অভিনেতা জীবন-শিমুলকে লিগ্যাল নোটিশ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কোমল পানীয় কোকাকোলার বিজ্ঞাপনে অংশ নেওয়ায় অভিনেতা শরাফ আহমেদ জীবন ও শিমুল শর্মাকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছেন ময়মনসিংহের আইনজীবী এম.আহসান উদ্দিন।

শুক্রবার (১৪ জুন) রাতে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন ময়মনসিংহ আইনজীবী সমিতির সদস্য এম আহসান উদ্দিন।

এর আগে, বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) দুপুরে সাকিব আহমেদ তুহিনের পক্ষে রেজিস্ট্রি ডাকযোগে এই লিগ্যাল নোটিশটি পাঠানো হয়।

সাকিব আহমেদ তুহিন নগরীর বলাশপুর এলাকার বাসিন্দা।

অভিনেতা শরাফ আহমেদ জীবন ময়মনসিংহের তারাকান্দা উপজেলার লাউটিয়া গ্রামের আবুল হোসাইনের ছেলে। নোটিশে শিমুল শর্মার পারিবারিক পরিচয় অজ্ঞাত উল্লেখ করা হয়েছে।

নোটিশে আইনজীবী বলেছেন, কোকাকোলার বিতর্কিত বিজ্ঞাপনে অংশ নিয়ে অভিনেতা শরাফ আহমেদ জীবন ও শিমুল শর্মা বাংলাদেশের সাধারণ জনগণের অনুভূতিতে আঘাত দিয়েছেন। সেই সঙ্গে তারা আর্থিকভাবে লাভবান হয়ে মানবতাবিরোধীদের পক্ষাবলম্বন করেছেন।

এই পরিস্থিতিতে দেশের আইনশৃঙ্খলা অবনতি হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। এই অবস্থায় আগামী সাত দিনের মধ্যে অভিনেতা শরাফ আহমেদ জীবন ও শিমুল শর্মাকে সংবাদ সম্মেলন করে এই বিষয়ে গ্রহণযোগ্য ব্যাখা দিতে হবে। অন্যথায় কেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে না তাও জানাতে হবে।

নোটিশ দাতা বলেন, শান্তিকামী ফিলিস্তিনের নিরীহ মানুষের ওপর ইসরাইলের বর্বর হামলার প্রতিবাদে গত ৬ মে সারা দেশে একযোগে ফিলিস্তানের পক্ষে পতাকা উত্তোলন করে সমর্থন ব্যক্ত করেছেন। এ কারণে বাংলাদেশের সাধারণ জনগণ ফিলিস্তিনের পক্ষে সহমর্মী হয়ে ইসরায়েলের সমর্থন পুষ্ট ও স্বার্থ সংশ্লিষ্ট কোমল পানীয় কোকাকোলা পণ্য বয়কট করেছে। এতে কোকাকোলা বিক্রি তলানিতে নেমে আসে। এমন পরিস্থিতিতে কোকাকোলার ৬০ সেকেন্ডের একটি প্রমোশনাল ভিডিও তৈরি করে স্যোস্যাল মিডিয়াসহ ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় প্রচার করা হয়। ওই বিজ্ঞাপনে শেষ সংলাপ ছিল- ‘একটা চুমুক দেন, তারপর সার্চ দেন’। অর্থাৎ গুজবে কান না দিয়ে দেখুন কোকাকোলা কোন দেশের প্রতিষ্ঠান। অথচ বাজার গবেষক নাদিয়া তাবাসসুম আল জাজিরাকে বলেছেন- গাজায় কোকাকোলার কারখানার বিষয়টি বিজ্ঞাপনে সঠিকভাবে উপস্থাপন করা হয়নি। এর মাধ‍্যমে ফিলিস্তিনের মানুষকে অপমান করা হয়েছে। এমন দাবি নোটিশ দাতার।

   

অননুমোদিত ভাবে কাঁচা চামড়া ক্রয়-বিক্রয়, ৭ মৌসুমী ব্যবসায়ীকে জরিমানা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

অননুমোদিতভাবে কাঁচা চামড়া ক্রয়-বিক্রয় করায় রাজধানীর সায়েন্সল্যাব ও জয়কালি মন্দির এলাকায় ৭ মৌসুমী চামড়া ব্যবসায়ীকে ২৭ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন।

মঙ্গলবার (১৮ জুন) বিকাল সাড়ে ৩.০০টা হতে বিকাল ৪.১৫টা পর্যন্ত সময়ে এই জরিমানা করা হয়। ডিএসসিসির জনসংযোগ কর্মকর্তা আবু নাছের এ তথ্যটি জানিয়েছেন।

রাস্তার ওপর ট্রাক, ভ্যান বসিয়ে জনসাধারণের চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি এবং অননুমোদিতভাবে কাঁচা চামড়া ক্রয়-বিক্রয় করায় রাজধানীর সায়েন্সল্যাব ও ল্যাবএইড হাসপাতাল সংলগ্ন মিরপুর রোড এলাকায় ৫ মৌসুমী চামড়া ব্যবসায়ীকে ৫ মামলায় ২১ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের অঞ্চল-১ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুহম্মদ শফিকুল ইসলাম।

