এনডিএফ বিডি’র জাতীয় বিতর্ক উৎসব শুরু ১ মার্চ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের বিতর্ক চার্চা ও আন্দোলনের সংগঠন ন্যাশনাল ডিবেট ফেডারেশন বাংলাদেশের (এনডিএফ বিডি) আয়োজনে দুই দিনব্যাপী ১৬তম জাতীয় বিতর্ক উৎসব শুরু হবে শুক্রবার (১ মার্চ)।  চলবে ২ মার্চ পর্যন্ত।

‘এসো উদয়ের পথে, যুক্তিকথার সমীরণে’ স্লোগানকে সামনে রেখে বাংলাদেশ শিশু একাডেমি মিলনায়তনে এই উৎসব শুরু হবে।

উৎসবে দেশের সরকারি-বেসরকারি বাংলা ও ইংরেজি মাধ্যমের স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় দুই হাজার বিতার্কিক অংশ নেবেন।

উৎসবে বিতর্ক বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হবে। থাকবে আঞ্চলিক, সংসদীয়, ওয়ার্ল্ড ফরমেট, প্ল্যানচেট, রম্য, বায়োয়ারী ও মডেল বিতর্ক পরিবেশনা ও প্রতিযোগিতা। অনুষ্ঠানে আরও থাকবে বিতর্কের বিভিন্ন দিকে নিয়ে মাল্টিমিডিয়া প্রেজেন্টেশন।

উৎসবে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের সার্টিফিকেট, পুরস্কার ও উপহার সামগ্রী দেওয়া হবে। এ উৎসবে নেতৃত্ব দেবেন ন্যাশনাল ডিবেট ফেডারেশনের চেয়ারম্যান এ কে এম শোয়েব।

উৎসবের প্রথম দিন ১ মার্চ সকাল ৮টার মধ্যে উপস্থিত হয়ে আইডি কার্ড, উপহার সামগ্রী এবং খাদ্য কুপন সংগ্রহ, সাড়ে ৮ টায় নাস্তা, ৯ টায় মহাসমাবেশ, সকাল ১০ টায় গ্র্যান্ড উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ও ডেফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ও ড্যাফোডিল পরিবারের চেয়ারম্যান মোঃ সবুর খানকে লাইফ টাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড প্রদান, সকাল সাড়ে ১১টায় শিশু বিতর্ক, সাড়ে বারোটায় ইংরেজি পাবলিক স্পিকিং ও মাল্টিমিডিয়া উপস্থাপনা।

দ্বিতীয় ও সমাপনী দিনে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান- এনডিএফ বিডি যুব সংগঠক, ৯:৪৫ মিনিটে বাংলা বারোয়ারী, সকাল সাড়ে ১০ টায় ব্রিটিশ পার্লামেন্টারি (ইংরেজি) বিতর্ক চূড়ান্ত রাউন্ড, সকাল ১১.১৫ মিনিটে ‘বিতার্কিকরা কিভাবে লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারে’ বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হবে। এতে উপস্থাপন করবেন ব্র্যাকের হেড অব কমিউনিকেশন, ও গ্রামীণফোনের সাবেক যোগাযোগ প্রধান খায়রুল বাসার সোহেল।

দুপুর ১২.১৫ মিনিট রিজিওনাল ডিবেট ("এই বাংলায় আমার প্রেমত্র") ও দুপুর ১ টায় বিতর্ক বিচার কর্মশালা ইংরেজি পাবলিক ও এথিক স্পিকিং অনুষ্ঠিত হবে।

দুপুরের খাবার এবং নামাজের বিরতির পর চূড়ান্ত কুইজ প্রতিযোগিতা, সাড়ে ৩ টায় ইউএন মডেল বিতর্ক শেষে তারকাদের সাথে সাক্ষাৎ, সাড়ে ৪টায় প্লান চাট ডিবেট, বিকাল ৪ টায় সমাপনী অনুষ্ঠানে পুরস্কার ও সার্টিফিকেট প্রদান শেষে সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত হবে।

