ইজিবাইক চোর চক্রের ৫ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
গ্রেফতার হওয়া ইজিবাইক চোর চক্রের ৫ সদস্য

গ্রেফতার হওয়া ইজিবাইক চোর চক্রের ৫ সদস্য

  • Font increase
  • Font Decrease

আশুলিয়া থেকে সংঘবদ্ধ ইজিবাইক চোর চক্রের মূলহোতাসহ ৫ সদস্যকে গ্রেফতার এবং চোরাইকৃত বিভিন্ন রংয়ের ব্যাটারি চালিত ১৮টি ইজিবাইক উদ্ধার করেছে র‌্যাব-৩।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন- মো. বশির আহম্মদ, মো. মোস্তফা কামাল, মো. জিয়াউর রহমান, মো. জলিল, মো. ওসমান শেখ।

আশুলিয়া থানাধীন জিরানি এলাকায় বিভিন্ন গ্যারেজের ভিতরে অভিযান চালিয়ে সংঘবদ্ধ ইজিবাইক চোর চক্রটিকে গ্রেফতার করা হয়।

মঙ্গলবার (২৮ সেপ্টেম্বর) র‌্যাব-৩ এর সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বীণা রানী দাস এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি জানান, আশুলিয়া থানাধীন জিরানি এলাকায় বিভিন্ন গ্যারেজের ভিতর কয়েকজন সংঘবদ্ধ চোর চক্রের সদস্যরা দীর্ঘদিন যাবৎ চোরাই ও ছিনতাইকৃত বিভিন্ন রংয়ের ব্যাটারি চালিত চোরাই এবং ছিনতাইকৃত ইজিবাইক মজুদ করে পরে তা রং পরিবর্তন করে বিক্রয় করে আসছে। এই সংবাদের ভিত্তিতে র‌্যাব-৩ এর একটি দল দুপুরে জিরানি এলাকায় বিভিন্ন গ্যারেজের ভিতরে অভিযান পরিচালনা করে সংঘবদ্ধ ইজিবাইক চোর চক্রের মূলহোতাসহ ৫ জনকে গ্রেফতার করে।

তিনি আরো জানান, আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, তারা অভিনব কায়দায় ইজিবাইক চুরি করত। তারা প্রথমে প্রাইভেট কার বা মাইক্রোবাস যোগে টাঙ্গাইল, মানিকগঞ্জসহ পার্শ্ববর্তী জেলায় গিয়ে নতুন ইজিবাইকের ওপর নজরদারী করত। তারপর ইজিবাইকের সামনে গিয়ে ইজিবাইকের ড্রাইভারকে শুনিয়ে উচ্চস্বরে মোবাইলে কথা বলত “আম্মা হাসপাতালে ভর্তি। মাঝ পথে গাড়িটা নষ্ট হয়ে গেল, কিভাবে আম্মার কাছে পৌছাঁবো। আম্মাকে গিয়ে জীবিত পাব কিনা জানি না।” তখন অপর প্রান্ত থেকে বলত, একটা ইজিবাইক নিয়ে চলে আয়। তারপর তারা ইজি বাইকের ড্রাইভারকে গন্তব্যে পৌছেঁ দেওয়ার জন্য অনুনয় বিনয় করত। এরপর ইজি বাইক যাত্রা শুরু করার কিছুক্ষণ পর তারা জানাত, তাদের কিছু জরুরি কাগজপত্র গাড়িতে রয়ে গেছে এবং ইজি বাইকের ড্রাইভারকে কাগজ গাড়ি থেকে নিয়ে আসার জন্য অনুরোধ করত। এরপর ইজিবাইকের ড্রাইভার গাড়ি থেকে নেমে গেলে আসামিরা ভিক্টিমের ইজিবাইক নিয়ে পালিয়ে যেত। এছাড়াও আসামিরা বিভিন্ন সময় ইজিবাইক ভাড়া করে নির্জন স্থানে গিয়ে কখনও চালকের হাত পা বেঁধে, আবার কখনও চালককে অজ্ঞান করে তাকে রাস্তায় ফেলে রেখে তার ইজিবাইক ছিনতাই করত।

বীণা রানী দাস আরও বলেন, চক্রের সকলেই গাড়ি চালনায় পারদর্শী। চক্রের মূল হোতা বশির। তিনি ইজিবাইক চুরি ও ছিনতাইয়ের মূল পরিকল্পনাকারী। ধৃত মোস্তফা প্রাইভেট কার ও মাইক্রোবাস সরবরাহ করত। ধৃত জিয়া মোবাইল ফোনে কথা বলার অভিনয় করত। জলিল ও ওসমান ইজিবাইক চালিয়ে গ্যারেজে পৌঁছে দিত। এসব চোরাই ও ছিনতাইকৃত ব্যাটারি চালিত ইজিবাইক বিভিন্ন গ্যারেজে এনে লুকিয়ে রাখত।

