সুদের হার বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ কঠিন হবে: সালেহউদ্দিন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
সুদের হার বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ কঠিন হবে: সালেহউদ্দিন

সুদের হার বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ কঠিন হবে: সালেহউদ্দিন

  • Font increase
  • Font Decrease

শুধুমাত্র সুদের হার বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হবে না বলে মনে করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।

তিনি বলেছেন, চাহিদাজনিত কারণে সৃষ্ট মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদের হার বড় ভূমিকা রাখলেও বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতি বাড়ছে সরবরাহের ঘাটতি থেকে। এ অবস্থায় উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে পণ্যের সরবরাহ বাড়ানো গেলই মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আসবে।

সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) আয়োজনে এক গোল টেবিল বৈঠকে বৃহস্পতিবার তিনি এই মন্তব্য করেন।

অনুষ্ঠানে বিদেশি ঋণ নেয়ার ক্ষেত্রে নিশ্চিত সুফল আসবে এমন প্রকল্প চিহ্ণিত করার পাশাপাশি ঋণের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করারও তাগিদ দেন সালেহউদ্দিন।

রাজধানীর  ওয়েস্টিন হোটেলে অনুষ্ঠিত গোল টেবিলে “বাংলাদেশ’স এক্সটারনাল পাবলিক বোরোইংস অ্যান্ড ডেবিট সার্ভিসিং ক্যাপাসিটি আর দেয়ার রিজনস ফর কনসার্ন?’ শীর্ষক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সংস্থাটির সম্মাননীয় ফেলো প্রফেসর ড. মুস্তাফিজুর রহমান।

আলোচনায় সালেহউদ্দিন বলেন, বাংলাদেশের চলমান অর্থনৈতিক সঙ্কট মোকাবেলায় আন্তর্জাতিক মূদ্রা তহবিলের ঋণ সহায়তার অংশ হিসেবে আরোপ করা শর্তগুলোর মধ্যে প্রধান তিনটি শর্ত উল্টো মূল্যস্ফীতি বাড়াতে ভূমিকা রাখছে।

তিনি বলেন, “আইএমএফ ফ্লেক্সেবল বিনিময় হার, সুদের হার বাড়ানো আর সংকোচনমূলক মূদ্রানীতির কথা বলে থাকে। এই পলিসি পরিপালন করে প্রায় ৫০ বছরে আর্জেন্টিনায় কোন উন্নতি হচ্ছে না।”

তিনি বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক ঋণের সুদের হার বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের কথা বলছে। বাড়তি চাহিদার কারণে মূল্যস্ফীতি হলে এই পলিসি কাজে লাগতে পারত। বাস্তবতা হচ্ছে এখানে সরবরাহে সঙ্কট থাকায় ম্যূলস্ফীতি হচ্ছে।

”সাপ্লাই বাড়ান, উৎপাদন বাড়ান, পণ্য  বাড়ান, ব্যবসায়ীদের উৎসাহ দেন, এতেই মূল্যস্ফীতি কমে আসবে,” বলেন সালেহউদ্দিন।

প্রায় ৪০ টি দেশের স্টাডির ফলাফলের ভিত্তিতে তিনি বলেছেন, সিএমএসএমই খাতে এমনিতেই ব্যাংক ঋণ দিতে চায় না। সংকোচনমূলক মূদ্রানীতি হলে এই খাতে ঋণ আরও কমবে। এর ফলে উৎপাদন কমে মূল্যস্ফীতি আরও বাড়তে পারে।

মূদ্রার বিনিময় হার বাজারে ছেড়ে দেয়ার বিষয়টি বিশ্বজুড়ে ইতিবাচকভাবে দেখা হলেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ার বিষয়ে সজাগ থাকার পরামর্শ দেন এই অর্থনীতিবিদ।

তিনি বলেন, ডলারের বিনিময় হার বাড়লে আসদানি কমে রফতানি বাড়বে বলে ধারণা করা হয়ে থাকে। তবে এর সঙ্গে রফতানির সক্ষমতাও বাড়তে হবে। ডলারের দাম ১৮০ টাকা নির্ধারণ করা হলেও রফতানি দ্রুত বাড়বে না বলেও তিনি মন্তব্য করেন।

