‘সারা’র পোশাকে বিজয়ের গৌরবগাথা



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
‘সারা’র পোশাকে বিজয়ের গৌরবগাথা

‘সারা’র পোশাকে বিজয়ের গৌরবগাথা

  • Font increase
  • Font Decrease

স্বাধীনচেতা বাংলাদেশের সংগ্রামী মানুষের স্বাধীনতার যে স্বপ্ন ছিল তা বাস্তবে রূপ পেয়েছে বিজয়ের এই মাসে। মুক্তিকামী মানুষের জন্য এ মাসটি তাই খুবই আনন্দের। আর পোশাকের মাধ্যমে সেই আনন্দের বহিঃপ্রকাশ ঘটাতে ও বিজয়ের চেতনাকে উজ্জীবিত করার প্রয়াসে ‘সারা’লাইফস্টাইল সাজিয়েছে এবছরের বিজয় দিবস কালেকশন।

পোশাকে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের গৌরবগাথা তুলে ধরতে ‘‘সারা’ লাইফস্টাইল নিয়ে এসেছে অনন্য আয়োজন। ‘সারা’ লাইফস্টাইলের সংগ্রহে এবার মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযুদ্ধের নানা অনুষঙ্গ বিভিন্নভাবে স্থান পেয়েছে। এছাড়া সাদা-লাল-সবুজের সংমিশ্রণে বিভিন্ন ডিজাইন প্রতিটি পোশাকেই এনেছে ভিন্ন সৌন্দর্য। লাল-সবুজ যেহেতু আমাদের জাতীয় পতাকার রঙ তাই পোশাকে এই দুটি রঙের সংমিশ্রণ ঘটিয়ে আনন্দের রঙ সৃষ্টি করা হয়েছে। এভাবেই স্বাধীনতার রঙে সেজেছে এবারের ‘সারা’ লাইফস্টাইলের সংগ্রহ।

‘সারা’ লাইফস্টাইলের বিজয় কালেকশন এবার রূপ দেয়া হয়েছে কাপড়ের ক্যানভাসে। সাদা, লাল ও সবুজে ফুটেছে ১৯৭১ সালের বিজয়ের ছবি। বিভিন্ন রঙের শেডও এক্ষেত্রে পরিপূরক হয়েছে।

‘সারা’ লাইফস্টাইল বিজয় দিবসের সংগ্রহে পুরুষদের জন্য নিয়ে এসেছে পাঞ্জাবি, টি-শার্ট, শার্ট। নারীদের জন্য ‘সারা’’র এবারের সংগ্রহে থাকছে এথনিক কুর্তি, টপস, থ্রি পিস। এছাড়া শিশুদের জন্যও ‘সারা’ লাইফস্টাইল নিজেদের সংগ্রহে এনেছে বৈচিত্রময় পোশাক। ছেলে শিশুদের জন্য রয়েছে পাঞ্জাবি, ক্যাজুয়াল শার্ট, টি-শার্ট এবং মেয়ে শিশুদের জন্য রয়েছে ফ্রক, টপস, থ্রি পিস সহ আরও নানা ধরণের পোশাকের সংগ্রহ। এছাড়া ‘সারা’ লাইফস্টাইলের নিয়মিত সকল সংগ্রহ তো থাকছেই। আর দাম একদমই নাগালের মধ্যেই। ১০০০ টাকা থেকে শুরু করে ৩০০০ টাকার মধ্যে এসব পোশাক কিনতে পারবেন ক্রেতারা। তাই এবার বিজয়ের উদযাপন হোক ‘সারা’ লাইফস্টাইলের পোশাকে।

