হৃদরোগ ও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায় চীনাবাদাম



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা ২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চীনাবাদাম খেতে অনেকেই পছন্দ করেন। খোসাসহ ভাজা, খোসা ছাড়া ভাজা, লবণ দেয়া কিংবা কাঁচা নানা ভাবেই এটি খাওয়া যায়। মাটির নীচে হয় বলে এটাকে চীনাবাদাম বলা হয়। এছাড়া বিভিন্ন ভাষায় এর ভিন্ন ভিন্ন নাম আছে। চীনাবাদাম বিভিন্ন খাবার তৈরিতেও ব্যবহৃত হয়। চীনাবাদামে প্রচুর পরিমাণে মোনোস্যাচুরেটেড এবং বিভিন্ন ধরনের ফ্যাট রয়েছে যা রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। নিয়মিত এই বাদাম খেলে হৃদরোগজনিত জটিলতা কমে।

জাপানের ওসাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে রোজ ৪-৫টি চীনাবাদাম খেলে ইস্কেমিক স্ট্রোক ও হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি অনেকটাই কমে। এছাড়াও বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত চীনাবাদাম খেলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি শতকরা ২১ ভাগ কমে যায়।

কেন চীনাবাদাম উপকারী?

১. চীনাবাদামে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ বেশ কম। কিন্তু এতে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন ও ফ্যাট রয়েছে।

barta24

২. চীনাবাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেশিয়াম, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।

৩. চীনাবাদামে রয়েছে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট ও আর্জিনিন নামে একটি ফাইবার। এই ফাইবার হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে।

৪. হৃদ্‌যন্ত্র ভাল রাখার পাশাপাশি ক্যানসারের ঝুঁকিও কমায় চীনাবাদাম। কারণ এতে রয়েছে ভিটামিন ই-র মতো গুরুত্বপূর্ণ অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট।

৫. অতিরিক্ত ওজন থেকে শরীরে নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। এমনকি, হৃদ্‌রোগের আশঙ্কাও থাকে। পর্যাপ্ত পরিমাণ চীনাবাদাম খেলে বিপাক হার বাড়ে ও ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।

কতটা চীনাবাদাম খাবেন?

বিশেষজ্ঞদের মতে হৃদ্‌যন্ত্র ভাল রাখতে সপ্তাহে ৪-৫দিন চীনাবাদাম খাওয়া জরুরি। তবে প্রতিদিন ৬-৭ গ্রামের বেশি খাওয়া উচিত নয়। কারও যদি বিশেষ কোনও অ্যালার্জির সমস্যা থেকে থাকে, সেক্ষেত্রে খাওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নেওয়া ভাল।

   

ওজন কমাতে উপকারী ৫ আয়ুর্বেদিক ভেষজ



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ত্রিফলা, ছবি: সংগৃহীত

ত্রিফলা, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অধিকাংশ স্বাস্থ্য সচেতন মানুষের সবচেয়ে বড় চিন্তার কারণ হচ্ছে বাড়তি মেদ। সেক্ষেত্রে ওজন কমানোর জন্য প্রাচীন আয়ুর্বেদিক ভেষজ স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী ও কার্যকরী। তাই ওজন কমাতে সাহায্য করে এমন সব ভেষজ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। 

ত্রিফলা

ত্রিফলা হচ্ছে তিনটি ফলের মিশ্রণ। আমলা, হরিতকি এবং বহেরা এই তিনটি আয়ুর্বেদিক ওষুধের একটি ভিত্তি। ত্রিফলার উপকারিতা পেতে এক চা চামচ ত্রিফলা গুঁড়া সারারাত কুসুম গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখুন এবং সকালে খালি পেটে পান করুন। স্বাদ এবং কার্যকারিতার জন্য মধু বা লেবুর রস যোগ করতে পারেন।


তুলসি

তুলসি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এটি রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে, স্ট্রেস কমাতে এবং ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। যা ওজন বৃদ্ধি কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তুলসিকে আপনার রুটিনে অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। তুলসি পাতা দিয়ে চা তৈরি করুন  বা আপনার স্মুদি বা খাবারে তুলসি গুঁড়া যোগ করুন।


