আজ নড়াইলের ইতনা গণহত্যা দিবস



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নড়াইল
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ইতনা নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার একটি গ্রাম। ২৩ মে এ গ্রামের জন্য একটি ভয়াল দিন। ১৯৭১ সালের এই দিনে মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী লোহাগড়া উপজেলার পূর্বাঞ্চলের ইতনা গ্রামে একের পর এক ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেয়। নির্বিচারে গুলি চালিয়ে শিশুসহ ৩৯ জন নিরীহ গ্রামবাসীকে হত্যা করে। নিহতদের মরদেহ ঘর-বাড়ির জ্বলন্ত আগুনে ফেলে দিয়ে উল্লাস করে।

চর-ভাটপাড়া গ্রামের কৃষক অনিল কাপালী। তিনি মা-বোনদের ওপর অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে খালি হাতে ঝাঁপিয়ে পড়ে এক পাক-সেনার ওপর।

বীর বাঙ্গালী অনিল কাপালী পাক-সেনার কাছ থেকে তার রাইফেল কেড়ে নিয়ে দৌঁড়ে যায় নদীর দিকে। মধুমতি নদীতে অস্ত্র ফেলে নিজে সাঁতার কেটে চলে আসে এপারে ইতনা গ্রামে। পরের দিন পাক-সেনারা অনিল কাপালীকে ধরতে চর-ভাটপাড়া গ্রামের বাড়িতে বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়। আত্মরক্ষার জন্য চর-ভাটপাড়া বাসীরা বলে কাপালীর বাড়ি ইতনায়।

পরের দিন ইতনায় গণহত্যার পরিকল্পনা করে ৫টি নৌবহর ধারা পাক-সেনারা পুরো গ্রাম ঘিরে ফেলে কাক ডাকা ভোরে। তারা ৫ ভাগে ভাগ হয়ে ঢুকে পড়ে গ্রামের ভিতর। মানুষ তখন ঘুমন্ত। কেউ কেউ ফজরের নামাজ পড়ার জন্য ঘুম থেকে উঠেছে। পাক সেনারা প্রথমেই হিমায়েত মিনাকে গুলি করে। তখন সে গুলি অবস্থায় বীর দর্পনে “জয়বাংলা” বলে চিৎকার দেয়। এভাবে সে চিৎকার দিয়ে মাটিয়ে লুটিয়ে পড়ে। যতক্ষণ সে জয়বাংলা বলেছে ততবার পাক-সেনারা তাকে গুলি করেছে। এরপর আব্দুর রাজ্জাক ফজরের নামাজ পড়ে কোরান শরীফ পড়ছে এসময় তাকে গুলি করে।

বানছারাম মন্ডলকে গুলি করতে উদ্যোগ নিলে আত্মরক্ষার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে। গুলিবিদ্ধ হয়ে বেঁচে যান,বজলার রহমান, আ. জলিল, হারুন শেখসহ অনেকে। ইতনা হয়ে পড়ে ভুতুড়ে গ্রাম। লাশ আর লাশ। দাফন করার মত মানুষ নেই। গ্রামবাসীরা ধর্মীয় সকল নিয়ম-নীতি উপেক্ষা করে কোনো মতে শহীদদের দাফন করে গ্রাম ছাড়া হয়। এ আতঙ্ক সবার মধ্যে। ওইদিন কমপক্ষে ৫০ থেকে ৬০ গ্রামবাসীকে পাক-সেনারা হত্যা করে।

এ উপলক্ষে ইতনা স্কুল এন্ড কলেজের পক্ষ থেকে শহীদদের স্মৃতি সৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন, ইতনায় শহীদদের স্মরণে বিকালে আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে।

