সিনেমা স্টাইলে প্রকাশ্যে সোনালী ব্যাংক লুট করে সশস্ত্র সন্ত্রাসী দল



আমিনুল ইসলাম খন্দকার, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বান্দরবান
ছবি: ব্যাংকের ম্যানেজার মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন ও লুট করা (সংগৃহীত)

ছবি: ব্যাংকের ম্যানেজার মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন ও লুট করা (সংগৃহীত)

  • Font increase
  • Font Decrease

বান্দরবানের রুমায় উপজেলা প্রশাসন কমপ্লেক্স ভবনে হামলা চালিয়ে সিনেমা স্টাইলে প্রকাশ্যে সোনালী ব্যাংক লুট করে নিয়ে গেছে একটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী দল। এসময় তারা ব্যাংকের ম্যানেজার মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিনকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিনের বাড়ি কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায়।

মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) রাত ৯ টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রুমা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত ইউএনও) মো. দিদারুল আলম।

জানা গেছে, মাসের প্রথম দিকে উপজেলার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন দেওয়ার জন্য ওই ব্যাংকে প্রচুর টাকা জমা ছিল।

রাত ৯ টার দিকে দুবৃর্ত্তরা প্রথমে উপজেলা প্রশাসন কমপ্লেক্সের মসজিদে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দেয়। মসজিদের সকল মুসল্লীদের মোবাইল ফোন ও সাথে থাকা টাকা পয়সা কেড়ে নিয়ে তাদের জিম্মি করে। তারপর অস্ত্র দিয়ে ফাঁকা গুলি করে আতঙ্ক ছড়ায়।

তখন নামাজের জন্য অনেক কর্মকর্তারা সেখানে ছিলেন। নামাজ পড়তে যান সোনালী ব্যাংকের রুমা উপজেলা শাখার কর্মচারীরা। এ সময় আনসারের ৪ সদস্য ব্যাংকের পাহারায় ছিলেন। রাত সাড়ে ৯টার দিকে প্রায় ১০০ জন অস্ত্রধারী ব্যাংকে আক্রমণ করে। প্রথমে তারা ব্যাংকের পাহারায় থাকা আনসার সদস্যদের অস্ত্র কেড়ে নিয়ে বেঁধে রাখে। অস্ত্র হাতে ব্যাংক ম্যানেজারকে জিম্মি করে ব্যাংকে নিয়ে যায় এবং লকার খুলিয়ে তারা ব্যাংকের ভেতরে ঢুকে লকার ভেঙে টাকা লুট করে।

ডাকাতরা ব্যাংকের নিরাপত্তায় নিয়োজিত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সকল অস্ত্র লুট করে। তারা পুলিশের দুটি এসএমজি ও ৬০ রাউন্ড গুলি, আটটি চায়না রাইফেল ও ৩২০ রাউন্ড গুলি এবং আনসারের চারটি শর্টগান ও ৩৫ রাউন্ড গুলি লুট করেছে। ব্যাংকে প্রবেশ করে সন্ত্রাসীরা কম্পিউটার ও আসবাবপত্র ভাংচুর করে।

ঘটনার সময় রুমা উপজেলায় বিদ্যুৎ ব্যবস্থা বন্ধ ছিল এবং সেই সাথে ওই সময়ে নামাজে ব্যস্ত ছিল ব্যাংকের নিরাপত্তার কাজে নিয়োজিত পুলিশ এবং কর্মচারীরা। ঠিক এই সময়ে উপজেলা সদরের ব্যাথেল পাড়া এলাকা থেকে প্রায় ১০০ জনের সশস্ত্র একটি সন্ত্রাসী দল উপজেলা কমপ্লেক্সের পাশে সোনালী ব্যাংকে হানা দিয়ে অস্ত্র ও টাকা লুট করে নিয়ে যায়। এ সময় ওই এলাকায় যারা ছিল তাদেরকে মারধর করে সন্ত্রাসীরা। তাদের কাছ থেকে টাকা ও মোবাইল ছিনিয়ে নেই সন্ত্রাসীরা। রুমা উপজেলা বাজার থেকে উপজেলা কমপ্লেক্স এবং সোনালী ব্যাংকটি প্রায় দুই কিলোমিটার দূরে। সেখানে নিরাপত্তা ব্যবস্থার ঘাটতি থাকায় সন্ত্রাসীরা এই সুযোগটি নিয়েছে বলে স্থানীয়রা মনে করছেন।