টাকার অবমূল্যায়ন সব সময় সুফল নাও আনতে পারে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ব্যবসায়ীরা বাড়তি ব্যয় ভোক্তাদের ওপর চাপিয়ে দেন। এর ফলে ব্যবসায়ীরা পণ্যের দাম বিাড়িয়ে দেয়। মূল্যস্ফীতি বেড়ে যায়।

নীতি নির্ধারণী পর্যায়ে ভূল আর সংস্কারের অভাবে এমনটা হচ্ছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ডেট ট্র্যাপসহ অর্থনীতির বিভিন্ন সূচকে ভঙ্গুর অবস্থা বলা হয়ে থাকে, এগুলো হলো ফলাফল। বাস্তবতা হলো এর কারণ নিয়ে কেউ কথা বলেন না।

টাকার মান ৮০-৮১ টাকায় ধরে রাখতে বাংলাদেশ ব্যাংক রিজার্ভ থেকে ১২ বিলিয়ন ডলার বিক্রি করেছে। এই অবস্থাপনার কারণে এক সাথে টাকার মান ৩০ শতাংশের বেশি পতন হয়েছে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, ব্যাংকিং খাতের রিফর্ম উল্টো পথে চলে গেছে। রাজস্ব বোর্ডের রিফর্ম. রেভিনিও জেনারেশনে রিফর্ম ও ব্যাংকিং সেক্টরে রিফর্মও নিশ্চিত করতে হবে।

বিদেশি ঋণের সঠিক ব্যবহারের তাগিদ দিয়ে তিনি বলেন, “আমাদের নিজস্ব বিচার বিবেচনায় প্রকল্প নিতে হবে। সেই প্রকল্পগুলো আমাদের কাজে লাগবে কি না তা দেখতে হবে। আবার প্রকল্প বাস্তবায়নের সক্ষমতা আছে কি না তাও দেখতে হবে।”

যে কোন ঋণ বিশেষ করে বিদেশি ঋণের ক্ষেত্রে ইউটিলাইজেশানের বিষয়টিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে বলে মনে করেন তিনি।

বলেন, প্রকল্প সহায়তা যতটা কাজে লাগে, তার চেয়ে বেশি কাজে লাগে বাজেট সাপোর্ট। অনেক সময় রোগী নেই এমন হাসপাতালের জন্য বিদেশি ঋণে বড় ভবন তৈরি হয়ে থাকে।

কম সুদে বিদেশি ঋণ পাওয়ার সুযোগ কমে আসছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, বাংলাদেশে কমার্শিয়াল ঋণের রিস্ক প্রিমিয়াম অনেক বেশি। দুর্নীতি আর ওয়েস্টেজের কারণে এমনটা হচ্ছে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।

ফাইন্যান্সিয়াল একাউন্টে স্টেবিলিটি আনতে তিনি বিদেশি মূদ্রার ইনফ্লু বাড়াতে রফতানি ও রেমিট্যান্সে গুরুত্ব দেয়ার তাগিদ দেন। এ বিষয়ে বলেন, এক টাকা দুই টাকা বোনাস দিয়ে হবে না। বিদেশে অনেক এজেন্ট আছে যারা রেমিট্যান্স আদায় করে দেশে ডলার পাঠায় না। দেশের মধ্য থেকেই স্বজনদের কাছে টাকা পাঠিয়ে দেয়া হয়।

তিনি এফডিআই বাড়াতে ব্যবসার পরিবেশ উন্নতিরও তাগিদ দেন।

সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের চেয়ারম্যান অর্থনীতিবিদ প্রফেসর রেহমান সোবহান অনুষ্ঠানে বলেন, শ্রীলংকা স্বল্প মেয়াদি ঋণের ফাঁদে পড়েছিল, বাংলাদেশেও এমন ঋণ বাড়ছে।

তিনি বলেন, দেশের মেগা অবকাঠামো প্রকল্পগুলো বিদেশি ঋণে করা হচ্ছে। এসব প্রকল্পে প্রয়োজনের চেয়ে ২০ থেকে ৫০ শতাংশ বেশি ব্যয় হচ্ছে।

রেহমান সোবহান বলেন, শ্রীলংকা স্বল্পকালীন ঋণের ফাঁদে পড়েছিল রফতানি কমে আসায়। আফ্রিকার কিছু দেশেও এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
বাংলাদেশ তেমন অবস্থানে নেই। কিন্তু দেশে স্বল্প মেয়াদি ঋণের পরিমাণ বাড়ছে, বলেন তিনি।

