ৩ পর্যটকসহ এক আফগান নাগরিককে গুলি করে হত্যা করেছে অজ্ঞাতপরিচয় বন্দুকধারীরা।

এছাড়া গুলিতে স্পেনের ৪ পর্যটক ও ৩ আফগান নাগরিক আহত হয়েছেন। এ ঘটনার দায় কেউ স্বীকার করেননি।

শনিবার (১৮ মে) তালেবান সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে আফগানিস্তানের সংবাদমাধ্যম মেহর নিউজ এ খবর জানায়।

খবরে বলা হয়, তালেবান সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আবদুল মতিন জানিয়েছেন, শুক্রবার মধ্য আফগানিস্তানের বামিয়ান প্রদেশে অজ্ঞাতপরিচয় বন্দুকধারীদের গুলিতে তিনজন বিদেশি পর্যটক নিহত হয়েছেন। এছাড়া এসময় একজন আফগান নাগরিকও নিহত হন।

তিনি বলেন, এ ঘটনায় ৪ জনকে আটক করা হয়েছে। তালেবান এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানায় এবং হত্যাকারীদের খুঁজে বের করে শাস্তি দেওয়ার নিশ্চয়তা দিচ্ছে।
স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেড্রো সানচেজ এ ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে হত্যার শিকার পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন এবং ঘটনার প্রতি নজর রাখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন।

;

চীনের ২৬ কোম্পানির ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

উইঘুর ইস্যুকে কেন্দ্র করে ফের চীনের ২৬টি টেক্সটাইল কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এর ফলে ওয়্যারহাউজ ফ্যাসিলিটি থেকে আর চীনের তুলা আমদানি করবে না দেশটি।

এর আগে চীনের টেলিকম সরঞ্জাম ও বিদ্যুচ্চালিত গাড়ি (ইভি) খাতের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। এবার টেক্সটাইল খাতের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিল দেশটি।

বার্তাসংস্থা  রয়টার্সের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে হোয়াইট হাউস এসব কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, চীনের উইঘুর সংখ্যালঘুদের দিয়ে জোর করে পণ্য তৈরি করায় চীন। ওই সব পণ্য নিজেদের সরবরাহ চেইন থেকে সরাতেই এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদেন বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র উইঘুর ফোর্সড লেবার প্রিভেনশন অ্যাক্ট এনটিটি লিস্টে এবার চীনের ২৬টি কোম্পানিকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। চীনের জিনজিয়াং অঞ্চলে সংখ্যালঘুদের ওপর চলমান মানবাধিকার লঙ্ঘনের কারণে এসব কোম্পানিকে নিষেধাজ্ঞার তালিকাভুক্ত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মার্কিন কর্মকর্তারা।

এর আগেও ওয়াশিংটন বলেছে, চীনা কর্তৃপক্ষ জিনজিয়াং অঞ্চলে উইঘুর ও অন্যান্য মুসলিম সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর জন্য শ্রম শিবির স্থাপন করেছে। তবে বেইজিং বরাবরই এসব অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।

এদিকে ওয়াশিংটনে অবস্থিত চীনা দূতাবাস যুক্তরাষ্ট্রের এ নিষেধাজ্ঞার সমালোচনা করেছে। দূতাবাসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের এই পদক্ষেপ চীনের জিনজিয়াং অঞ্চলের স্থিতিশীলতা বিঘ্নিত করবে। চীনের উন্নয়নের গতি রোধ করতে যুক্তরাষ্ট্রের এটি একটি কৌশলমাত্র।

উল্লেখ্য, ২০২১ সালে উইঘুর ফোর্সড লেবার প্রিভেনশন অ্যাক্ট এনটিটি লিস্ট পাস করে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর থেকে ওয়াশিংটন এখন পর্যন্ত ৬৫টি চীনা প্রতিষ্ঠান থেকে আমদানি নিষিদ্ধ করেছে।

;

ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মে মাসের শেষের দিকে পশ্চিম বাংলা ও বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে ভারতের আবহাওয়ার অধিদপ্তর ‘মৌসম ভবন’। ওমান এ ঝড়ের নাম রেখেছে ‘রেমাল’ যার অর্থ বালি।

আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, ঘূর্ণিঝড়টির ফলে বঙ্গোপসাগর ও আরব সাগরে একটি নিম্নচাপ তৈরির সম্ভাবনা রয়েছে। আগামী ২২ মে নাগাদ আরব সাগর এবং ২৩ মে নাগাদ বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ তৈরি হতে পারে। কারণ নিম্নচাপের শক্তি বৃদ্ধির জন্য যে শর্তগুলো রয়েছে, তার মধ্যে বেশ অনেক শর্তই অনুকূল রয়েছে।

আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় তৈরির জন্য যেমন সাগরের পানির তলার তাপমাত্রা ২৬.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস হতে হয়। কমপক্ষে ৫০ মিটার গভীরতা অবধি এই তাপমাত্রা থাকতে হয়। বর্তমানে বঙ্গোপসাগরে একেবারে এই ধরনের তাপমাত্রাই রয়েছে। সাগরের পানির তাপমাত্রা ৩০-৩১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি রয়েছে। এই গরম পানিকেই ঘূর্ণিঝড়ের ‘চালিকাশক্তি’ বলে মনে করা হয়। দফায় দফায় নিম্নচাপের শক্তিবৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। আগামী ২৪ মের পর থেকে তা গভীর নিম্নচাপের আকার নেবে।

ঘূর্ণিঝড়টির পরিণতি কী হবে?

