চুলের যত্নে জবা ফুল!



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চুলের যত্নে কতকিছুই ব্যবহার করা হয়। তবে জবা ফুলের ব্যবহার সেই আদিকাল থেকে। বিশেষজ্ঞদের মতে, জবা ফুলে থাকা অ্যামিনো অ্যাসিড চুলে কেরাটিন প্রোটিনের উৎপাদন বাড়িয়ে তোলে। যা প্রাকৃতিকভাবে চুলের জেল্লা বজায় রাখে।

এছাড়াও জবা ফুল মাথায় ত্বকের রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে। ফলে চুলের ফলিকলগুলোও পুষ্টি পায়। যা নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করে।

জবা ফুল চুলের আর কোন উপকারে লাগে জেনে নিন-

১. চুলের ঘনত্ব বৃদ্ধি করতে

নারকেল তেলের সঙ্গে জবা ফুলের পাপড়ি বেটে মিশিয়ে নিন। গোসলের আধা ঘণ্টা আগে মাথায় মেখে রাখুন। চুলের ঘনত্ব বাড়িয়ে তুলতে এই মিশ্রণ ম্যাজিকের মতো কাজ করে।

২. রুক্ষ চুলের যত্নে

কাঠবাদামের তেলের মধ্যে রোদে শুকোনো বেশ কিছু জবা ফুলের পাপড়ি কাচের শিশিতে ভরে রেখে দিন। ১০ থেকে ১৫ দিন ২-৩ ঘণ্টা করে সূর্যের আলোতে রাখুন। তার পর গোসলের আধা ঘণ্টা আগে মাথায় মেখে শ্যাম্পু করে ধুয়ে নিন। রুক্ষ চুলও হবে রেশমের মতো মোলায়েম।

৩. খুশকি দূর করতে

জবা ফুলের পাপড়ির সঙ্গে তিলের তেল মিশিয়ে নিন। গোসলের আধা ঘণ্টা আগে মাথায় মেখে রাখুন। পরে শ্যাম্পু করে নিন। খুশকির সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন অচিরেই।

৪. চুল ঝরা রুখতে

অ্যালোভেরা জেলের সঙ্গে জবা ফুলের পাপড়ি বেটে মিশিয়ে নিন। গোসলের আধা ঘণ্টা আগে এই মিশ্রণ মাথায় মেখে রাখুন। চুল পড়া রুখতে এই মিশ্রণ দারুণ কার্যকরী।

৫. অকালপক্কতা রোধ করতে

পানির রং লালচে হয়ে আসলে তা ঠান্ডা করে একটি স্প্রে বোতলে ভরে রেখে দিন। অকালে চুল পেকে যাওয়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে সপ্তাহে দু-তিন বার ব্যবহার করুন।

   

টাক পড়া রোধে ঘরোয়া সমাধান



লাইফ স্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
টাক পড়া রোধে ঘরোয়া সমাধান

টাক পড়া রোধে ঘরোয়া সমাধান

  • Font increase
  • Font Decrease

অল্প বয়সে মাথায় টাক পড়া নিয়ে অস্বস্তিতে ভোগেন না, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। মানসিক চাপ, খাবারে অনিয়ম, পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়া ইত্যাদি কারণে অতিরিক্ত চুল পড়ে মাথায় টাক পড়তে পারে। 

তবে টাক পড়া নিয়ে দুশ্চিন্তা না করে কিভাবে মাথায় চুল ধরে রাখা যাবে তা ভাবা জরুরি।

টাক পড়া রোধে অনেকেই বিভিন্নভাবে চেষ্টা করে থাকেন। ব্যবহার করেন বাজারে পাওয়া বিভিন্ন প্রসাধনী। তবে আপনি চাইলে ঘরোয়া উপায়ে কিছু পদ্ধতিতে অনুসরণ করে উপকার পেতে পারেন:

১। অ‍্যালো ভেরা: ত্বকের যত্নে অনেকেই অ্যালো ভেরা ব্যবহার করে থাকেন। এর উপকারিতা সম্পর্কেও সবারই কমবেশি জানা আছে। কিন্তু টাক পড়া রোধে অ্যালো ভেরার উপকারিতা অনেকেরই হয়তো জানা নেই। যারা চুল পড়া নিয়ে সমস্যায় ভোগেন তারা অ্যালো ভেরা পাতা থেকে জেল বের করে মাথার ত্বকে লাগিয়ে ঘণ্টাখানেক পর ধুয়ে ফেলুন। এভাবে নিয়মিত ব্যবহার করুন, উপকার পাবেন।