 হলুদ

হলুদে রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি প্রোপার্টি। হলুদ মশলা ওজন কমাতে ও স্বাস্থ্যের জন্য মূল্যবান। এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য যা প্রদাহ কমিয়ে, ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করে এবং চর্বিকে ওজন কমাতে সহায়তা করতে পারে। হলুদকে রান্নায় যুক্ত করা যেতে পারে। অথবা ওজন কমানোর সুবিধার জন্য একটি পরিপূরক হিসেবে খাওয়া যেতে পারে।


মেথি

মেথি  সাধারণত আয়ুর্বেদিক ওষুধে ব্যবহার করা হয় যা হজমে সাহায্য করে। মেথি রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ এবং ওজন কমানোর জন্য সহায়তা করে।। এটি ফাইবার সমৃদ্ধ, যা তৃপ্তি বাড়াতে, ক্ষুধা কমাতে এবং চর্বি নিঃসরণে সহায়তা করে। মেথি সারারাত ভিজিয়ে খালি পেটে খাওয়া যেতে পারে বা ওজন কমানোর প্রচেষ্টার জন্য খাবার, স্যুপ বা চায়ে যোগ করা যেতে পারে।


দারুচিনি

দারুচিনি হলো একটি উষ্ণ মশলা যা সাধারণত আয়ুর্বেদিক রন্ধনশৈলীতে এর সুগন্ধযুক্ত গন্ধ এবং ঔষধি বৈশিষ্ট্যের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করে এবং ইনসুলিন প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। যা ওজন কমাতে সহায়তা করতে পারে এবং চিনির লালসা প্রতিরোধ করতে পারে। দারুচিনি খাবার, পানীয়গুলিতে যোগ করা যেতে পারে বা ওজন হ্রাস স্বাস্থ্যের জন্য একটি পরিপূরক হিসেবে নেওয়া যেতে পারে।

সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

;

ইফতারে মজাদার ক্যাশুনাট সালাদ



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সালাদ একটি অত্যন্ত উপকারী খাবার। ইফতারে তাজা সবজিতে তৈরি সবজি যেমন পেট ভরতে সাহায্য করে তেমন শরীরে ভিটামিন, খনিজ সহ নানারকম প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান সরবরাহ করে। কাজু বাদাম অত্যন্ত উপকারী এক খনিজ খাদ্য। যা নিউট্রেশন এবং উপকারী চর্বিতে পরিপূর্ণ। ক্যাশুনাট সালাদ এমন এক খাদ্য যা’তে পেটও ভরে এবং পুষ্টিও সরবরাহ করে। তাই ঝটপট ইফতারে বানিয়ে ফেলুন মজাদার এই রেসিপিটি।

উপকরণ:
১. কাজু বাদাম- ১ কাপ
২. গাজর- বড় ১ টি
৩. শসা- ১ টি
৪. ঘি- ১ চা চামচ
৫. মেয়োনিজ- ১/২ কাপ
৬. মুরগি – বুকের এক পাশ ( কুচি ১ কাপ)
৭. টমেটো সস- ১ টেবিল চামচ
৮. টমেটো-১টি
৯. বাঁধাকপি কুচি-১/২ কাপ
১০. রঙিন ক্যাপসিকাম- ছোট ১ টি বা বড় ১/২ টি
১১. তেল- পরিমাণ মতো
১২. লবণ- স্বাদমতো
১৩. চিনি- সামান্য
১৪. হলুদ গুড়া- ১/২ চা চামচ
১৫. মরিচ গুড়া- ১/৪ চা চামচ
১৬. ধনিয়া গুড়া- ১/৪ চা চামচ
১৭.গরম মশলা গুড়া- ১/৪ চা চামচ
১৮. জিরা গুড়া- ১/৪ চা চামচ
১৯. আদা বাটা- ১/৪ চা চামচ
২০. রসুন বাটা- ১/৪ চা চামচ
২১. পেঁয়াজ বাটা- ১ চা চামচ
২২. সয়া সস- ১.৫ চা চামচ
২৩. সুইট চিলি সস- ১ টেবিল চামচ
২৪. লেবুর রস- ১ টেবিল চামচ
২৫. পুদিনা কুচি-১ টেবিল চামচ
২৬. ধনিয়া পাতা কুচি- ১ টেবিল চামচ
২৭. কাঁচা মরিচ- স্বাদমতো
২৮. পেঁয়াজ কুচি- ১/২ কাপ
২৯. ডিম-১টি
৩০. বিট লবণ- স্বাদমতো