মৌসম ভবনের তরফে জানানো হয়েছে, আগামী ২৩ মে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও সংলগ্ন আন্দামান সাগরে একটি নিম্নচাপ তৈরি হতে পারে, যা ২৪ মের পরে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও সংলগ্ন উত্তর আন্দামান সাগরে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা আছে। পরে সেটি আরও শক্তিশালী হয়ে উঠতে পারে, যা এগিয়ে যেতে পারে উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিকে।

কলকাতার আলীপুর আবহাওয়া দপ্তরের আঞ্চলিক কর্মকর্তা সোমনাথ দত্ত জানিয়েছেন, আপাতত কোনো লক্ষণ তৈরি হয়নি। ফলে এই মুহূর্তে একেবারেই হলফ করে বলা যাবে না যে বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় তৈরি হবে। আগে লক্ষণ তৈরি হোক বঙ্গোপসাগরে, তারপরই বোঝা যাবে যে আদৌও সেটি ঘূর্ণিঝড় তৈরি হবে কিনা।

পশ্চিমবঙ্গে ও বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড়টির কেমন প্রভাব পড়বে? 

বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও উত্তরসংলগ্ন আন্দামান সাগরে যদি ঘূর্ণিঝড় তৈরি হয় এবং উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে এগিয়ে যায়, তাহলে সেটির সম্ভাব্য গন্তব্য হবে মায়ানমার এবং সংলগ্ন বাংলাদেশ। তবে পশ্চিমবঙ্গের ওপর ঘূর্ণিঝড়ের তেমন প্রভাব পড়বে না বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

এর আগে, গত ১৪ মে মৌসম ভবন জানিয়েছিল বঙ্গোপসাগরে তৈরি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’, যা মে মাসের শেষের দিকে উপকূলে আছড়ে পড়তে পারে।

বিভিন্ন আবহাওয়া মডেল বিশ্লেষণ করে এই আবহাওয়া বিশেষজ্ঞ জানান, ২০ থেকে ২৭ মের মধ্যে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতের প্রবল আশঙ্কা করা হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের আবহাওয়া পূর্বাভাস মডেল দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে একটি ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে।

এদিকে ঢাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক আজিজুর রহমান বলেন, ২০ মে থেকে এই সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়ের গতিপথ স্পষ্ট হতে পারে। তবে কোথায়, কত গতিতে এটি আঘাত হানতে পারে- তা এখনই বলা যাচ্ছে না। অনুমান করা হচ্ছে, পশ্চিমবঙ্গ বা বাংলাদেশের মধ্যে কোথাও এটি আছড়ে পড়তে পারে। এই ঘূর্ণিঝড়ের জেরে ২৪ মে রাত থেকে বৃষ্টি শুরু হতে পারে উপকূল এলাকায়। বৃষ্টি চলতে পারে ২৬ মে পর্যন্ত।

মে মাস মানেই যেন ঘূর্ণিঝড়ের মাস। দেড় দশক আগে ২০০৯ সালের ১৫ মে বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গে আঘাত হানে ‘আইলা’। এরপর ২০১৯ সালে তাণ্ডব চালায় ‘ফণী’। এ ছাড়া ২০২০ সালের ১৩ মে আছড়ে পড়ে ঘূণিঝড় ‘আম্ফান’। আর ২০২১ সালের ২৬ মে ‘ইয়াস’ আঘাত হানে।

;

ইসরায়েলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি করেছে হিজবুল্লাহ: গ্যালান্ত



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গত ৭ মাস ধরে ইসরায়েল-লেবানন সীমান্তে হিজবুল্লাহর সঙ্গে সংঘাতের জেরে ইসরায়েলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োয়াভ গ্যালান্ত।

শনিবার (১৮ মে) আনাদোলু এজেন্সির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, শুক্রবার রাজধানী জেরুজালেমে এক অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘হিজবুল্লাহর সঙ্গে সংঘাতের জেরে যে আমাদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, তা অস্বীকারের কোনো উপায় নেই এবং আমরা এটা বুঝতে পারি; কিন্তু যে গত কয়েক মাসে যত সন্ত্রাসীকে আমরা হত্যা করতে পেরেছি, সেই সাফল্যও তুচ্ছ নয়।’

ওই বক্তব্যে তিনি আরও বলেন, ‘আমি বরাবরই বলে আসছি যে আমাদের সব সময় যে কোনো পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। এতদিন পর্যন্ত কেউ একে তেমন গুরুত্ব দেয়নি। ৭ অক্টোবরের পর সবাই বুঝতে পেরেছে যে আমরা কতখানি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছি। তবে আমরা কখনও পিছু হটব না। সন্ত্রাসীদের প্রতিটি হামলার জবাব আমরা দেবো।’

উল্লেখ্য, গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে হামাসের প্রতি সংহতি জানিয়ে ইসরায়েল-লেবানন সীমান্ত থেকে উত্তর ইসরায়েলের বিভিন্ন সামরিক স্থাপনাকে লক্ষ্য করে রকেট হামলা শুরু করে হিজবুল্লাহ। হিজবুল্লাহর এসব হামলার জবাবে ইসরায়েল-লেবানন সীমান্তে ও লেবাননের অভ্যন্তরে বেশ কয়েকবার বিমান ও গোলা হামলা চালিয়েছে আইডিএফ। এসব হামলায় এ পর্যন্ত নিহত হয়েছেন ২ শতাধিক হিজবুল্লাহ যোদ্ধা।

;