সংশোধনী ছাড়া প্রস্তাবিত গণমাধ্যমকর্মী আইন পাস নয়



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
রাজধানীর ডেইলি স্টার ভবনে গণমাধ্যমকর্মী আইন বিষয়ে ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টার (বিজেসি) আয়োজিত অংশীজন সংলাপে বক্তারা।

রাজধানীর ডেইলি স্টার ভবনে গণমাধ্যমকর্মী আইন বিষয়ে ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টার (বিজেসি) আয়োজিত অংশীজন সংলাপে বক্তারা।

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রস্তাবিত গণমাধ্যমকর্মী আইনটি অসম্পূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টার-বিজেসি’র নেতৃবৃন্দসহ বিশিষ্ট সাংবাদিকরা।

তারা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, ওই আইনের বিতর্কিত ধারাগুলো সংশোধনী ছাড়া তা সংসদে পাস করতে দেয়া হবে না। কারণ সংশোধনী ছাড়া আইনটি পাস হলে তা স্বাধীন সাংবাদিকতা এবং মতপ্রকাশের স্বাধীনতা বাধাগ্রস্ত করাসহ সংবাদপত্রের বিকাশকে বাধাগ্রস্ত করবে।অধিকার খর্ব করার মতো আপত্তিকর ধারাগুলো সংশোধন করা হলে এই আইন পাসে কোন আপত্তি থাকবে না বলেও জানান তারা। সংবাদমাধ্যমের অধিকাংশ মালিক সাংবাদিকদের যৌক্তিক সুযোগ-সুবিধা দিতে চান না বলেই তারা এই আইনের বিরোধিতা করছেন।

বুধবার (২২ মার্চ) রাজধানীর ডেইলি স্টার ভবনে গণমাধ্যমকর্মী আইন বিষয়ে ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টার (বিজেসি) আয়োজিত অংশীজন সংলাপে তারা এসব কথা বলেন। সভায় মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন বিজেসির নির্বাহী মিল্টন আনোয়ার।

এসময় তিনি প্রস্তাবিত আইনের বিভিন্ন অসঙ্গতি ও অস্পষ্ট দিকগুলো তুলে ধরে বলেন, প্রস্তাবিত আইনে গণমাধ্যমকর্মীর যে সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে, তা অসম্পূর্ণ। সাংবাদিকতার সঙ্গে জড়িত স্থায়ী, অস্থায়ী, ফ্রিল্যান্স সব ধরনের ব্যক্তিকে এই আইনে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে ৷

সংলাপে ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টারের (বিজেসি) চেয়ারম্যান ও মাছরাঙা টিভির বার্তাপ্রধান রেজওয়ানুল হক রাজা বলেন, গণমাধ্যমের অংশীজনেরা ঐক্যবদ্ধভাবে এখনো এই আইনের বিষয়ে কোন সংশোধনী প্রস্তাব দিতে পারিনি। অন্যদিকে অংশীজনদের বড় অংশ হচ্ছে মালিকপক্ষ। তারা এই আইন না করার ব্যাপারে অবস্থান নিয়েছে। আমরা এই আইনের পক্ষে। কারণ গণমাধ্যমকর্মীদের অধিকার ও সুরক্ষা নিশ্চিতে এই আইন প্রয়োজন। তবে প্রস্তাবিত আইনের সংশোধন ছাড়া এই আইন পাস হলে তা সংবাদমাধ্যমের এগিয়ে যাওয়ার পথকে বাধাগ্রস্ত করবে। একই সাথে প্রস্তাবিত গণমাধ্যমকর্মী আইনের ৫৪ ধারা কমিয়ে আনা জরুরি বলেও জানান তিনি।

বিজেসির সদস্য সচিব শাকিল আহমেদ বলেন, গণমাধ্যমকর্মী আইনটি এখনো পাস হয়নি। প্রস্তাবের পর্যায়ে রয়েছে। আইনটি এভাবে পাস হলে আগামী বহু বছর আমাদের জীবন, পেশা এবং সাংবাদিকতা নিয়ন্ত্রণ করবে। তাই এই আইনের অসঙ্গতি এবং অসম্পূর্ণতা সম্পর্কে আমাদের এখনই কথা বলতে হবে। যেহেতু কর্মী দুর্বল হলেই মিডিয়া দুর্বল হয়। তাই দুর্বল মিডিয়া তৈরির অংশ হিসেবে এই আইনটি ব্যবহৃত হবে।