মুক্তিযুদ্ধে লোহাগড়া উপজেলার মধুমতী নদী তীরবর্তী পাশাপাশি দুই গ্রাম ইতনা ও চরভাট পাড়া। এই দুই গ্রামে বসেই মুক্তিযোদ্ধারা হানাদার বাহিনীর ওপর আক্রমণের নানা পরিকল্পনা করত। ভৌগোলিক ও কৌশলগত কারণে আশপাশের বিভিন্ন এলাকার মুক্তিযোদ্ধারা এই দুই গ্রামে অবস্থান করে পাকিস্তানি বাহিনীর ওপর আক্রমণ চালাতেন।

   

যাদের ফাঁসিতে ঝুলান ‘জল্লাদ’ শাহজাহান



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
শাহজাহান ভূঁইয়া/ছবি: সংগৃহীত

শাহজাহান ভূঁইয়া/ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের খুনিসহ ২৬ জন আসামির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা আলোচিত জল্লাদ শাহজাহান ভূঁইয়া মারা গেছেন।

সোমবার (২৪ জুন) ভোরে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন তিনি।

জানা যায়, দীর্ঘ কারাজীবনে জল্লাদ শাহজাহান ভূঁইয়া বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৬ ঘাতক, ৬ জন যুদ্ধাপরাধী, কুখ্যাত সন্ত্রাসী এরশাদ শিকদার, জঙ্গি নেতা বাংলাভাই, আতাউর রহমান সানী, শারমীন রীমা হত্যার আসামি মনির, ডেইজি হত্যা মামলার আসামি হাসানসহ বাংলাদেশের আলোচিত প্রায় ২৬ জনের ফাঁসি দিয়েছেন। তবে শাহজাহানের দাবি ছিল তিনি আরও বেশিজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছেন।

১৯৭৯ সালে গ্রেফতার হওয়ার পর ৩৬টি মামলায় শাহজাহান ভূঁইয়ার ১৪৩ বছরের সাজা হয়। পরে ৮৭ বছর জেল মাফ করে তাকে ৫৬ বছরের জন্য সাজা দেওয়া হয়। ফাঁসি কার্যকর ও সশ্রম কারাদণ্ডের সুবিধার কারণে সেই সাজা ৪৩ বছরে এসে নামে। দুইটি মামলায় ৫০০০ টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে ৬ মাস করে অতিরিক্ত এক বছর জেল খেটে ৩১ বছর পর ২০২৩ সালের ১৮ জুন মুক্ত আকাশে শ্বাস ফেলার সুযোগ পান জল্লাদ শাহজাহান।

ছাত্রজীবনে স্থানীয় রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়া শাহজাহান অপরাধ জগতে ঢুকতেও বেশি সময় নেননি। ডাকাতি ও খুনের মতো ভয়ংকর সব অপরাধ করার পর ১৯৯১ সালের ১৭ ডিসেম্বর তিনি প্রথম গ্রেফতার হয়ে মানিকগঞ্জ জেলা কারাগারে আসেন। এরপর দুই মামলায় দোষী সাব্যস্ত হলে ৪২ বছরের কারাদণ্ড হয় তার। কারাগারে তার কয়েদি নম্বর ছিল ২৫৮৯/এ। সাজা কমাতে কারা কর্তৃপক্ষের কাছে জল্লাদ হওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেন। এরপর সহযোগী হিসেবে গফরগাঁওয়ের নূরুল ইসলামকে ফাঁসি দিয়ে জল্লাদ জীবন শুরু করেন তিনি। এক সময় মানিকগঞ্জ জেলা কারাগার থেকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে আনা হয় শাহজাহানকে। সেখানে তাকে প্রধান জল্লাদের আসন দেওয়া হয়।

কারাগারের নথি অনুযায়ী, ‘জল্লাদ’ শাহজাহান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছয় ঘাতক (বজলুল হুদা, মুহিউদ্দিন, সৈয়দ ফারুক রহমান, সুলতান শাহরিয়ার রশিদ খান, মহিউদ্দিন আহমেদ, আবদুল মাজেদ), চার যুদ্ধাপরাধী (জামায়াত নেতা আব্দুল কাদের মোল্লা, আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ, বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী, মীর কাসেম আলী), কুখ্যাত সন্ত্রাসী এরশাদ শিকদার, জঙ্গি নেতা বাংলা ভাই ও আতাউর রহমান সানী, শারমীন রীমা হত্যার আসামি মনির ও ডেইজি হত্যা মামলার আসামি হাসানসহ আলোচিত ২৬ জনের ফাঁসি কার্যকর করেন।

