স্বাচ্ছন্দ্যে কাপড় ধোয়ায় হাতের নাগালেই ওয়াশিং মেশিন
করোনাভাইরাসের প্রকোপে গৃহবন্দী হয়ে পড়েছে সাধারণ মানুষ। যদিও ইতোমধ্যে অফিসের কাজ এবং বেশ কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পড়াশোনা অনলাইনে বাসায় বসে চললেও ধীরে ধীরে খুলতে শুরু করেছে দেশের বিভিন্ন অফিস, কারখানা ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। করোনাভাইরাস খুবই ছোঁয়াচে রোগ এবং কাপড়েও বেশ কিছুদিন বেঁচে থাকতে পারে, তাই বৈশ্বিক মহামারির এ প্রেক্ষাপটে কাপড় ধোয়ার ব্যাপারে সবাইকে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করতে হচ্ছে। এক্ষেত্রে, সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে ওয়াশিং মেশিন। এ মহামারির ভেতর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা নিয়ে বাড়তি সতর্কতা ওয়াশিং মেশিনকে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় হোম অ্যাপ্লায়েন্সে পরিণত করেছে।
কাপড়চোপড় ধোয়ার কাজটা সাধারণত গৃহহকর্মীদের ওপরই ন্যস্ত থাকে। কিন্তু করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারি শুরু থেকেই সংক্রমণ রোধে অনেক বাসাবাড়িতে তাদের প্রবেশ কমিয়ে দেয়া হয়েছে। তাই বলে কাপড় ধোয়া তো থেমে থাকছে না। কিন্তু কাজটা যে মোটেই সহজ নয় তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। এদিকে দেশে চলছে বর্ষাকাল। গরমের পাশাপাশি বৃষ্টিতে ভেজা কাপড় ধোয়াটা সারাদিনের কাজের পাশাপাশি একটা অতিরিক্ত ঝামেলাও মনে হতে পারে। এদিকে, বাসার যে ব্যক্তিরা বাইরে বেরোচ্ছেন, সাবধানতার জন্য তাদের কাপড়গুলো আলাদা করে ভালোভাবে পরিষ্কার করাও জরুরি। এক্ষেত্রে হাতের মাধ্যমে জীবাণু নাকে মুখে প্রবেশ করতে পারে তাই হাতের ব্যবহার যত কম করা যায় ততোটাই নিরাপদ। ওয়াশিং মেশিনের ব্যবহার এ ক্ষেত্রে হতে পারে খুবই সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত, যা পরিবারের প্রতিদিনের কাজের চাপ কমিয়ে স্বাচ্ছন্দ্যে কাপড় ধোয়াকে নিরাপদ ও সহজ করে তুলবে।
ভাইরাসের প্রকোপ কমাতে বিশেষজ্ঞরা ভালোভাবে কাপড় ধোয়ার ওপর জোর দিচ্ছেন। যারা নানান প্রয়োজনে বাসার বাইরে যাচ্ছেন, তাদের পরা কাপড় বাসায় ফিরে সাথে সাথেই ধুয়ে ফেলার পরামর্শ দিচ্ছেন তারা। পরিবারের সকলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং দৈনন্দিন কাজে স্বাচ্ছন্দ্য আনতে অনেকেই ওয়াশিং মেশিন ক্রয় করছেন। তবে, ওয়াশিং মেশিন বিভিন্ন আয়ের মানুষের হাতের নাগালে না থাকায় সবাই এর সুবিধা উপভোগও করতে পারেন না। মহামারির এ ক্রান্তিকালে কাপড় ধোয়া নিয়ে সাধারণ মানুষের দুশ্চিন্তা লাঘবে এগিয়ে এসেছে কনজিউমার ইলেক্ট্রনিক্সের স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান সিঙ্গার বাংলাদেশ।
বিভিন্ন ধারণক্ষমতার সকল ওয়াশিং মেশিন ক্রয়ে সহজ কিস্তির ব্যবস্থা করেছে প্রতিষ্ঠানটি। সর্বনিম্ন ১২৮২ টাকা কিস্তিতে ঘরে নিয়ে আসতে পারেন নতুন ওয়াশিং মেশিন। ৬ কেজি থেকে ১১ কেজি ধারণক্ষমতার ফ্র্রন্টলোড ও টপ লোডের বিশাল সম্ভার থেকে প্রয়োজন ও পছন্দ অনুযায়ী ওয়াশিং মেশিন সিঙ্গারের শোরুম ছাড়াও অনলাইনেও ক্রয় করা যাবে। এক্ষেত্রে, রয়েছে বিনামূল্যে ডেলিভারির ব্যবস্থা। মডেল ভেদে সর্বোচ্চ ৩১% পর্যন্ত ডিসকাউন্ট রয়েছে। বিভিন্ন মডেলের ওয়াশিং মেশিনে ২ বছরের ফুল সার্ভিসিং ওয়্যারেন্টি এবং মোটরে ৫ বছরের ওয়্যারেন্টি সুবিধা প্রদান করছে।