'যাত্রাবাড়িতে কারওয়ান বাজারের ৮৯৫ জন ব্যবসায়িকে স্থানান্তর করা হবে'



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কারওয়ান বাজারের ৮শ ৯৫ ব্যবসায়ীকে যাত্রাবাড়ীতে স্থানান্তরের মাধ্যমে পুনর্বাসিত করা হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) প্রধান সম্পত্তি বিভাগ কর্মকর্তা কাইজার মোহাম্মদ ফারাবী।


বৃহস্পতিবার (২০ জুন) রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর পাইকারি কাঁচাবাজার পরিদর্শন এবং কারওয়ান বাজারের ব্যবসায়ীদের দোকান বুঝিয়ে দেওয়ার সময় তিনি এ সব কথা বলেন।
এসময় কাঁচাবাজারের বিভিন্ন অবৈধ অংশ উচ্ছেদ করতেও দেখা যায়।

কাইজার মোহাম্মদ ফারাবী বলেন, যাত্রাবাড়ীতে কারওয়ান বাজারের ৮শ ৯৫ জন ব্যবসায়ীকে পুনর্বাসিত করা হবে। দুই সিটি করপোরেশনের মেয়র এবং কর্মকর্তাদের পরামর্শের মাধ্যমে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, বিশেষ করে যাত্রাবাড়ীর পাইকারি কাঁচাবাজারের ‘এ’, ‘বি’ এবং ‘সি’ ব্লকের বেজমেন্ট এবং গ্রাউন্ড ফ্লোরে কারওয়ান বাজারের ব্যবসায়ীদের রাখা হবে। এছাড়াও অন্যান্য ব্লকগুলোর বেজমেন্ট থেকে চতুর্থতলা পর্যন্ত অন্যান্য ব্যবসায়ীদের জন্য রাখা হয়েছে।

এসময় যাত্রাবাড়ী পাইকারি কাঁচাবাজারের ব্যবসায়ীরা বলেন, সিটি করপোরেশনের এমন সিদ্ধান্তকে আমরা সাধুবাদ জানাই। রাষ্ট্রের এমন সিদ্ধান্তকে আমরা সাংঘর্ষিক বলে মনে করি না।
তবে ব্লকগুলোর বেজমেন্ট ও গ্রাউন্ডফ্লোরে দোকান না পেয়ে দুঃখ প্রকাশ করেন যাত্রাবাড়ী বাজারের ব্যবসায়ীরা।

এ সময় কারওয়ান বাজার আড়ৎ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সাইফুর রহমান সুজনসহ উত্তর সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে একটি দল সেখানে উপস্থিত ছিল।

পল্লী বিদ্যুতের ভুতুড়ে বিলে অতিষ্ঠ গ্রাহক



মো. হোসেন বেপারী, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চাঁদপুর
ভুতুড়ে বিলে অতিষ্ঠ গ্রাহক

ভুতুড়ে বিলে অতিষ্ঠ গ্রাহক

  • Font increase
  • Font Decrease

চাঁদপুর পল্লীবিদ্যুৎ সমিতি-২ ফরিদগঞ্জ অফিসের ব্যবস্থাপনা কার্যক্রমে চলছে হযবরল অবস্থায়। প্রতিমাসেই মিটারে ওঠা নির্ধারিত রিডিং-এর চাইতে অতিরিক্ত রিডিং তোলার কারণে অধিকাংশ গ্রাহককে গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত বিদ্যুৎ বিল।

যে কজন গ্রাহকই অতিরিক্ত বিল নিয়ে আপত্তি জানাচ্ছেন অফিসের বিল প্রস্ততকারক কোন প্রকার যাচাই-বাছাই ছাড়া মুহূর্তেই পাল্টে দিচ্ছেন বিদ্যুৎ বিল। এর মধ্যে কোন কোন বিলের কাগজে ২০ ইউনিট থেকে একশত ইউনিট পর্যন্ত কমে গিয়ে বিল কমে যাচ্ছে শত টাকা থেকে হাজারের অধিক।

নিজের মিটারে উল্লিখিত ইউনিটের সঙ্গে বিলের কাগজের অতিরিক্ত একশ ইউনিটেরও বেশি পার্থক্য দেখতে পেয়ে বুধবার (২৬ জুন) সকালে বিলের কাগজ নিয়ে বিদ্যুৎ অফিসে ছুটে যান ফরিদগঞ্জ পৌরসভার বাসস্ট্যান্ড এলাকার কনফেকশনারি দোকানদার আব্দুল আলী পাওয়ারী। বিদ্যুৎ অফিসে গিয়ে বলতেই ১২৪৫ ইউনিটের উল্লিখিত ৫ হাজার ৫৩৮ টাকার বিলের কাগজ হয়ে যায় ১১০০ ইউনিটে ৩ হাজার ৩৬৭ টাকা।

একই অভিযোগ নিয়ে আসতে দেখা যায় উপজেলার বিভিন্ন এলাকার বেশ কয়েকজনকে। ভুক্তভোগী মোহাম্মদ শরীফ হোসেন জানান, আমার মিটারে এখনকার ইউনিট ৫ হাজার ২০০। অথচ বিদ্যুৎ অফিসের লোক আরও কয়েকদিন আগেই রিডিং তুলেছে ৫ হাজার ২৩০। তবে কি রিডিং তোলার পর এতদিন আমি বিদ্যুৎ ব্যবহার করিনি? বরং বিলের কাগজে উল্লিখিত তখনকার বিলের চাইতেও এখন কম হয় কিভাবে....? এখানে আসার পর ওনারা বিল পরিবর্তন করে কমিয়ে দিয়েছে। এমন ঘটনা গত কয়েক মাস ধরেই ঘটছে।

তিনি আরও বলেন, যে মাসে সময় বের করে বিদ্যুৎ অফিসে বিল কমাতে পারি, সে মাসে কম দিতে পারি; নয়তো অতিরিক্ত বিলই দিতে হয়। এরকম ভোগান্তি আমাদের আর কত পোহাতে হবে?