এদিকে রাজধানীর জয়কালী মন্দির এলাকায় অননুমোদিতভাবে রাস্তার উপর কাঁচা চামড়া ক্রয়-বিক্রয় করায় করপোরেশনের অঞ্চল-৫ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন সরকার ২ মামলায় ৬ হাজার টাকা জরিমানা করেন। দুপুর সোয়া ২টায় এই জরিমানা করা হয়।

সবমিলিয়ে ঈদের ২য় দিনে অননুমোদিত কাঁচা চামড়া ক্রয়-বিক্রয় ৭ ব্যবসায়ীকে ২৭ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

এ সময় অন্যান্যের মধ্যে ডিএসসিসির ৪১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সারোয়ার হাসান আলো উপস্থিত ছিলেন।

;

রাঙামাটিতে আঞ্চলিক দু'গ্রুপের বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১, আহত ৬



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাঙামাটি
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাঙামাটির বাঘাইছড়ির বাঘাইহাটে আধিপত্য বিস্তারে লিপ্ত থাকা উপজাতীয় আঞ্চলিক দলের দু’গ্রুপের ঘন্টাব্যাপী বন্দুকযুদ্ধে একজন নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরো ৬ জন।

মঙ্গলবার (১৬ জুন) দুপুরের পর শুরু হওয়া এই ঘটনায় অন্তত ৭ জন গুলিবিদ্ধ হয়েছে বলে স্থানীয় সূত্র নিশ্চিত করেছে। নিহত হেলপারের নাম মো. নাঈম। তার বাড়ি ফটিকছড়ি নাজিরহাট। তাকে মুমুর্ষু অবস্থায় দীঘিনালা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিকেলে তার মৃত্যু হয়। নিহত নাঈম পেশায় বাসের হেলপার।

বন্দুকযুদ্ধের ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বাঘাইছড়ি উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা শিরীন আক্তার জানিয়েছেন, ঘটনার পরপরই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যগণ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে। বিকেল পাঁচটার সময় প্রতিবেদকের সাথে আলাপকালে তিনি এই তথ্য জানান।

স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, মঙ্গলবার সকাল থেকেই বাঘাইহাট বাজারে পার্বত্য চুক্তি বিরোধী সংগঠন ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) ও সংস্কারপন্থী জেএসএস’র বিবদমান দুটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী দল মুখোমুখি অবস্থান নেয়। দুপুরের পরপরই উভয়পক্ষ বন্দুকযুদ্ধে লিপ্ত হয়। এতে করে স্থানীয় বাঙ্গালী ও পাহাড়ি বাসিন্দারা দোকান-পাঠ ঘরবাড়ি ছেড়ে পাহাড়ের পাদদেশে গিয়ে আশ্রয় নেয়।

এদিকে, ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) রাঙামাটি ইউনিটের সংগঠক সচল চাকমা মঙ্গলবার বিকেলের দিকে বাঘাইহাটে পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের গুলিতে শান্তি পরিবহণের এক হেলপার নিহত ও বেশ কয়েকজন আহত হওয়ার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ এবং অবিলম্বে হত্যকারীদের গ্রেফতার ও শাস্তির দাবি জানিয়েছে।

;

সিলেটে অনির্দিষ্টকালের জন্য পর্যটন কেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিলেট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও টানা বৃষ্টিতে সিলেটে বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ায় ফের পর্যটন কেন্দ্রগুলো অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৮জুন) সিলেটের গোয়াইনঘাট ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলাধীন পর্যটন কেন্দ্রগুলো বন্ধ ঘোষণা করা হয়। পরবর্তী নির্দেশনা দেওয়া না পর্যন্ত সিলেটের পর্যটনকেন্দ্রগুলো বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জেলা প্রশাসন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন গোয়াইনঘাট উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা ও পর্যটন উন্নয়ন কমিটির আহবায়ক মো.তৌহিদুল ইসলাম এবং কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা ও পর্যটন উন্নয়ন কমিটির আহবায়ক সুনজিত কুমার চন্দ।

গোয়াইনঘাট উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা ও পর্যটন উন্নয়ন কমিটির আহবায়ক মো.তৌহিদুল ইসলাম বলেন, বন্যা পরিস্থিতি অবনতি ঘটায় জনস্বার্থে ও জননিরাপত্তা বিবেচনায় দেশের অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র প্রকৃতি কন্যা খ্যাত জাফলং, মিটা পানির জলারবন রাতারগুল, শীতল পানির বিছনাকান্দি ও পান্থুমাই পর্যটন স্পট অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা ও পর্যটন উন্নয়ন কমিটির আহবায়ক সুনজিত কুমার চন্দ বলেন,
অবিরাম বর্ষণ ও পাহাড়ী ঢলের কারণে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ধলাই নদীর পানি অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় এবং বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ার জন্য সাদা পাথরসহ সকল পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা কার হয়েছে।

জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, পাহাড়ি ঢল ও অতিবৃষ্টির কারণে সিলেটে আবার বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। জেলার ৬১৯টি আশ্রয়কেন্দ্রে মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত ৩ হাজার ৯২৪ জন আশ্রয় নিয়েছেন। জেলায় বন্যায় আক্রান্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭১ হাজার ৫০৭ জন।

