৪০ বছর পর দেশে ফিরলেন নেপালী নাগরিক 



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, বগুড়া
৪০ বছর পর দেশে ফিরলেন নেপালী নাগরিক 

৪০ বছর পর দেশে ফিরলেন নেপালী নাগরিক 

  • Font increase
  • Font Decrease

৪০ বছর আগে কাজের সন্ধানে বাংলাদেশে এসে আটকে পড়েন নেপালী নাগরিক বীর কা বাহাদুর রায়। বগুড়ার দুপচাঁচিয়া উপজেলা সদরের একটি চাতালে আশ্রয় মেলে তার। ৪০ বছরের বেশি সময় তিনি সেখানে থেকে কখনো চাতাল শ্রমিক, কখনো হোটেল শ্রমিক হিসেবে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। কিন্তু এখন বয়স এতটাই বেড়েছে যে সব কাজ আর ঠিক মতো করতে পারেন না। ৭০ বছরের বৃদ্ধ বীর কা বাহাদুর অন্যের করুণায় দিন কাটান। এমন খবর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে তাকে দেশে ফেরাতে উদ্যোগী হয় স্থানীয় প্রশাসন।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) নেপাল দূতাবাসের উদ্যোগে বাংলাবান্ধা সীমান্ত হয়ে নিজ দেশে ফিরে যান বীর কা বাহাদুর রায়।

দীর্ঘদিন দুপচাঁচিয়ায় অবস্থান করা বীর কা বাহাদুর যখন এলাকা ছাড়েন সেসময় এলাকায় এক আবেগঘন পরিবেশের সৃষ্টি হয়। একদিকে তাকে বিদায় দেওয়ার বেদনা, অন্যদিকে স্বজনদের কাছে তিনি ফিরতে পারছেন সেই আনন্দের মিশ্রন দেখা দেয় এলাকাবাসীর মধ্যে। এদিকে দীর্ঘদিন পর নিজ দেশে ফিরতে গিয়ে নিজেরও মন খারাপ বীর কা বাহাদুরের। তিনি আবার ফিরে আসবেন বলে জানান স্থানীয়দেরকে।

শুধু যে দেশেই ফিরলেন বীর কা বাহাদুর তা নয়, সাথে যেমন নিয়ে গেলেন এলাকাবাসীর ভালোবাসা; তেমনি যে চাতালে তিনি আশ্রয় নিয়ে ছিলেন সেই চাতাল মালিক অলোক কুমার বসাক ও পুলক কুমার বসাক এবং তাকে দেশে ফেরানোর জন্য উদ্যোগ গ্রহণকারী স্থানীয় ফার্মেসী ব্যবসায়ী মেহেদী হাসান খান ফরেন এই তিনজন তার হাতে তুলে দেন নগদ ৭৫ হাজার টাকা। 

গত বুধবার সন্ধ্যায় বগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় গিয়ে বীর কা বাহাদুরকে দেশে ফেরানোর আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেন নেপাল দূতাবাসের সেকেন্ড সেক্রেটারি উজানা বামজান। এসময় তার সঙ্গে ছিলেন নেপাল দূতাবাসের ডেপুটি চিফ অব মিশন ললিতা শিলওয়াল ও একই দূতাবাসের অ্যাম্বাসিডরের সেক্রেটারি রিয়া ছৈত্রী। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে ছিলেন দুপচাঁচিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জান্নাত আরা তিথি ও দুপচাঁচিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সনাতন চন্দ্র সরকার।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) সকাল ৯ টার দিকে বগুড়া সার্কিট হাউস থেকে বীর কা বাহাদুরকে নিয়ে দূতাবাস কর্মকর্তাগণ বাংলাবান্ধা সীমান্তের উদ্দেশে রওনা করেন।

