রমজানে বেড়েছে মৌসুমী ভিক্ষুক, দৈনিক গড় আয় ২ হাজার টাকা!



মোস্তাফিজ মুরাদ, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,ফেনী
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে ফেনীতে ব্যাপক হারে বেড়েছে ভিক্ষুকদের দৌরাত্ম্য। বছরের অন্য সময়ের তুলনায় রমজানে শহরের প্রধান সড়কসহ অলিগলিতে এবং মার্কেট মসজিদের সামনে বেড়েছে তাদের আনাগোনা। শহরের বাসিন্দারা বলছেন, যে হারে ভিক্ষুক বেড়েছে তাতে স্বাচ্ছ্যেন্দ চলাফেরা করা দায় হয়ে পড়েছে।

জানা যায়, মৌসুমী এই ভিক্ষুকরা কুমিল্লা, লাকসাম, হবিগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া, নোয়াখালী, লক্ষীপুরসহ দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে ভিক্ষা বৃত্তি করতে আসে। প্রতিদিন গড়ে ২ হাজার টাকার বেশি আয় হয় বলে জানিয়েছেন ভিক্ষুকরা।

জেলা সমাজসেবা অধিদপ্তরের দেয়া তথ্যনুযায়ী, ফেনীতে স্থানীয় ও মৌসুমী ভিক্ষুকের সংখ্যা ২৭৪ জন। যার মধ্যে গত দুই অর্থবছরে ৫৩ জন ভিক্ষুককে পুনর্বাসন করা হয়েছে। কিন্তু ঈদকে সামনে রেখে স্থানীয় ভিক্ষুককের পাশাপাশি মৌসুমী ভিক্ষুক বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে।

বুধবার (৩ এপ্রিল) শহরের শহীদ হোসেন উদ্দিন বিপনী বিতান, গ্যান্ড হক টাওয়ার, ফেনী গার্ডেন সিটিসহ বিভিন্ন শপিংমল ঘুরে দেখা গেছে, কেনাকাটা করতে এসে অতিরিক্ত ভিক্ষুকের জন্য নানাভাবে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে ক্রেতাসহ সাধারণ মানুষদের। শপিংমল ছাড়াও বিভিন্ন মসজিদে নামাজ শেষ হওয়ার পরপর দল বেঁধে মুসল্লীদের ধরে ভিক্ষা আদায় করে নিচ্ছে এই মৌসুমি ভিক্ষুকরা। ট্রাংক রোড, বড় বাজার, মহিপালসহ শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ভিক্ষা বৃত্তি করে বেড়াচ্ছে তারা।

সরেজমিনে দেখা যায়, শপিংমলগুলোর সামনে ভিক্ষা করার জন্য কেউ জায়গা দখল করে বসে আছে, কেউ ঘুরে ঘুরে লোকজনের পথরোধ করে দাঁড়াচ্ছে। কেউ কাউকে সাহায্য করতে দেখলেই ওই দাতাকে ঝেঁকে ধরছেন বাকিরা। ভিক্ষা চাইতে গিয়ে অনেকেই পিছু ছাড়তে নারাজ।

বয়স্কদের পাশাপাশি ভিক্ষা বৃত্তিতে নেমেছে নানা বয়সী শিশুরাও। কেনাকাটা করে ব্যাগ হাতে বের হলে সেই ব্যাগ ধরেই চলতে থাকে টানাটানি। ভিক্ষা না দেওয়া পর্যন্ত ওই শিশুরা মানুষের ব্যাগ ও কাপড় ধরে টানাটানি করতে থাকে। এছাড়াও যারা কম টাকা ভিক্ষা দিচ্ছেন তাদেরকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতেও দেখা গেছে। এ নিয়ে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন অনেকে।

শপিং করতে আসা ওমর ফারুক বলেন, যারাই মার্কেটে ঢুকছেন বা বের হচ্ছেন তাদের দিকে হাত বাড়িয়ে দিচ্ছেন ভিক্ষুকরা। যতোটা সম্ভব সাহায্য করছি। তবে অনেকেই একেবারে গায়ের ওপর হামলে পড়ছেন, এটা খুবই অস্বস্তিকর।