তিনি আরো জানান, চক্রের মূলহোতা বশির ও তার অন্যতম সহযোগী জিয়ার সহায়তায় চোরাইকৃত ব্যাটারি চালিত ইজিবাইকের রং, সিট কভার পরিবর্তন করে একটি বাম্পার লাগিয়ে বিভিন্ন লোকজনের কাছে বাজার দামের অর্ধেক দামে বিক্রয় করে দিত। এভাবে উক্ত চক্র টাঙ্গাইল, মানিকগঞ্জসহ পার্শ্ববর্তী জেলার বিভিন্ন এলাকা হতে বিগত ৩ বছর যাবত ৫০০ এর অধিক ইজিবাইক চুরি ও ছিনতাই করে গরীব ও নিরীহ ইজিবাইক মালিকদের সর্বশান্ত করেছে।

তিনি বলেন, গ্রেফতারকৃত আসামিরা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়া বিভিন্ন গ্যারেজকে নিরাপদ স্থান হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার করে আসছে। আসামীদের এরূপ কার্যকলাপের ফলে গরীব ও নিরীহ মটর ও ব্যাটারি চালিত ইজিবাইকের মালিকগণ আর্থিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে।

র‌্যাবের অভিযানে উক্ত আসামিরা আটক হওয়ার ফলে গরীব ও নিরীহ ইজিবাইক মালিকদের মনে স্বস্তি ফিরে এসেছে।

র‌্যাব তিনের কর্মকর্তা বলেন, গ্রেফতারকৃত আসামিদের বিরুদ্ধে আশুলিয়া থানায় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।

   

বঙ্গবন্ধুর পরিবার একটি বিজ্ঞানমনস্ক পরিবার: হাছান মাহমুদ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪. কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

‘বঙ্গবন্ধুর পরিবার একটি বিজ্ঞানমনস্ক পরিবার’ এমন মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, আমরা যে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি, সেটির অন্যতম প্রধান কারণ হচ্ছে, বঙ্গবন্ধু পরিবারের বিজ্ঞানমনস্কতা।

ড. ওয়াজেদ মিয়া বিজ্ঞানী হওয়ার কারণে শেখ হাসিনাও বিজ্ঞানমনস্ক হয়ে উঠেছেন। সেকারণেই প্রধানমন্ত্রী সব সময় গবেষণার ওপরে গুরুত্বারোপ করেন। বঙ্গবন্ধুর পরিবার একটি বিজ্ঞানমনস্ক পরিবার। শেখ হাসিনার বিজ্ঞানমনস্ক এবং এই পরিবার বিজ্ঞান মনস্ক হওয়ার পেছনে ড. ওয়াজেদ মিয়ার বড় ভূমিকা ছিল। সে কারণেই সজীব ওয়াজেদ জয় আজকে আইসিটি বিশেষজ্ঞ। সজীব ওয়াজেদ জয়ের ধারণাতেই বাংলাদেশ আজকে আইসিটিতে পৃথিবীর উন্নত দেশগুলোর সঙ্গে সমানতালে এগিয়ে যাচ্ছে।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে আয়োজিত আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার ১৫তম প্রয়াণবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ সব কথা বলেন।

আলোচনা সভাটির আয়োজন করে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটি ও সাপ্তাহিক গণবাংলা।

ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার স্মৃতিচারণ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ড. ওয়াজেদ মিয়া একজন অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত! ’৭৫ এর পরে শেখ রেহানা এবং শেখ হাসিনাকে আগলে রাখার ক্ষেত্রে তাঁর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। সেই বিধ্বস্ত অবস্থায় অসীম সাহস এবং ধৈর্য না থাকলে শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহানাকে আগলে রাখা এত সহজ হতো না!

পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরো বলেন, ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া এবং শেখ হাসিনার সবচেয়ে বড় সাফল্য হচ্ছে, তারা তাদের সন্তানদের উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত করেছেন। ড. ওয়াজেদ মিয়া যখন পরমাণু বিজ্ঞানী ছিলেন, তার জ্যেষ্ঠ সন্তান সজীব ওয়াজেদ জয় তথ্য ও প্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষজ্ঞ হয়েছেন। সজীব ওয়াজেদ জয় হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা করেছেন। এরপর সায়মা ওয়াজেদ পুতুল মনোবিজ্ঞানের ওপর পিএইচডি করেছেন। ওয়াজেদ মিয়া এবং শেখ হাসিনা তাদের সন্তানেরদের সুশিক্ষায় শিক্ষিত করার কারণেই এতকিছু অর্জন করা সম্ভব হয়েছে।

আলোচনা সভায় ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার স্মৃতিচারণ করে বক্তারা বলেন, ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া একজন অসাধারণ ব্যক্তিত্ব ছিলেন। তিনি ছিলেন খুব মেধাবী। বাংলাদেশে পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বীজ বপন করেছেন ওয়াজেদ মিয়া। তিনি আমাদের অনুপ্রেরণা! তাঁর চিন্তা-চেতনা সারাদেশকে নাড়া দিয়েছিল। তিনি আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় নিয়ে আসার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য উপকমিটির সদস্য লায়ন মশিউর আহমেদের সভাপতিত্বে এবং বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের যুগ্মসম্পাদক মুহাম্মদ রোকন উদ্দিন পাঠানের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট বলরাম পোদ্দার, আওয়ামী লীগ নেতা এম এ করিম, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব সফিকুল বাহার মজুমদার টিপু, স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ শাহজাহান আলম সাজু, বাংলাদেশ কৃষক লীগের সহসভাপতি শেখ মো. জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ।

;

‘গ্যাস ট্যাবলেট’ খেয়ে স্ত্রীর মৃত্যু, স্বামীর অবস্থা আশঙ্কাজনক!