দুপচাঁচিয়ার আনুষ্ঠানিকতা শেষে নেপাল দূতাবাসের অ্যাম্বাসেডরের সেক্রেটারি রিয়া ছৈত্রী জানান, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বীর কা বাহাদুরের আটকে পড়ার খবর নজরে এলে উপজেলা প্রশাসন থেকে দূতাবাসে যোগাযোগ করা হয়। ওই খবরে যে এলাকার কথা বলা হচ্ছিলো তা পূর্ণাঙ্গ ছিল না। তারপরও নেপাল সরকার বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে নেয়। ওই জায়গার নামের সঙ্গে মিল খুঁজে বের করা হয় বীর কা বাহাদুরের নিজ জন্মস্থান। বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলীয় সীমান্ত বাংলাবান্ধার কাছে নেপালের হিলাম নামক এক জেলা আছে; সেই জেলায় গোরখা বাঙ্গানা নামে একটি বাজারের সন্ধান মেলে। এরপর সেখানে অনুসন্ধান চালিয়ে খুঁজে পাওয়া যায় তার বড় ভাইয়ের স্ত্রীকে (ভাবী)। তিনি ছবি দেখে নিশ্চিত করেন এই বীর কা বাহাদুর-ই তার দেবর। বহুদিন আগে যিনি কাজের সন্ধানে বেরিয়ে আর ফেরেননি। এরই মাঝে তার বড়ভাইও মারা গেছেন। বাড়ির অন্য সদস্যদের বীর কা বাহাদুরের কথা তেমন মনে নেই। পরিবার তার পরিচয় নিশ্চিত করার পাশাপাশি তাকে ফিরিয়ে নিতে সম্মত হলে প্রক্রিয়া শুরু করা হয়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে অনুমোদন পাওয়ার পর তাকে নিজ দেশে ফিরিয়ে নেওয়া হচ্ছে।

তাকে ফিরিয়ে নিতে আসা নেপাল দূতাবাসের সেকেন্ড সেক্রেটারি উজানা বামজান বলেন, ‘বীর কা বাহাদুর রায় বাংলাদেশে ৪০ বছরের বেশি সময় ধরে আছেন। এখন তিনি নেপালে ফেরার ইচ্ছা পোষণ করেছেন। নেপাল সরকারের উদ্যোগে তাকে বাংলাবান্ধা সীমান্ত দিয়ে দেশে ফেরানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। সীমান্তে তার পরিবারের সদস্যরা এসে তাকে গ্রহণ করবেন। তাকে দেশে ফেরার জন্য সহায়তা করায় আমি দুপচাঁচিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও দুপচাঁচিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। সেইসঙ্গে নেপাল দূতাবাসের সঙ্গে অব্যাহত যোগাযোগ করার কারণে দুপচাঁচিয়ার বাসিন্দা মেহেদী হাসান খান ফরেনের প্রতিও আমি কৃতজ্ঞ।’

দুপচাঁচিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জান্নাত আরা তিথি বলেন, ‘বীর কা বাহাদুরের সংবাদ জানার পর তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। সেসময় তিনি নেপালে ফেরার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেন। এবিষয়ে তিনি আবেদন করলে তা জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। তারই ধারাবাহিকতায় নেপাল দূতাবাস থেকে সেকেণ্ড সেক্রেটারিসহ একটি প্রতিনিধি দল বীর কা বাহাদুরকে নেওয়ার জন্য আসেন। তারা বৃহস্পতিবার (২৩ মে) বাংলাবান্ধা সীমান্ত দিয়ে তাকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করবেন।’

এদিকে দেশে ফেরার বিষয়ে জানতে চাইলে বীর কা বাহাদুর বলেন, ‘ওরা বললো আমি নেপালে গিয়ে বাড়ির লোকজনের সঙ্গে দেখা করে আবার ফিরে আসব। এখান থেকে যেতে ভালো লাগছে না। নেপালে তো আমার কিছুই নেই। আমি আবার কয়দিন পর এখানে চলে আসব।’

বীর কা বাহাদুরের দেশে ফেরার কথা শুনে এলাকার অনেকেই ছুটে যান তার সঙ্গে বিদায় সাক্ষাৎ করতে। এসময় আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন তারা। দীর্ঘদিন এলাকায় থেকে স্থানীয়দের ভালোবাসা কুড়িয়েছেন বীর কা বাহাদুর। 

   

