আদিতমারী ইউএনওকে প্রাণনাশের হুমকি, থানায় জিডি



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, লালমনিরহাট
ইউএনও মনসুর উদ্দিন ও ফারুক ইমরুল কায়েস। ছবি: বার্তা২৪.কম

ইউএনও মনসুর উদ্দিন ও ফারুক ইমরুল কায়েস। ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার ইউএনওকে প্রাণনাশের হুমকি দেয়ার অভিযোগ উঠেছে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ফারুক ইমরুল কায়েসের বিরুদ্ধে থানায় পৃথক দুইটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে।

রোববার (১৫ নভেম্বর) বিকেলে আদিতমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ মনসুর উদ্দিন ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের স্টানোটাইপিষ্ট হাবিবুর রহমান বাদী হয়ে জিডি দুইটি দায়ের করেন।

এর আগে একই দিন সকালে অফিসে গিয়ে অফিস সহকারীর নিকট থেকে ফাইলপত্র নিয়ে প্রকাশ্যে চেক পাতাগুলো ছিঁড়ে ফেলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ফারুক ইমরুল কায়েস।

জিডি সূত্রে জানা গেছে, আদিতমারী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফারুক ইমরুল কায়েস নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে বিধিবিধান ও নীতিমালা লংঘন করে কাজের জন্য চাপ প্রয়োগ করে আসছেন। এর ব্যর্তয় ঘটলে সেই দফতরের কর্মকর্তাকে অশ্রব্য ভাষায় গালমন্দসহ প্রাণনাশের হুমকি দেন চেয়ারম্যান। উপজেলা পরিষদের বিভিন্ন কর্মকান্ড, ভিজিডি, মাতৃত্বভাতা, কৃষি প্রণোদনা, সামাজিক নিরাপত্ত বেষ্টনীর সুবিধাভোগীর তালিকায় নিজের অংশ দাবি করেন চেয়ারম্যান। বিধি বহির্ভূত ভাবে পছন্দের ঠিকাদারকে কাজ না দেয়ায় এবং প্রাক্কলন কাজ সমাপ্ত না হতেই বিল পরিশোধ না করায় সাম্প্রতিক সময় উপজেলা প্রকৌশলী ও সহকারী প্রকৌশলীকে রুমে বেঁধে পেটানোর হুমকি দেন চেয়ারম্যান। শুধু তাই নয়, তার কথামত কাজ না করায় একজন মহিলা কর্মকর্তাকে বহিরাগতদের দিয়ে মানহানির ঘটনা ঘটানোর হুমকি দিয়েছেন বলেও অভিযোগে উল্লেখ করা হয়। সকল দফতরের কর্মকর্তাদের সাথে ঘটে যাওয়া অপ্রীতিকর ঘটনা তুলে ধরা হয় অভিযোগে।

অভিযোগে আরো বলা হয়, বৃহস্পতিবার(১২ নভেম্বর) মাসিক সমন্বয় সভায় ভিজিডি ও মাতৃত্ব ভাতার তালিকায় নিজের অংশ দাবি করেন উপজেলা চেয়ারম্যান। যা বিধি সম্মত না হওয়ায় ইউএনও নাকোচ করে দেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে সভা অসমাপ্ত রেখে চলে যান চেয়ারম্যান। এরপর চেয়ারম্যান ইউএনও অফিসের সিসিটিভি ক্যামেরা লোক মার্ফতে খুলতে গেলে তার ছবি তুলেন ইউএনও মুহাম্মদ মনসুর উদ্দিন। একই সাথে ক্যামেরা খুলে ফেলার কারণ জানতে চাইলে ইউএনওকে অশ্রাব্য ভাষায় গালমন্দ করেন চেয়ারম্যান ফারুক ইমরুল কায়েস।

এ সময় চেয়ারম্যান ইউএনওকে বলেন, ‘বেশি কথা বললে পিটিয়ে নরসিংদী পাঠিয়ে দিবো। উপজেলা পরিষদ কি তোর বাবার সম্পত্তি, উপজেলা পরিষদ কি তুই চালাবি।’ এভাবে গালমন্দ করে হত্যার হুমকি দেয়া হয়।

এ ঘটনায় ওই দিন রাতে ১৭ জন অফিসার ও ইউএনও মুহাম্মদ মনসুর উদ্দিন জেলা প্রশাসক বরাবরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।

এসব ঘটনায় নিজের ও পরিবারের নিরাপত্তা চেয়ে রোববার (১৫ নভেম্বর) বিকেলে আদিতমারী থানায় একটি সাধারন ডায়েরি (জিডি) করেন ইউএনও মুহাম্মদ মনসুর উদ্দিন। যার নং- ৫৫৮। জিডিতে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। ঘটনার পর থেকে উপজেলা পরিষদ চত্বরে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

