পূজার সংগ্রহ নিয়ে গ্রামীণইউনিক্লো



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
গ্রামীণইউনিক্লোর পূজার সংগ্রহ

গ্রামীণইউনিক্লোর পূজার সংগ্রহ

  • Font increase
  • Font Decrease

উৎসব মানেই আনন্দ। আর এই আনন্দকে আরো বাড়িয়ে তোলে উৎসব আমেজে তৈরি নতুন পোশাক। আসন্ন পূজাকে সামনে রেখে গ্রামীণইউনিক্লো নিয়ে এসেছে পূজার সংগ্রহ। পোশাকে উৎসবের আমেজ, রুচিশীল বৈচিত্র্য, সাথে আরামদায়ক ব্যবহার- মূলত এসব বিষয়কে প্রাধান্য দিয়েই এবারের পূজা কালেকশনের আয়োজন করেছে জাপানের এই ব্র্যান্ডটি।

পূজার সংগ্রহ

এই কালেকশনে মেয়েদের জন্য রয়েছে আকর্ষণীয় নতুন ডিজাইনের কামিজ, টপস্, টিউনিক ও পালাজ্জো। এছাড়াও মেয়েদের জন্য রয়েছে - ডেনিম পালাজ্জো, জিনস্, শার্ট, লেগিংসসহ আরো নানাবিধ পোশাক। ছেলেদের জন্য পূজা কালেকশনে থাকছে আকর্ষণীয় রং এবং ডিজাইনের বিজনেস শার্ট, প্রিন্টেড শার্ট, পোলো শার্ট, চিনো প্যান্টস, জিনস্, টিশার্ট, ট্যাংক টপস্, বক্সার ব্রিফসসহ আরো বিভিন্ন আইটেম।

পূজার সংগ্রহ

ছেলেদের এসকল আইটেম ৩৯০ টাকা থেকে ১৯৯০ টাকায় এবং মেয়েদের আইটেম ৩৯০ টাকা থেকে ২৬৯০ টাকায় একযোগে গ্রামীণইউনিক্লোর বসুন্ধরা সিটি, যমুনা ফিউচার পার্ক, ধানমন্ডি সাইন্সল্যাব মোড়, কাঁটাবন মোড়, খিলগাঁও তালতলা, নয়াপল্টন, মিরপুর-০১, মোহাম্মদপুর রিং রোড, ধানমন্ডি মেট্রো শপিংমল, যাত্রাবাড়ি শহীদ ফারুক রোড, ওয়ারীর‌্যাংকিন স্ট্রিট, গুলশান বাড্ডালিংক রোড, সাভার সিটি সেন্টার, নিউ এলিফ্যান্ট রোড, বেইলি রোড, জয়দেবপুর বাজার রোড এবং নরসিংদী বৌয়াকুঢ় মোড় স্টোরে পাওয়া যাবে।

আরও জানতে ভিজিট করতে হবে: www.grameenuniqlo.com/ , www.facebook.com/grameenuniqlo/ , www.instagram.com/grameenuniqlo/

কফের রঙ বলে দেবে শরীরে কোনো রোগ বাসা বেঁধেছে



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গরম পড়েছে ভালোই। তবুও সংক্রমণের ঠেলায় সর্দি, কাশি, জ্বর কিছুতেই পিছু ছাড়ছে না। বাড়িতে একজন সুস্থ হলে অন্য জন অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। গলায় কফ দলা পাকিয়ে থাকছে, বুকের ভিতর ঘড়ঘড় করছে। সেই কফ যখন ফেলা হয় তখন তার রঙ হয় বিভিন্ন রকম।

চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, কফ দিয়েই কিন্তু শরীরের হাল-হকিকত জানা সম্ভব। সংক্রমণের মাত্রা কতটা গুরুতর, তা নাকি বলে দিতে পারে কফের রঙ। তবে শ্লেষ্মা মাত্রেই ক্ষতিকর নয়। ফুসফুস, শ্বাসনালির ভিতরের এলাকা আর্দ্র রাখে। যে কোনও রকম সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করে শ্লেষ্মা। কফের রঙ স্বচ্ছ হলে চিন্তার কোনও কারণ নেই, তবে কফের রঙ বদলে গেলেই মুশকিল।

কফের রঙ দেখে কী ভাবে রোগ চিনবেন?

