দক্ষিণ কোরিয়ায় ২০ হাজার বিএমডব্লিউ গাড়ি নিষিদ্ধ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দক্ষিণ কোরিয়ার সরকার দেশটিতে প্রায় ২০ হাজার বিএমডব্লিউ ব্র্যান্ডের গাড়ি চলাচল নিষিদ্ধ করেছে। সম্প্রতি সেখানে কয়েকটি বিএমডব্লিউ গাড়ির ইঞ্জিনে আগুন ধরার প্রেক্ষিতে দেশটির সরকার এই পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। খবর রয়টার্সের।

চলতি বছরে এখন পর্যন্ত জার্মানভিত্তিক বিলাসবহুল এ গাড়ি নির্মাণ প্রতিষ্ঠানের ৩৯টি গাড়িতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শুধু জানুয়ারি থেকে জুলাই মাসের ভেতরে দক্ষিণ কোরিয়ায় ২৭টি গাড়ির ইঞ্জিনে আগুন ধরে যায়। তবে এসব ঘটনায় কেউ হতাহত হননি। তারপর প্রতিষ্ঠানটি দক্ষিণ কোরিয়ায় দারুণ ইমেজ সঙ্কটে পড়ে গ্রাহকদের কাছে দু:খ প্রকাশ করতে বাধ্য হয়। এগজস্ট গ্যাস রিসার্কুলেশন অথবা ডিজেল ইঞ্জিনে নাইট্রোজেন অক্সাইড কমানোর জন্য যেসব উপাদানগুলো ব্যবহার হয় সেগুলোকেই গাড়িতে আগুন লাগার প্রধান কারণ বলে জানিয়েছে বিএমডব্লিউ কর্তৃপক্ষ।

গত মাসে দক্ষিণ কোরিয়াসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে তিন লাখ ২৩ হাজার ৭০০টি গাড়ি বাজার থেকে তুলে নেওয়ার ঘোষণা দেয় বিখ্যাত এ গাড়ি নির্মাণ প্রতিষ্ঠানটি। এর মধ্যে জরুরি পরিদর্শন প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে দক্ষিণ কোরিয়া থেকে এক লাখ ৬ হাজার ৩১৭টি গাড়ি প্রত্যাহার করা হয়। কিন্তু গত সোমবার পর্যন্ত ২৭ হাজার গাড়িও চেক করে দেখা সম্ভব হয় নি।

তাই বিএমডব্লিউর গাড়িতে আগুন ধরার ঘটনায় নিরাপত্তার ছাড়পত্র না পাওয়া গাড়িগুলোর চলাচলে সাময়িক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে দক্ষিণ কোরিয়া। মঙ্গলবার দেশটির ভূমি, অবকাঠামো ও পরিবহনমন্ত্রী কিম হিউন-মি জার্মানভিত্তিক গাড়ি নির্মাণ প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে এ নিষেধাজ্ঞা দেন। তিনি বলেছেন, আমাদের জনগণ খুব উদ্বিগ্ন। এই মুহূর্তে আমরা বিএমবব্লিউ গাড়ি ব্যবহার করতে সবাইকে সর্তক করছি।

মঙ্গলবার (১৪ আগস্ট) মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়, অনিরাপদ হওয়ায় প্রায় ২০ হাজার বিএমডব্লিউ গাড়ি নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

দেশটির আইনানুযায়ী সাধারণত এধরনের আদেশ স্থানীয় সরকারই দিয়ে থাকে। জাতির উদ্দেশ্যে কিম হিউন-মি বলেন, বিএমডব্লিউর গাড়ি চলাচলে সাময়িক নিষেধাজ্ঞা আরোপের ব্যাপারে কেন্দ্রীয় সরকারের অবশ্যই স্থানীয় সরকারের ওপর নির্দেশ দেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে। ফলে যেসব গাড়ি প্রত্যাহার করার তালিকায় রয়েছে সেসব গাড়ির নিরাপত্তা বিষয়ে ছাড়পত্র না থাকলে চলাচল করতে পারবে না।