এদিকে রোববার সকালে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ফারুক ইমরুল কায়েস অফিসে এসে তার অফিসের স্টানোটাইপিষ্ট হাবিবুর রহমানের কাছ থেকে ফাইলপত্র নিয়ে ১৯টি চেক পাতা প্রকাশ্যে ছিঁড়ে ফেলেন। উপজেলা পরিষদের রাজস্ব তহবিলের যৌথ স্বাক্ষরিত সোনালী ব্যাংক আদিতমারী শাখার হিসাব নং- ৩৩০০৪৯৬৪ এর ১৯টি চেক পাতা ছিঁড়ে ফেলেন চেয়ারম্যান। এ ঘটনায় উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের স্টানোটাইপিষ্ট হাবিবুর রহমান বাদী হয়ে রোববার(১৫ নভেম্বর) আদিতমারী থানায় একটি সাধারন ডায়েরি (জিডি) করেন। যার নং- ৫৫৯।

আদিতমারী থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম বলেন, ইউএনও মহোদয় নিরাপত্তা চেয়ে একটি ও চেক পাতা ছিঁড়ে ফেলার ঘটনায় অপর একটি জিডি করা হয়েছে। তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা হবে। এ ছাড়াও উপজেলা পরিষদের পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

অপরদিকে ইউএনওসহ ১৭ জন অফিসারের দায়ের করা অভিযোগটি তদন্ত শুরু করে জেলা প্রশাসন। রোববার (১৫ নভেম্বর) অভিযোগের তদন্ত কর্মকর্তা লালমনিরহাটের স্থানীয় সরকার মন্ত্রনালয়ের উপ সচিব রফিকুল ইসলাম দিনভর উপজেলা পরিষদ হলরুমে বিভিন্নজনের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করেন। তবে তিনি সাংবাদিকদের সামনে কোন মন্তব্য করেননি।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ মনসুর উদ্দিন বলেন, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বিভিন্ন সময় আমাকে হত্যার হুমকি দিয়ে আসছেন। গত বৃহস্পতিবার প্রকাশ্যে হুমকি দিয়েছেন। তাই আমি নিরাপত্তা চেয়ে থানায় জিডি করেছি। এছাড়াও আমার ও চেয়ারম্যানের যৌথ স্বাক্ষরীত ১৯টি চেক পাতা তিনি ছিঁড়ে ফেলেছেন। সেটা নিয়েও জিডি করা হয়েছে।

শনিবার (১৪ নভেম্বর) সংবাদ সম্মেলনে নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ফারুক ইমরুল কায়েস। তিনি বলেন, কর্মকর্তাদের দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করায় তারা দরবদ্ধ হয়ে মিথ্যা অভিযোগ আনায়ন করেছেন। তবে রোববার (১৫ নভেম্বর) জিডি প্রসঙ্গে তার সাথে যোগাযোগ করেও তাকে পাওয়া যায়নি।

 

   

ডিএমপির ইন্টিলিজেন্স পুলিশিং বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

নিরাপদ সড়ক নিশ্চিতে ও পুলিশের সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কর্মকর্তাদের নিয়ে ইন্টিলিজেন্স ভিত্তিক পুলিশিং বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে প্রশিক্ষণ কর্মশালাটির উদ্বোধন করেন ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (এ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার। 

গ্লোবাল রোড সেফটি পার্টনারশিপ (জিআরএসপি) আয়োজিত দুই দিনব্যাপি কর্মশালাটি চলে মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) এবং বুধবার (২৪ এপ্রিল)। ব্লুমবার্গ ফিলানথ্রপিস ইনিশিয়েটিভ ফর গ্লোবাল রোড সেফটি (বিআইজিআরএস) প্রোগ্রামের অংশ হিসেবে দুই দিনব্যাপি অনুষ্ঠিত কর্মশালায় মোট ৬২ জনকে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (এ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার বলেন, 'ডিএমপিকে আধুনিক ও সর্বশেষ কলাকৌশল সম্পর্কে আপডেট রাখা এবং প্রশিক্ষণ দেয়া গুরুত্বপূর্ণ। সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে পুলিশ অগ্রণী ভূমিকা পালন করে। আমি নিশ্চিত যে, এই কর্মশালা, আমাদের অফিসারদের সক্ষমতা আরও উন্নত করবে এবং ঢাকার নাগরিকদের জন্য নিরাপদ সড়ক নিশ্চিত করার জন্য সাহায্য করবে।

জিআরএসপি’র সিনিয়র রোড পুলিশিং উপদেষ্টা রাসেল নাইমান প্রশিক্ষণ কর্মশালাটি পরিচালনা করেন। যুক্তরাজ্য পুলিশের বিভিন্ন পদে ৩০ বছরের বেশি সময় কাজ করেছেন তিনি। কর্মশালায় বৈশ্বিকভাবে অনুশীলন করা ‘সেফ সিস্টেম এপ্রোচ’ অনুসারে সড়ক নিরাপত্তার ঝুঁকিসমূহ মোকাবিলায় পুলিশ সদস্যদের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে জোর দেওয়া হয়।
এই প্রশিক্ষণের ফলে পুলিশ কর্মকর্তারা আন্তর্জাতিক ও জাতীয় রোড পুলিশিং কৌশলগুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন এবং সড়ক নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট আইনসমূহ আরও কার্যকরভাবে প্রয়োগ করার মাধ্যমে সড়ক-সংঘর্ষজনিত মৃত্যু ও হতাহত কমাতে সক্ষম হবেন।

