কাদের মির্জার অবস্থান ধর্মঘট প্রত্যাহার, নতুন কর্মসূচি ঘোষণা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নোয়াখালী
কাদের মির্জার অবস্থান ধর্মঘট প্রত্যাহার

কাদের মির্জার অবস্থান ধর্মঘট প্রত্যাহার

  • Font increase
  • Font Decrease

কোম্পানীগঞ্জ থানার মূল ফটকের সামনে থেকে অবস্থান কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নিয়েছেনে বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা। বুধবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে তিনি এই অবস্থান কর্মসূচি প্রত্যাহার করার ঘোষণা দেন।

এর আগে, নোয়াখালী জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি, ওসি তদন্তকে প্রত্যাহার এবং উপজেলার চরকাঁকড়া ইউনিয়নের স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী ফখরুল ইসলাম সবুজকে গ্রেফতারের দাবিতে মঙ্গলবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) রাত ৯টা থেকে বুধবার সকাল সাড়ে ৯টা পর্যন্ত কোম্পানীগঞ্জ থানার সামনে তার কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন।

অবস্থান ধর্মঘটে কাদের মির্জা বলেন, আমাদের দাবি মানা না হলে আগামীকাল (বৃহস্পতিবার) ভোর ৬টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত কোম্পানীগঞ্জে হরতাল এবং শুক্রবার থেকে দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত কোম্পানীগঞ্জ থানার সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হবে।

বুধবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে অবস্থান ধর্মঘট সমাপ্তির আগে তিনি এ ঘোষণা দেন। একই সাথে বসুরহাট বাজারের পূর্বের ঘোষিত বুধবারের হরতাল কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়।

জানা যায়, মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে কোম্পানীগঞ্জ চরকাঁকড়া ইউনিয়নের আওয়ামী লীগ নেতা ফখরুল ইসলাম সবুজ টেকেরবাজারে তার কিছু অনুসারীদের নিয়ে কাদের মির্জার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল করেন। কোম্পানীগঞ্জ থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ফখরুল ইসলাম সবুজকে আটক করেছে বলে খবর ছড়িয়ে পড়ে।পরে তাকে পুলিশ ছেড়ে দেওয়ার খবর পেয়ে দলীয় নেতাকর্মী ও সমর্থকদের নিয়ে কাদের মির্জা নিজেই থানার ফটক অবরোধ করে অবস্থান নেন এবং পৌর এলাকায় হরতালের ঘোষণা দেন।

কর্মসূচির সফল করতে নেতা-কর্মীরা বসুরহাট-বাংলাবাজার সড়কের থানার দুই পাশে বাস-ট্রাক দিয়ে সড়ক অবরোধ করে রাখে। এছাড়াও বসুরহাট বাজারের সকল প্রবেশ পথ অবরোধ করে রাখে দলীয় নেতা-কর্মীরা। এর ফলে কোম্পানীগঞ্জের যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্নসহ বসুরহাট বাজারে অচল অবস্থা বিরাজ করে।

   

খাগড়াছড়িতে মৌসুমের প্রথম কালবৈশাখীর তাণ্ডব



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, খাগড়াছড়ি
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

খাগড়াছড়িতে রোববার (৫ মে) ভোর ৫ টা থেকে মৌসুমের প্রথম কালবৈশাখীর তাণ্ডবে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

কালবৈশাখীর ঝড়ো তাণ্ডবে রামগড়, মানিকছড়ি ও দীঘিনালায় সবচেয়ে বেশী ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া গেছে। এছাড়া জেলা সদরসহ অন্যান্য উপজেলায় ঝড়ো হাওয়ায় গাছ পালা ভেঙ্গে পড়ার পাশাপাশি বসতবাড়ি ও ফলজ বাগানের ক্ষতি হয়েছে।  

স্থানীয়রা জানান, মৌসুমের প্রথম কালবৈশাখীতে রামগড় বাজার, দারোগা পাড়াসহ জালিয়াপাড়া-রামগড় সড়কে গাছ উপড়ে পড়ে সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে। পরে ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয়রা সড়কে পড়ে থাকা গাছ সরিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক করেন। এ ছাড়া রামগড়-জালিয়াপাড়া বৈদ্যুতিক সঞ্চালন লাইনের খুঁটি ভেঙ্গে এবং গাছের ডালপালা পড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। রামগড়ের দারোগা পাড়ায়, ফেনীর কুল, মহামুনী ও আশপাশের কয়েকটি গ্রামে কালবৈশাখীর তাণ্ডবে অর্ধশতাধিক বসতবাড়ির ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। রামগড় ছাড়াও মানিকছড়ি, দীঘিনালায় কাল বৈশাখীতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