খবরে বলা হয়েছে, যদি ভূমি, অবকাঠামো ও পরিবহনমন্ত্রীর এ আদেশ কার্যকর হয় তাহলে দক্ষিণ কোরিয়ায় কেবল নিরাপত্তার ছাড়পত্র পাওয়া গাড়িগুলোই চলাচল করতে পারবে। তবে বিস্ময়কর ব্যাপার হলো, দক্ষিণ কোরিয়ায় যেসব মডেলের গাড়িতে আগুন লাগার খবর আসছে সেই গাড়িগুলো প্রত্যাহারের তালিকায় নেই।

   

হামাসের সুড়ঙ্গ থেকে ৩ জিম্মির মরদেহ উদ্ধার



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার উত্তরাঞ্চলের জাবালিয়া থেকে তিন জিম্মির মরদেহ উদ্ধার করেছে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। হামাসের একটি সুড়ঙ্গে অভিযান চালিয়ে মরদেহগুলো উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির স্থানীয় সংবাদমাধ্যম।

শনিবার (১৮ মে) বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, আইডিএফ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, উদ্ধারকৃতরা হলেন শানি লোক, অমিত বুসকিলা এবং ইজহাক গেলেরেন্তার। এই তিনজনকে গত ৭ অক্টোবর নোভা মিউজিক ফ্যাস্টিভালে হত্যা করা হয়েছিল বলে মনে করা হচ্ছে। পরে তাদের মরদেহ গাজায় নিয়ে যাওয়া হয়।

ইসরায়েলের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, যে তিনজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে, তাদের দক্ষিণ ইসরায়েলে নোভা উৎসবে হত্যা করা হয়েছিল। ৭ অক্টোবর ওই উৎসবে যোগ দেয়া ৩৬০ জনের বেশি মানুষ হামাসের হামলায় নিহত হন।

ইসরায়েলে হামাসের ওই হামলায় প্রায় ১ হাজার ২০০ মানুষ নিহত হন। এ ছাড়া দেশটি থেকে ২৫২ জনকে জিম্মি করে গাজায় নিয়ে যান হামাস সদস্যরা। তাদের মধ্যে ১০৫ জনকে গত নভেম্বরে সাত দিনের যুদ্ধবিরতির সময় মুক্তি দেওয়া হয়েছিল।

এদিকে জিম্মিদের মরদেহ উদ্ধারের পর প্রতিক্রিয়ায় ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, 'প্রতিরক্ষা বাহিনীর তিনজন জিম্মির মরদেহ উদ্ধারের খবরে আমি মর্মাহত। আমার স্ত্রী সারা এবং আমি তাদের পবিরারের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি। আমরা আমাদের সব জিম্মিকে ফেরাব-জীবিত অথবা মৃত। আমি আমাদের সাহসী সেনাদের ধন্যবাদ জানাচ্ছি। যারা আমাদের ছেলে ও মেয়েদের বাড়িতে ফিরিয়ে এনেছে।'

এদিকে হামাসের হাতে এখনো প্রায় ১২৫ জন জিম্মি রয়েছেন। তবে তাদের মধ্যে কতজন জীবিত আছেন, তা নিশ্চিত নয়। এই জিম্মিদের দেশে ফেরাতে ইসরায়েলে নিয়মিত বিক্ষোভ করছেন দেশটির নাগরিকেরা।

;

স্বাতীর অভিযোগ, কেজরিওয়ালের বাসভবনে পুলিশ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের ব্যক্তিগত সচিব বৈভব কুমারের বিরুদ্ধে শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগ তুলেছেন আম আদমি পার্টির (আপ) রাজ্যসভার সাংসদ স্বাতী মালিওয়াল।

এনডিটিভি জানিয়েছে, তার দায়ের করা এফআইআরের ভিত্তিতে তদন্ত করতে কেজরিওয়ালের বাসভবনে পৌঁছেছে দিল্লি পুলিশ এবং ফরেন্সিক দল। তদন্তের স্বার্থেই কেজরিওয়ালের বাসভবনে অভিযান চালিয়েছে দিল্লি পুলিশ।

