চুলের ঢঙে বিশ্ব রেকর্ড গড়লেন তামি মানসি



ফিচার ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
১৯৯০ সাল থেকে চুল কাটেননি টেনেসি

১৯৯০ সাল থেকে চুল কাটেননি টেনেসি

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বে প্রতিনিয়ত কতই না অদ্ভুত ঘটনার ঘটে। যার কিছু প্রাকৃতিক আর কিছু মানুষ্য সৃষ্ট। এবার তেমনই এক অদ্ভুত ঘটনার সাক্ষী হলো পৃথিবীর মানুষ। দীর্ঘ ৩৩ বছর চুল না কেটে গিনেস বুকে রেকর্ড গড়লেন যুক্তরাষ্ট্রের টেনেসি অঙ্গরাজ্যের তামি মানসি (৫৮) নামের এক নারী। সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, তাঁর নিজের উচ্চতার থেকে চুলের উচ্চতা বেশি। তাঁর চুলের দৈর্ঘ্য ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি (১৭২ দশমিক ৭২ সেমি)। ১৯৯০ সালের পর থেকে তিনি আর চুল কাটেনি।

৫৮ বছরের এই নারী ৮০’র দশকে ‘ভয়েস ক্যারি’ নামের একটা ভিডিও দেখে চুল বড় করার অনুপ্রেরণা পান। সেই গানের গায়কের এমন চুল ছিল এবং তখন থেকেই সে নিজের চুলকেও এমন বড় করতে চেয়েছেন।

১৯৮৯ সালের দিকে এক নাপিত তাঁকে চুল কাটাতে রাজি করিয়েছিলেন। কিন্তু সাথে সাথে তিনি দুঃখ প্রকাশ করেন। তারপর ৯ই ফেব্রুয়ারি ১৯৯০ সালে তাঁর জন্মদিন থেকে আর চুল না কাটার সিদ্ধান্ত নেন।

তিনি বলেন, গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের বইয়ে নাম লেখানো ছিল ‘বেশ আশ্চর্যজনক’। এটি এখন বিশ্বের দীর্ঘতম মুলেট এবং এতে আমি খুব আনন্দিত।

তিনি আরো বলেন, পিছনে না ঘোরা পর্যন্ত সামনে থেকে অনেকেই বুঝতে পারেন না যে চুল এত লম্বা। চুল বড় হওয়ার কারণে তিনি সবসময় চুল বেঁধে রাখেন এবং নিয়মিত যত্ন করেন।

২০২২ সালে তিনি ‘এমএস ম্যানিস ইউএস মুলেট চ্যাম্পিয়নশিপের’ ‘ফেমুলেট’ বিভাগে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেন।

উল্লেখ্য, ‘ইউএস মুলেট চ্যাম্পিয়নশিপ’ হলো চুল বড় রাখার প্রতিযোগিতায় বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রতিযোগিতা, যা প্রতিবছর ১০০০ জনের বেশি আবেদনকারীকে আকৃষ্ট করে।

   

মানসিক চাপ থেকে মুক্তির উপায়



লাইফ স্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পাবেন যেভাবে

মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পাবেন যেভাবে

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রাপ্তবয়স্ক প্রায় সবাই কমবেশি মানসিক চাপে ভোগেন ব্যক্তিগত কিংবা কর্মজীবনে বিভিন্ন কারণে মানসিক চাপ তৈরি হতে পারে। 

এই মানসিক চাপ থেকে তৈরি হয় হতাশা। যা একজন মানুষকে ধীরে ধীরে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করে তুলতে পরে। তবে মানসিক চাপ তৈরি হলেও সাথে সাথে কিছু পদক্ষেপ নিলে এর থেকে খুব দ্রুতই বেরিয়ে আসা সম্ভব।

মানসিক চাপ থেকে বেরিয়ে আসতে চাইলে নিচের পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করতে পারেন:

১। মেডিটেশন করুন: মনকে স্বাভাবিক রাখতে একটি ভালো উপায় হতে পারে মেডিটেশন প্রতিদিন নিয়ম করে মেডিটেশন করতে পারেন মনকে শান্ত রাখতে শুনতে পারেন মেডিটেশনাল মিউজিক