জিজ্ঞাসাবাদের স্বার্থে তিন সমন্বয়ক ডিবিতে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার।

নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার।

  • Font increase
  • Font Decrease

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলামসহ তিনজনকে রাজধানীর গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল থেকে হেফাজতে নিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। অপর দুই সমন্বয়ক হলেন- আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে ডিবির একটি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

ডিবি বলছে, নিরাপত্তা এবং জিজ্ঞাসাবাদের স্বার্থে তিন সমন্বয়ককে ডিবি কার্যালয়ে আনা হয়েছে।

তারা তিনজনই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।

;

কারফিউ তুলে নেয়ার ব্যাপারে যা বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল

  • Font increase
  • Font Decrease

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, জনজীবন স্বাভাবিক হওয়া পর্যন্ত কারফিউ নিয়ে সবাইকে একটু অপেক্ষা করতে হবে। কারফিউ শিথিল করা যায় কিনা, তা আমরা দেখছি।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে চলমান পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।  

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কারফিউ শিথিল করা যায় কিনা আমরা দেখছি। পুলিশ বিজিবি, সেনাবাহিনী কাজ করছে। জনজীবন স্বাভাবিক হওয়া পর্যন্ত একটু অপেক্ষা করতে হবে। জনগণকে ধৈর্য্য ধরতে হবে। এ বিষয়ে শনিবার (২৭ জুলাই) আলোচনা সাপেক্ষে সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলেও জানান তিনি।

এ সময় আন্দোলনের নামে নৃশংস হত্যাযজ্ঞ হয়েছে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, দেশের এই ক্ষতির দায় কে নেবে? বিএনপি বলছে সহিংসতার মধ্যে তারা নেই। তাহলে কে করেছে? এটা জনগণের প্রশ্ন।

কোটা আন্দোলনকারীদের আটকের বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কোটা আন্দোলনকারী নেতারা নিজেরাই নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। তাদের নিরাপত্তার জন্যই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে ডাকা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে। 

প্রসঙ্গত, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সারাদেশে গত ১৯ জুলাই দিবাগত রাত ১২টা থেকে কারফিউ জারি করে সরকার। এসময় সেনাবাহিনীও মোতায়েন করা হয়।

পরবর্তীতে নির্ধারিত সময়ের জন্য কারফিউ শিথিল করা হলেও এখনো পুরোপুরি এখন তুলে নেয়া হয়নি।

;

যেসব অঞ্চলে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
যেসব অঞ্চলে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস

যেসব অঞ্চলে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের আট বিভাগেই মাঝারি ধরনের বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।

এতে বলা হয়, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। সৃষ্ট লঘুচাপ ও মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে উপকূলীয় এলাকার ওপর দিয়ে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।

মৌসুমি বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ, লঘুচাপের কেন্দ্রস্থল ও বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি থেকে প্রবল অবস্থায় রয়েছে।

এ অবস্থায় খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

একইসঙ্গে খুলনা, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি বর্ষণ হতে পারে।

এ সময় টাঙ্গাইল, সিলেট ও চুয়াডাঙ্গা জেলাসহ রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া মৃদু তাপপ্রবাহ কিছু কিছু জায়গায় প্রশমিত হতে পারে। 

বর্ধিত ৫ দিনে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

;

বিশ্ববিদ্যালয় খোলার বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রীর নতুন বার্তা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সহিংসতার কারণে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তায় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ রয়েছে দেশের সব সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খোলার আগে ছাত্র সংগঠনগুলোর সঙ্গে আলোচনা করার উদ্যোগ নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খোলার কর্মপন্থা নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী এক বার্তায় জানান, উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো নিরাপত্তা ও সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করে পাঠদান শুরু করার জন্যে ছাত্র সংগঠনগুলোর সঙ্গে আলোচনা করার জন্য প্রতিষ্ঠান প্রধানদের প্রতি অনুরোধ জানাবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সহিংসতা শুরু হওয়ায় গত ১৬ জুলাই রাতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে দেশের সব মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, মাদ্রাসা ও পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট অনির্দিষ্টকালের জন্য ক্লাস বন্ধ ঘোষণা করা হয়।

একই দিন রাতে দেশের সব সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়। এরপর থেকে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে।

;