হলুদ

শরীরে বড় রকম কোনও সংক্রমণ হলে সাধারণত কফের রঙ গাঢ় হলুদ হয়ে যায়। বিশেষ করে সাইনাসের সমস্যা বাড়লে এমন হয়। তাই কফের রঙ এমন হলে সাবধান। দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

কালো

আপনার কফের রঙ হালকা কালো হলে বুঝতে হবে আপনি অত্যন্ত দূষিত পরিবেশে বসবাস করছেন। এছাড়া, মিউকারমাইকোসিস নামক রোগের ক্ষেত্রে কফের রঙ কালচে হয়ে যায়। মিউকারমাইকোসিস খুব বিরল ধরনের ছত্রাকজনিত সংক্রমণ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, এই সংক্রমণের কারণে মৃত্যুর হার প্রায় ৫০ শতাংশ।

গোলাপি বা লাল

অনেক সময়ে ফুসফুসে এক ধরনের তরল জমা হয়। চিকিৎসা পরিভাষায় যার নাম ‘এডিমা’। দীর্ঘদিন ধরে বুকে কফ বসে থাকার কারণে সংক্রমণ হয়। আর এই সংক্রমণের ফলে এক ধরনের তরল ফুসফুসে জমা হতে থাকে। তার জেরেই শ্লেষ্মার রঙ বদলে যায়। এ ছাড়া, অনেক সময়ে নাকের টিস্যু ছিঁড়ে গিয়ে রক্তপাত হয়। সে কারণেও কফের রঙ লালচে হয়ে যেতে পারে।

বাদামি

অতিরিক্ত ধূমপান করেন? সে ক্ষেত্রে কিন্তু কফের রঙ বাদামি হতে পারে। মূলত দীর্ঘ দিন ধরে ধূমপান করার অভ্যাস থাকলে ফুসফুসের পরিবর্তন হয়। ব্রঙ্কাইটিস হওয়ারও একটা আশঙ্কা থাকে। এতে শ্বাস নিতে কষ্ট হয়। কফ জমা হতে থাকে। কখনও কখনও কফের সঙ্গে রক্তও ওঠে।

সাদা

থকথকে, একটু বেশি সাদা, ঘন শ্লেষ্মা হলেও কিন্তু সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। এমনটা হলে জানবেন, আপনার নাকের কোষগুলো সংক্রমণজনিত কারণে ফুলে গিয়েছে। ফলে আগের মতো স্বাভাবিক ভাবে শ্লেষ্মা আর বাইরে আসতে পারছে না। পর্যাপ্ত আর্দ্রতার অভাবে শ্লেষ্মার প্রকৃতি এমন হচ্ছে। ব্রঙ্কাইটিস বা সাইনাসের কারণেও এমন হতে পারে।

;

দীর্ঘদিন একই গ্লাসে পানি পান স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর!



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাতে ঘুমের ঘোরে পানি তেষ্টা পায় অনেকেরই। মাঝেমাঝেই উঠে পানি খেতে হয়। তাই সুবিধার জন্য খাটের পাশের টেবিলেই পানির গ্লাস রেখে দেন অনেকে। বিছানা থেকে হাত বাড়ালেই পাওয়া যায়। ঘুম চোখে আর উঠতে হয় না। প্রতি দিনই রাতে শুতে যাওয়ার আগে মনে করে গ্লাসে পানি ভরেন। কিন্তু গ্লাসটি পরিষ্কার করেন কি? একই গ্লাসে পর পর দু’সপ্তাহে পানি খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকর। সাম্প্রতিক একটি গবেষণা সে তথ্যই দিচ্ছে।

