ঘূর্ণিঝড়ে রেমাল

পায়রা-মোংলায় ৭, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার বন্দরে ৬ নম্বর বিপৎসংকেত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
পায়রা-মোংলায় ৭ নম্বর বিপৎসংকেত

পায়রা-মোংলায় ৭ নম্বর বিপৎসংকেত

  • Font increase
  • Font Decrease

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় রেমালে রূপ নেওয়ার পর মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরে ৭ নম্বর এবং চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরে ৬ নম্বরে বিপৎসংকেত জারি করা হয়েছে।

শনিবার (২৫ মে) রাতে আবহাওয়া অধিদফতরের বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি উত্তর দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হয়ে বর্তমানে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় (১৮.৮° উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৯.৫° পূর্ব দ্রাঘিমাংশ) ঘূর্ণিঝড় রিমাল এ পরিণত হয়েছে। এটি শনিবার (২৫ মে) সন্ধ্যা ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৪৫৫ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৪০০ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ৪০৫ কি.মি. দক্ষিণে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৩৬৫ কি.মি. দক্ষিণে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হতে পারে।

ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কি.মি. এর মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কি.মি., যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ৮৮ কি.মি. পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।

পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরকে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত নামিয়ে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সংকেত নামিয়ে ছয় নম্বর বিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট, পিরোজপুর, ঝালকাঠী, বরগুনা, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, লক্ষীপুর, ফেনী, কুমিল্লা, চট্রগ্রাম, কক্সবাজার এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহের নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৩-৫ ফুট অধিক উচ্চতার বায়ু তাড়িত জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে।

ঘূর্ণিঝড়টির প্রভাবে রাজশাহী, রংপুর, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে দমকা/ঝড়ো হাওয়া সহ ভারী
(৪৪-৮৮ মিমি) থেকে অতি ভারী (≤৮৯ মিমি) বর্ষণ হতে পারে।

উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারসমূহকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হলো।

এর আগে, বাংলাদেশ ওয়েদার অবজারভেশন টিম (বিডব্লিউওটি) জানায়, বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করা গভীর নিম্নচাপটি সন্ধ্যা ৭টা ১০ মিনিটে ঘূর্ণিঝড় রেমালে পরিণত হয়েছে।

বিডব্লিউওটি জানায়, ঘূর্ণিঝড় রেমাল সর্বোচ্চ ক্যাটাগরি-১ শক্তিমাত্রার ঝড় হিসেবে ২৬ মে দিবাগত রাত থেকে ২৭ মে সকালের মধ্যে উপকূল অতিক্রম করতে পারে।

বিডব্লিউওটির প্রধান আবহাওয়া গবেষক খালিদ হোসেনের সই করা এক বার্তায় বলা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড়টি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দীঘা থেকে বাংলাদেশের পটুয়াখালীর মাঝামাঝি যেকোনো জায়গা দিয়ে উপকূল অতিক্রম করবে। তবে এর সর্বোচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশের সাতক্ষীরা, খুলনা ও বাগেরহাট।

আরও বলা হয়, এ ঘূর্ণিঝড়ের সর্বোচ্চ শক্তিমাত্রা হতে পারে ক্যাটাগরি-১। তবে আশা করা যায় ঘণ্টায় ১৩৫ কিলোমিটারের বেশি এটি গতিবেগ পাবে না। তবে আশঙ্কার ব্যাপার হচ্ছে এটি তার পূর্ণ শক্তিতে উপকূল অতিক্রম করতে পারে।

এদিকে আবহাওয়াবিদ মো. আজিজুর রহমান বলেন, ঘূর্ণিঝড় রেমাল ‘সিভিয়ার সাইক্লোনে’ পরিণত হতে পারে। ১১০ থেকে ১২০ কিলোমিটার বেগে এটি অতি প্রবল আকার ধারণ করে আঘাত হানতে পারে দেশের উপকূলীয় অঞ্চলে।

   

ঈদের নামাজ শেষে ত্যাগের মহিমায় পশু কোরবানি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পবিত্র ঈদুল আজহার নামাজ শেষে রাজধানীসহ সারাদেশে পশু কোরবানি শুরু হয়েছে।

সোমবার (১৭ জুন) সকালে নামাজ শেষে ত্যাগের মহিমায় কোরবানি শুরু হয়।

এরই ধারাবাহিকতায় ঈদের নামাজ শেষে ঢাকাসহ সারাদেশে চলছে পশু কোরবানি। বরাবরের মতই পশু জবাইয়ের নির্ধারিত স্থান ছাড়াও নগরীর বিভিন্ন অলিগলির সড়কে, গ্যারেজে ও ফাঁকা জায়গায় পশু কোরবানি করতে দেখা গেছে।

রাজধানীর বনশ্রী, মালিবাগ, বাাংলামোটর, রামপুরা, মগবাজার, এলাকা ঘুরে বিভিন্ন স্থানে গরু ও ছাগল কোরবানি করতে দেখা গেছে।

এদিকে কোরবানির পশুর রক্ত ও বর্জ্য যথাযথভাবে পরিষ্কার করার এবং নির্ধারিত স্থানে ফেলার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশন।