অনিক সরকার নামে আরেক ক্রেতা বলেন, মার্কেটে ঢুকার সাথে সাথে ছোট ছোট বাচ্চারা জড়িয়ে ধরে ভিক্ষা চায়, যা আমাদের খুবই বিভ্রান্তিকর পরিস্থিতে ফেলছে। আমরা সাধ্যমত চেষ্টা করি দেওয়ার কিন্তু এত ভিক্ষুক শহরে কয়জনকে দেবো।

ফারজানা আহমেদ নামের আরেক ক্রেতা বলেন, ভিক্ষুকদের এখন ভাংতি ২ বা ৫ টাকা দিলে নিতে চায় না, উল্টো সে টাকা দেয়ার পর তারা গালিগালাজ করে। আবার ভিক্ষা না দিলেও তারা পেছনে গালিগালাজ করে। এছাড়াও অনেক ভিক্ষুককে দেখে মনে হয় কাজ করে খেতে পারবে কিন্তু স্বভাবের কারণে তারা এই পেশায় নেমে পড়েছে বলে আমার মনে হয়।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, ফেনীতে ভিক্ষাবৃত্তি করতে আসা প্রায়ই ফেনীর বাইরে বিভিন্ন জেলা থেকে আসে। কুমিল্লার লাঙ্গলকোর্ট, লাকসাম, নোয়াখালী, লক্ষীপুর, হবিগঞ্জ, চটগ্রামসহ বিভিন্ন জেলা থেকে এসে ভিক্ষা বৃত্তি দেদারসে চালিয়ে যাচ্ছে শহরে।

ভিক্ষুকদের সাথে কথা বলে জানা যায়, তারা কেউ ফেনীর স্থানীয় নয়, বিভিন্ন জেলা থেকে ফেনীতে ভিক্ষা বৃত্তি করতে এসেছে। এ প্রসঙ্গে তারা বলেন, ফেনীতে ভিক্ষাবৃত্তি করলে টাকা বেশি পাওয়া যায়। ঈদের সময় মানুষজন বেশি ভিক্ষা দেয় বিধায় বিভিন্ন জেলা থেকে ভিক্ষা বৃত্তি করার জন্য ফেনীতে এসেছে। এছাড়াও অধিকাংশ ভিক্ষুক জানায়, নিজ এলাকায় ভিক্ষা করতে লজ্জাবোধ হয় তাই তারা ফেনীতে এসেছে।

কুমিল্লা লাঙ্গলকোট থেকে ভিক্ষাবৃত্তি করতে আসা পঙ্গু সফি জানান, তার দৈনিক আয় ৪০০ টাকা থেকে ৫০০ টাকা। তবে রমজান মাসে ফেনীতে আসার পর দৈনিক গড়ে ২ থেকে ৩ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় হয়। সব ভিক্ষুকেরই এমন আয় হচ্ছে বলে জানান তিনি। রমজানে ভিক্ষায় বেশি মানুষ কেন আসে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ফিতরাসহ যাকাতের টাকা-পয়সা, শাড়ি কাপড় থাকে বেশি। এ সময় পরিবারের সবার জামা-কাপড়ও পাওয়া যায়।

নোয়াখালী মাইজদী থেকে ভিক্ষা করতে আসা রমজান মিয়া বলেন, ফেনীতে ভিক্ষা করে প্রতিদিন ২ হাজার থেকে ২৫শ টাকা আয় হয়। শহরের শপিংমল গুলোতে ক্রেতাদের আনাগোনা বেশি হলে আয় আরও বেশি হতে পারে বলে জানায় রমজান মিয়া।

অন্যদিকে মোসুমী ভিক্ষুকদের জন্য জেলার স্থানীয় ভিক্ষুকদের আয় কমেছে বলে জানান তারা।

আব্দুল লতিফ নামে স্থানীয় এক ভিক্ষুক বলেন, ফেনীতে ভিক্ষাবৃত্তি করে পেট চালাচ্ছে দীর্ঘ ১৫ বছর। প্রতিদিন ১ হাজার থেকে ১৫শ টাকা আয় হলেও মৌসুমী ভিক্ষুকদের কারণে তার আয় কমেছে।

জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক সাইফুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ইসলামে ভিক্ষাবৃত্তি নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। সরকারের লক্ষ্য হচ্ছে ভিক্ষাবৃত্তি নিরসন করা এবং সরকার সে লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। জনগণকে ভিক্ষা বৃত্তি নিরুৎসাহিত করার জন্য সচেতন হতে হবে। ভিক্ষুককে ৫ টাকা ১০ টাকা না ভিক্ষা দিয়ে বরং সবাই মিলে সাহায্যে করে একজন ভিক্ষুুককে পুনর্বাসন করা সম্ভব।