ঈদের দিন বন্ধ থাকবে আন্তঃনগর ট্রেন, চলবে চট্টগ্রাম মেইল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঈদের দিন কোনো আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল করবে না বলে জানিয়েছেন ঢাকা রেলওয়ে স্টেশন ম্যানেজার মোহাম্মদ মাসুদ সারওয়ার।

তিনি বলেছেন, শুধু ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম চলাচলকারী চট্টগ্রাম মেইল চলাচল করবে আর কোনো ট্রেন চলাচল করবে না।

রোববার (১৬ জুন) সকালে রাজধানীর কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব জানান তিনি।

মোহাম্মদ মাসুদ সরওয়ার বলেন, সোমবার ঈদুল আজহা। ঈদের দিন কোনো আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল করবে না। শুধু ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম চলাচলকারী চট্টগ্রাম মেইল চলাচল করবে। এছাড়া আর কোনো ট্রেন চলাচল করবে না। আবার ঈদের পরদিন থেকে কিছু কিছু আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল করবে৷ ১৯ জুন থেকে সবগুলো আন্তঃনগর ও লোকাল ট্রেন চলাচল করবে।

;

চাঁদপুরে অর্ধশত গ্রামে ঈদ উদযাপন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চাঁদপুর
চাঁদপুরে অর্ধশত গ্রামে পালিত হচ্ছে ঈদুল আজহা

চাঁদপুরে অর্ধশত গ্রামে পালিত হচ্ছে ঈদুল আজহা

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রতিবারের মতো এবারও মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে মিল রেখে ঈদ উদযাপন করছে চাঁদপুরের ৫০টি গ্রামের মানুষ।

রোববার (১৬ জুন) সকালে পবিত্র ঈদুল আজহার জামাত আদায়ের মাধ্যমে এ উদযাপন করছেন।

এদিন সকাল ৮টা ৪০ মিনিটে হাজীগঞ্জে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় সাদ্রা দরবার শরীফের পীরজাদা আরিফ চৌধুরী সাদ্রাভী নামাজ ও দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন।

ঈদের দ্বিতীয় জামাত পরিচালনা করেন আবু ইয়াহিয়া জাকারিয়া মাদানী।

জেলার হাজীগঞ্জ সাদ্রা দরবার শরিফ, উপজেলার সাদ্রা, সমেশপুর, অলিপুর, বলাখাল, মনিহার, কচুয়া ও শাহরাস্তিসহ আরও বেশ কয়েকটি উপজেলার অর্ধশত গ্রামের বাসিন্দারা এ ধর্মীয় উৎসবে শামিল হয়েছেন।

হাজীগঞ্জের সাদ্রা দরবার শরিফের পিরজাদা আবু ইয়াহিয়া মো. জাকারিয়া আল মাদানি বলেন, মরহুম মাওলানা ইসহাক ১৯২৮ সাল থেকে সৌদির সঙ্গে মিল রেখে রোজা, ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা উদ্‌যাপনের নিয়ম চালু করেন। তারপর থেকে সেই ধারায় দেশের বিভিন্ন দরবার শরীফের পীরের অনুসারী এবং সচেতন মুসল্লিরা পালন করছেন।

তিনি বলেন, সৌদি আরবে পবিত্র হজ পালন শেষ। তাই রোববার সেখানে পশু কোরবানি দেওয়া হবে। একইসঙ্গে বিশ্বের অন্যদেশগুলোতেও একই দিনে ঈদ উদযাপন করা হবে।

;

বঙ্গবন্ধু সেতুতে ২৪ ঘণ্টায় টোল আদায় ৩ কোটি ৬৫ লাখ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, টাঙ্গাইল
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাত পোহালেই ঈদ। ঈদের ছুটিতে বাড়ি ফিরছেন উত্তরাঞ্চলের ঘরমুখী মানুষ। এতে ঢাকা-টাঙ্গাইল ও বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে কয়েকগুণ। ফলে বঙ্গবন্ধু সেতুতে বেড়েছে টোল আদায়ের হার।

