নবাবগঞ্জে জনবসতি-কৃষি জমির পাশে ইটভাটা



মো.সাদের হোসেন বুলু, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, ঢাকা, বার্তা২৪.কম
বিদ্যমান আইনের তোয়াক্কা না করে নবাবগঞ্জে জনবসতি ও কৃষি জমির পাশে গড়ে উঠেছে ইটভাটা/ ছবি: বার্তা২৪.কম

বিদ্যমান আইনের তোয়াক্কা না করে নবাবগঞ্জে জনবসতি ও কৃষি জমির পাশে গড়ে উঠেছে ইটভাটা/ ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলার ইছামতি নদীর তীরে জনবসতি এলাকা ও কৃষি জমির পাশেই গড়ে উঠেছে অসংখ্য ইটের ভাটা। টাকার বিনিময়ে পরিবেশ অধিদপ্তরের কতিপয় অসাধু কর্মকর্তা, উপজেলা প্রশাসনের শীর্ষ ব্যক্তি ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্তাদের হাত করে বছরের পর বছর এসব ভাটার মালিকরা তাদের ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ এলাবাসীর।

স্থানীয়দের দাবি, উপজেলার অধিকাংশ ইটভাটারই বৈধ কাগজ নেই। আবার অনেক ইটভাটার মালিক উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে এক নামে একাধিক ইটভাটা গড়ে তুলেছেন। কিন্তু অনুমোদন আছে একটি ইটভাটার।

আর এসব ভাটা মালিকরা প্রশাসনকে হাত করে কৃষি জমি ও নদীর তীরবর্তী ফসলি জমির মাটি দিয়ে ইটভাটায় ইট তৈরি করছেন। ভাটায় ইট পোড়ানোয় জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে বাঁশসহ বিভিন্ন ফলজ ও বনজ গাছ। ফলে একদিকে যেমন ফসলি জমি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, অন্যদিকে পরিবেশ দূষণও ঘটাচ্ছে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jan/18/1547813581726.gif

সাহেবখালী, কৈলাইল ও শিকারীপাড়া এলাকার একাধিক ভাটার শ্রমিক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘বেআইনিভাবে গড়ে উঠা এসব ইটভাটা মালিকদের বিরুদ্ধে স্থানীয় প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করে না। এলাকাবাসী কোনো অভিযোগ বা প্রতিবাদ করলে তাদের বিরুদ্ধে নেমে আসে বিভিন্ন রকমের অত্যাচার, হামলা-মামলার হুমকি। তাই কেউ প্রতিবাদ করতে সাহস পান না।’

উপজেলার কৈলাইল ইউনিয়নের দৌলতপুর গ্রামের দিপক রাজবংশী বলেন, ‘দৌলতপুর গ্রামে এস.এম অটো ব্রিক্স নামের একটি ইটভাটা নদী সংলগ্ন গ্রামের ভেতর স্থাপন করে বছরের পর বছর ইট তৈরি করছেন। ফলে এ এলাকায় জমির ফসল উৎপাদন কমে যাচ্ছে। বিভিন্ন ফলের আকারও ছোট হয়ে আসছে।’

সরেজমিনে দেখা যায়, শিকারীপাড়া চুনাকাটিবিল এলাকায় অবস্থিত জেবিসি, কৈলাইলের দৌলতপুর গ্রামে এস.এম অটো ব্রিক্স, সাহেবখালীর জে.বি.সি, জেপিবি, মাঝিরকান্দা এলাকায় ডি.এন.বি ও শোল্লা পালিঝাপের এস.এসবি ব্রিকস্ (এ.এ.বি) কৈলাইল ইউনিয়নে জে.বিসি (এনডিএস)ব্রিকস, এনবিএস, কে.এইচ.বি ,জে.বি.সি (এনডিএস) নদী, খাল সংলগ্ন এলাকা ও জনবসতির পাশে ইটভাটা স্থাপন করে ইট তৈরি করছে।

দেশের প্রচলিত আইনে ইট পোড়াতে জ্বালানি হিসেবে কোনো গাছপালা ব্যবহার নিষেধ রয়েছে। কিন্তু অধিকাংশ ভাটায় ইট পোড়াতে কয়লার পাশাপাশি বাঁশ ও গাছের গুঁড়ি ব্যবহার করা হচ্ছে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jan/18/1547813627494.gif

এছাড়া মাটি, গাছের গুঁড়ি ও বিক্রিত ইট পরিবহনের কারণে এই অঞ্চলের পাকা ও আধাপাকা সড়কগুলো বার বার সংস্কারের পরও সারা বছরই ক্ষতবিক্ষত থাকছে।