শরীর সুস্থ রাখার অন্যতম শর্ত হল পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খাওয়া। তবে শুধু পানি খেলেই হবে না। কোন পাত্রে পানি খাচ্ছেন, সে বিষয়েও নজর দেওয়া প্রয়োজন। প্লাস্টিকের বোতলে পানি খেতে বারণ করেন চিকিৎসকরা। তাতে শরীরের উপর ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। নানা কঠিন রোগের ঝুঁকিও থাকে। তেমন একই গ্লাসে দীর্ঘ দিন ধরে পানি খেলে নানা শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়। কাচের গ্লাস হলেও প্রতি দিন তাতে পানি ভরার আগে অবশ্যই ধুয়ে নিন।

গ্লাস হোক কিংবা বোতল, নিয়মিত পরিষ্কার না করলে ব্যাকটেরিয়া জমতে বাধ্য। দীর্ঘদিন সেই ভাবে ফেলে রাখলে সেই ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়াগুলো আরও সক্রিয় হয়ে ওঠে। সেগুলো পানির মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে নানা ধরনের শারীরিক সমস্যার আশঙ্কা তৈরি করে। বমি, ডায়েরিয়া, পেটের সংক্রমণের মতো কিছু রোগ দেখা দিতে পারে। বেশি করে পানি খেয়েও রোগের সঙ্গে লড়াই করা মুশকিল হবে।

ধুতে হবে বলে নিয়মরক্ষা করার জন্য পানি দিয়ে গ্লাস ধুয়ে রেখে দিলে কিন্তু হবে না। তরল সাবান অথবা অন্য কোনও কিছু দিয়ে সঠিক পদ্ধতি মেনে গ্লাস পরিষ্কার করতে হবে। ঘষে ঘষে না মাজলে গ্লাসের ব্যাকটেরিয়াগুলো সহজে যাবে না।

আরও বেশি সতর্ক থাকতে গ্লাসে পানি ঢালার পর ঢেকে রাখুন। বাতাসেও ব্যাকটেরিয়া ভেসে বেড়ায়। সেগুলো পানির সংস্পর্শে আসতে পারে। তাই কোনও ঝুঁকি নেওয়ার দরকার নেই। যদি গ্লাসে পানি ঢালার কিছুক্ষণ পর খাবেন বলে মনস্থির করেন, সেক্ষেত্রে অবশ্যই গ্লাস ঢাকা দিয়ে রাখুন।

;

রোজায় ডায়াবেটিস রোগীরা যে বিষয়গুলো মাথায় রাখবেন



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আজ থেকে শুরু হয়েছে পবিত্র রমজান মাস। এই মাসজুড়ে মুসলিম সম্প্রদায় রোজা রাখবেন। সূর্যাস্ত থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত উপবাসী থাকাই হল রোজা রাখার নিয়ম। কিন্তু অনেকেই বুঝতে পারেন না, যে ডায়াবেটিস থাকলে রোজা রাখা যায় কি না।

রক্তে শর্করার মাত্রা বেশি হলে খাওয়াদাওয়ার উপর বিশেষ নজর দেওয়ার কথা বলেন চিকিৎসকরা। কারণ কী খাচ্ছেন এবং কখন খাচ্ছেন, তার উপর নির্ভর করে রক্তে ডায়াবেটিসের মাত্রা ওঠানামা করবে কি না। বিশেষ করে ডায়াবেটিকদের খালি পেটে থাকতে বারণ করেন চিকিৎসকরা। নির্দিষ্ট সময়ে খাওয়াদাওয়া করা ডায়াবেটিস রোগের অন্যতম ওষুধ। সে জন্য ডায়াবেটিস থাকলে রোজা রাখার সময় কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে। সেহরি এবং ইফতারের ডায়েট হতে হবে স্বাস্থ্যকর। না হলে হাইপোগ্লাইসেমিয়া অথবা হাইপারগ্লাইসেমিয়ার ঝুঁকি থাকে। তাই রোজায় সুস্থ থাকতে ডায়াবেটিস রোগীরা কোন বিষয়গুলো মাথায় রাখবেন?