কার্যপদ্ধতি

১. মুরগিকে ছোট ছোট করে কেটে ভালো করে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিতে হবে। এরপর কিছুক্ষণ ছেঁকে রেখে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে।

২. একটি পাত্রে মুরগির সাথে পেঁয়াজ বাটা, রসুন বাটা, আদা বাটা, জিরা গুড়া, ধনিয়া গুড়া, গরম মশলা গুড়া, হলুদ গুড়া, মরিচ গুড়া, ১ চা চামচ তেল, সামান্য চিনি এবং স্বাদমতো লবণ দিয়ে মাখিয়ে নিতে হবে। এরপর ফ্রিজে কমপক্ষে ৩ থেকে সর্বোচ্চ ৮ ঘন্টার জন্য রেখে দিতে হবে।

৩. এবার টমেটো, ক্যাপসিকাম, গাজর ও শসা ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে। সবগুলো সবজি মিহি কুচি করে এক সমান আকারে কেটে নিতে হবে। কাটার পর একটি বড় পাত্রে বাঁধাকপি ও অন্যান্য সবজিগুলোকে একত্রিত করে নিতে হবে। সালাদের সবজি কুচি করার পর খালি হাতে ধরা যাবে না।

এরপর থেকে সব কাজ চামচের সাহায্যে করতে হবে।

৪. ফ্রিজ থেকে বের করে সয়া সস এবং একটি ডিম ফেটিয়ে মাংসের সাথে মিশিয়ে নিতে হবে। এরপর একটি ফ্রায়িংপ্যানে ৩ টেবিল চামচ তেল গরম করে নিতে হবে। তেল গরম হলে লো টু মিডিয়াম আঁচে একে একে মাংসের টুকরো গুলো ভালো করে ভেজে নিতে হবে।

৫. মাংস তুলে সেই তেলে ঘে ঢেলে দিন। গরম হলে তাতে পরিষ্কার কাজু বাদামগুলো ভেজে নিন। হালকা বাদামি রঙ হলে নামিয়ে নিন।

৬. সবজির বাটিতে কাজু মিশিয়ে দিন। তাতে একে একে মেয়োনিজ, টমেটো সস, সুইট চিলি সস, বিট লবণ, পেঁয়াজ কুচি, পুদিনা পাতা কুচি, ধনিয়া পাতা কুচি, কাঁচা মরিচ কুচি ও লেবুর রস মিশিয়ে দিন। একটি বড় চামচ বা স্প্যাচুলা দিয়ে ভালো করে সব কিছু মিশিয়ে নিন।

পরিবশেন করুন আমিষ, খনিজ এবং নিউট্রেশনে ভরা মজাদার ক্যাশুনাট সালাদ।

;

পান্থপথে ফ্যাশনেবল তরুণদের নতুন ঠিকানা ‘প্যারিস’



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
‘দ্য প্যারিস প্রিমিয়াম স্যালন এন্ড স্পা’র উদ্বোধন করেন চিত্রনায়ক নীরব ও কোরওগ্রাফার সোহাগ

‘দ্য প্যারিস প্রিমিয়াম স্যালন এন্ড স্পা’র উদ্বোধন করেন চিত্রনায়ক নীরব ও কোরওগ্রাফার সোহাগ

  • Font increase
  • Font Decrease

গত ১০ মার্চ রবিবার রাজধানীর পশ্চিম পান্থপথে (স্কয়ার হাতপাতাল সংগল্ন আরবি টাওয়ার) যাত্রা শুরু করল লাক্সারিয়াস জেন্টস পার্লার ‘দ্য প্যারিস প্রিমিয়াম স্যালন এন্ড স্পা’। ফ্যাশনেবল তারকা হিসেবে জনপ্রিয় চিত্রনায়ক নীরব হোসেন আর কোরিওগ্রাফার ইভান শাহরিয়ার সোহাগের সুপরিচিতি রয়েছে। তারাই এই নতুন জেন্টস পার্লার উদ্বোধন করেন কেক কাটার মাধ্যমে।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন পার্লারটির কর্ণধার মো. জসিমউদ্দিন। তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমরা একটি সর্বাধুনিক জেন্টস পার্লার করতে চেয়েছি। আসন্ন ঈদুল ফিতরের বড় উৎসবের আগেই যাতে গ্রাহকরা আমাদের সকল সেবা পেতে পারেন সেদিক বিবেচনা করে প্যারিসের সব কাজ শেষ করেছি। এখন শুধুই গ্রাহকদের অপেক্ষা।’