২। গান শুনুন: নিজেকে সতেজ এবং প্রাণবন্ত রাখতে একটি দারুণ পদ্ধতি হতে পারে গান শোনা। সেক্ষেত্রে নিজের পছন্দের শিল্পীর গান শোনতে পারেন। গানের তালে তালে নিজেও গুনগুন করে গান গাইতে পারেন। এতে খুব সহজেই মনে  প্রশান্তি আসবে

৩। নিজেকে সময় দিন, নিজের সাথে পরামর্শ করুন: যেসব কাজ করলে আপনার মন ভালো থাকে, মানসিক চাপ তৈরি হয়না, সেসব কাজে নিজেকে যুক্ত করুন। যে কোনো বিষয়ে নিজের সাথে নিজেই পরামর্শ করুন। আপনার কোনো সমস্যা সমাধানের সহজ পদ্ধতি কী হকে পারে তা নিয়ে ভাবুন, নিজেকে প্রশ্ন করুন। 

৪। চা পান করুন: চা বা কফি স্নায়ুচাপ কমাতে সাহায্য করে। চা, কফি পানে শারীরিক ও মানসিক প্রশান্তি পাওয়া যায় তােই মানসিকভাবে চাপে থাকলে চা বা কফি পান করতে পারেন

৫। প্রিয় মানুষের সাথে কথা বলুন: ব্যক্তিগত কোনো বিষয় প্রিয় মানুষের সাথে শেয়ার করলে নিজেকে অনেকটা হালকা লাগবে। প্রিয়জনের সাথে কোনো বিষয় নিয়ে আলোচনা করলে বিভিন্ন সমস্যা খুব সহজেই সমাধান হয়ে যেতে পারে।

৬। মন খুলে হাসুন: মানসিক চাপ কমাতে দারুণভাবে সাহায্য করে হাসি বন্ধুদের সাথেে আড্ডায় মন খুলে হাসতে পারেন অথবা মজার কোনো নাটক, সিনেমা দেখেও নিজে নিজে হাসতে পারেন।

৭। পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন, ঘুমান: মানসিক চাপ থাকলে অনেক সময় চিন্তায় ঠিকমতো ঘুম হয় না। তাই ঘুমানোর সময় সব চিন্তা মাথা বাদ দিয়ে সঠিকভাবে ঘুমান। পর্যাপ্ত বিশ্রাম এবং ঘুম মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে 

;

হার্ট ভালো রাখতে করণীয়



লাইফ স্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
হার্ট ভালো রাখতে করণীয়

হার্ট ভালো রাখতে করণীয়

  • Font increase
  • Font Decrease

শরীরের অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হার্ট। পুরো শরীরে রক্ত সঞ্চালনের কাজ করে এই হৃৎপিণ্ড। এই অঙ্গ শরীরে অক্সিজেন এবং পুষ্টিকণা পৌঁছে দেয়। অন্যদিকে শরীর থেকে কার্বন ডাই-অক্সাইড ও অন্যান্য ক্ষতিকর বর্জ্য বের করে দেয়। তাই সবসময় হার্ট সুস্থ ও সবল রাখা জরুরি।

হার্ট কিংবা হৃৎপিণ্ডে কোনো অসুখ হলে তা আগেভাগে বোঝার উপায় নেই। তবে সচেতন থাকতে পারলে হার্টের অসুখ থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। এর জন্য কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে।

বিশেজ্ঞরা বলছেন, খাদ্যাভ্যাসে কিছু পরিবর্তন আনতে পারলে হার্টের যে কোনো অসুখ থেকে আমরা মুক্তি পেতে পারি। যেমন...

নিয়মিত ছোলা খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলা: ছোলা রয়েছে কার্ডিওভাসকুলার পুষ্টিগুণ। এতে আছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার এবং পটাসিয়াম। ছোলা কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতেও সহায়তা করে। এটি হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

হার্ট সুস্থ রাখবে লাল মরিচ: লাল মরিচে আছে ক্যাপসাইসিন উপাদান। যা উচ্চ রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা হৃাস করতে সাহায্য করে।

আদা: হার্ট সুস্থ রাখতে মশলা জাতীয় এই পদার্থটি নিয়মিত খাওয়া যেতে পারে। এটি রক্তচাপ ও হার্ট ডিজিজের মতো ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

কফি: কফি হার্টের জন্য অনেক উপকারী একটি পানীয়। এটি হার্ট ফেইলিওর, করোনারি হার্ট ডিজিজ এবং স্ট্রোকের মতো ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