ইটভাটার মাটি আনা নেওয়ার কাজে ভারী যানবাহন চলাচল করায় পাড়াগ্রাম টু নবাবগঞ্জ রাস্তাটি অনেক আগেই নষ্ট হয়ে গেছে। তাছাড়া এলাকার কাচাঁ রাস্তাগুলো বেশ সংকীর্ণ। প্রতিনিয়ত ইটভাটার মালপত্র নিয়ে যানবাহন চলাচল করায় যাত্রী পরিবহনের গাড়িগুলোকে চলতে বেশ অসুবিধায় পড়তে হয়।

এ বিষয়ে কথা হয় ঢাকা জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) শরিফ রায়হান কবিরের সঙ্গে। নদীর পাড়, কৃষিজমি ও জনবসতি এলাকায় ইটভাটা স্থাপন করার বিষয় জানতে চাইলে তিনি জানান, বিষয়টি নবাবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তোফাজ্জল হোসেনের সাথে কথা বলে ব্যবস্থা গ্রহণ করার নির্দেশ দিবেন তিনি।

   

বিদেশ ভ্রমণের প্রলোভনে নারী খেলোয়াড়দের ধর্ষণ করতেন নিউটন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
মার্শাল আর্ট জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম ওরফে নিউটন

মার্শাল আর্ট জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম ওরফে নিউটন

  • Font increase
  • Font Decrease

নবীন খেলোয়াড়দের ভালো সুযোগ ও বিদেশ ভ্রমণের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করতেন মার্শাল আর্ট জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম ওরফে নিউটন।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‌্যাব মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান সংস্থাটির আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

তিনি বলেন, অপ্রাপ্তবয়স্ক মেয়ে খেলোয়ারদের সঙ্গে অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভপাত করানোর মতো ভয়ংকর কাজও করেছেন রফিকুল ইসলাম ওরফে নিউটন। এমনকি অনুশীলনের আগে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের কক্ষে প্রবেশ করে তাদের জোরপূর্বক ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ ও নগ্ন ছবি তুলে রাখতো। এসব কর্মকাণ্ডে রফিকুলকে সহায়তা করত অ্যাসোসিয়েশনের আরেক নারী।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে নিউটন ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা থাকার কথা স্বীকার করেছে। রফিকুল ইসলাম নিউটন একজন জুজুৎসু খেলার প্রশিক্ষক। অ্যাসোসিয়শনের অধিকাংশ প্রশিক্ষণার্থী নারী। যেখানে অভিভাবক হিসেবে এই কোমলমতি মেয়েদেরকে এগিযে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল। কিন্তু সেই ব্যক্তি কোমলমতি মেয়েদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার হীন চরিত্র চরিতার্থ করার প্রয়াস চালায়।

আরাফাত ইসলাম বলেন, ভুক্তভোগী মামলায় দায়ের করলে আসামিরা আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর গ্রেফতার এড়াতে দেশের বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান পরিবর্তন করে আত্মগোপন করে। মামলার এজাহার নামীয় দ্বিতীয় আসামি নারী খেলোয়াড়কে ইতোমধ্যে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গ্রেফতার মার্শাল আর্ট জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম ওরফে নিউটন এক নারী খেলোয়াড়ের সহায়তায় অন্য নারী খেলোয়াড়দের মিথ্যা প্রলোভন ও ভয়ভীতি দেখিয়ে যৌন হয়রানিসহ জোরপূর্বক শারীরিক সম্পর্ক করতো। ভুক্তভোগী নারী গত দুই বছর যাবৎ রফিকুলের অধীনে জুজুৎসু খেলার প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে আসছিল। খেলার প্রশিক্ষণকালীন সময় রফিক বিভিন্ন অজুহাতে ভিকটিমকে শারীরিকভাবে হেনস্তা করতো। পরে ভুক্তভোগী প্র্যাকটিস শেষে চেঞ্জিং রুমে পোশাক পরিবর্তন করার সময় গ্রেফতার নারী ভুক্তভোগীকে রুমের মধ্যে আটকে রেখে রফিকুল ইসলামকে ডেকে আনে। পরে রফিকুল ভুক্তভোগীকে ধর্ষণ করে। এরপর গ্রেফতার নারী খেলোয়াড় রুমে প্রবেশ করে মোবাইল ফোনে ভিকটিমের নগ্ন ছবি ধারণ করে এবং কাউকে জানালে ভিকটিমের নগ্ন ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেয়। কিছুদিন পর রফিকুল ইসলাম ভুক্তভোগীর নগ্ন ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে রাজধানীর একটি ফ্ল্যাটে নিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করে।

আজ শনিবার রাজধানীর মিরপুর ও শাহ আলী এলাকায় অভিযান চালিয়ে বাংলাদেশ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম নিউটনসহ দুজনকে গ্রেফতার করে র‌্যাব।

;