কর্মশালা প্রশিক্ষণের গুরুত্ব তুলে ধরে রাসেল নাইমান বলেন, 'এই প্রশিক্ষণের মাধ্যমে পুলিশ অফিসারদের সক্ষমতা বাড়বে। তারা তথ্য বিশ্লেষণ করে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে এবং সড়কে মৃত্যু হ্রাসে যথাযথ ভূমিকা নিতে পারবে।

;

সীতাকুণ্ডে রেলক্রসিংয়ে ট্রেনের ইঞ্জিন বিকল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডের রেলক্রসিংয়ে ইঞ্জিন ত্রুটির কারণে থেমে আছে মালবাহী ট্রেন। এতে সড়কের দুই পাশে দীর্ঘ যানজটে তীব্র গরমে দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রীরা।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) সকাল সাড়ে দশটার দিকে বারইয়ারহাট পৌরসভার রেলক্রসিং মালবাহী ট্রেনের ইঞ্জিন নষ্ট হওয়ার ঘটনা ঘটে।

চিনকি আস্তানা রেলস্টেশনের স্টেশন কর্মকর্তা সিরাজুর ইসলাম বলেন, রেলের ইঞ্জিন বসে গেছে, মেরামত করা হচ্ছে। অতিদ্রুত মেরামত করে সচল করা হবে। গাড়ি পারাপার ব্যাহত হওয়ায় সড়কে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। 

চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন ম্যানেজার মো. মনিরুজ্জামান বলেন, সীতাকুণ্ডে মালবাহী ট্রেনের ইঞ্জিনে ত্রুটির কারণে সড়কে যানজট সৃষ্টি হয়। এখন ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।

;

মাদারীপুরে এক্সপ্রেসওয়েতে বাস উল্টে নিহত ১, আহত ১০



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম, মাদারীপুর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মাদারীপুরের শিবচরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এক্সপ্রেসওয়েতে যাত্রীবাহী বাস উল্টে গোলাম রহমান শিকদার নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছেন অন্তত ১০ জন।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে মাদারীপুরের শিবচরের বন্দরখোলা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মাদারীপুরের শিবচর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাকিল আহমেদ।

হাইওয়ে পুলিশ জানায়, ইউনিক পরিবহনের যাত্রীবাহী একটি বাস ঢাকা থেকে পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় যাচ্ছিল। বাসটি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এক্সপ্রেসওয়ের মাদারীপুরের শিবচরের বন্দরখোলা এলাকায় পৌঁছালে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই মারা যায় গোলাম রহমান শিকদার নামে এক যাত্রী। এ সময় আহত হন ১০ জন।

খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে আহতদের উদ্ধার করে শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও স্থানীয় কয়েকটি প্রাইভেট ক্লিনিকে ভর্তি করা ফায়ার সার্ভিস ও হাইওয়ে পুলিশ।

ওসি মো. শাকিল আহমেদ বলেন, সড়ক দুর্ঘটনায় এক যাত্রী নিহত হয়েছেন। নিহতের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ব্যাপারে আইনি কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

 

;

বিশেষ ট্রেনের ২ বগি লাইনচ্যুত, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার যোগাযোগ বন্ধ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কক্সবাজার
কক্সবাজারগামী বিশেষ ট্রেনের ২ বগি লাইনচ্যুত

কক্সবাজারগামী বিশেষ ট্রেনের ২ বগি লাইনচ্যুত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারগামী বিশেষ ট্রেন (ঈদ স্পেশাল) লাইনচ্যুত হয়েছে। এতে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে রেল যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) সকাল ৯ টা ৪০ মিনিটের দিকে কক্সবাজারের চকরিয়ার ডুলাহাজারা জংশনে এ ঘটনা ঘটে।

বিষয়টি বার্তা২৪.কমকে নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজার রেলস্টেশনের স্টেশন মাস্টার গোলাম রব্বানী।

তিনি বলেন, ডুলাহাজারা জংশনে কক্সবাজারগামী ঈদ স্পেশাল ট্রেনের ২ টি কোচ লাইনচ্যুত হয়েছে। চট্টগ্রাম থেকে ট্রেনটি উদ্ধার করার জন্য উদ্ধারকারী দল রওয়ানা দিয়েছে।

ডুলাহাজারা থেকে তীব্র গরমের মধ্যে বাসে সবাই কক্সবাজারে ফিরে এসেছে বলে জানান যাত্রীরা।

ঈদ স্পেশাল ট্রেনের যাত্রী সায়ন্তন ভট্টাচার্য বলেন, চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারে ঈদ স্পেশাল ট্রেনে করে নিজ বাড়িতে ফিরছিলাম। ট্রেনটি ডুলাহাজারা স্টেশনে লাইনচ্যুত হয়। তীব্র গরমের মধ্যে সব যাত্রীরা বাসে ফিরে যাচ্ছে। আমরাও বাসেই কক্সবাজারে চলে আসি। ট্রেনটি ঠিক হতে হয়তো সারাদিন লেগে যেতে পারে।

;