স্নোটেক্স গ্রুপ-এর লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড ‘সারা’ যাত্রা শুরু করেছে ২০১৮ সালের মে মাস থেকে। ঢাকার মিরপুর-৬ এ অবস্থিত ‘‘সারা’’র প্রথম আউটলেট নিয়ে কাজ শুরুর পর বসুন্ধরা সিটির লেভেল ১, ব্লক এ এর ৪০ এবং ৫৪ নম্বর শপটি ছিল ‘‘সারা’’র দ্বিতীয় আউটলেট। তৃতীয় আউটলেটটি হলো বাড়ি- ১৯ বি/৪সি ও বি/৪ ডি, ব্লক-এফ, রিং রোড, মোহাম্মদপুর এ ঠিকানায়। উত্তরায় ‘‘সারা’’র পোশাক পাওয়া যাবে হাউজ নম্বর-২২, সোনারগাঁ জনপদ, সেক্টর-৯, উত্তরা, ঢাকা এ ঠিকানায়। বারিধারা জে ব্লকে আছে ‘‘সারা’’র আরেকটি আউটলেট। বনশ্রী ই ব্লকের ১ নম্বর রোডের ৪৮ নম্বর বাড়িতে রয়েছে ‘‘সারা’’র ষষ্ঠ আউটলেট। ঢাকার বাইরে ‘‘সারা’’র প্রথম আউটলেট রংপুরে জাহাজ কোম্পানির মোড়েই। রাজধানী ঢাকার ওয়ারীতে (বাড়ি ৩৬/১ নম্বর, র্যাংকিন স্ট্রিট, ওয়ারী, ঢাকা-১২০৩) রয়েছে ‘‘সারা’’র অষ্টম আউটলেট। এছাড়া সম্প্রতি রাজশাহীতে (বাড়ি- ৫৩ ও ৫৪, ইউনাইটেড টাওয়ার, রানীবাজার, রাজশাহী-৬০০০) ও রাজধানী ঢাকার বাসাবোতে (বাড়ি- ৯৬/২, পূর্ব বাসাবো, সবুজবাগ, ঢাকা-১২১৪) যথাক্রমে সারা’’র নবম ও দশম আউটলেটের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে।

আউটলেটের পাশাপাশি ‘সারা’’র নিজস্ব ওয়েবসাইট (www.saralifestyle.com.bd), ফেসবুক পেজ (https://www.facebook.com/saralifestyle.bd) এবং ইন্সটাগ্রাম (https://www.instagram.com/saralifestyle.bd/) থেকে ক্রেতারা ঢাকার ভেতরে অর্ডার করে হোম ডেলিভারি পেতে পারেন। এছাড়া ঢাকার বাইরে ‘সারা’ দেশে কুরিয়ারের মাধ্যমেও আপনার অর্ডারকৃত পণ্য ডেলিভারি পাবেন।

প্রস্রাবের রং বলে দেবে শারীরিক অবস্থা



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শরীর সুস্থ রাখতে চেষ্টার কমতি রাখেন না কেউই। তবুও শরীরের অন্দরে ঠিক কী ঘটে চলেছে, তা বাইরে থেকে সব সময় বোঝা সম্ভব হয় না। কোনও অসুখ নিঃশব্দে শরীরে হানা দিলেও সঠিক সময়ে তা জানা যায় না। যখন শরীরে রোগের লক্ষণ ফুটে ওঠে, ততক্ষণে অনেকটা দেরি হয়ে যায়। তবে চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, প্রস্রাবের রং দেখে অনেক সময় রোগ নির্ণয় করা যায়। স্বচ্ছ এবং সাদার বদলে যদি প্রস্রাবের রঙে খানিক বদল আসে, তা হলে তা কিন্তু কোনও রোগের ইঙ্গিত করতে পারে।

ফ্যাকাশে হলুদ

এই রঙের প্রস্রাব শরীরে ইউরোবিলিন পিগমেন্ট উৎপাদনের কারণে সাধারণত প্রস্রাবের রং ফ্যাকাশে হয়। সাধারণত পানি কম খেলে প্রস্রাবের রং হলুদ হয়। তবে শরীর যখন পানিশূন্য হয়ে পড়ে, তখন কিডনি প্রস্রাব থেকে জল শোষণ করে। ফলে প্রস্রাবের স্বাভাবিক রং ঘনীভূত হয়ে হলুদ রং ধারণ করে। তাই এমন হলে অতি অবশ্যই বেশি করে পানি খাওয়া জরুরি।

গাঢ় হলুদ

প্রস্রাবের রং যদি গাঢ় হলুদ হয়, সে ক্ষেত্রে জন্ডিসের একটা আশঙ্কা থেকে যায়। তেমন হলে অতি অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। এ ছাড়াও ভিটামিন বি কমপ্লেক্স কিংবা মূত্রনালির সংক্রমণ দূর করার কোনও অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ খেলেও প্রস্রাবের রং হালকা কমলা বা হলুদ হতে পারে।

লালচে প্রস্রাব

প্রস্রাবের রঙে লালচে ভাব আসার অন্যতম কারণ হল মূত্রনালির সংক্রমণ। এই সংক্রমণের ফলে অনেক সময় মূত্রাশয়ে রক্তক্ষরণ হয়। সেই কারণেই পরিবর্তন আসে প্রস্রাবের রঙে। এ ছাড়া কিডনিতে পাথর, ক্যানসারের মতো অসুখ হলেও এই লক্ষণ দেখা দিতে পারে।