এ ছাড়া, কোরবানির বর্জ্য ৬ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণ করার ঘোষণা দিয়ে উত্তর সিটি কর্পোরেশন। দক্ষিণ সিটির ঘোষণা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণ করা হবে কোরবানির বর্জ্য। এছাড়া কোরবানি বর্জ্য নির্ধারিত স্থানে রাখার জন্য বিশেষ পলিথিন দেওয়া হয়েছে বাসা বাড়িতে।

;

ডিএনসিসির কোরবানির বর্জ্য ৬ ঘণ্টায় পরিষ্কার করা হবে: আতিক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সবাইকে নির্দিষ্ট স্থানে বর্জ্য ফেলার অনুরোধ জানিয়ে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেছেন, উত্তর সিটির ১০ হাজার কর্মী মাঠে কাজ করছে। আমিও কাউন্সিলরদের নিয়ে মাঠে আছি। ৬ ঘণ্টার মধ্যে উত্তর সিটির প্রতিটি অলিগলির বর্জ্য পরিষ্কার করা হবে। 

সোমবার (১৭ জুন) সকালে রাজধানীর মিরপুর ১ নম্বরে গোলারটেক মাঠে ঈদের নামাজ আদায় ও ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে তিনি এ কথা বলেন।

মেয়র বলেন, উত্তর সিটির কোরবানির বর্জ্য পরিষ্কারে আমি ও কাউন্সিলসহ ১০ হাজার কর্মী মাঠে আছি। রাত ৮টার মধ্যে উত্তর সিটির প্রতিটি রাস্তা পরিষ্কার করা হবে।

একটি চ্যালেঞ্জ তখনই বাস্তবায়ন হবে যদি সবাই মিলে আমরা কাজ করতে পারি। আমরা সবাই মাঠে আছি। গত বছর দুপুর ২টা থেকে রাত ১০টার মধ্যে বর্জ্য পরিষ্কার করা হয়। এবার নতুন সময় বেঁধে দিয়েছি ২ টা থেকে রাত ৮টার মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের অলিগলি,প্রধান সড়কসহ সকল কিছু পরিষ্কার করার জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করবো। আমরা নকলে সহযোগিতা চাই।

নির্দিষ্ট স্থানে কোরবানির বিষয়ে আতিক বলেন, এবার প্রথমবারের মতো ৩ নম্বর ওয়ার্ডে (মিরপুর ১১ নম্বর) মাঠে এক সঙ্গে কোরবানি হচ্ছে। একটি মাঠের মধ্যে এক সঙ্গে সবাই কোরবানি দেওয়ায় দ্রুত সময়ের মধ্যে বর্জ্য পরিষ্কার করা হয়ে যাবে। আমাদের নতুন উদ্যোগে যারা মাঠে কোরবানি দেওয়ার জন্য পশু নিয়ে আসবে তাদের এক হাজার টাকা করে প্রনোদন দেওয়া হবে। কারণ যত্রতত্র কোরবানি দিলে নগরীর সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যায়। আমাদের সিদ্ধান্ত হলো মাঠে কোরবানি দিলে কাজ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বর্জ্য পরিষ্কার করা হবে। তখন আর ঘন্টার হিসেবে যেতে হবে না। আগামী বছর থেকে যারা সিটি করপোরেশনের নির্ধারিত স্থানে কোরবানি দিবেন তাদের জন্য বিশেষ প্রনোদনার ব্যবস্থা থাকবে।


মিরপুরে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানের পাশে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ দখলদারদের কবলে থাকা গোলারটেক মাঠ উদ্ধার করেছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন। উদ্ধার হওয়া গোলারটেক মাঠকে উত্তর সিটির প্রধান ঈদ গাঁ ঘোষণা করেছেন মেয়র আতিকুল ইসলাম।

তিনি বলেন, গোলারটেক মাঠ ঢাকার একটি কেন্দ্রবিন্দু। এখানে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের কবর এখানে। এই ৯ নম্বর থেকে থেকে ঢাকা শুরু। এই ওয়ার্ডে সবচেয়ে বেশি মানুষ বাস করে। এই গোলারটেক মাঠ কিন্তু একটি ঐতিহ্যবাহী মাঠ। কিন্তু বিভিন্ন সময় মাঠটি দখল হয়ে যায়। স্থানীয় মানুষ, সংসদ সদস্য ও কাউন্সিলরের অনুরোধে গোলারটেক মাঠকে উত্তর সিটির প্রধান ঈদের জামায়াতের জন্য নির্ধারণের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এখানে একটি ঈদ গাঁ করা হবে।

আতিক আরও বলেন, এই গোলারটেক মাঠে মাদক সেবনসহ নানা অনৈতিক কাজ হয়ে থাকে। সুতরাং এটি যখন ঈদ গাঁ হবে। রাতে আলোর ব্যবস্থা করা হবে। খেলার মাঠ হবে। তখন এখানে মাদকসেবি ও অপরাধীদের এলাকাবাসীরাই প্রতিহত করবে। তারাই বলবে যেখানে ঈদের জামায়াত হয় সেখানে অপকর্ম হওয়া উচিৎ না। বেশ কিছু কারণে এই মাঠ বেছে নেওয়া হয়েছে। আর আমাদের দায়িত্ব আছে যুব সমাজকে সুন্দর পরিবেশ তৈরি করে দেওয়া।