আয়োজক সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার সকাল ১০টায় এ উৎসবের উদ্বোধনী ঘোষণা করবেন চ্যানেল ও ইমপ্রেস টেলিফিল্ম'র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও ন্যাশনাল ডিবেট ফেডারেশন বাংলাদেশ (এনডিএফ বিডি)'র প্রধান উপদেষ্টা ফরিদুর রেজা সাগর।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের মো. সোহরাব হোসেন।

অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শিক্ষা পরিচালক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মো: রেজাউল ইসলাম পিএসসি, পিএইচডি, এটিএন বাংলার নির্বাহী পরিচালক (নিউজ) ও গণতন্ত্রের জন্য বিতর্ক'র চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে ডেফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ও ড্যাফোডিল পরিবারের চেয়ারম্যান ডাঃ. মো. সবুর খানকে আজীবন সম্মাননা প্রদান করা হবে।

বিকেলে প্রখ্যাত বিতার্কিক নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষক শাইন সাদিক ইশতির সঞ্চালনায় "একটি পেশাদার দক্ষতা হিসাবে বিতর্ক" শিরোনামে বিতর্ক বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হবে।

পরে ইংরেজি বিতর্ক, প্ল্যানচেট বিতর্ক ("আমি ইতিহাসের রচয়িতা") পরিবেশন করা হবে। সন্ধ্যা ৭টায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও রাত ৯টায় থাকবে বিশেষ আকর্ষণ ক্যাম্প ফায়ার, অতঃপর রাতের খাবার।

সমাপনী ও পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মশিউর রহমান।

সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শিখর দে, আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজের অধ্যক্ষ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আল ফারুক সিদ্দিকী ও সোলসের (সংগ্রহ ও উত্পাদন) পরিচালক কার্ডিক লিনোয়র।

পুরো আয়োজনের সভাপতিত্ব করবেন ঢাকা ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং সোসাইটির সাবেক সভাপতি, ইউনিভার্সিটি ব্লু অ্যাওয়ার্ড প্রাপ্ত এবং জাতীয় টেলিভিশন বিতর্কে চ্যাম্পিয়ন এনডিএফ বিডি এর চেয়ারম্যান জনাব এ কে এম শোয়েব।

এছাড়াও এনডিএফ বিডি মহাসচিব আশিকুর রহমান আকাশ, ১৬ তম জাতীয় বিতর্ক কার্নিভাল ২০২৪ এর আহবায়ক তাহসিন রিয়াজ ও যুগ্ম আহ্বায়ক মাহমুদ হাসান দক্ষিণ এশিয়ার সব রোগবৃহৎ এই বিতর্ক আয়োজনে মূল্যবান বক্তব্য রাখবেন।

সজীব ওয়াজেদ জয়ের জন্মদিন আজ



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
সজীব ওয়াজেদ জয়

সজীব ওয়াজেদ জয়

  • Font increase
  • Font Decrease

ডিজিটাল বাংলাদেশের নেপথ্য নায়ক এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে ঘটে যাওয়া বিপ্লবের স্থপতি সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৩তম জন্মবার্ষিকী আজ। 

সজীব ওয়াজেদ জয় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার পুত্র। তিনি মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের ২৭ জুলাই জন্ম গ্রহণ করেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তার নাম রাখেন নানা শেখ মুজিবুর রহমান।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তাঁর সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা এ দু’জনের স্বপ্ন বাস্তবায়নে এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার নৈপথ্য কারিগর হিসেবে কাজ করছেন পরিশ্রমী, মেধাবী ও পরিচ্ছন্ন জীবন-জীবিকার অধিকারী কম্পিউটার বিজ্ঞানী সজীব ওয়াজেদ জয়।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালে বেতবুনিয়ায় ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় জাতির পিতার দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয় বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠান।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হওয়ার সময় মা ও বাবার সঙ্গে জার্মানিতে ছিলেন জয়। পরে মায়ের সঙ্গে রাজনৈতিক আশ্রয়ে ভারতে চলে যান তিনি। তার শৈশব ও কৈশোর কাটে ভারতে। সেখানকার নৈনিতালের সেন্ট জোসেফ কলেজে লেখাপড়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আর্লিংটন থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে স্নাতক করেন তিনি। পরে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লোকপ্রশাসনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০২ সালের ২৬ অক্টোবর ক্রিস্টিন ওভারমায়ারকে বিয়ে করেন সজীব ওয়াজেদ জয়।

