ভারী বৃষ্টিতে কুড়িগ্রাম শহরে জলাবদ্ধতা, ভোগান্তি



কল্লোল রায়, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুড়িগ্রাম
ভারী বৃষ্টিতে কুড়িগ্রাম শহরে জলাবদ্ধতা, ভোগান্তি

ভারী বৃষ্টিতে কুড়িগ্রাম শহরে জলাবদ্ধতা, ভোগান্তি

  • Font increase
  • Font Decrease

গত কয়েকদিন ধরে কুড়িগ্রামে থেমে থেমে ভারী বৃষ্টির কারণে জেলা শহরের অনেক স্থানে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। সঠিক ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকা, ড্রেন গুলো নিয়মিত পরিষ্কার না করায় প্রতিনিয়ত দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে বলে মনে করছেন পৌরবাসী। তবে এই সমস্যা সমাধানে কাজ চলমান বলে জানিয়েছে পৌরসভার মেয়র কাজিউল ইসলাম।

রোববার(১৬ জুন) দুপুরে পৌরসভার একাধিক ওর্য়াডে সরেজমিনে দেখা যায় ড্রেনগুলোতে দীর্ঘদিনের প্লাস্টিক বর্জ্য,ময়লা আর্বজনা জমে থাকায় বৃষ্টির এসব পানি সহজে নামতে পারছে না। এর মধ্যে জেলা প্রশাসন কার্যালয়, ফায়ার সার্ভিস, হাসপাতাল পাড়া,শিক্ষা অফিস,রৌমারী পাড়া,গনপূর্ত অফিস,তালতলা, হরিকেশ কানিপাড়া,হাটিরপাড়,স্বাধীন পাড়া,পৌরবাজার এলাকা,মধুর মোড়, দাদামোড়সহ পৌর শহরের অনেক স্থানে রাস্তাঘাট ও বাসা-বাড়িগুলোতে বৃষ্টির পানি জমে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে।
পৌরসভার রৌমারি পাড়ার বাসিন্দা নাজমুল হোসেন বলেন,’গত কয়েকদিনের বৃষ্টির পানি জমে রাস্তা দিয়ে চলাচল করা খুবই অসুবিধা হয়েছে। পৌরসভার উদাসীনতায় আমাদের মতো বাসিন্দাদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।’


পৌরবাজারের ক্রেতা জুয়েল রানা বলেন,’বাজারের পাশের ড্রেনটি দীর্ঘদিন ধরে অকেজো হয়ে আছে। পৌরসভার লোকজন এসব দেখে না। ৩ দিন ধরে রাস্তায় বৃষ্টির পানি জমে জলাবদ্ধতার কারণে চলতে লোকজনের কষ্ট হচ্ছে।

সাংস্কৃতিক কর্মী শ্যামল ভৌমিক বলেন,’পৌর শহরের বৃষ্টির পানি গুলো নামতো পৌরসভার ঈদগাহের নালা দিয়ে এটি ভরাটের কারণে পানিগুলো আর নামতে পারছে না ফলে এমন জলজটের সৃষ্টি হয়েছে।

কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া অফিস জানায়, গত ২৪ ঘন্টায় জেলায় ১৫০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। আগামী দু'দিন ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।


কুড়িগ্রাম পৌরসভার মেয়র কাজিউল ইসলাম বলেন,’শহরের ড্রেনগুলোতে বৃষ্টির পানি বেশি থাকায় পানি ধীরে ধীরে নামছে। জলাবদ্ধতা নিরসনে কাজ চলমান রয়েছে।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন,’ স্থায়ীভাবে শহরের জলাবদ্ধতা নিরসনে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের সাথে সমন্নয় করে কাজ করা হবে। আশা করছি দ্রুত এ বিষয়টির সমাধান হবে।

   

নওগাঁয় রাসেলস ভাইপার পিটিয়ে মারলেন এলাকাবাসী



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নওগাঁ
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশে চলছে বিষধর সাপ রাসেলস ভাইপার আতঙ্ক। এই আতঙ্কের মধ্যে এবার নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলার নেউটা ও রাঙ্গামাটি এলাকায় ২টি রাসেলস ভাইপার ধরা পড়েছে। 

সোমবার (২৪ জুন) বিকেলে স্থানীয়রা ঝোপ-ঝাড়ের মধ্য থেকে সাপ দুটিকে বেড়িয়ে আসতে দেখে। এসময় স্থানীয়রা লাঠি দিয়ে পিটিয়ে সাপগুলোকে মেরে ফেলে। 

ধামইরহাটের স্থানীয় বাসিন্দা রেজাউল হক জানান, ধামইরহাট এলাকায় এর আগেও রাসেলস ভাইপার উদ্ধার হয়েছে। ভারত সীমান্ত সংলগ্ন ও আত্রাই নদী তীরবর্তী এলাকায় ইতিপূর্বে এই সাপ মাঝে মধ্যেই উদ্ধার হয়েছে।