স্বাতীর দাবি, গত সোমবার কেজরিওয়ালের সঙ্গে দেখা করতে তার বাসভবনে গিয়েছিলেন তিনি। একটি ট্যাক্সি করে কেজরিওয়ালের বাসভবনে গিয়েছিলেন তিনি। সে সময়ই তাকে শারীরিক হেনস্থা করেন বৈভব।

ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই শোরগোল পড়ে যায় দিল্লিজুড়ে। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) দিল্লি পুলিশের কাছে এফআইআর দায়ের করেন স্বাতী। সেদিন রাতেই তার মেডিক্যাল পরীক্ষাও করানো হয়েছিল দিল্লির এইমসে।

পুলিশের কাছে দায়ের করা অভিযোগপত্রে স্বাতী জানান, কেজরিওয়ালের ব্যক্তিগত সচিব তাকে চড় মেরেছেন। এমনকি, তার পেটে লাথিও মেরেছেন। বৃহস্পতিবার দুপুরে স্বাতীর বাসায় গিয়ে তার বয়ান রেকর্ড করে পুলিশ।

শুক্রবার (১৭ মে) ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে ভারতীয় দণ্ডবিধির ১৬৪ ধারায় নিজের অভিযোগে তুলে ধরেন স্বাতী।

এরপর শুক্রবার দুপুরেই কেজরিওয়ালের বাসভবনে হাজির হয় দিল্লি পুলিশের একটি দল।

সূত্রের খবর, বসার ঘরে লাগানো সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করেছে তারা। এই ঘরেই তার সঙ্গে অভব্য আচরণ এবং মারধর করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন স্বাতী।

পাশাপাশি, কেজরিওয়ালের বাসভবনের কর্মী এবং নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গেও কথা বলেছে পুলিশ। তাদের বয়ানও রেকর্ড করা হয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে।

স্বাতীর অভিযোগ প্রকাশ্যে আসার পরেই অস্বস্তিতে পড়েছে আপ। তার অভিযোগকে হাতিয়ার করে মাঠে নেমেছে বিজেপি।

মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতেই স্বাতীকে নিগ্রহের ঘটনার পর দুই দিন কেটে যাওয়া সত্ত্বেও, কেজরিওয়াল কেন পুলিশে অভিযোগ দায়ের করলেন না, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিজেপি নেতৃত্ব।

ঘটনার দিন আপ নেতৃত্ব মুখ বন্ধ রাখলেও ঘটনার প্রায় ২৪ ঘণ্টা পরে ওই নিগ্রহের কথা স্বীকার করে বিবৃতি দেন দলের নেতা সঞ্জয় সিং। গত মঙ্গলবার স্বাতীর বাড়িতে যান তিনি। তার সঙ্গে ছিলেন দিল্লি মহিলা কমিশনের সদস্য বন্দনা সিং।

এরপর সাংবাদিক সম্মেলন করে সঞ্জয় জানান, এই ঘটনায় পুরো দল স্বাতীর পাশে আছে। সেই বার্তা দিতেই স্বাতীর বাসভবনে গিয়েছিলেন সঞ্জয়।

পাশাপাশি তিনি জানান, বৈভব অত্যন্ত দুর্ব্যবহার করেছেন স্বাতীর সঙ্গে। কেজরিওয়াল এ ব্যাপারে কঠোর পদক্ষেপ নেবেন।

;

ফের ইসরায়েলে রকেট হামলা চালিয়েছে হিজবুল্লাহ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

হামাস-ইসরায়েল চলমান উত্তেজনার মধ্যে আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে রকেট ছুড়েছে লেবাননের শক্তিশালী সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। এ যাত্রায় গোষ্ঠীটি ৭৫টি রকেট ছুড়েছে বলে জানিয়েছে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)।

শুক্রবার (১৭ মে) ইসরায়েলের গনমাধ্যম দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। তবে কয়েক ডজন রকেট ইসরায়েল তাদের আয়রন ডোম দ্বারা প্রতিহত করেছে।