লেখাপড়া করা অবস্থায় রাজনীতির প্রতি অনুরক্ত থাকলেও জয় সক্রিয় রাজনীতিতে নাম লেখান ২০১০ সালে। ঐ বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি পিতৃভূমি রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য পদ দেওয়া হয় তাকে, যার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতিতে আসেন তিনি। বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টার দায়িত্বে আছেন জয়। ২০০৭ সালে জয় ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম কর্তৃক গ্লোবাল লিডার অব দ্য ওয়ার্ল্ড হিসেবে নির্বাচিত হন।

তিনি ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার বিষয়টি নিয়ে আসেন। পর্দার অন্তরালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাশে থেকে গোটা দেশে তথ্যপ্রযুক্তির বিপ্লব ঘটান এই তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ। বর্তমানে দলীয় ঘরানা ছাড়াও তথ্যপ্রযুক্তি, রাজনীতি, সামাজিক, অর্থনৈতিক, শিক্ষা বিষয়ক বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশ, তরুণ উদ্যোক্তা তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন জয়।

বিশেষ করে দেশের তরুণদের দেশপ্রেমে উজ্জীবিত করে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে আত্মনিয়োগ করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন কর্মসূচি ও পদক্ষেপ নিচ্ছেন তিনি। বর্তমানে বেশিরভাগ সময়েই দেশের বাইরে অবস্থান করলেও সজীব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশের রাজনীতি ও সরকারের গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে ফেসবুকে মতামত ব্যক্ত করে থাকেন। ইতিমধ্যেই ডিজিটাল বাংলাদেশের স্থপতি হিসেবে তার নামডাক ছড়িয়ে পড়েছে।

দেশের আইসিটি খাত সংশ্লিষ্টদের মতে, শিক্ষাগত যোগ্যতা আর পেশাগত কাজের অভিজ্ঞতা এই দু’য়ের মিশেলেই দেশের আইসিটি খাতের এমন তড়িৎ উন্নতিতে সফল নেতৃত্ব দিতে পেরেছেন সজীব ওয়াজেদ জয়।

ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের প্রাথমিক ধাপ হিসেবে ইন্টারনেটকে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্য নিয়ে কাজ শুরু করেন সজীব ওয়াজেদ জয়। ইতোমধ্যে ইউনিয়ন পর্যায়ের পাশাপাশি চর বা পার্বত্য অঞ্চলের মতো প্রত্যন্ত এলাকায় ইন্টারনেট পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।

;

কারফিউ তুলে নেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত আজ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
কারফিউ তুলে নেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত আজ

কারফিউ তুলে নেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত আজ

  • Font increase
  • Font Decrease

চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে উদ্ভুত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সারাদেশে কারফিউ জারি করে সরকার। যদিও প্রতিদিনই কয়েক ঘণ্টার জন্য কারফিউ শিথিল করা হচ্ছে।

তবে কারফিউ কবে উঠানো হবে সে বিষয়ে আজ শনিবার (২৭ জুলাই) সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে চলমান পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। 