২। পেঁয়াজের রস: চুল পড়া বন্ধে পেঁয়াজের রস উপকারি। যাদের খুব বেশি চুল পড়ে তারা পেঁয়াজ থেকে রস বের করে মাথায় ব্যবহার করতে পারেন। টাক পড়া রোধে পেঁয়াজের রস উপকারি।

৩। লেবুর রস: নারকেল তেলের সাথে লেবুর রস দিয়ে মিশ্রণ তৈরি করে নিন। চুলে শ্যাম্পু করার আগে এই মিশ্রণটি মাথায় মেখে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। এভাবে নিয়মিত ব্যবহার করার অভ্যাস করলে চুল পড়া থেকে ‍মুক্তি পাবেন।

৪। তেল মালিশ: তেল মালিশ করা চুলের জন্য উপকারি। নতুন চুল গজাতে এবং চুল পড়া বন্ধে তেল মালিশ কাজে আসে।

;

ঘুমানোর আগে যে ৩ অভ্যাসে ওজন ঝরতে বাধ্য



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ওজন কমানোর জন্য আমরা কত কিছুই না করি। তবে ওজন ঝরানোর অন্যতম দু’টি উপায় শরীরচর্চা ও ডায়েট। ছিপছিপে হতে অনেকেই ভরসা রাখেন এই দুই উপায়ে। দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা করেও সুফল না পেলে তখন অনেকেই আবার ঘরোয়া টোটকায় ফিরে যান। এক বার ওজন বেড়ে গেলে তা কমানো সত্যিই মুখের কথা নয়। তাই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি। কিন্তু সব সময় তা সম্ভব হয় না। তবে ওজন বেড়ে যাওয়ার কারণ যা-ই হোক, দ্রুত তা কমানোর অন্য একটি পথ আছে। রাতের কয়েকটি নিয়ম মেনে চললেই ওজন ঝরবে দ্রুত।

হালকা নৈশভোজ

রাতে কী খাচ্ছেন এবং কতটা খাচ্ছেন, তার উপর নির্ভর করে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে কি না। পুষ্টিবিদ এবং চিকিৎসক উভয়েরই মত, রাতে সব সময় হালকা খাবার খাওয়া উচিত। বিশেষ করে যারা ওজন কমাতে চাইছেন, স্যুপ, স্যালাড, রুটি, ডাল— এই ধরনের খাবার রাতের খাবারে রাখলে ভাল। মোট কথা, ওজন ঝরানোর পর্বে দ্রুত হজম হয়, এমন খাবারই খেতে হবে। তবেই রোগা হওয়া সম্ভব।

তাড়াতাড়ি খেয়ে নেওয়া

রোগা হতে চাইছেন অথচ রাতের খাবার খাচ্ছেন দেরিতে। তাহলে রোগা হওয়ার স্বপ্ন অধরাই থেকে যাবে। শুধু ওজন কমানোর জন্য নয়, সুস্থ থাকতেও তাড়াতাড়ি রাতের খাবার খেয়ে নেওয়া প্রয়োজন। এতে হজম ভাল হয়। আর হজম ভাল হলে ওজনও সহজে বৃদ্ধি পেতে পারে না।

পেপারমিন্ট টি খেতে পারেন

বাড়তি ওজন ঝরানোর জন্য পেপারমিন্টের ভূমিকা অপরিহার্য। পেপারমিন্ট মেদ ঝরিয়ে ছিপছিপে হতে সাহায্য করে। পেপারমিন্ট হজমের গোলমাল কমায়। হজমশক্তি উন্নত করে। যে কোনও খাবার যদি দ্রুত হজম হয়ে যায়, তা হলে সব কিছু খেয়েও রোগা থাকা সম্ভব। রাতে শোয়ার আগে পেপারমিন্ট চায়ে চুমুক দিলে সুফল পাবেন।

;

মানসিক চাপ থেকে মুক্তির উপায়



লাইফ স্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পাবেন যেভাবে

মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পাবেন যেভাবে

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রাপ্তবয়স্ক প্রায় সবাই কমবেশি মানসিক চাপে ভোগেন ব্যক্তিগত কিংবা কর্মজীবনে বিভিন্ন কারণে মানসিক চাপ তৈরি হতে পারে। 