স্থানীয় অ্যাম্বুলেন্স সংস্থা ম্যাগেন ডেভিড অ্যাডম (এমডিএ) জানায়, আপার গ্যালিলিতে রকেট হামলায় দুজন সামান্য আহত হয়েছেন। তাদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। আহত দুজনের বয়সেই ৬০ বছরের কাছাকাছি বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েল।

চলমান যুদ্ধের মধ্যে ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চল লক্ষ্য করে হিজবুল্লাহ যেসব হামলা চালিয়েছে সেগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম বড় ছিল বলেও সংবাদমাধ্যমটি জানায়।

এমন হামলার পর গোলান হাইটস এবং লেবানন সীমান্তের কাছের বেশ কয়েকটি শহরে সাইরেন বেজে ওঠে।

;

জীবন্ত কবর দেয়ার ৪ দিন পর বৃদ্ধকে উদ্ধার



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পূর্ব ইউরোপের দেশ মলদোভায় ঘটলো এক আশ্চর্যজনক ঘটনা। দেশটিতে জীবন্ত অবস্থায় কবর দেওয়া এক বৃদ্ধকে চারদিন পর উদ্ধার করেছে পুলিশ।

শুক্রবার (১৭ মে) ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। 

প্রতিবেদনে বলা হয়, মদপানের সময় এক কিশোরের সঙ্গে ৬২ বছরের এই বৃদ্ধের দ্বন্দ্ব হয়। এরপর সে ক্ষুব্ধ হয়ে লোকটিকে ছুরি দিয়ে আঘাত করার পর মাটিচাপা দেয়। টানা চারদিন সেখানে আটকে থাকার পর তাকে উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারের আগে প্রচণ্ড জোরে চিৎকার করতে থাকেন তিনি। আর চিৎকার শুনেই পুলিশ সদস্যরা তাকে উদ্ধার করতে সমর্থ হন।

দেশটির পুলিশের বরাত দিয়ে এনডিটিভি জানায়, যে কবর থেকে ওই বৃদ্ধকে উদ্ধার করা হয়েছে সেখানে ৭৪ বয়সী এক নারী হত্যার শিকার হয়েছেন। ওই হত্যার তদন্তে নেমেই পুলিশ তার সন্ধান পায়।

পুলিশ জানায়, যখন আমরা হত্যার রহস্য উদঘাটনে ওই বাড়িতে যাই, তখন পাশের একটি কবর থেকে সাহায্যের জন্য এক ব্যক্তির চিৎকার শুনতে পাই। পরে আমরা সেটি কোদাল দিয়ে খুঁড়ে একটি অস্থায়ী বেজমেন্টের সন্ধান পাই। তারপর সেখান থেকে আটকে থাকা বৃদ্ধকে টেনে বের করা হয়।

তারপর তাকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

এই ঘটনার একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে পুলিশ। যেখানে উদ্ধারের পুরো ঘটনাটা দেখা যায়।

দেশটির স্থানীয় গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, ঘটনাটি ঘটেছে গত সোমবার (১৩ মে)। উদ্ধারকৃত ব্যক্তি সচেতন অবস্থায় ছিল এবং তার ঘাড়ে ক্ষত ছিল।

পুলিশ পরে এ ঘটনার সাথে জড়িত সন্দেহে মলদোভার উত্তর-পূর্বাঞ্চলের শহর উস্তিয়ায় থেকে এক কিশোরকে (১৮) আটক করে।

পরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে সে বিভ্রান্তিকর উত্তর দেয়। এতে পুলিশের সন্দেহ বেড়ে যাওয়ায় প্রমাণ খোঁজার জন্য তার বাড়িতে তল্লাশি চালায়।

পুলিশ ধারণা করছে রোববার বা সোমবার রাতে ৭৪ বয়সী বৃদ্ধ নারীকে ওই কিশোরই হত্যা করেছে।

ওই কিশোরকে হত্যা ও হত্যাচেষ্টার জন্য রিমান্ডে পাঠানো হয়েছে। বলা হচ্ছে, এসব বিষয় প্রমাণিত হলে তাকে যাবজ্জীবন কারাবাসের সম্মুখীন হতে হবে।

;