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কারফিউ শিথিল করা যায় কিনা আমরা দেখছি। পুলিশ বিজিবি, সেনাবাহিনী কাজ করছে। জনজীবন স্বাভাবিক হওয়া পর্যন্ত একটু অপেক্ষা করতে হবে। জনগণকে ধৈর্য্য ধরতে হবে। এ বিষয়ে শনিবার (২৭ জুলাই) আলোচনা সাপেক্ষে সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলেও জানান তিনি।

প্রসঙ্গত, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সারাদেশে গত ১৯ জুলাই দিবাগত রাত ১২টা থেকে কারফিউ জারি করে সরকার। এসময় সেনাবাহিনীও মোতায়েন করা হয়।

পরবর্তীতে নির্ধারিত সময়ের জন্য কারফিউ শিথিল করা হলেও এখনো পুরোপুরি এখন তুলে নেয়া হয়নি।

;

আজও বিকেল ৫টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: নূর এ আলম/বার্তা২৪.কম

ছবি: নূর এ আলম/বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে রাজধানীসহ সারাদেশে কারফিউ জারি করে সরকার। যা এখনও দেশের বিভিন্ন জেলায় চলমান রয়েছে। যদিও প্রতিদিনই কয়েক ঘণ্টার জন্য কারফিউ শিথিল করা হচ্ছে।

আজও শনিবার (২৭ জুলাই) ঢাকাসহ চার জেলায় সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত শিথিল থাকবে কারফিউ।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে রাজধানীর ধানমন্ডিতে নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের এ কথা জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

তিনি বলেন, শনিবার ঢাকা, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ ও নরসিংদীতে কারফিউ চলবে। তবে সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল থাকবে। এছাড়া বাকি জেলাগুলোর কারফিউয়ের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জেলা প্রশাসন।

;

বিজিবির পাহারায় সারাদেশে চলছে জ্বালানি তেলবাহী ট্রেন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বিজিবির পাহারায় সারাদেশে চলছে জ্বালানি তেলবাহী ট্রেন

বিজিবির পাহারায় সারাদেশে চলছে জ্বালানি তেলবাহী ট্রেন

  • Font increase
  • Font Decrease

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে সারাদেশে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে। তবে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কঠোর পাহারায় চট্টগ্রাম, খুলনা ও ঈশ্বরদী রেলওয়ে স্টেশন থেকে দেশের বিভিন্ন জেলায় জ্বালানি তেলবাহী ট্রেন চলাচল শুরু হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) সকাল থেকে বিজিবির চট্টগ্রাম রিজিয়ন ও চট্টগ্রাম ব্যাটালিয়নের (৮ বিজিবি) নিরাপত্তায় চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন হতে তেলবাহী ট্রেন ঢাকা ও সিলেটসহ বিভিন্ন স্থানে তেল পৌঁছে দিচ্ছে।

বিজিবি সদরদপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, শুক্রবার ভোর সাড়ে ৫টায় ২৪টি তেলবাহী বগিসহ একটি ট্রেন ঢাকার উদ্দেশ্যে, সকাল সাড়ে ৬টায় ১৬টি তেলবাহী বগিসহ আরও একটি ট্রেন সিলেটের উদ্দেশ্যে, সকাল ১০টায় ১২টি তেলবাহী বগিসহ একটি ট্রেন দোহাজারীর উদ্দেশ্যে এবং বেলা ১১টায় ১২টি তেলবাহী বগিসহ আরেকটি ট্রেন হাটহাজারীর উদ্দেশ্যে চট্টগ্রাম রেলস্টেশন ছেড়ে যায়।

এছাড়া বিজিবির নিরাপত্তায় খুলনা ও ঈশ্বরদী রেলওয়ে স্টেশন থেকে দিনাজপুরের পার্বতীপুরে এবং শ্রীমঙ্গল থেকে সিলেটে জ্বালানি তেলবাহী ট্রেন চলাচল করে।

সারাদেশের বিভিন্ন স্থানে জ্বালানি তেলবাহী ট্রেন পৌঁছে দিতেও বিজিবি সদস্যরা নিরাপত্তা সহায়তা দেবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

;