কালচে বাদামি

প্রস্রাবের রং কালচে বাদামি হলে, এই লক্ষণ কোনও ভাবেই এড়িয়ে যাবেন না। কারণ কিডনি ক্যানসারের অন্যতম উপসর্গ হতে পারে এটি। এ ছাড়া কিডনিতে পাথর কিংবা মূত্রনালির সংক্রমণ হলেও, প্রস্রাবের রং বাদামি হতে পারে।

;

হেঁশেলের ৩ মশলাতেই মাথাব্যথার সমাধান



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কাজের চাপে বা কম ঘুমোলেই মাথা দপদপ। মাথার বা চোখের চারপাশ জুড়ে যন্ত্রণা। মাইগ্রেন বা সাইনাস থাকলে মাঝেমধ্যেই এমন সমস্যা হয় অনেকেরই। ঠান্ডা লেগে এমনটা হয়ে থাকলে তা নিয়ে চিন্তার বিশেষ কারণ না থাকলেও এই যন্ত্রণা যদি এক দিনের বেশি স্থায়ী হয়, সে ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আমাদের সকলের হাতের কাছেই এমন তিনটি মশলা রয়েছে, যা মাথা যন্ত্রণার উপশম করতে পারে সহজেই।

দারচিনি

প্রায় সকলের রান্নাঘরেই দারচিনি থাকে। দারচিনি গুঁড়ো দিয়ে চা খেলে, বা দারচিনির তেল মাথায় মালিশ করলে মাথাব্যথা কমে যায় অনেকটাই। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টে ভরপুর এই মশলাটির গন্ধে স্নায়ুর প্রদাহ কমে।

আদা

অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি যৌগ ভরপুর আদায়। যদি চায়ে দিয়ে খাওয়া যায় তা হলেও আরাম মিলতে পারে। মাথা যন্ত্রণার ফলে রক্তবাহিকাগুলোতে যে প্রদাহ হয়, তা নিরাময় করতে পারে আদা। পাশাপাশি, যদি ঠান্ডা লেগে এমন সমস্যা হয়, সে ক্ষেত্রেও আদা সমান উপকারী। সর্দিতে যদি নাক বন্ধ হয়ে যায়, সে ক্ষেত্রে পানিতে আদা দিয়ে ফুটিয়ে নিয়ে সেই পানির ভাপ নেওয়া যেতে পারে।

লবঙ্গ

আদার বদলে লবঙ্গ দেওয়া চা খেলেও অনেক সময় মাথা যন্ত্রণা থেকে মুক্তি মেলে। এছাড়াও লবঙ্গ থেঁতো করে একটি পরিষ্কার কাপড়ে নিয়ে পুঁটলির মতো করে বেঁধে নিন। এ বার মাঝেমধ্যেই নাকের কাছে ধরে, গন্ধ শুঁকতে থাকুন। লবঙ্গ খাওয়ার পাশাপাশি, স্মেল থেরাপিতেও এর ব্যবহার রয়েছে।

;

গ‍্যাসের সমস‍্যা ভেবে ডিম্বাশয়ের ক‍্যান্সার এড়িয়ে যাচ্ছেন না তো?



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

স্তন ক‍্যান্সার ছাড়াও নারীদের মধে ডিম্বাশয়ের ক‍্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ছে ক্রমশ। ডিম্বশয়ে ক‍্যান্সার যতটা জটিল রোগ, ঠিক ততটাই ভয়াবহ এর চুপিসাড়ে ছড়িয়ে পড়া। অধিকাংশ নারীই যে লক্ষণগুলো সাধারণ পেটের সমস্যা বা হজমের গন্ডগোল ভেবে গুরুত্ব দিতে চান না, সে থেকেই হতে পারে বিপদ।

ক‍্যান্সার প্রাথমিক পর্যায়ে ধরা পড়লে রোগীর সেরে ওঠার সম্ভাবনা বেশি। চিকিৎসকদের মতে, ঋতুবন্ধের পর ডিম্বাশয়ের ক‍্যান্সারের ঝুঁকি আরও বাড়ে। তাই সেক্ষেত্রে আরও বাড়তি সতর্কতা নিতে হবে। পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যাওয়ার আগেই সতর্ক হন।

পেটে ব‍্যথা

ঋতুস্রাবের সময়ে তলপেটে, কোমরে ব্যথা হওয়া স্বাভাবিক ব্যাপার। কিন্তু ঋতুস্রাব শেষ হয়ে যাওয়ার পরও যদি এই ব্যথা থেকে যায় বা বার বার ব্যথা হতে থাকে তা ওভারিয়ান ক‍্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে।