স্থানীয় পাইকবান্দা বনবিট কর্মকর্তা ফরহাদ জাহান জানান, ২০১৫ সাল থেকে এ পর্যন্ত এ অঞ্চলে প্রায় ১০টি রাসেলস ভাইপার বা চন্দ্রবোড়া সাপ উদ্ধার হয়েছে।

কয়েক বছর আগে ধামইরহাট উপজেলার রাঙ্গামাটি এলাকায় রাসেলস ভাইপারের ছোবলে এক কৃষক আক্রান্ত হয়েছিলেন। পরে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে তিনি সুস্থ হন। বেশ কিছুদিন পর আবারও এই সাপের উপদ্রপ বোড়েছে। তাই সকলকে সচেতন থাকার জন্য পরামর্শ দেয়া হচ্ছে জানান বিট কর্মকর্তা ফরহাদ।

এদিকে সাপের উপদ্রব থেকে রক্ষায় জেলা জুড়ে সতর্ক করণ প্রচারনা চালানোর কথা জানান নওগাঁর জেলা প্রশাসক গোলাম মওলা। জেলার প্রতিটি সরকারি হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে পর্যাপ্ত প্রতিষেধক মজুত রাখা হয়েছে জানান তিনি।

;

ময়মনসিংহ-নেত্রকোনায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
ভবন নির্মাণ কাজের জন্য পাইলিং করছে: ছবি: সংগৃহীত

ভবন নির্মাণ কাজের জন্য পাইলিং করছে: ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনা জেলায় বাসাবাড়ি ও ফিলিং স্টেশনে অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রয়েছে।

সোমবার (২৪ জুন) রাত ১১টা থেকে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রয়েছে।

জানা যায়, সোমবার সকাল ১০টার দিকে ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার নারায়ণপুর ডেফেং ইকোনমিক জুনে একটি ভবন নির্মাণ কাজের জন্য পাইলিং করার সময় ঢাকা-ময়মনসিংহ তিতাসগ্যাস সঞ্চালন পাইপ লাইনে আঘাত পেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এতে ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনা জেলায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রয়েছে।

তিতাস গ্যাস কোম্পানির ডিজিএম নারায়ণ চন্দ্র দে জানিয়েছেন, অত্যন্ত স্পর্শকাতর গ্যাসের সঞ্চালন লাইনের পাইপ ছিদ্র করে দেয়ায় তা মেরামত অত্যন্ত জটিল প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শুরু হয়েছে। কখন সংযোগ স্বাভাবিক হবে তা বলা যাচ্ছে না।

এদিকে হঠাৎ গ্যাস সরবরাহ বন্ধ হয়ে যাওয়া চরম দুর্ভোগে পড়েছেন ওই এলাকার মানুষ।

;

হিংসার কি আছে, ড. ইউনূস পারলে বিতর্কে আসুক: প্রধানমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে হিংসা করার কি আছে। তিনি পারলে আমার সঙ্গে বিতর্কে আসুক। আমেরিকায় যেভাবে ডিবেট হয়, সেভাবে ডিবেট করুক।

মঙ্গলবার (২৫ জুন) সকাল ১১টায় গণভবনে ভারত সফর নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এক সাংবাদিকের প্রশ্নে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, পুরস্কার নিয়ে আমার কোনো আকাঙ্ক্ষা নেই। এর জন্য লবিস্ট নিয়োগ করার টাকাও নেই আমার। তবে হ্যা পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তির পর অনেক নোবেল জয়ী আমার জন্য প্রস্তাব দিয়েছিলেন। নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়ার ক্ষেত্রে আলাদা রাজনৈতিক উদ্দেশ্য থাকে। তাই এটা নিয়ে আমার কোনো আকাঙ্ক্ষা নেই।

সরকার প্রধান বলেন, ড. ইউনূস রাজনৈতিক দল গঠন করতে চেয়েছিল। কিন্তু সে দল গঠন করতে পারে নাই। সে যদি গ্রামের মানুষকে এতো কিছুই দিয়ে থাকে, তাহলে তো সেই মানুষগুলো ঝাঁপিয়ে পড়ার কথা। কই, কেউ তো ঝাঁপিয়ে পড়েনি।

তিনি বলেন, ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে সরকার মামলা করেনি। বিচারাধীন বিষয় নিয়ে মন্তব্য করতে চাই না। ড. ইউনূসের বিচার নিয়ে যেসব বিদেশি কথা বলছেন, তাদের দেশে বছরের পর বছর ট্যাক্স ফাঁকি দিলে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়, সে প্রশ্ন করা যায় তাদের।

তিনি আরও বলেন, ড. ইউনূস সরকারের বিরুদ্ধে মামলা করে হেরে যান। তিনি অবৈধভাবে গ্রামীণ ব্যাংকের এমডি হিসেবে অতিরিক্ত ১০ বছর থেকে আরও থাকতে চাচ্ছিলেন। শ্রমিকরা মামলা করেছেন। তিনি সাজা পেয়েছেন। এতে আমার কি দোষ?’