আলোচনায় স্টেকহোল্ডারদের মতামত গ্রহণ করে সাংবাদিকবান্ধব আইন তৈরির পরামর্শ দেন জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত। তিনি জানান, প্রস্তাবিত আইনের ১২ ধারায় বলা হয়েছে, কোন গণমাধ্যমে প্রয়োজনের তুলনায় অতিরিক্ত কর্মী থাকলে যারা অতিরিক্ত তাদের ছাঁটাই করা যাবে। কিন্তু অতিরিক্ত কর্মীর ব্যাখ্যা আইনের কোথাও নেই। ফলে এই বিধান চাকরির নিরাপত্তার জন্য বড় ধরনের হুমকি বলে মন্তব্য করেন তিনি।

এডিটরস গিল্ডের সভাপতি মোজাম্মেল বাবু বলেন, নতুন আইনে সাংবাদিকদের ট্রেড ইউনিয়ন করার অধিকার সংরক্ষিত করতে হবে। গণমাধ্যমকর্মী আইন যত বড় হবে, বিপদ তত বাড়বে। আইনের প্রথম ধারাতেই থাকতে হবে যে, এই আইনকে অবশ্যই ডিজিটাল ও ডাটা সিকিউরিটি অ্যাক্টের আওতামুক্ত রাখতে হবে। প্রস্তাবিত আইনে ৫৪টি ধারা রয়েছে। এটাকে ১০-১৫ ধারার মধ্যে কীভাবে আনা যায়, সেটা ভাবতে হবে।

গ্লোবাল টিভির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা বলেন, গণমাধ্যমকর্মী আইনের লক্ষ্য গণমাধ্যমকর্মীদের কল্যাণ, চাকরির শর্ত ও কর্মপরিবেশসহ গণমাধ্যমকর্মীদের আইনি সুরক্ষা দেওয়া। কিন্তু প্রস্তাবিত আইনে এমন কিছু ধারা রয়েছে, যার ফলে গণমাধ্যমকর্মীরা বিভিন্নভাবে নিগ্রহের শিকার হবেন। রাষ্ট্র ও সরকারের নিজের বিকাশের স্বার্থে এই আইনের প্রয়োজনীয় সংস্কার জরুরি। এই আইনের সংশোধনী আদায়ে সম্মিলিত ও সমন্বিত উদ্যোগের ওপর গুরুত্ব দেন তিনি।

বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব ও নাগরিক টিভির বার্তা প্রধান দীপ আজাদ বলেন, সংবাদমাধ্যমের মালিকপক্ষ আইনটি না করার ব্যাপারে সেতুমন্ত্রীকে বলেছেন। কিন্তু আমরা আইনটি চাই। তবে এই আইনের বেশকিছু ধারায় সংশোধন প্রয়োজন। অন্যথায় সংবাদমাধ্যমকে দুর্বল করবে এই আইন। তাই সংশোধনী ছাড়া এই আইন পাসের বিপক্ষে আমাদের অবস্থান।

এছাড়া সংলাপে এ্যাটকো, এডিটরস গিল্ড, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন, রিপোর্টার্স ইউনিটি, সাব এডিটরস কাউন্সিল, টিসিএ এবং প্রডিউসারস এসোসিয়েশনের প্রতিনিধিসহ সংবাদমাধ্যম সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধিরা বক্তব্য রাখেন।

আজ কোন এলাকায় কত সময় কারফিউ শিথিল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আজ কোন এলাকায় কত সময় কারফিউ শিথিল

আজ কোন এলাকায় কত সময় কারফিউ শিথিল

  • Font increase
  • Font Decrease

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে রাজধানীসহ সারাদেশে কারফিউ জারি করে সরকার। গত ১৯ জুলাই (শুক্রবার) থেকে শুরু হয়ে এখনও দেশের বিভিন্ন জেলায় চলমান রয়েছে। যদিও প্রতিদিনই কয়েক ঘণ্টার জন্য কারফিউ শিথিল করা হচ্ছে।

এরই মধ্যে শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল সাংবাদিকদের সঙ্গে চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলাপকালে জানিয়েছেন, শনিবার (২৭ জুলাই) কারফিউ তুলে নেয়ার বিষয়ে সিদ্দান্ত আসতে পারে। 

তবে আজও রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জেলা ও এলাকা কারফিউয়ের আওতায় থাকবে। তবে ঢাকাসহ আশপাশের জেলাগুলোতে সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল থাকবে। এরপর বিকেল ৫টা থেকে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ ও গাজীপুরসহ চার জেলায় ফের শুরু হবে কারফিউ।