ডুমুর: ডুমুর হার্ট সুরক্ষিত করার জন্য পুষ্টির অন্যতম সেরা উৎস। এই ফলটি ক্যালসিয়াম এবং ফাইবারযুক্ত যা হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাস করে।

জাম্বুরা: জাম্বুরার রয়েছে কোলিন, ফাইবার, লাইকোপিন ও পটাসিয়াম। এই উপাদানগুলো আমাদের হার্ট ভালো রাখাতে অত্যন্ত উপকারী। এটি উচ্চ রক্তচাপ কমাতেও সহায়তা করে।

গ্রীন টি: গ্রীন টি-তে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা ধমনী ফলক তৈরি রোধে সাহায্য করে। এছাড়াও এটি কোলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইড কমাতে সাহায্য করে। 

দৈনন্দিন জীবনে নানা কৌশল অবলম্বন করেও আমরা হার্টকে ভালো রাখতে পারি:

১। ব্যায়াম করা

হার্ট ভালো রাখতে চাইলে নিয়মিত ৩০ মিনিট ব্যায়াম করুন। একান্ত ব্যায়াম করতে না পারলে অফিসে যাওয়া-আসার সময় কিছুটা পথ হেঁটে অফিসে আসা-যাওয়া করতে পারেন। সাংসারিক কাজেও কিছুটা সময় দিতে পারেন। পরিবারে বাচ্চা থাকলে তাদের সাথে খেলাধুলা করেও সময় অতিবাহিত করতে পারেন। টানা ৩০ মিনিটই ব্যায়াস করতে হবে এমন নয়, দিনের বিভিন্ন সময়ে তা ভাগ করে নিতে পারেন।

২। বিশ্রাম নেওয়া

টানা দীর্ঘক্ষণ কাজ না করে মাঝে মাঝে বিশ্রাম নিন। উঠে দাঁড়ান, একটু হাঁটুন। কোনো কিছু না করে কেবল কিছুক্ষণ বসে থাকুন। এই বিশ্রাম আপনার হার্টের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আর কোনোভাবেই মানসিক চাপ নিবেন না। কিছুক্ষণ বিশ্রামের পর পুনরায় কাজ করতে গিয়ে দেখবেন আগের তুলনায় আরও বেশি উজ্জীবিত হয়ে কাজে মনোযোগ দিতে পারছেন।

৩। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা

ওজন কমাতে কে না চায়। অনেক সময় কঠোর পরিশ্রম এবং ব্যায়াম করেও দেখছেন ওজন কমছে না। তাহলে আপনার খাদ্যাভ্যাস লক্ষ করুন। স্বাস্থ্যকর খাবার খান, ক্যালরিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। খাদ্য তালিকায় প্রতিদিন শাকসবজি রাখতে পারেন। নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম করুন।

৪। ধূমপান ছাড়ুন

ধূমপানের অপকারিতা সম্পর্কে আমাদের সবারই কম বেশি জানা আছে। এই অভ্যাসটি যার আছে, তিনি নিজেই নিজের বিপদ ডেকে আনছেন। অতি দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিন, ধূমপান ছাড়ুন।

;

রসুনের খোসার নানা ব্যবহার



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোসহ রসুনের রয়েছে নানা গুণ। কিন্তু রসুনে যত গুণ, তার খোসাও কি ততটা গুণের অধিকারী? পুষ্টিবিদেরা বলছেন, রসুনের খোসায় রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিফাঙ্গাল উপাদান। তা শরীরের নানা উপকারে লাগে। এছাড়া, গাছের জন্য কম্পোট সার তৈরি করতেও ব্যবহার করা যায় রসুনের খোসা।

রসুন তেল

পরিষ্কার কাচের শিশিতে রোদে শুকনো করে গুঁড়ো করা রসুনের খোসা এবং অলিভ অয়েল একসঙ্গে মিশিয়ে রাখতে পারেন। কয়েক সপ্তাহ ধরে তেলের ওই শিশি রোদে বসিয়ে রাখলেই তৈরি হয়ে যাবে রসুনের তেল। স্যালাডের ড্রেসিং হিসাবে অনেকেই এই তেল ব্যবহার করে থাকেন।

ফ্লেভার্‌ড ভিনিগার

ভিনিগারের নিজস্ব গন্ধ খুব একটা ভাল নয়। অথচ রান্নার কাজে তা ব্যবহার করতেই হয়। তাই ভিনিগারের বোতলে বেশ কিছু রসুনের খোসা যদি রেখে দেওয়া যায়, তা হলেই কেল্লাফতে। যে কোনও রান্নায় বা স্যালাডে ব্যবহার করা যায় এই ভিনিগার।