বার বার প্রস্রাবের বেগ

পেলভিস অঞ্চলে ব্যথা, পানি খুব বেশি না খেয়েও ঘন ঘন প্রস্রাব পাওয়াও ডিম্বাশয়ের ক‍্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে।

খুব বেশি খেতে না পারা

যদি দেখেন অল্প খেলেই পেট ভরে যাচ্ছে বা বেশি খেতে পারছেন না, এবং এই অবস্থা যদি তিন-চার সপ্তাহের বেশি সময় ধরে চলে তা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। পেটের নানা সমস্যা কিংবা অবসাদের কারণেও এই সমস্যা হতে পারে। তবে ডিম্বাশয়ে ক‍্যান্সারের ঝুঁকিও কিন্তু উড়িয়ে দেওয়া যায় না।

শারীরিক দুর্বলতা

অল্প কাজ করেই হাঁপিয়ে যাওয়া, সারাক্ষণ ক্লান্ত লাগা, মাথা ঘোরা, পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিয়েও দুর্বলতা কাটতে না চাওয়া— এগুলো কিন্তু ডিম্বাশয়ের ক‍্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে। তাই এমন লক্ষণ দেখা দিলে তা এড়িয়ে না যাওয়াই ভাল।

গ‍্যাসের সমস‍্যা

কিছু খেলেই কি গ‍্যাস হয়ে যায়? তলপেটে ব‍্যথা, বমি বমি ভাব, পেটে অস্বস্তির মতো সমস‍্যা প্রায়ই হয় অনেকের। গ‍্যাসের সমস‍্যা ভেবে অনেকেই এই উপসর্গগুলো এড়িয়ে চলেন। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, এগুলো ডিম্বাশয়ের ক‍্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে।

;

ঘুম কম হলে কাজ করবে না টিকা, জানাল গবেষণা



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যে কোনও টিকা নেওয়ার আগের রাতে কম ঘুম হলে তার কার্যকারিতা কমে যায়। সম্প্রতি শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন বিভাগের বিজ্ঞানীদের করা একটি গবেষণা তেমনটাই জানাল।

ওজন বেড়ে যাওয়া, মানসিক উদ্বেগ, মাইগ্রেন, চোখের সমস্যা— অপর্যাপ্ত ঘুম এমন কিছু শারীরিক সমস্যার জন্ম দেয়। এগুলো ছাড়াও ঘুমের অভাবে আরও অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই পুষ্টিবিদরা জানাচ্ছেন, এক জন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম অত্যন্ত জরুরি। তা না হলেই বিপদ। অন্তত ৬ ঘণ্টা ঘুম তো অবশ্যই জরুরি।

টিকার কার্যকারিতা বজায় রাখার সঙ্গে ভাল ঘুমেরও দৃঢ় সম্পর্ক রয়েছে বলেই জানাচ্ছেন গবেষকরা। কোভিড কিংবা ফ্লু, যে কারণেই টিকা নিন, তার সুফল পেতে হলে পর্যাপ্ত ঘুমনো প্রয়োজন। তবে এ ক্ষেত্রে নারীদের চেয়ে পুরুষরা বেশি প্রভাবিত হন বলেই জানাচ্ছে গবেষণা।

এর কারণ হিসেবে চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, পুরুষের তুলনায় নারীদের প্রতিরোধ ক্ষমতা দ্বিগুণ।

‘ফেইনবার্গ স্কুল অফ মেডিসিন’-এর স্নায়ু বিভাগের অধ্যাপক জানাচ্ছেন, রোগের হাত থেকে বাঁচতে প্রত্যেকের টিকা নেওয়া অবশ্যই জরুরি। তবে নারীদের রোগের সঙ্গে লড়াই করার ক্ষমতা অনেক বেশি। তবে কোনও নারীর হরমোনজনিত সমস্যা বা আগে থেকে বড় কোনও রোগ থাকলে বিষয়টি আলাদা।

মোট কথা, টিকা নেওয়ার এক-দু’দিন আগে যদি কোনও কারণে ঘুম কম হয় কিংবা রাতের শিফটে‌ অফিস করে থাকেন, তা হলে পরের দিনের টিকা নেওয়ার পরিকল্পনা বাতিল করাই ভাল। তাতে কোনও লাভ হবে না। কেউ যদি অনিদ্রার সমস্যায় ভোগেন, সেক্ষেত্রেও টিকা নেওয়ার আগে চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলে নেওয়াই শ্রেয়।

;