;

ঈদের সকালে কোমর পানিতে ভাসছে সিলেট নগরী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিলেট
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘরের ভেতর কোমর সমান পানি। শয়নকক্ষের খাট ডুবন্ত প্রায় পানিতে। বৃষ্টি হচ্ছে বাড়তে পারে উচ্চতা। সেই শঙ্কায় খাটের ওপর কেদারায় রেখে তাতে কাপড়চোপড় মুড়িয়ে রাখা হয়েছে। ঘরের বাইরে পানিতে অর্ধেক ডুবে গেছে মোটরসাইকেল। এমন দৃশ্যটি দেখা যায় সিলেট নগরীর মিরের বাজার পায়রা এলাকার আজমল আলীর বাসায়।

পবিত্র ঈদুল আজহার দিন। ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে এলাকার মসজিদে। কিন্তু মসজিদের ভেতরে প্রবেশ করেছে পানি। সেই পানি সরাতে ব্যস্ত কয়েকজন মুসল্লি এই দৃশ্যটি নগরীর বনকলাপাড়া আব্বাসী জামে মসজিদের। শুধু এই দুই এলাকায় নয়।

সোমবার (১৭ জুন) ঈদের দিন ভোরে নগরীর প্রায় সব এলাকায় একই অবস্থায় দেখা যায়।

রোববার মধ্যরাত থেকে সিলেটে অবিরাম ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে। টানা কয়েক ঘন্টা বৃষ্টির ফলে নগরীর বিভিন্ন এলাকার রাস্তাঘাট ডুবে গেছে পানিতে। সড়ক উপচে পানি ঢুকেছে অনেকের বাসাবাড়ি ও দোকানপাটে।এমনকি কোমর সমান পানি বইছে আম্বরখানা-বিমানবন্দর সড়কে।


জানা যায়, রোববার মধ্যরাত থেকে শুরু হয় ভারী বৃষ্টিপাত। সোমবার (১৭ জুন) পবিত্র ঈদুল আজহার সকালে সিলেটবাসী কোমর সমান পানিতে ভাসছেন। মুষলধারায় ভারী বর্ষণে সিলেট নগরীর নিচু এলাকাগুলোর প্রায় সব সড়কে জলাবদ্ধতা তৈরি হয়েছে। শহরতলীর মেজরটিলা এলাকায় বৃষ্টির পানিতে জলাবদ্ধতা তৈরি হয়েছে।

এছাড়াও নগরীর উপশহর, দরগাহ মহল্লা, যতরপুর, লালা দিঘিরপাড়, মাছুদিঘির পাড়, লাক্কাতুড়া চা-বাগানসহবেশ কয়েকটি এলাকার দোকানপাট রাস্তাঘাট ও বাসা বাড়িতে পানি প্রবেশ করেছে। এতে করে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে ঈদের জামাত পড়তে যাওয়া মুসল্লিদের।

বৃষ্টিতে নগরীর এসব এলাকা জলাবদ্ধতা তৈরি হওয়ায় সাধারণ মানুষ ও এলাকাবাসী দোষারোপ করছেন নগর কর্তৃপক্ষকে।

অনেকে বলছেন, ড্রেনেজ ব্যবস্থা যদি সঠিক সময় সংস্কার করে রাখা হতো, তাহলে এই ভোগান্তি জনগণকে পোহাতে হতো না।

এদিকে, আবহাওয়া অধিদপ্তর সিলেট কার্যালয়ের সহকারী আবহাওয়াবিদ শাহ মোহাম্মদ সজিব হোসেন জানান, রোববার সকাল ৬টা থেকে সোমবার সকাল ৬টা পর্যন্ত ১৭৩ দশমিক ৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে।

;

সংসদ ভবনে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
সংসদ ভবনে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত

সংসদ ভবনে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় সংসদ ভবনে পবিত্র পবিত্র ঈদ-উল-আজহার জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। জামাতের পরে খুতবা শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।

সোমবার (১৭ জুন) সকাল ৮টায় সংসদ ভবনের অভ্যন্তরে এই জামাত অনুষ্ঠিত হয়।

ঈদের জামাতে জাতীয় সংসদের চীফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী এমপি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান, পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণ কমিটির আহ্বায়ক আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ এমপি, অনুমিত হিসাব সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ বি তাজুল ইসলাম এমপি, জাতীয় সংসদের স্পীকারের স্বামী বিশিষ্ট ফার্মাসিউটিক্যাল বিশেষজ্ঞ সৈয়দ ইশতিয়াক হোসেন এবং সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব কে. এম. আব্দুস সালামসহ সংসদ সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ ও ধর্মপ্রাণ মুসল্লিগণ জামাতে অংশগ্রহণ করেন।

;