‘দেশি-বিদেশি রাজনীতির কারণে গণহত্যার স্বীকৃতি মিলছে না’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশি-বিদেশি রাজনীতির কারণে একাত্তরের ২৫ মার্চ কালরাত্রে বাংলাদেশে সংঘটিত গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি মিলছে না। এছাড়া দেশের সঠিক ইতিহাস নিয়ে জনগণের মাঝে ঐকমত্য সৃষ্টি না হওয়ায় আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আদায়ে বারবার পিছিয়ে পরেছে বাংলাদেশ।

শনিবার (২৫ মার্চ) রাজধানীর ঢাকা গ্যালারিতে ‘গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও মানবাধিকার প্রশ্ন’ শীর্ষক এক গোলটেবিল বৈঠকে রাজনৈতিক নেতা ও বিশিষ্টজনেরা এসব কথা বলেন। 

বৈঠকে ইতিহাসবিদ ও গবেষক অধ্যাপক ড. মুনতাসীর মামুন বলেন, গণহত্যা নিয়ে একটা রাজনীতি আছে। বিশেষ করে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের গণহত্যা নিয়ে। যখন এই যুদ্ধটা হয় তখন বাংলাদেশের পক্ষে কেউ ছিল না। সেই অবস্থায় লুঙ্গি পড়া কিছু মানুষ তৎকালীন বিশ্বের পঞ্চম না ষষ্ঠ সেনাবাহিনীকে হারিয়ে দিলো, এটা কিন্তু তারা গ্রহণ করতে পারেনি। না পারার কারণে সেখানে একাডেমিয়াম থেকে শুরু করে রাজনৈতিক একটা ঐকমত্যে পৌঁছেছিল যে এটা নিয়ে আলোচনার কোনও দরকার নাই। আলোচনা করলে তখন আসবে কে সাহায্য করেছিল, কারা সাহায্য করেছিল- এই বিষয়গুলো চলে আসবে। অন্যদিকে আমাদের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির ক্ষেত্রে ৭৫ এর পর থেকে ২৫ বছর যদি ধরেন, বিএনপি এবং জাতীয় পার্টি তারা কখনও গণহত্যাকে সামনে আনতে চায়নি। তারা সব সময় বিজয়ের ওপর জোড় দিয়েছে। কেননা তাদের সঙ্গে আঁতাত ছিল ঘাতকদের। এখন তারা যদি গণহত্যার কথা বলে তাহলে এসব ঘাতকদের কথা চলে আসে। সুতরাং এটি হারিয়ে গেলো। অর্থাৎ দেশ-বিদেশের রাজনীতির কারণে আমাদের গণহত্যার ঘটনাটা হারিয়ে গেলো।

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট কাজী ফিরোজ রশীদ বলেন, গণহত্যার স্বীকৃতির কথা বলতে গেলে প্রত্যেক সরকার দায়ী৷ বর্তমান সরকার বেশি দায়ী। কারণ ইতিহাস আজ পর্যন্ত কেউ নিরেপক্ষভাবে লিখলো না। আমরা যারা রাজনীতি করি, জনগণকে এক জায়গায় আনতে পারিনি। গণহত্যা, বঙ্গবন্ধু হত্যা এখানে আমরা দ্বিমত হবো কেন? আমরা যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছি। এখানে কেন বিভিক্ত হয়ে যাচ্ছি। আজ কেন প্রশ্ন জাগবে কতলোক মারা গিয়েছে৷ প্রথম রাতে একলক্ষ লোকে মেরে ফেলেছে। রাস্তায় শুধু লাশ আর লাশ৷ সেইখানেও যদি কথা উঠে এটা আমাদের জন্য দুর্ভাগ্য।

জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আবেদ খান বলেন, আমরা একটা বিভৎস হত্যাকাণ্ডকে চাপা দেওয়ার নানা রকম চেষ্টা দেখেছি এবং পরবর্তীতে সেটাকে জাস্টিফাই করারও চেষ্টা হয়েছে। আমরা দেখেছি আসলে কেন সে সময় কেউ কথা বলেনি৷ এর কারণটা হচ্ছে এই গণহত্যার যে ব্যাপারটি, এর সংজ্ঞা যদি দেখি, জাতিগত নির্মূল বিষয়টা তো ছিল। পাশাপাশি ওদের প্রত্যেকের পরিষ্কার কথা, হিন্দু থাকবে না৷ বাংলা ভাষা থাকবে না। গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি করতে গেলে এই জিনিসটা প্রমাণ করা প্রয়োজন। সে সময় শুধু একটা অংশকে হত্যা করা হয়েছিল একটা ধর্মীয় কারণে। রাজনৈতিক কারণ থেকেও বড় কারণ ছিল ধর্মীয় কারণ। এই জায়গাটা আমাদের নিয়ে আসা উচিত।

সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর বলেন, ‘সেসময় যতগুলো রাষ্ট্র বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছে তা গণহত্যার ভিত্তিতে। এখানে গণহত্যা হয়েছে সেটা বাংলাদেশের প্রথম সংবিধান, বাংলাদেশের জন্মসনদ পত্রে ছিল। সেটাকেও আমরা হারাতে চলেছি৷ কোনও পাঠ্যপুস্তকেও নেই৷'

প্রজন্ম একাত্তরের সভাপতি আসিফ মুনীর বলেন, ‘আমরা ইতিহাসকে ধারণ করি রাজনীতিকীকরনের মাধ্যমে। এইটাই বাস্তবতা, এটার মধ্যেই আমরা আছি। এখন আমরা যদি আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি চাই। তখন সেই প্রসঙ্গটা আসবে তোমাদের ইতিহাসের কথাগুলো ঠিক নাই। তোমাদের একেক রাজনৈতিক দল একেকভাবে ইতিহাসকে বলো। সেখানে আমাদের একটা জায়গায় আসতে হবে। আরেকটি বিষয় হচ্ছে, গত ৫০ বছরে এটার স্বীকৃতির জায়গায় আমরা বেশিদূর আগাতে পারি নাই৷ এই শিক্ষা থেকে সামনে এটাকে কীভাবে নিয়ে যাবো সেই জায়গা থেকে চিন্তা করতে হবে।’

এডিটরস গিল্ডের সভাপতি মোজাম্মেল বাবু গোলটেবিল বৈঠকে সঞ্চালক হিসেবে ছিলেন।

গোল টেবিল বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা গোলাম হেলাল মোর্শেদ খান, মানবাধিকারকর্মী রোকেয়া কবীর। 

   

সাজেকে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের মরদেহ স্বজনদের হস্তান্তর



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, খাগড়াছড়ি
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাঙ্গামাটির সাজেকের উদয়পুর সীমান্ত সড়কে দুর্ঘটনায় নিহত ৯ জনের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল থেকে খাগড়াছড়ি সদর হাসপাতালের মর্গে মরদেহগুলোর ময়নাতদন্ত করা হয়। পরে স্বজনদের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করেন বাঘাইছড়ি উপজেলা প্রশাসন।

নিহতরা হলেন, গাজীপুরের টঙ্গীর সাগর, একই জেলার কাপাসিয়া উপজেলার অলিউল্লাহ, কিশোরগঞ্জের বাবু, মোহন, জসিম উদ্দিন, এরশাদ, তপু হোসেন, ইয়াছিন ও নয়ন।

রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়ির উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা শিরীন আক্তার জানান, নিহতদের স্বজন কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে এবং মরদেহ পরিবহনের জন্য ১০ হাজার টাকা করে স্থানীয় প্রশাসন থেকে দেয়া হয়েছে। এর পাশাপাশি বিআরটিএ’র পক্ষ থেকে নিহত প্রত্যেকের পরিবারকে ৫ লাখ টাকা করে এবং আহতদের প্রত্যেক পরিবারকে ২ লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেয়া হবে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) বিকেলে রাঙ্গামাটির সাজেক-উদয়পুর সীমান্ত সড়কের কাজ শেষে ফেরার পথে নব্বই ডিগ্রি এলাকায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পিকআপ খাদে পড়ে যায়। এতে পিকআপে থাকা ৯ জন নিহত ও ৬ জন আহত হয়।

;

‘স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের হাতিয়ার দক্ষতা উন্নয়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে দক্ষতা উন্নয়ন ও সবাের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টিকে হাতিয়ার বিবেচনা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার এ লক্ষ্যে বিস্তৃত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার উদ্যোগে আয়োজিত ‘গ্লোবাল স্কিলস ফোরাম’ এর আলোচনায় শিক্ষামন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকারের সব উন্নয়ন নীতির মূলে রয়েছে সবার জন্য ন্যায়সঙ্গত কাজের সুযোগ সৃষ্টির প্রয়াস। সরকার সাধারণ শিক্ষার গুণগত উৎকর্ষের পাশাপাশি কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার প্রসারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এ লক্ষ্যে সাধারণ শিক্ষার পাঠ্যক্রমে জীবন ও জীবিকা সংক্রান্ত পাঠ এবং প্রয়োজনীয় জীবন অভিজ্ঞতার পাঠ সন্নিবেশিত হয়েছে। তাছাড়া কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও মান উন্নয়নে সরকার বিনিয়োগ অব্যাহত রেখেছে।

শিক্ষামন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের ধারাবাহিক বিনিয়োগের ফলে স্বাক্ষরতার হার ৭৫ শতাংশে উন্নীত হয়েছে বলে জানান। সাধারণ শিক্ষার ন্যায় কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষায়ও মেয়েদের অংশগ্রহণ উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে বলে তিনি জানান। বর্তমানে স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে মেয়েদের হার ছেলেদের অংশগ্রহণের হারকে ছাড়িয়ে গেছে বলে মন্ত্রী জানান।