সবচেয়ে বেশি সময় ধরে কারফিউ শিথিল থাকবে রংপুর ও বরিশালে। রংপুরে সকাল ৬টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত মোট ১৫ ঘণ্টা সেখানে কারফিউ শিথিল থাকবে। বরিশালেও একই সময় ধরে কারফিউ শিথিল থাকবে। 

এছাড়া চট্টগ্রামে সকাল ৬টা থেকে রাত ৮টা, রাজশাহীতে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা এবং সিলেটে সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল থাকবে বলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সূত্রে জানা গেছে।

এর আগে, কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হলে গত শুক্রবার (১৯ জুলাই) দিবাগত রাত ১২টা থেকে রোববার (২১ জুলাই) সকাল ১০টা পর্যন্ত সারা দেশে কারফিউ জারি করে সরকার। এরপর অনির্দিষ্টকালের জন্য কারফিউ জারি করা হয়। যদিও প্রতিদিন এর মাঝে কয়েক ঘণ্টা করে তা শিথিল করা হয়। পরিস্থিতি উন্নতির দিকে যাওয়ায় ধীরে ধীরে কারফিউ শিথিলের সময় বাড়ানো হচ্ছে।

;

জিজ্ঞাসাবাদের স্বার্থে তিন সমন্বয়ক ডিবিতে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার।

নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার।

  • Font increase
  • Font Decrease

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলামসহ তিনজনকে রাজধানীর গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল থেকে হেফাজতে নিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। অপর দুই সমন্বয়ক হলেন- আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে ডিবির একটি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

ডিবি বলছে, নিরাপত্তা এবং জিজ্ঞাসাবাদের স্বার্থে তিন সমন্বয়ককে ডিবি কার্যালয়ে আনা হয়েছে।

তারা তিনজনই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।

;

কারফিউ তুলে নেয়ার ব্যাপারে যা বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল

  • Font increase
  • Font Decrease

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, জনজীবন স্বাভাবিক হওয়া পর্যন্ত কারফিউ নিয়ে সবাইকে একটু অপেক্ষা করতে হবে। কারফিউ শিথিল করা যায় কিনা, তা আমরা দেখছি।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে চলমান পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।  

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কারফিউ শিথিল করা যায় কিনা আমরা দেখছি। পুলিশ বিজিবি, সেনাবাহিনী কাজ করছে। জনজীবন স্বাভাবিক হওয়া পর্যন্ত একটু অপেক্ষা করতে হবে। জনগণকে ধৈর্য্য ধরতে হবে। এ বিষয়ে শনিবার (২৭ জুলাই) আলোচনা সাপেক্ষে সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলেও জানান তিনি।

এ সময় আন্দোলনের নামে নৃশংস হত্যাযজ্ঞ হয়েছে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, দেশের এই ক্ষতির দায় কে নেবে? বিএনপি বলছে সহিংসতার মধ্যে তারা নেই। তাহলে কে করেছে? এটা জনগণের প্রশ্ন।

কোটা আন্দোলনকারীদের আটকের বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কোটা আন্দোলনকারী নেতারা নিজেরাই নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। তাদের নিরাপত্তার জন্যই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে ডাকা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে। 

প্রসঙ্গত, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সারাদেশে গত ১৯ জুলাই দিবাগত রাত ১২টা থেকে কারফিউ জারি করে সরকার। এসময় সেনাবাহিনীও মোতায়েন করা হয়।

পরবর্তীতে নির্ধারিত সময়ের জন্য কারফিউ শিথিল করা হলেও এখনো পুরোপুরি এখন তুলে নেয়া হয়নি।

;

যেসব অঞ্চলে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
যেসব অঞ্চলে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস

যেসব অঞ্চলে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের আট বিভাগেই মাঝারি ধরনের বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।

এতে বলা হয়, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। সৃষ্ট লঘুচাপ ও মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে উপকূলীয় এলাকার ওপর দিয়ে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।

মৌসুমি বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ, লঘুচাপের কেন্দ্রস্থল ও বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি থেকে প্রবল অবস্থায় রয়েছে।

এ অবস্থায় খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

একইসঙ্গে খুলনা, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি বর্ষণ হতে পারে।

এ সময় টাঙ্গাইল, সিলেট ও চুয়াডাঙ্গা জেলাসহ রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া মৃদু তাপপ্রবাহ কিছু কিছু জায়গায় প্রশমিত হতে পারে। 

বর্ধিত ৫ দিনে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

;