শেখ হাসিনা বলেন, গ্রামীণের ব্যবসাটা তাকে আমি করে দিয়েছিলাম। তার ব্যবসা দারিদ্র্য বিমোচনের জন্য বলা হয়ে থাকলেও মূলত তা দারিদ্র্য লালন করেছে। উনার কার্যক্রম কতটুকু দারিদ্র্য দূর করেছে আর শেখ হাসিনার সরকার কতটুকু দারিদ্র্য দুর করেছে? বলা হয়, উনি নোবেল পাওয়ায় আমি ঈর্ষান্বিত হয়ে তাকে হয়রানি করছি। আমার নোবেলের কোনো আকাঙ্খা নেই। লবিস্ট রাখার টাকাও নেই। নোবেলের বিভিন্ন রাজনৈতিক উদ্দেশ্য থাকে।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে ২১ জুন দুই দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতের নয়াদিল্লি যান।

লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি নেতৃত্বাধীন জোট টানা তৃতীয়বারের মতো সরকার গঠন করার পর ভারতে কোনো সরকার প্রধানের এটিই প্রথম দ্বিপাক্ষিক সফর।

এছাড়াও, এই সফরটি ছিল ১৫ দিনেরও কম সময়ের মধ্যে ভারতের রাজধানীতে শেখ হাসিনার দ্বিতীয় সফর, তিনি ৯ জুন মোদির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত বিশিষ্ট জনদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন।

প্রধানমন্ত্রীর এই সফরে ঢাকা ও নয়াদিল্লি দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে ক্রমবর্ধমান সম্পর্ককে আরও সুসংহত করতে সাতটি নতুন এবং তিনটি নবায়নসহ ১০টি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করেছে।

;

রংপুরে অটোরিকশা চালকের মরদেহ উদ্ধার, গ্রেফতার ৩



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
মূল পরিকল্পনাকারীসহ গ্রেফতার,  ছবি: সংগৃহীত

মূল পরিকল্পনাকারীসহ গ্রেফতার, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রংপুরে মরিচ খেত থেকে মুখপোড়ানো অটোরিকশা চালক মোহাম্মদ আলী রকির (১৭) মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় জড়িত মূল পরিকল্পনাকারীসহ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব)। একইসঙ্গে হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটনসহ ব্যবহৃত আলামত জব্দ করা হয়েছে।

সোমবার (২৪ জুন) রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানান র‍্যাব-১৩ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) সিনিয়র এএসপি সালমান নূর আলম।

গ্রেফতাররা হলেন– রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার কাফ্রিখাল ইউনিয়নের আলীপুর গ্রামের আব্দুর রউফের ছেলে মোক্তার হোসেন (৩৯), মোকছেদুল ইসলামের ছেলে রেদোয়ান মিয়া (২১) ও একই উপজেলার আশরাফপুরের কেরামত আলীর ছেলে ইসলাম মিয়া (২৪)।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, রোববার (২৩ জুন) রংপুর সদর উপজেলার সদ্যপুস্কুরণী ইউনিয়নের পালিচড়া কাটাবাড়ি জমিদারপাড়া বিলে আকমল হোসেনের মরিচ খেতে অটোরিকশা চালক মোহাম্মদ আলী রকির মরদেহ পাওয়া যায়। নিহতের নানি মঞ্জিলা বেগম মরদেহটি শনাক্ত করেন। এ ঘটনায় নিহতের খালু মোক্তার হোসেন বাদী হয়ে একটি মামলা করেন।

এরই ধারাবাহিকতায় র‍্যাব-১৩’র একটি দল ছায়াতদন্ত শুরু করে। তারা গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রোববার (২৩ জুন) মধ্যরাতে মিঠাপুকুরের আলীপুর থেকে সন্দেহভাজন অটোরিকশা চালক রেদোয়ান মিয়াকে প্রথমে আটক করেন। পরে তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ওইদিনই আলীপুর থেকে ইসলাম মিয়া এবং সোমবার (২৪ জুন) দুপুরে মামলার বাদী মোক্তার হোসেনকে পায়রাবন্দ এলাকা থেকে আটক করা হয়।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটকরা জানান, মামলায় বাদী অর্থাৎ ভিকটিমের খালু মোক্তার হোসেনের পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী সহযোগী অটোরিকশা চালক রেদোয়ান মিয়া ভাড়ার কথা বলে ভিকটিমসহ তারা কাটাবাড়ি জমিদারপাড়া বিলের মরিচ খেতের পাশে যায়। সেখানে পৌঁছালে মোক্তার হোসেন তার ভাগিনা মোহাম্মদ আলীর মাথায় রড দিয়ে আঘাত করলে সে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। সেসময় মোক্তারের নির্দেশে মোহাম্মদ আলীর মৃত্যু নিশ্চিত করতে তার গোপনাঙ্গসহ পুরো শরীরে অ্যাসিড ঢেলে দেয় রেদোয়ান মিয়া। পরে মরদেহ মরিচ খেতে ফেলে রেখে অটোরিকশার চারটি ব্যাটারি খুলে নিয়ে যান তারা।

আটকদের গ্রেফতার দেখিয়ে মিঠাপুকুর থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন র‍্যাব-১৩ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) সিনিয়র এএসপি সালমান নূর আলম।

;