ব্যাংক থেকে টাকা লুট করার সময় অস্ত্রধারীদের ৪০ থেকে ৫০ জন বাইরে পাহারায় ছিল বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা। টাকা লুট করে নিয়ে যাওয়ার সময় তারা আনসারের ৪টি অস্ত্রও নিয়ে যায়। ব্যাংক লুট করতে অস্ত্রধারীরা প্রায় আধা ঘণ্টা সময় নেয় বলেও জানা গেছে।

রুমা সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শৈবং মারমা বলেন, সোনালী ব্যাংকের কর্মকর্তারা নামাজের যাওয়ার পর সন্ত্রাসীরা ব্যাংকের টাকা লুট করে।

ব্যাংক থেকে কত টাকা লুট হতে পারে জানতে চাইলে সোনালি ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজার ওসমান গনি গণমাধ্যমকে বলেন, 'আজই নতুন টাকার চালান এসেছিল। ঠিক কত টাকা লুট হয়েছে তা এখনই বলা যাচ্ছে না। খোঁজ খবর নিয়ে এটি পরে জানানো হবে।'

ঘটনাটি কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ) ঘটিয়ে থাকতে পারে ধারণা করছে স্থানীয়রা। তবে এর আগে এই সংগঠনটি ব্যাংক ডাকাতি করবে বলে এরকম একটি কথা রটেছিল এলাকায়।

এ ঘটনার পর জেলাশহর এবং উপজেলায় ব্যাংকগুলোতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এটিএম বুথগুলোতেও নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। এদিকে শান্তি রক্ষা কমিটির সদস্যদের রাতে ডেকে কথা বলেছে গোয়েন্দা সংস্থা গুলো কর্মকর্তারা। এ ঘটনার সাথে কেএনএফ জড়িত কিনা এ বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক আলোচনা চলছে প্রশাসনে।

জেলা প্রশাসক শাহ্ মোজাহিদ উদ্দিন জানিয়েছেন, লুটের টাকা কী পরিমাণ এটি এখনো পর্যন্ত নির্ধারণ করা যায়নি, যেহেতু ব্যাংক ম্যানেজারকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তবে পুরো বিষয়টি সরকারের ঊর্ধ্বতন মহলে জানানো হয়েছে বলে তিনি জানিয়েছেন।

এদিকে কেএনএফ এর সাথে শান্তি কমিটির সাম্প্রতিক বৈঠকে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সমঝোতা হলেও এ ঘটনা নিয়ে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে। রুমার ব্যাথেল পাড়ায় সাম্প্রতিক অনুষ্ঠিত শান্তি কমিটির সাথে কেএনএফ-এর মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠকে সংঘাতে না জড়ানো ও উভয় পক্ষের মধ্যে শান্তি স্থাপনসহ বিভিন্ন বিষয়ে সমঝোতা স্বাক্ষরিত হয়। কিন্তু এ আলোচনার মধ্যেই এ ঘটনা নিয়ে প্রশাসনসহ স্থানীয়দের মধ্যে ব্যাপক আলোচনা সৃষ্টি হয়েছে। তবে এখনো পর্যন্ত এ ঘটনা নিয়ে কেএনএফের পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

রুমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মোহাম্মদ শাহজাহান বলেন, এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্তে আমরা কাজ করছি। ব্যাংক থেকে ঠিক কত টাকা লুট হয়েছে তা ব্যাংকের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা আসলে বলা যাবে। ঘটনার পর থেকে সেনাবাহিনী ও পুলিশ নিরাপত্তা জোরদার করে রেখেছে।

বুধবার (৩ এপ্রিল) বান্দরবানের জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপারসহ সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা রুমা উপজেলা পরিদর্শন করবেন বলে জানা গেছে।

এছাড়া বান্দরবানের রুমা উপজেলায় সশস্ত্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠী কেএনএফ কর্তৃক সোনালী ব্যাংক ডাকাতি, সরকারি অস্ত্র লুট এবং ব্যাংক ম্যানেজার অপহরণের প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক দিয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ, বান্দরবান পার্বত্য জেলা। ৩ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার সকাল ১১ টায় বঙ্গবন্ধু মুক্তমঞ্চে এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হবে।