রামগড়ের নাকাপা এলাকার বাসিন্দা মো. সাইফুল জানান, ফজরের আজানের পর পর বজ্রপাত সহ বৃষ্টি শুরু হয়। বৃষ্টির মধ্যে ঝড়ো হাওয়ায় গাছপালা ভেঙ্গে পড়ে বাড়ির টিন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি অনেক ঘর-বাড়ির টিনের চালা উড়ে যায়।  ফলবাগানের অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে কালবৈশাখীতে।

রামগড় পৌরসভার মেয়র রফিকুল আলম কামাল জানান, রোববার ভোরের কালবৈশাখীতে পৌর এলাকার অনেক বসতবাড়ি ও বৈদ্যুতিক লাইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের সাথে সমন্বয় করে ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা প্রণয়নে সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের কাউন্সিলররা কাজ করছেন।

খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান জানান, মৌসুমের প্রথম কালবৈশাখীতে ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা প্রণয়নের কাজ চলছে। আজ বিকলের মধ্যে উপজেলা থেকে এ তথ্য পেলে প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্তের সংখ্যা নির্ণয় করা যাবে।

;

৩৬৩ স্টিকারযুক্ত গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা ট্রাফিক বিভাগের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
৩৬৩ স্টিকারযুক্ত গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা ট্রাফিক বিভাগের

৩৬৩ স্টিকারযুক্ত গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা ট্রাফিক বিভাগের

  • Font increase
  • Font Decrease

পুলিশসহ বিভিন্ন বাহিনী, সরকারি-আধা সরকারি সংস্থা, বেসরকারি সংস্থার স্টিকার ব্যবহার করে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে কেউ যেন অপরাধ করতে না পারে সেজন্য অনুমোদিত স্টিকারযুক্ত গাড়ির বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেছে ডিএমপির মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ।

গত ১২ এপ্রিল থেকে শুরু হওয়া এই অভিযানে ৩৬৩ গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা দেওয়া হয়েছে। একই সময়ে ফিটনেসবিহীন গাড়ির বিরুদ্ধে ৪৬১ টি এবং ১ হাজার ৩৫০ টি অবৈধ ডাম্পিং গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা দেওয়া হয়েছে।

রোববার (৫ মে) সকালে ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন ডিএমপির দক্ষিণ ট্রাফিকের যুগ্ম পুলিশ কমিশনার এস এম মেহেদী হাসান।

মেহেদী হাসান বলেন, মামলা দেওয়ার পাশাপাশি অনুমোদিত গাড়িকে জরিমানাও করা হচ্ছে। পাশাপাশি গাড়িগুলোতে যেসব প্রতিষ্ঠানের স্টিকার পাওয়া যাচ্ছে, কোন কর্মকর্তার আত্মীয়দের গাড়িতে স্টিকার পাওয়া যাচ্ছে আমরা সংশ্লিষ্টদেরকে চিঠি দিয়ে অবগত করছি।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, অনুমোদিত গাড়িগুলোকে সড়ক আইনের ৯২ ধারা অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

ডিএমপি মিডিয়া সূত্রে জানা যায়, এই অভিযানে ডিএমপি ট্রাফিক রমনা বিভাগ ৪০ টি অনুমোদিত, ৭৪ ফিটনেসবিহীন ও ১৮৮ ডাম্পিং গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে। ট্রাফিক মতিঝিল বিভাগ ১৬৪ টি অনুমোদিত, ৪৬ ফিটনেসবিহীন ও ৩ ডাম্পিং গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে। ট্রাফিক লালবাগ বিভাগ ৯ টি অনুমোদিত, ২০টি ফিটনেসবিহীন ও ২০৭ টিডাম্পিং গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে। ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগ ৪৪ টি অনুমোদিত, ৪২ ফিটনেসবিহীন ও ২১৫ ডাম্পিং গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে। ট্রাফিক তেজগাঁও বিভাগ ৩৪ টি অনুমোদিত, ৫৩ ফিটনেসবিহীন ও ২০৪ ডাম্পিং গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে। ট্রাফিক গুলশান বিভাগ ১৫ টি অনুমোদিত, ৬১ ফিটনেসবিহীন ও ১২৩ ডাম্পিং গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে। ট্রাফিক উত্তরা বিভাগ ১৫টি অনুমোদিত, ৯৪ ফিটনেসবিহীন ও ৭৬ ডাম্পিং গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে। ট্রাফিক মিরপুর বিভাগ ৪২ টি অনুমোদিত, ৭১ ফিটনেসবিহীন ও ১৩৩৪ ডাম্পিং গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে। সব মিলিয়ে এই সময়ে ৩ হাজার ১৭৪ যানবাহনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়ে ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগ।

;

খালেদা জিয়ার সাবেক উপদেষ্টা ফালুর বিরুদ্ধে আরও একজনের সাক্ষ্য



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দুর্নীতির অভিযোগে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সাবেক উপদেষ্টা মোহাম্মাদ মোসাদ্দেক আলী ফালুর মামলায় আরও একজনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেছেন আদালত। 