চিত্রনায়ক নীরব বলেন, ‘প্যারিসে এসে খুব ভালো লেগেছে। আমি তাদের সার্ভিস নিয়ে সন্তুষ্ট। আমার ভক্তদের বলব তারাও যেন ধানমণ্ডি ৩২-এর কাছের এই পার্লারে এসে সেবা নেন। আশা করি সকল ফ্যাশনেবল তরুণদের একটি আস্থার জায়গা হবে প্যারিস জেন্টস পার্লার।’

‘প্যারিস প্রিমিয়াম স্যালন এন্ড স্পা’

কোরিওগ্রাফার সোহাগ বলেন, ‘প্যারিস জেন্টস পার্লারের পরিবেশ আমার খুব ভালো লেগেছে। আমার বিশ্বাস ধানমন্ডিার মতো উন্নত এলাকার তরুণদের মন জয় করবে প্যারিস।’

প্রসঙ্গত, প্যারিস জেন্টস পার্লারে ছেলেদের হেয়ার কাট, বিয়ার্ড কাট, মেনিকিউর, পেডিকিউর, ফেসিয়াল, হেয়ার কালার, হেয়ার ট্রিটমেন্ট, স্পাসহ সব ধরনের সেবা পাওয়া যাবে।

;

খেজুরের স্মুদি



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
খেজুরের স্মুদি

খেজুরের স্মুদি

  • Font increase
  • Font Decrease

রমজান সকাল থেকে সন্ধ্যা অবধি, দিনের অধিকাংশ সময় অনাহারে থাকতে হয়। রোজা  রেখেই  দৈনন্দিন অন্যান্য কাজ চালিয়ে যেতে হবে। দিনের শুরুতে ভোর বেলা শেহরি এবং সন্ধ্যায় ইফতার খাওয়া হয়। এই খাবারেই সারাদিন শরীর কর্মক্ষম করতে হয়। তাই এমন খাবার খাওয়া উচিত, যাতে শরীর সারাদিনের সব কাজ করার শক্তির জোগান পায়।

সারাদিন রোজা রাখার কারণে শরীরে পানিশূণ্যতা হতে পারে। তাই ইফতারে যতটা সম্ভব বেশি পানীয় পান করা উচিত। স্বাস্থ্যকর এক পানীয় সারাদিনের ক্লান্তি এক নিমেষে দূর করে দিতে পারে। খেজুর শরীরের জন্য খুব স্বাস্থ্যকর। চলুন জেনে নেওয়া যাক স্বাস্থ্যকর খেজুরের স্মুদি রেসিপি:

উপকরণ-

১. তাজা খেজুর: ২-৩টি

২. কলা কুচি: ১টি

৩. চিয়া বীজ: ১ টেবিল চামচ

৪. গরম মশলা গুড়ো- ১/২ চা চামচ

৫. ওটস: ১/৪ কাপ

৬. বাদামের মাখন: ১ টেবিল চামচ

৭. দুধ: ৩/৪ কাপ

৮. আপেল কুচি: ১/২ টি

৯. এসপ্রেসো বা কফি: সামান্য

১০. এলাচ গুড়ো(ঐচ্ছি্বক): ১ চিমটি

১১. বরফ কুচি: প্রয়োজন মতো

কার্যপ্রণালি-

১. কলা এবং আপেল কুচি কমপক্ষে ২ থেকে ৪ ঘণ্টা ডিপ ফ্রিজে রেখে জমাট বাধিয়ে নিতে হবে। 

২. গরম পানিতে কিছুক্ষণ খেজুরগুলো ভিজিয়ে রাখুন।

৩. একটি জুসারের জারে ওটস, চিয়া বীজ, কলা, খেজুর, আপেল, দুধ, এসপ্রেসো/কফি, মাখন, গরম মশলাগুড়ো একসাথে নিয়ে নিন। চাইলে সামান্য এলাচ গুড়ো দিতে পারেন। ৩০ সেকেন্ডের জন্য ব্লেন্ড করুন।

৪. বরফ কুচি দিয়ে আরও কিছুক্ষণ ব্লেন্ড করুন।

৫. অপেক্ষা করুন যেন মিশ্রণটি ভালোভাবে মিশে ঘন স্মুদি তৈরি করে।

৬. গ্লাসে ঢেলে পরিবেশন করুন এবং ইফতারে উপভোগ করুন।         

    

;