স্বাস্থ্যকর সেহরি

দিনের শুরুতে সূর্য ওঠার আগেই খাবার খেয়ে নিতে হয়। এই সময় এমন কিছু খাবার খান যাতে অনেকক্ষণ পর্যন্ত পেট ভরতে থাকে। সারা দিন শরীর আর্দ্র রাখবে, এমন কিছু খাবার খান। পানি আছে, এমন ফল বেশি করে খান। ডাবের পানি, লেবুর রসও খেতে পারেন। সারা দিন যেহেতু চাইলেও পানি খেতে পারবেন না, তাই বেশ কিছুটা পানিও খেয়ে নিন।

জিআই-এর পরিমাণ কম এমন খাবার কম

গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের পরিমাণ কম, এমন খাবার বেশি করে খান। জিআই বেশি থাকে যে খাবারে, সেগুলো ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে। কার্বোহাইর্ড্রেট, ফাইবার আছে এমন খাবারও খেতে পারেন। খাবার যা-ই হোক, পরিমাণ যেন খুব বেশি না হয়। একসঙ্গে অনেকটা খেয়ে নিলে সমস্যা হতে পারে।

ডায়াবেটিসের মাত্রা মাপা জরুরি

প্রতি দিন এক বার করে ডায়াবেটিসের মাত্রা মেপে নিন। একটু হলেও খাওয়াদাওয়ায় অনিয়ম হয় এই সময়। তার প্রভাব পড়তে পারে ডায়াবেটিসের মাত্রার উপর। যদি দেখেন রক্তে শর্করার পরিমাণ খানিক বেশি, তা হলে অতি অবশ্যই চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

শরীরচর্চা এবং পর্যাপ্ত ঘুম

খাওয়াদাওয়ার অনিয়মের প্রভাব যাতে শরীরে না পড়ে, তার জন্য নিয়মিত শরীরচর্চার অভ্যাস বজায় রাখুন। সেই সঙ্গে পর্যাপ্ত ঘুম হওয়াও জরুরি। খুব সকালে যেহেতু উঠতে হয়, ফলে রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়া জরুরি।

;

দুর্ঘটনা এড়াতে বন্ধ থাকা এসি চালুর আগে যা করবেন



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ধীরে ধীরে বাড়ছে গরমের তীব্রতা। আর সেই গরম থেকে বাঁচতে অনেকেরই ভরসা এসি। কিন্তু দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল এসি। এখন তা চালানোর আগে বেশ কিছু বিষয় মাথায় রাখতেই হয়। না হলে যন্ত্রের ক্ষতি তো হয়ই, এমনকি বিস্ফোরণের আশঙ্কাও থেকে যায়।

শীতে এসি বন্ধ থাকার পর, আবার সেই যন্ত্রটি চালানোর আগে রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজন থাকে। এসির মেশিনে বা ফিল্টারে ধুলো-ময়লা থাকলে যন্ত্রটি ঠান্ডা হতে চায় না। ধুলোর আস্তরণ পড়ে যন্ত্রের কম্প্রেসারটিও বিগড়ে যেতে পারে। আর কোন কোন কারণে এসি বিগড়ে যেতে পারে, তা জেনে রাখা প্রয়োজন।

>> অনেক পুরনো বা নিম্নমানের যন্ত্র ব্যবহার করলে, প্রচণ্ড গরমে ঘর ঠান্ডা করার ক্ষেত্রে অতিরিক্ত চাপ পড়ে। তখন যন্ত্র বিকল হওয়া অস্বাভাবিক নয়।

>> ঘরের আয়তন বুঝে এসি না কিনলেও এই ধরনের বিপত্তি ঘটতে পারে।

>> শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রে আগুন লাগা বা বিস্ফোরণ ঘটার অন্যতম কারণ হল এসির গ্যাস লিক হওয়া। তাই বেশ কিছুদিন বন্ধ থাকার পর, আবার এসি চালাতে গেলে আগে গ্যাস লিক হচ্ছে কি না, তা দেখে নেওয়া উচিত।

>> একটানা অনেকক্ষণ এসি চালানোর ফলে যন্ত্রটির ওপর অতিরিক্ত চাপ পড়ে। সেখান থেকেও অনেক সময়ে দুর্ঘটনা ঘটে।

>> এসি-র ভিতরে কোনও বৈদ্যুতিক তার আলগা হয়ে গেলে, সেখান থেকেও বিপদ ঘটতে পারে।

;