;

সাংবাদিককে লাথি মেরে কক্ষ থেকে বের করে দিলেন শিক্ষা কর্মকর্তা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
ছবি: অভিযুক্ত উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নূর মোহাম্মদ

ছবি: অভিযুক্ত উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নূর মোহাম্মদ

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে তথ্য চাওয়ায় এক সাংবাদিককে লাথি মেরে কক্ষ থেকে বের করে দেন উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নূর মোহাম্মদ। এমন কাণ্ডের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এতে সমালোচনার ঝড় বইছে জেলা জুড়ে।

সোমবার (২৪ জুন) এ ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন ভুক্তভোগী সাংবাদিক। এরআগে গতকাল রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এটি ছড়িয়ে পড়ে।

ভুক্তভোগী সাংবাদিক মনির হাসান জীবন দৈনিক আজকের আলোকিত সকাল নামে একটি পত্রিকায় কর্মরত আছেন।

ছড়িয়ে পড়া ভিডিও ও থানায় লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, রোববার দুপুরে উপজেলা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী উপস্থিতি নিয়ে ওই শিক্ষা কর্মকর্তার সাথে কথা বলছেন। এসময় ওই কর্মকর্তা সাংবাদিকের বাড়ি কোথায় ও শিক্ষাগত যোগ্যতা জানতে চেয়ে চেয়ার থেকে উঠে এসে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করে লাথি মেরে কক্ষ থেকে বের করে দেয়।

আরও দেখা যায়, শিক্ষা কর্মকর্তা বলছেন বাড়ি কোথায় তোর? তুই শিক্ষার কি বুঝিস রে বের হও। একেবারে তোক দুনিয়া থেকে তুলে দেইম বদমাইশ। চওরে একেবারে দুনিয়া থাকি তুলি দেইম। তোকে লাথি মেরে তিন তলা থেকে ফেলে দিব। আর কখনো যাতে তোকে এখানে না দেখি।

ভুক্তভোগী সাংবাদিক জীবন বলেন, আমি ঈদের আগে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ঘুরেছি। ঈদের বন্ধের কারনে শিক্ষা কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করতে পারিনি। ঈদের বন্ধ খোলার পর আমি বক্তব্য ও তথ্যের জন্য কক্ষে গেলে তিনি আমাকে লাথি মেরে বের করে দেয় ও তিন তলা থেকে ফেলে দেওয়ার হুমকি দেয়।

এবিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নূর মোহাম্মদের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করলে তিনি কল রিসিভ করেননি।

কিশোরগঞ্জ থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পলাশ চন্দ্র মন্ডল অভিযোগ পাওয়ায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছন।

;

হৃদরোগের ঝুঁকি মোকাবেলায় গণসচেতনতা তৈরি করতে হবে: স্পিকার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
'ওয়ার্কশপ অন এনসিডি অ্যাওয়ারনেস অ্যান্ড সিপিআর ট্রেনিং প্রোগ্রাম' শীর্ষক অনুষ্ঠানে অতিথিবৃন্দ

'ওয়ার্কশপ অন এনসিডি অ্যাওয়ারনেস অ্যান্ড সিপিআর ট্রেনিং প্রোগ্রাম' শীর্ষক অনুষ্ঠানে অতিথিবৃন্দ

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বে হৃদরোগের মত অসংক্রামক ব্যাধির প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধি পেয়েছে। হৃদরোগের ঝুঁকি মোকাবেলায় ব্যাপক গণসচেতনতা তৈরি করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