আলোচনায় অংশ নিয়ে আন্তর্জাতিক শ্রমসংস্থার মহাপরিচালক গিলবার্ট হোংবো সরকারের সাম্প্রতিক পদক্ষেপসমূহের ফলে দক্ষতা উন্নয়নে গুণগত অগ্রগতি সাধিত হয়েছে বলে জানান। মহাপরিচালক হোংবো নারী শিক্ষার প্রসার ও মান বৃদ্ধিতে বাংলাদেশ বিশ্ববাসীর কাছে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত বলে মন্তব্য করেন।

এক প্রশ্নের উত্তরে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন সরকার বৈদেশিক বিনিয়োগ আকর্ষণ ও দেশজ বিনিয়োগ বৃদ্ধির মাধ্যমে একদিকে যেমন কর্মসংস্থানমুখী বিভিন্ন অর্থনৈতিক খাতের উন্নয়নে কাজ করছে তেমনি মানবসম্পদ উন্নয়নের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন ও নতুন নতুন দক্ষতা তৈরিতে প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। এ লক্ষ্যে সরকার শিক্ষা ব্যবস্থাকে অর্থনৈতিক সেক্টরগুলোর চাহিদা অনুযায়ী ঢেলে সাজানোর লক্ষ্যে কাজ করছে।

গ্লোবাল স্কিলস ফোরামের অংশ হিসেবে আয়োজিত এ প্যানেল আলোচনায় আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও কানাডা সরকারের অর্থায়নে বাংলাদেশের দক্ষতা উন্নয়ন ব্যবস্থার পরিবর্তনে বাস্তবায়িত প্রকল্পের সাফল্য তুলে ধরা হয়। আলোচনায় বাংলাদেশ এমপ্লয়ারস ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ফারুক আহমেদ, বাংলাদেশ ফ্রি ট্রেড ইউনিয়ন কংগ্রেসের সাকি রিজওয়ানা, বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি ছাড়াও জেনেভায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও কানাডার প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন। বক্তারা এ প্রকল্পের সাফল্যের ক্ষেত্রে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ সহযোগিতার জন্য সরকারকে সাধুবাদ জানান এবং এ প্রকল্প অন্যান্য দেশের দক্ষতা উন্নয়ন প্রচেষ্টার ক্ষেত্রে দৃষ্টান্ত হতে পারে বলে মন্তব্য করেন।

;

মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে পিতার মৃত্যুদণ্ড



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে পিতার মৃত্যুদণ্ড

মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে পিতার মৃত্যুদণ্ড

  • Font increase
  • Font Decrease

১৪ বছরের কিশোরী মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলায় পিতাকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন ঢাকার একটি নারী ও শিশু ট্রাইব্যুনাল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল-৪ এর বিচারক শাহরিয়ার কবির এ রায় ঘোষণা করেন। রায়ে কারাদণ্ডের পাশাপাশি তাকে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

রায় ঘোষণার আগে আসামিকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। রায় ঘোষণার পর আসামিকে ফের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ভুক্তভোগী কিশোরী বাবার সঙ্গে রাজধানীর কেরানীগঞ্জ এলাকায় বসবাস করত। কিশোরীর মা বিদেশে থাকতেন।

২০২২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি বাসায় ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করে তার বাবা। এই ঘটনায় ওই কিশোরী বাদী হয়ে রাজধানীর দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় বাবার বিরুদ্ধে মামলা করেন।

পরবর্তীতে আসামিকে গ্রেফতার করে পুলিশ। গ্রেফতারের পর আসামি মেয়েকে ধর্ষণের কথা স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দেন।

রায় ঘোষণার আগে মামলায় ছয় জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করে আদালত।

;

সাতক্ষীরায় পিলারে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, চালক নিহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সাতক্ষীরা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সাতক্ষীরায় বাইপাস সড়কের ধারে পিলারের সঙ্গে ধাক্কা লেগে রাজমোহন দাস (৩৫) এক মোটরসাইকেল চালক নিহত হয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল দশটার দিকে সাতক্ষীরা বাইপাস সড়কে এই ঘটনা ঘটে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সাতক্ষীরা সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) নজরুল ইসলাম। 

নিহত রাজমোহন সাতক্ষীরার পাটকেলঘাটা থানার রাজেন্দ্রপুর গ্রামের প্রভাত কুমার দাসের ছেলে।

পুলিশ জানায়, রাজমোহন দাস মোটরসাইকেলে সাতক্ষীরা থেকে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের দিকে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে বেলা দশটার দিকে মোটরসাইকেলটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সাতক্ষীরা বাইপাস সড়কের ধারে থাকা একটি পিলারের সাথে সজোরে ধাক্কা লাগে। এতে মাথায় গুরুতর আঘাত পেয়ে রাজমোহন দাস ঘটনাস্থলে নিহত হন।

 

;