এর আগে গত ৩০ মে সিলেটের পর্যটন কেন্দ্রগুলো বন্যার কারণে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল।

;

ছাগলের চামড়ার দাম নেই, পড়ে আছে সড়ক-খালপাড়ে



জাহিদ রাকিব, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কয়েকবছর ধরে চামড়া নিয়ে তেলেসমাতির ঘটনায় এবার কোরবানি পশুর দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার। কিন্তু তারপরেও চামড়া নিয়ে সংকট কাটেনি। বাজারে ছাগলের চামড়ার দাম না পেয়ে কেউ সড়কের পাশে, আবার কেউ খালের পাশে ফেলে দিয়ে চলে যাচ্ছে।

এবারের ঈদে পশু জবাইয়ের পর পাইকারি বাজার পোস্তা ও সাইন্সল্যাব এলাকায় ছাগলের চামড়া বিক্রি হচ্ছে ১০ টাকা। আর গরুর চামড়ার মান ও সাইজ অনুযায়ী বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকা।

মঙ্গলবার (১৮ জুন) দুপুরে রামপুরা খালের বনশ্রী অংশে সড়কের পাশে খাল পাড়ে কয়েকটি স্থানে শত শত পিস ছাগলের চামড়া ফেলে দেওয়া হয়েছে।

সড়কের পাশে দোকানদার ও এলাকাবাসী জানান, সোমবার কোরবানি শেষে বাসা বাড়ি থেকে বিভিন্ন মাদ্রাসা ও মৌসুমি ব্যবসায়ীরা গরুর চামড়া সংগ্রহ করলেও ছাগলের চামড়া কেউ সংগ্রহ করেনি। ফলে যারা ছাগল কোরবানি দিয়েছে তারা বাধ্য হয়ে রামপুরা খালে ফেলে দিয়েছে। চামড়া দাম না পেয়ে একদিকে কাঁচা চামড়ার গন্ধে জনজীবন অতিষ্ঠ হচ্ছে, অন্যদিকে পরিবেশ দূষণ বাড়ছে।

বাজারে সব ধরনের পণ্যের দাম যখন হু হু করে বাড়ছে, তখন কমছে কোরবানির গরু-ছাগলের চামড়ার দাম। গত বছরের তুলনায় এবার পাঁচ টাকা বাড়ানো হলেও পরিসংখ্যান বলছে, গেল এক দশকে প্রতি বর্গফুট গরুর চামড়ার দাম কমেছে ৩০ টাকা। একদিকে সরকার চামড়ার দাম নির্ধারণ করছে, অন্যদিকে উপযুক্ত দাম না পেয়ে বাজারে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে খুচরা ও মৌসুমি ব্যবসায়ীরা।

বনশ্রী এলাকার বাসিন্দা রাজু হাসান বার্তা২৪.কমকে বলেন, সোমবার কোরবানি শেষে খালে অনেকে ছাগলের চামড়া ফেলে দিয়েছে। আবার আজকে সকালেও এখানে ফেলে রেখে চলে গেছে। সড়কের পাশে চামড়া এই ভাবে ফেলে রাখায় এই রাস্তা দিয়ে হাটা কষ্ট হয়ে যাচ্ছে।

সড়কের পাশে মোটর সাইকেলের গ্যারেজ মালিক জুয়েল বার্তা২৪.কমকে বলেন, শুনেছি ছাগলের চামড়া নাকি কেউ কিনছেনা। তাই গতকাল বাসা বাড়ি থেকে তাই কেউ ছাগলের চামড়া সংগ্রহ করেনি। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে রামপুরা খালে চামড়া ফেলে রেখে চলে যাচ্ছে।

স্থানীয় আরেক বাসিন্দা মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, এত কম টাকায় চামড়া বিক্রি করার চেয়ে মাটিতে পুঁতে রাখা ভালো। চামড়ার যে মূল্য হয়, সেই পরিমাণ টাকা দান করে দেব। এ ছাড়া চামড়া কেউ কিনতেও চাইছে না। এর আগে যে চামড়ার কদর ছিল, এখন আর সেই কদর নেই।

ছাগলের চামড়া কেন বিক্রি হয় না এই বিষয়ে বাংলাদেশ লেদার গুডস অ্যান্ড ফুটওয়ারের সভাপতি সৈয়দ নাসিম মঞ্জুরের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করে তাকে পাওয়া যায়নি।

এদিকে, সোমবার ঈদের দিনে রাজধানীতে যেসব মৌসুমি ব্যবসায়ীরা গরুর চামড়ার সঙ্গে ছাগলের চামড়া বিক্রি করতে এসেছেন তারাও বিপাকে পড়েছেন। মৌসুমি ব্যবসায়ীরা রাজধানীর সাইন্সল্যাব এলাকায় চামড়া অনেকেই চামড়া বিক্রি করতে পারে নাই। আবার কেউ কেউ প্রতি পিস ছাগলের চামড়া ১০ টাকা করে বিক্রি করেছে।

;