জিজ্ঞাসাবাদের স্বার্থে তিন সমন্বয়ক ডিবিতে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার।

নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার।

  • Font increase
  • Font Decrease

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলামসহ তিনজনকে রাজধানীর গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল থেকে হেফাজতে নিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। অপর দুই সমন্বয়ক হলেন- আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে ডিবির একটি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

ডিবি বলছে, নিরাপত্তা এবং জিজ্ঞাসাবাদের স্বার্থে তিন সমন্বয়ককে ডিবি কার্যালয়ে আনা হয়েছে।

তারা তিনজনই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।

;

কারফিউ তুলে নেয়ার ব্যাপারে যা বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল

  • Font increase
  • Font Decrease

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, জনজীবন স্বাভাবিক হওয়া পর্যন্ত কারফিউ নিয়ে সবাইকে একটু অপেক্ষা করতে হবে। কারফিউ শিথিল করা যায় কিনা, তা আমরা দেখছি।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে চলমান পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।  

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কারফিউ শিথিল করা যায় কিনা আমরা দেখছি। পুলিশ বিজিবি, সেনাবাহিনী কাজ করছে। জনজীবন স্বাভাবিক হওয়া পর্যন্ত একটু অপেক্ষা করতে হবে। জনগণকে ধৈর্য্য ধরতে হবে। এ বিষয়ে শনিবার (২৭ জুলাই) আলোচনা সাপেক্ষে সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলেও জানান তিনি।

এ সময় আন্দোলনের নামে নৃশংস হত্যাযজ্ঞ হয়েছে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, দেশের এই ক্ষতির দায় কে নেবে? বিএনপি বলছে সহিংসতার মধ্যে তারা নেই। তাহলে কে করেছে? এটা জনগণের প্রশ্ন।

কোটা আন্দোলনকারীদের আটকের বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কোটা আন্দোলনকারী নেতারা নিজেরাই নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। তাদের নিরাপত্তার জন্যই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে ডাকা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে। 

প্রসঙ্গত, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সারাদেশে গত ১৯ জুলাই দিবাগত রাত ১২টা থেকে কারফিউ জারি করে সরকার। এসময় সেনাবাহিনীও মোতায়েন করা হয়।

পরবর্তীতে নির্ধারিত সময়ের জন্য কারফিউ শিথিল করা হলেও এখনো পুরোপুরি এখন তুলে নেয়া হয়নি।

;

যেসব অঞ্চলে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
যেসব অঞ্চলে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস

যেসব অঞ্চলে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের আট বিভাগেই মাঝারি ধরনের বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।

এতে বলা হয়, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। সৃষ্ট লঘুচাপ ও মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে উপকূলীয় এলাকার ওপর দিয়ে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।

মৌসুমি বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ, লঘুচাপের কেন্দ্রস্থল ও বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি থেকে প্রবল অবস্থায় রয়েছে।

এ অবস্থায় খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

একইসঙ্গে খুলনা, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি বর্ষণ হতে পারে।

এ সময় টাঙ্গাইল, সিলেট ও চুয়াডাঙ্গা জেলাসহ রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া মৃদু তাপপ্রবাহ কিছু কিছু জায়গায় প্রশমিত হতে পারে। 

বর্ধিত ৫ দিনে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

;

বিশ্ববিদ্যালয় খোলার বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রীর নতুন বার্তা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সহিংসতার কারণে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তায় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ রয়েছে দেশের সব সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খোলার আগে ছাত্র সংগঠনগুলোর সঙ্গে আলোচনা করার উদ্যোগ নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খোলার কর্মপন্থা নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী এক বার্তায় জানান, উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো নিরাপত্তা ও সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করে পাঠদান শুরু করার জন্যে ছাত্র সংগঠনগুলোর সঙ্গে আলোচনা করার জন্য প্রতিষ্ঠান প্রধানদের প্রতি অনুরোধ জানাবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সহিংসতা শুরু হওয়ায় গত ১৬ জুলাই রাতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে দেশের সব মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, মাদ্রাসা ও পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট অনির্দিষ্টকালের জন্য ক্লাস বন্ধ ঘোষণা করা হয়।

একই দিন রাতে দেশের সব সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়। এরপর থেকে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে।

;