জৈব সার তৈরিতে

রসুনের খোসা ফেলে না দিয়ে অন্যান্য আনাজের খোসা, ডিমের খোসার সঙ্গে মিশিয়ে ফেলতে পারেন। গাছের পুষ্টি বাড়িয়ে তুলতে এই জৈব সারের কোনও বিকল্প নেই।

চা তৈরি করতে

আবহাওয়া পরিবর্তনে সাধারণ ঠান্ডা লাগা বা জ্বর-সর্দিতে দারুণ কাজ করে রসুনের চা। কিন্তু রসুনের ঝাঁঝাল গন্ধ অনেকেই সহ্য করতে পারেন না। তবে চায়ে রসুনের বদলে রসুনের খোসা ব্যবহার করা যেতে পারে। রসুনের মতো এত গন্ধ হবে না, আবার সব গুণাগুণ বজায় থাকবে।

স্যুপ তৈরি করতে

রসুনের খোসা পরিষ্কার করে ধুয়ে, রোদে শুকিয়ে গুঁড়ো করে কাচের বায়ুরোধী শিশিতে ভরে রাখতে পারেন। হঠাৎ রসুন শেষ হয়ে গেলে তার বিকল্প হিসাবে স্যুপ, স্টু, নুডল্‌স— সবেতেই ব্যবহার করা যাবে।

;

তেঁতুলের উপকারিতা



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

তেঁতুল কমবেশি সবাই পছন্দ করেন। ছেলে অথবা মেয়ে যেই হোক না কেনো তেঁতুলের নাম শুনলেই জিবে পানি আসবে এটাই স্বাভাবিক। এই তেঁতুলের রয়েছে বেশকিছু উপকারি। পুষ্টিবিদেরা বলছেন, তেঁতুল গোলা ফুচকার টক পানির মধ্যে পুষ্টিগুণ তেমন নেই বললেই চলে। কিন্তু শুধু তেঁতুলের ক্বাথ শরীরের নানা উপকারে লাগে।

ভিটামিন এবং খনিজের জোগান দেয়

তেঁতুলের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি, থায়ামিন, রাইবোফ্ল্যাভিন এবং নায়াসিনের মতো প্রয়োজনীয় উপাদান। পাশাপাশি রয়েছে পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম এবং আয়রনের মতো খনিজ। তাই নিয়মিত তেঁতুল খেতে পারলে শরীরে এই সব ভিটামিন এবং খনিজের ঘাটতি হয় না।

অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট

তেঁতুলে রয়েছে পলিফেলন এবং ফ্ল্যাভোনয়েডের মতো অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট। তা শরীরে উপস্থিত ক্ষতিকর ফ্রি র‌্যাডিক্যালের সঙ্গে মোকাবিলা করতে সাহায্য করে। ফলে বিভিন্ন প্রকার মরণব্যাধিতে আক্রান্ত হওয়ার হাত থেকে সহজে রক্ষা পাওয়া যায়।

হার্ট ভাল রাখে

তেঁতুল রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি থাকলে হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। নিয়মিত তেঁতুল খেলে এই সমস্যা কিছুটা হলেও নিয়ন্ত্রণে থাকে।

হজমে সহায়তা করে

তেঁতুলে রয়েছে টারটারিক অ্যাসিড। তাই আপাতভাবে দেখতে গেলে এই অ্যাসিড শরীরে অম্লত্বের ভাব বাড়িয়ে তুলতে পারে। কিন্তু পুষ্টিবিদেরা বলছেন, পরিমিত পরিমাণে তেঁতুল খেলে তা হজম এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা— দুই প্রতিরোধ করতে পারে। পাশাপাশি, অন্ত্রের স্বাস্থ্যও ভাল রাখতে সাহায্য করে তেঁতুল।

প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে

ঋতু পরিবর্তনের সময়ে ঠান্ডা লাগা এবং সর্দিকাশি থেকে রেহাই পেতে গরম পানিতে তেঁতুল আর গোলমরিচ মিশিয়ে খেলে দারুণ উপকার পাওয়া যায়। তেঁতুলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আর অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান। যেগুলি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কয়েক গুণ বাড়িয়ে দেয়।

;