বঙ্গবন্ধু সেতু সাইট অফিস সূত্রে জানা যায়, গত শুক্রবার রাত ১২টা থেকে শনিবার রাত ১২টা পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু সেতু দিয়ে ৫১ হাজার ৮৯১টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এ থেকে টোল আদায় হয়েছে ৩ কোটি ৬৫ লাখ ৩১ হাজার ৪৫০ টাকা। এর মধ্যে টাঙ্গাইলের বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব অংশে ৩৪ হাজার ২৩৬টি যানবাহন পারাপার হয়। এ থেকে টোল আদায় হয়েছে ২ কোটি ২২ লাখ ১০ হাজার ৪৫০ টাকা। সিরাজগঞ্জে সেতুর পশ্চিম অংশে ১৭ হাজার ৬৫৫ টি যানবাহন থেকে টোল আদায় হয়েছে ১ কোটি ৪৩ লাখ ২১ হাজার টাকা।

বঙ্গবন্ধু সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবীর পাভেল জানান, যানজট নিরসনে সেতুর উভয় অংশে ৯টি করে ১৮টি টোল বুথ স্থাপনসহ মোটরসাইকেলের জন্য চারটি বুথ স্থাপন করা হয়েছে। এবারো ঘরমুখী মানুষের ঈদযাত্রা স্বস্তিদায়ক হবে বলে আশা করছি।

উল্লেখ্য, স্বাভাবিক সময়ে বঙ্গবন্ধু সেতু হয়ে মোট ২১টি জেলার প্রায় ১২ থেকে ১৫ হাজার যানবাহন চলাচল করে।

;

ডিএমপি কমিশনার

‘ঈদগাহে ৫ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা, জঙ্গি হামলার শঙ্কা নেই’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ঈদগাহে ৫ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা, জঙ্গি হামলার শঙ্কা নেই

ঈদগাহে ৫ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা, জঙ্গি হামলার শঙ্কা নেই

  • Font increase
  • Font Decrease

পবিত্র ঈদুল আজহা সোমবার। জাতীয় ঈদগাহসহ রাজধানীতে সুষ্ঠুভাবে ঈদ জামাত ও নির্বিঘ্নে চলাচলের লক্ষ্যে পাঁচ স্তরের নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান। একই সঙ্গে ঈদকে কেন্দ্র করে কোনো ধরনের জঙ্গি হামলার শঙ্কা নেই বলে জানান তিনি।

রোববার (১৬ জুন) জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ শেষে এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় কঠোর অবস্থানে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষকারী বাহিনী।

এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এলাকায় কোনো ধরনের জঙ্গি তৎপরতার তথ্যও নেই। তারপরও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সব বিষয় বিবেচনায় রেখেই নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে।

জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে সর্বাত্মক নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে বলেও জানান হাবিবুর রহমান। এছাড়াও রাজধানীর প্রতিটি ঈদ জামাতকে ঘিরে আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করার কথাও জানিয়েছেন তিনি।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, রাজধানীর প্রধান ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। জাতীয় ঈদগাহে রাষ্ট্রপতি, প্রধান বিচারপতি, অন্যান্য বিচারপতি, মন্ত্রী পরিষদের সদস্য, ঢাকায় মুসলিম দেশের কূটনীতিক এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিরা ঈদ জামাত আদায় করবেন। এই ঈদগাহ মাঠে প্রায় ৩৫ হাজার মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারবেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন ড.খ. মহিদ উদ্দিন , অতিরিক্ত কমিশনার মো.আশরাফুজ্জামান, সিটিটিসির প্রধান অতিরিক্ত কমিশনার মো. আসাদুজ্জামান, অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদসহ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

এর আগে ১০টার দিকে এসে সুপ্রিম কোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের ভেতরে ও আশেপাশের নিরাপত্তা ব্যবস্থার সার্বিক বিষয় পরিদর্শন করেন তিনি।

জানা গেছে, প্রায় ৩০ হাজার বর্গমিটারের জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে এরই মধ্যে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। এবার ঈদগাহের প্যান্ডেলের ক্ষেত্রফল ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার।

;