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম,বগুড়া
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বগুড়ার শিবগঞ্জে স্বামী- স্ত্রী ঝগড়া করে আত্মহত্যার উদ্দেশ্যে একসাথে গ্যাস ট্যাবলেট সেবন করে স্ত্রী মারা গেলেও স্বামী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

বুধবার (৮ মে) রাতে বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার আটমুল ইউনিয়নের নান্দুরা গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, নান্দুরা গ্রামের রাজমিস্ত্রী আবু হাসান (৩২) ছয় মাস আগে একই গ্রামের প্রবাসীর স্ত্রী নাজমা বেগমকে দ্বিতীয় (২৮) বিয়ে করেন। আবু হাসান তার দুই স্ত্রীকে নিয়ে নিজের বাড়িতে বসবাস করতেন।

স্থানীয়রা জানান, দুই স্ত্রী এক বাড়িতে বসবাস করায় প্রতিনিয়ত তাদের মধ্যে ঝগড়া বিবাদ লেগেই থাকতো। বুধবার রাতে আবু হাসান তার দ্বিতীয় স্ত্রীর সাথে ঝগড়া করেন। পরে দুই জন একসাথে গ্যাস ট্যাবলেট (বিষাক্ত ট্যাবলেট) সেবন করে অসুস্থ হয়ে পড়েন। প্রতিবেশীরা বিষয়টি জানতে পেরে তাদেরকে ঘর থেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেয়ার আগেই নাজমা বেগম মারা যান। স্বামী আবু হাসানকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে দেয়া হয়।

শিবগঞ্জ থানার উপ-পরিদর্শক ( এসআই) আব্দুর রাজ্জাক জানান, আবু হাসান রাজমিস্ত্রীর কাজ করতে গিয়ে নাজমার সাথে পরকীয়ায় জড়িয়ে দ্বিতীয় বিয়ে করেন। তাদের দাম্পত্য কলহ নিয়েই দু'জনেই গ্যাস ট্যাবলেট সেবন করে। নাজমা বেগমের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে। আবু হাসানের অবস্থাও আশঙ্কাজনক।

;

শুক্রবার টুঙ্গিপাড়া যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নিজ বাড়ি ও নির্বাচনী এলাকা গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় একদিনের সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শুক্রবার (১০ মে) সকাল ৭টায় গোপালগঞ্জের উদ্দেশ্যে যাত্রা করবেন তিনি।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) প্রধানমন্ত্রীর উপ-প্রেস সচিব এম এম ইমরুল কায়েস এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, এই সফরে প্রধানমন্ত্রী তার নির্বাচনী এলাকার কৃষকদের মাঝে কৃষি উপকরণ এবং দুস্থ নারীদের মাঝে সেলাই মেশিন বিতরণ করবেন।

এছাড়াও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা দলীয় কার্যালয়ে নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন এবং টুঙ্গিপাড়া জাতির পিতার সমাধি সৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন। ওইদিন বিকেলেই ঢাকায় ফিরে আসবেন প্রধানমন্ত্রী।

;

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের বৈঠক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রা বৈঠক করেছেন।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) সকালে গণভবনে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।

প্রধানমন্ত্রীর আসন্ন ‘ভারত সফর সূচি চূড়ান্ত করতে’ দুই দিনের সফরে বুধবার (৮ মে) সন্ধ্যায় ঢাকা এসেছেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রা। একটি বিশেষ ফ্লাইটে কোয়াত্রা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে পৌঁছায়।

এসময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক (দক্ষিণ এশিয়া) এ টি এম রোকেবুল ইসলাম এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা তাকে স্বাগত জানান।

জানা গেছে, ভারতীয় পররাষ্ট্র সচিব পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করবেন এবং পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ মোমেনের সঙ্গে বৈঠক করবেন।

আগামী জুলাই মাসে শেখ হাসিনা ভারত সফরে যেতে পারেন বলে সূত্রে জানা গেছে। চলতি বছর জানুয়ারি মাসে অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনের পর, এটাই হবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রথম ভারত সফর।

সফরকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদির মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠকে তিস্তার পানি বন্টন চুক্তির বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব ছাড়াও, দ্বিপাক্ষিক ও আঞ্চলিক বিষয়গুলো প্রধান্য পাবে বলে সূত্রে জানা গেছে।

;