সোমবার (২৪ জুন) জাতীয় সংসদ ভবনের শপথ কক্ষে আইপিডিআই ফাউন্ডেশন এবং বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অফ পার্লামেন্টারি স্টাডিজ (বিআইপিএস) দ্বারা আয়োজিত 'ওয়ার্কশপ অন এনসিডি অ্যাওয়ারনেস অ্যান্ড সিপিআর ট্রেনিং প্রোগ্রাম' শীর্ষক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, অসংক্রামক ব্যাধি থেকে পরিত্রাণ পেতে সচেতনতা প্রয়োজন। হৃদরোগের কারণে জ্ঞান হারিয়ে পড়ে গেলে কীভাবে আক্রান্ত ব্যক্তিকে সহযোগিতা করা যায়, আক্রান্ত ব্যক্তিকে প্রাণ বাঁচানো যায়, সে বিষয়ে মৌলিক জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। জীবনযাপন পদ্ধতি পরিবর্তনের মাধ্যমে অসংক্রামক ব্যাধি প্রতিরোধ করা সম্ভব।

স্পিকার বলেন, এই কর্মশালা সিপিআর শিক্ষা প্রদানের মাধ্যমে প্রশিক্ষণার্থীদের হৃদরোগে আক্রান্ত ব্যক্তিকে সহযোগিতা করতে সক্ষম করবে। এ ধরনের আয়োজনের জন্য তিনি আয়োজকদের ধন্যবাদ জানান।

কর্মশালায়া সংসদের সিনিয়র সচিব কে এম আব্দুস সালামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন এবং স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. রোকেয়া সুলতানা এমপি বক্তব্য প্রদান করেন।

অনুষ্ঠানে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগের প্রধান ও আইপিডিআই ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী নন-কমিউনিকেবল ডিজিজের উপর এবং ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অফ কার্ডিওভাস্কুলার ডিজিজেস এর প্রফেসর ও আইপিডিআই ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক ডা. মহসিন আহমেদ কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট ও সিপিআর নিয়ে লেকচার প্রদান করেন।

;

পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ইতালির পররাষ্ট্র সচিবের সাক্ষাৎ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, ইতালির পররাষ্ট্র সচিব রিকার্ডো গুয়ারিগলিয়া

পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, ইতালির পররাষ্ট্র সচিব রিকার্ডো গুয়ারিগলিয়া

  • Font increase
  • Font Decrease

পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ইতালির পররাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতাবিষয়ক মহাসচিব (পররাষ্ট্রস‌চিব) রিকার্ডো গুয়ারিগলিয়া।

সোমবার (২৪ জুন) পররাষ্ট্র মন্ত্রণাল‌য়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দপ্ত‌রে এ সাক্ষাৎ অনু‌ষ্ঠিত হয়।

সাক্ষা‌তে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশকে স্বীকৃতিদানকারী প্রথম পশ্চিম ইউরোপের দেশ হিসেবে ইতালির ভূমিকার কথা স্মরণ করেন। একই সঙ্গে বাংলাদেশের সঙ্গে ইতালির দ্বিতীয় রাজনৈতিক পরামর্শক সভার কো-চেয়ার হিসেবে যোগ দিতে আসা ইতালির পররাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতাবিষয়ক মহাসচিব রিকার্ডো গুয়ারিগলিয়াকে স্বাগত জানান।

এ‌দি‌কে, রাষ্ট্রীয় অ‌তি‌থি ভবন পদ্মায় পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের রাজনৈতিক পরামর্শক সভায় বসে‌ছে বাংলাদেশ ও ইতালি। বৈঠ‌কে বাংলাদেশের পক্ষে পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন এবং ইতালির পক্ষে রিকার্ডো গুয়ারিগলিয়া নেতৃত্ব দি‌চ্ছেন। বৈঠ‌কে প্রতিরক্ষা খাতে সহযোগিতা এবং অভিবাসন ইস্যু গুরত্ব পাবে ব‌লে জা‌নি‌য়ে‌ছেন সং‌শ্লিষ্টরা।

;