পাথরঘাটায় বজ্রপাতে জেলের মৃত্যু



ডিস্টিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরগুনা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বরগুনার পাথরঘাটায় মাঠে গরু আনতে গিয়ে বজ্রপাতে আসাদুল (৩৫) নামে এক জেলের মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার (১৮) বিকেল ৪টার দিকে উপজেলার কাঠাতলী ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় তার ছেলে আব্দুল্লাহ (৮) আহত হয়েছে। এবং দুটি গরু মারা গেছে। নিহত আসাদুল কাঠাতলী ইউনিয়নের আলমগীর হোসেনের ছেলে।

পরিবার সূত্রে জানা যায়, আসাদুল দুপুরের ভাত খেয়ে বিশ্রাম করছিল। আকাশে মেঘ হওয়ায় বাড়ির সামনের মাঠে গরু আনতে যায় আসাদুল ও তার ছেলে। এসময় বজ্রপাত হলে ঘটনাস্থলে আসাদুলের মৃত্যু হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্থানীয় ইউপি সদস্য শামীম।

তিনি বলেন, আসাদুল অত্যন্ত গরিব মানুষ। নদীতে মাছ শিকারের পাশাপাশি গরু পালন করতো। মাঠ থেকে সেই গরু আনতে গিয়ে বজ্রপাতের শিকার হয়ে মৃত্যু হয়।

;

বেশি দামে মসলা বিক্রি, খাতুনগঞ্জের ৬ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের ভোগ্যপণ্যের অন্যতম পাইকারি বাজার চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জের ৬টি প্রতিষ্ঠানকে ২৯ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বেশি দামে বিক্রি, ক্রয়-বিক্রয়ের রশিদ সংরক্ষণ না করা ও মূল্য তালিকা হালনাগাদ না থাকাসহ বিভিন্ন অপরাধে প্রতিষ্ঠানগুলোকে জরিমানা করা হয়।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে জেলা প্রশাসনের সদর সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ইমরান মাহমুদ ডালিমের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় চট্টগ্রামের সহকারী কৃষি বিপণন কর্মকর্তা আবু বকর ও পরিদর্শক বেলাল হোসেন মোল্লা উপস্থিত ছিলেন। আইনশৃঙ্খলা কার্যক্রমে সার্বিক সহযোগিতা করেন কোতোয়ালি থানা পুলিশ।

অভিযানে আল্লার দান স্টোরকে ১০ হাজার টাকা, মেসার্স নুর ট্রেডার্সকে ২ হাজার, মেসার্স খান ব্রাদার্সকে ৫ হাজার, মেসার্স নবীন ট্রেডার্সকে ৫ হাজার, শাহজাহান ট্রেডার্সকে ২ হাজার এবং দি চিটাগাং ফ্রেন্ডস ট্রেডার্সকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

সহকারী কমিশনার (ভূমি) ইমরান মাহমুদ ডালিম বলেন, অভিযানে গিয়ে আমরা দেখি প্রতিষ্ঠানগুলো ক্রয়-বিক্রয়ের রশিদ দেখাতে পারছে না, নির্ধারিত দামের তুলনায় অধিক দামে মসলা ও পণ্য বিক্রি করছে, মূল্য তালিকাবিহীন মালামাল বিক্রি ও মূল্য তালিকা হালনাগাদ নেই, পণ্যের মোড়কে উৎপাদন ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ নেই। পরে এসব অভিযোগে কৃষি বিপণন আইন, ২০১৮ এর আওতায় ৬টি প্রতিষ্ঠানকে ২৯ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়।

;

জব্দ হওয়া মোবাইল নিতে ডিবিতে যান মামুনুল হক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গ্রেফতারের সময় জব্দকৃত নিজের মোবাইল ফোন নিতে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) কার্যালয়ে এসেছিলেন হেফাজতে ইসলামের সাবেক নেতা ও বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশের মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটের দিকে ডিবি কার্যালয় থেকে বের হওয়ার সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে তিনি একথা জানান।

মাওলানা মামুনুল হক বলেন, আমাকে যখন গ্রেফতার করা হয়, তখন মামলার আলামত হিসেবে আমার মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়েছিল। সেই ফোন নিতেই ডিবিতে এসেছি। আমাকে ডাকা হয়নি। আমি নিজেই এসেছি।

গত ৩ মে সকাল ১০টার দিকে মামুনুল হক কারাগার থেকে মুক্তি পান।

প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ১৮ এপ্রিল রাজধানীর মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসা থেকে মাওলানা মামুনুল হককে গ্রেফতার করে পুলিশ। পরে ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় তার বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের মামলা করেন তার সঙ্গে রিসোর্টে অবরুদ্ধ হওয়া নারী। যদিও ওই নারীকে তার দ্বিতীয় স্ত্রী দাবি করে আসছেন মামুনুল হক। এরপর ওই মাসেই দেশের বিভিন্ন স্থানে তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহসহ অর্ধশতাধিক মামলা হয়। পরে সেসব মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখিয়েছে পুলিশ। গ্রেফতারের পর থেকে এসব মামলায় কারাগারেই ছিলেন মামুনুল হক।

;