এই মানসিক চাপ থেকে তৈরি হয় হতাশা। যা একজন মানুষকে ধীরে ধীরে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করে তুলতে পরে। তবে মানসিক চাপ তৈরি হলেও সাথে সাথে কিছু পদক্ষেপ নিলে এর থেকে খুব দ্রুতই বেরিয়ে আসা সম্ভব।

মানসিক চাপ থেকে বেরিয়ে আসতে চাইলে নিচের পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করতে পারেন:

১। মেডিটেশন করুন: মনকে স্বাভাবিক রাখতে একটি ভালো উপায় হতে পারে মেডিটেশন প্রতিদিন নিয়ম করে মেডিটেশন করতে পারেন মনকে শান্ত রাখতে শুনতে পারেন মেডিটেশনাল মিউজিক

২। গান শুনুন: নিজেকে সতেজ এবং প্রাণবন্ত রাখতে একটি দারুণ পদ্ধতি হতে পারে গান শোনা। সেক্ষেত্রে নিজের পছন্দের শিল্পীর গান শোনতে পারেন। গানের তালে তালে নিজেও গুনগুন করে গান গাইতে পারেন। এতে খুব সহজেই মনে  প্রশান্তি আসবে

৩। নিজেকে সময় দিন, নিজের সাথে পরামর্শ করুন: যেসব কাজ করলে আপনার মন ভালো থাকে, মানসিক চাপ তৈরি হয়না, সেসব কাজে নিজেকে যুক্ত করুন। যে কোনো বিষয়ে নিজের সাথে নিজেই পরামর্শ করুন। আপনার কোনো সমস্যা সমাধানের সহজ পদ্ধতি কী হকে পারে তা নিয়ে ভাবুন, নিজেকে প্রশ্ন করুন। 

৪। চা পান করুন: চা বা কফি স্নায়ুচাপ কমাতে সাহায্য করে। চা, কফি পানে শারীরিক ও মানসিক প্রশান্তি পাওয়া যায় তােই মানসিকভাবে চাপে থাকলে চা বা কফি পান করতে পারেন

৫। প্রিয় মানুষের সাথে কথা বলুন: ব্যক্তিগত কোনো বিষয় প্রিয় মানুষের সাথে শেয়ার করলে নিজেকে অনেকটা হালকা লাগবে। প্রিয়জনের সাথে কোনো বিষয় নিয়ে আলোচনা করলে বিভিন্ন সমস্যা খুব সহজেই সমাধান হয়ে যেতে পারে।

৬। মন খুলে হাসুন: মানসিক চাপ কমাতে দারুণভাবে সাহায্য করে হাসি বন্ধুদের সাথেে আড্ডায় মন খুলে হাসতে পারেন অথবা মজার কোনো নাটক, সিনেমা দেখেও নিজে নিজে হাসতে পারেন।

৭। পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন, ঘুমান: মানসিক চাপ থাকলে অনেক সময় চিন্তায় ঠিকমতো ঘুম হয় না। তাই ঘুমানোর সময় সব চিন্তা মাথা বাদ দিয়ে সঠিকভাবে ঘুমান। পর্যাপ্ত বিশ্রাম এবং ঘুম মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে 

;

হার্ট ভালো রাখতে করণীয়



লাইফ স্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
হার্ট ভালো রাখতে করণীয়

হার্ট ভালো রাখতে করণীয়

  • Font increase
  • Font Decrease

শরীরের অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হার্ট। পুরো শরীরে রক্ত সঞ্চালনের কাজ করে এই হৃৎপিণ্ড। এই অঙ্গ শরীরে অক্সিজেন এবং পুষ্টিকণা পৌঁছে দেয়। অন্যদিকে শরীর থেকে কার্বন ডাই-অক্সাইড ও অন্যান্য ক্ষতিকর বর্জ্য বের করে দেয়। তাই সবসময় হার্ট সুস্থ ও সবল রাখা জরুরি।

হার্ট কিংবা হৃৎপিণ্ডে কোনো অসুখ হলে তা আগেভাগে বোঝার উপায় নেই। তবে সচেতন থাকতে পারলে হার্টের অসুখ থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। এর জন্য কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে।

বিশেজ্ঞরা বলছেন, খাদ্যাভ্যাসে কিছু পরিবর্তন আনতে পারলে হার্টের যে কোনো অসুখ থেকে আমরা মুক্তি পেতে পারি। যেমন...