জিজ্ঞাসাবাদের স্বার্থে তিন সমন্বয়ক ডিবিতে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার।

নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার।

  • Font increase
  • Font Decrease

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলামসহ তিনজনকে রাজধানীর গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল থেকে হেফাজতে নিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। অপর দুই সমন্বয়ক হলেন- আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে ডিবির একটি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

ডিবি বলছে, নিরাপত্তা এবং জিজ্ঞাসাবাদের স্বার্থে তিন সমন্বয়ককে ডিবি কার্যালয়ে আনা হয়েছে।

তারা তিনজনই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।

;

কারফিউ তুলে নেয়ার ব্যাপারে যা বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল

  • Font increase
  • Font Decrease

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, জনজীবন স্বাভাবিক হওয়া পর্যন্ত কারফিউ নিয়ে সবাইকে একটু অপেক্ষা করতে হবে। কারফিউ শিথিল করা যায় কিনা, তা আমরা দেখছি।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে চলমান পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।  

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কারফিউ শিথিল করা যায় কিনা আমরা দেখছি। পুলিশ বিজিবি, সেনাবাহিনী কাজ করছে। জনজীবন স্বাভাবিক হওয়া পর্যন্ত একটু অপেক্ষা করতে হবে। জনগণকে ধৈর্য্য ধরতে হবে। এ বিষয়ে শনিবার (২৭ জুলাই) আলোচনা সাপেক্ষে সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলেও জানান তিনি।

এ সময় আন্দোলনের নামে নৃশংস হত্যাযজ্ঞ হয়েছে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, দেশের এই ক্ষতির দায় কে নেবে? বিএনপি বলছে সহিংসতার মধ্যে তারা নেই। তাহলে কে করেছে? এটা জনগণের প্রশ্ন।

কোটা আন্দোলনকারীদের আটকের বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কোটা আন্দোলনকারী নেতারা নিজেরাই নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। তাদের নিরাপত্তার জন্যই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে ডাকা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে। 

প্রসঙ্গত, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সারাদেশে গত ১৯ জুলাই দিবাগত রাত ১২টা থেকে কারফিউ জারি করে সরকার। এসময় সেনাবাহিনীও মোতায়েন করা হয়।

পরবর্তীতে নির্ধারিত সময়ের জন্য কারফিউ শিথিল করা হলেও এখনো পুরোপুরি এখন তুলে নেয়া হয়নি।

;

যেসব অঞ্চলে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
যেসব অঞ্চলে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস

যেসব অঞ্চলে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের আট বিভাগেই মাঝারি ধরনের বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।

এতে বলা হয়, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। সৃষ্ট লঘুচাপ ও মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে উপকূলীয় এলাকার ওপর দিয়ে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।

মৌসুমি বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ, লঘুচাপের কেন্দ্রস্থল ও বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি থেকে প্রবল অবস্থায় রয়েছে।

এ অবস্থায় খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

একইসঙ্গে খুলনা, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি বর্ষণ হতে পারে।

এ সময় টাঙ্গাইল, সিলেট ও চুয়াডাঙ্গা জেলাসহ রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া মৃদু তাপপ্রবাহ কিছু কিছু জায়গায় প্রশমিত হতে পারে। 

বর্ধিত ৫ দিনে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

;

বিশ্ববিদ্যালয় খোলার বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রীর নতুন বার্তা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সহিংসতার কারণে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তায় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ রয়েছে দেশের সব সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খোলার আগে ছাত্র সংগঠনগুলোর সঙ্গে আলোচনা করার উদ্যোগ নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খোলার কর্মপন্থা নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী এক বার্তায় জানান, উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো নিরাপত্তা ও সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করে পাঠদান শুরু করার জন্যে ছাত্র সংগঠনগুলোর সঙ্গে আলোচনা করার জন্য প্রতিষ্ঠান প্রধানদের প্রতি অনুরোধ জানাবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সহিংসতা শুরু হওয়ায় গত ১৬ জুলাই রাতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে দেশের সব মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, মাদ্রাসা ও পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট অনির্দিষ্টকালের জন্য ক্লাস বন্ধ ঘোষণা করা হয়।

একই দিন রাতে দেশের সব সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়। এরপর থেকে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে।

;