রোববার (৫ মে) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলামের আদালতে মামলার রেকর্ডিং অফিসার জিল্লুর রহমান সাক্ষ্য দেন।  

বিচারক তার জবানবন্দি রেকর্ড করেন। তবে আসামি ফালু পলাতক থাকায় তারপক্ষে জেরা করা হয়নি। আগামী ২ জুন সাক্ষ্য গ্রহণের পরবর্তী তারিখ ধার্য করা হয়েছে। 

এ নিয়ে মামলাটিতে ২ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হলো।

২০০৭ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি ফালুকে সম্পদের হিসাব দাখিল করতে চিঠি ইস্যু করে দুদক। ওই বছরের ১ মার্চ ফালু আইনজীবীর মাধ্যমে সম্পদের হিসাব দাখিল করেন। দুদকের তদন্তে ৪৫ কোটি ৬৬ লাখ ৮ হাজার ৮৬৬ টাকার সম্পদ জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ এবং ১০ কোটি ৬০ লাখ ৪২ হাজার ৫১৪ টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের তথ্য পায়। 

২০০৭ সালের ৮ জুলাই রাজধানীর মতিঝিল থানায় এ মামলাটি দায়ের করা হয়। মামলায় তার স্ত্রী মাহবুবা সুলতানাও আসামি করা হয়। 

 

;

ডিবি কার্যালয়ে মিল্টন সমাদ্দারের স্ত্রী মিঠু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত, মিল্টন সমাদ্দার ও তার স্ত্রী মিঠু হালদার

ছবি: সংগৃহীত, মিল্টন সমাদ্দার ও তার স্ত্রী মিঠু হালদার

  • Font increase
  • Font Decrease

‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার’ আশ্রমের চেয়ারম্যান গ্রেফতার মিল্টন সমাদ্দারের স্ত্রী মিঠু হালদারকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডিবিতে ডাকা হয়েছে।

রোববার (৫ মে) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে রাজধানীর ডিবির কার্যালয়ে আসেন তিনি। ডিবি পুলিশ তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে।

ডিএমপির গোয়েন্দা মিরপুর বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) মানস কুমার পোদ্দার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে শনিবার (৪ মে) দুপুরে মিন্টো রোডের নিজ কার্যালয়ে ডিএমপি'র অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ সাংবাদিকদের বলেন, মিল্টন সমাদ্দার রিমান্ডে রয়েছেন। তার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ, সেসব বিষয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তার আশ্রমের বিভিন্ন অনিয়ম-দুর্নীতির বিষয়ে মিল্টনের স্ত্রীকে রোববার ডিবিতে ডাকা হয়েছে। তার স্ত্রীকেও আমরা জিজ্ঞাসাবাদ করবো।

তিনি বলেন, নিজের বাবাকে পিটিয়ে গ্রাম ছেড়ে ঢাকায় এসে মিল্টন সমাদ্দার ‘সাইকো’তে (মানসিক রোগী) পরিণত হয়েছেন। তার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ এসেছে, সেসব বিষয়ে তার কাছে জানতে চাওয়া হচ্ছে। তার উত্থান কীভাবে হলো, তথাকথিত ‘মানবতার ফেরওয়ালা’ কীভাবে হলেন, তার অর্থের উৎস, কীভাবে আসে, কীভাবে তিনি দরিদ্র মানুষকে সংগ্রহ করতেন এবং কেনই-বা তাদের টর্চার সেলে এনে পেটাতেন, সবকিছু বিষয় জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।

ডিবি প্রধান আরো বলেন, সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে মিল্টন কীভাবে অর্থ উপার্জন করতেন এবং কারা তাকে সহয়তা করতেন, তাদেরকেও শনাক্ত করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।

মিল্টন সমাদ্দারের তিন-চারটি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের সন্ধান মিলেছে। সেসব অ্যাকাউন্টে কারা টাকা পাঠাতেন, তদন্ত করে জানানো হবে বলেও জানান হারুন অর রশীদ।

এর আগে গত বুধবার (১ মে) রাতে রাজধানীর মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে মিল্টন সমাদ্দারকে আটক করে গোয়েন্দা-মিরপুর বিভাগ।

পরে রাতে তার বিরুদ্ধে মিরপুর মডেল থানায় বিভিন্ন অভিযোগে তিনটি মামলা হয়। সেসব মামলায় আদালতে সোপর্দ করলে মিল্টনকে তিনদিনের রিমান্ড দেন আদালত।

সম্প্রতি, কিছুদিন ধরে মিল্টনের বিরুদ্ধে নানা প্রতারণার অভিযোগ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়। মিল্টন ফেসবুকে ভিডিও দিয়ে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেন।

এরই মধ্যে তার সঙ্গে কাজ করা এবং সংশ্লিষ্ট কয়েকজন তার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ আনেন।

;