নিয়মিত ছোলা খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলা: ছোলা রয়েছে কার্ডিওভাসকুলার পুষ্টিগুণ। এতে আছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার এবং পটাসিয়াম। ছোলা কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতেও সহায়তা করে। এটি হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

হার্ট সুস্থ রাখবে লাল মরিচ: লাল মরিচে আছে ক্যাপসাইসিন উপাদান। যা উচ্চ রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা হৃাস করতে সাহায্য করে।

আদা: হার্ট সুস্থ রাখতে মশলা জাতীয় এই পদার্থটি নিয়মিত খাওয়া যেতে পারে। এটি রক্তচাপ ও হার্ট ডিজিজের মতো ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

কফি: কফি হার্টের জন্য অনেক উপকারী একটি পানীয়। এটি হার্ট ফেইলিওর, করোনারি হার্ট ডিজিজ এবং স্ট্রোকের মতো ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

ডুমুর: ডুমুর হার্ট সুরক্ষিত করার জন্য পুষ্টির অন্যতম সেরা উৎস। এই ফলটি ক্যালসিয়াম এবং ফাইবারযুক্ত যা হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাস করে।

জাম্বুরা: জাম্বুরার রয়েছে কোলিন, ফাইবার, লাইকোপিন ও পটাসিয়াম। এই উপাদানগুলো আমাদের হার্ট ভালো রাখাতে অত্যন্ত উপকারী। এটি উচ্চ রক্তচাপ কমাতেও সহায়তা করে।

গ্রীন টি: গ্রীন টি-তে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা ধমনী ফলক তৈরি রোধে সাহায্য করে। এছাড়াও এটি কোলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইড কমাতে সাহায্য করে। 

দৈনন্দিন জীবনে নানা কৌশল অবলম্বন করেও আমরা হার্টকে ভালো রাখতে পারি:

১। ব্যায়াম করা

হার্ট ভালো রাখতে চাইলে নিয়মিত ৩০ মিনিট ব্যায়াম করুন। একান্ত ব্যায়াম করতে না পারলে অফিসে যাওয়া-আসার সময় কিছুটা পথ হেঁটে অফিসে আসা-যাওয়া করতে পারেন। সাংসারিক কাজেও কিছুটা সময় দিতে পারেন। পরিবারে বাচ্চা থাকলে তাদের সাথে খেলাধুলা করেও সময় অতিবাহিত করতে পারেন। টানা ৩০ মিনিটই ব্যায়াস করতে হবে এমন নয়, দিনের বিভিন্ন সময়ে তা ভাগ করে নিতে পারেন।

২। বিশ্রাম নেওয়া

টানা দীর্ঘক্ষণ কাজ না করে মাঝে মাঝে বিশ্রাম নিন। উঠে দাঁড়ান, একটু হাঁটুন। কোনো কিছু না করে কেবল কিছুক্ষণ বসে থাকুন। এই বিশ্রাম আপনার হার্টের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আর কোনোভাবেই মানসিক চাপ নিবেন না। কিছুক্ষণ বিশ্রামের পর পুনরায় কাজ করতে গিয়ে দেখবেন আগের তুলনায় আরও বেশি উজ্জীবিত হয়ে কাজে মনোযোগ দিতে পারছেন।

৩। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা

ওজন কমাতে কে না চায়। অনেক সময় কঠোর পরিশ্রম এবং ব্যায়াম করেও দেখছেন ওজন কমছে না। তাহলে আপনার খাদ্যাভ্যাস লক্ষ করুন। স্বাস্থ্যকর খাবার খান, ক্যালরিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। খাদ্য তালিকায় প্রতিদিন শাকসবজি রাখতে পারেন। নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম করুন।

৪। ধূমপান ছাড়ুন

ধূমপানের অপকারিতা সম্পর্কে আমাদের সবারই কম বেশি জানা আছে। এই অভ্যাসটি যার আছে, তিনি নিজেই নিজের বিপদ ডেকে আনছেন। অতি দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিন, ধূমপান ছাড়ুন।

;