আরেক ভুক্তভোগী আব্দুল জব্বার বলেন, আমার মিটারে রিডিং কম ওঠছে কিন্তু, বিলের কাগজে বেশি, এখানে আইসা বলাতে বিল কমাই দিছে। এরকম আগেও বহুতবার হইছে, বিলের কাগজ লই আইলে বিল কমাই দেয়। তাইলে বিদ্যুৎ অফিসের লোকরা দিনের পর দিন ভুল করে আমাগোরে কিল্লাই ভোগান্তিতে হালায়।

ভিন্ন অভিযোগ নিয়ে আসা আরও কয়েকজন জানান, বিদ্যুৎ অফিসের লোক রিডিং তুলতেই যাননি। তাদের মনগড়া রিডিং তোলার কারণে আমাদের অতিরিক্ত বিল দিতে হচ্ছে।

বিলের কাগজে অতিরিক্ত ইউনিট তুলে গ্রাহকদের এমন হয়রানির বিষয়ে কথা হয় বিদ্যুৎ অফিসের বিল প্রস্ততকারক এক কর্মকর্তার সঙ্গে। তিনি জানান, বয়োজ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা রিডিং তোলার কারণে এমন সমস্যা হতে পারে। গ্রাহকরা সমস্যা নিয়ে আসলে আমরা পরিবর্তন করে দিই। কোন প্রকার ডকুমেন্টস ছাড়াই কেন পরিবর্তন করা হয়, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এবিষয়ে আমি কিছু জানি না, ডিজিএম স্যার বলতে পারবেন।

চাঁদপুর পল্লীবিদ্যুৎ সমিতি-২ ফরিদগঞ্জ অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডি.জি.এম) মোহাম্মদ কামাল হোসেন বলেন, পল্লীবিদ্যুৎ সমিতিতে জনবল সংকট রয়েছে। জনবল সংকটের কারণে বয়োজ্যেষ্ঠ কয়েকজনকে দিয়ে কাজ করানোর কারণে এমন মিসিংগুলো হচ্ছে। চাঁদপুর পল্লীবিদ্যুৎ অফিস আমাদের জনবল নিয়োগ দিলেও এখন পর্যন্ত মাঠ পর্যায়ে কাজে লাগানোর জন্য আমরা তাদের পাইনি।

সংশ্লিষ্ট কর্মী ভুল রিডিং তোলার পর অতিরিক্ত বিলের কাগজ নিয়ে বিদ্যুৎ অফিসে আসার সাথে সাথে বিল প্রস্তুতকারক কোন প্রকার যাচাই-বাছাই না করে বিল কমিয়ে সংশোধিত বিল দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, জুন আমাদের ক্লোজিং মাস, অফিসের সব কর্মকর্তাদের প্রচুর কাজের চাপ যাচ্ছে, অন্য সময় হলে যাচাই-বাছাই করেই বিলের কাগজ সংশোধন করা হতো।

পল্লীবিদ্যুৎ গ্রাহকদের চলমান ভোগান্তি লাঘবে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, আমারা যথাযথ জনবল পেলে এ ধরনের সমস্যাগুলো আর হবে না।

;

বগুড়ায় কয়েদি পালানোর ঘটনায় ৩ কারারক্ষী বরখাস্ত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বগুড়া
বগুড়ায় কয়েদি পালানোর ঘটনায় ৩ কারারক্ষী বরখাস্ত

বগুড়ায় কয়েদি পালানোর ঘটনায় ৩ কারারক্ষী বরখাস্ত

  • Font increase
  • Font Decrease

বগুড়া জেলা কারাগারের কনডেম সেলের ছাদ ফুটো করে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত চার কয়েদি পালানোর ঘটনায় তিন কারারক্ষীকে সাময়িক বরখাস্ত (সাসপেন্ড) করা হয়েছে। এছাড়াও অপর দুই কারারক্ষীকে জিবাবদিহির জন্য তলব করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) বগুড়া জেলা কারাগারের জেল সুপার আনোয়ার হোসেন এতথ্য নিশ্চিত করেছেন।

সাময়িক বরখাস্ত হওয়া তিন কারারক্ষি হলেন বগুড়া জেলা কারাগারের প্রধান কারারক্ষী দুলাল হোসেন, আব্দুল মতিন ও আরিফুল ইসলাম। এছাড়াও কারারক্ষী ফরিদুল ইসলাম হোসেনুজ্জামানকে কৈফিয়ত তলব করা হয়েছে।

এদিকে কারা অধিদপ্তর থেকে ঘটনা তদন্তে তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।

অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক কর্নেল শেখ সুজাউর রহমানকে প্রধান করে গঠিত তিন সদস্যদের কমিটিকে আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।

কারা মহাপরিদর্শক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এএসএম আনিসুল হক স্বাক্ষরিত তদন্ত কমিটিকে ছয়টি নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

১। নির্দেশনাগুলো হচ্ছে কয়েদী পলায়ন এবং পূর্বাপর ঘটনা উদঘটন।

২। কয়েদি পলায়নের ঘটনায় কারা প্রশাসনের দুর্বলতা এবং তা উদঘাটন।

৩। অবকাঠামোগত ক্রুটি আছে কি না তা উদঘাটন।

৪। দায়ী ব্যক্তিবর্গ চিহ্নিত।

৫। দায়ী ব্যক্তি বর্গের বিষয়ে বিধি সম্মত মতামত এবং সুপারিশ।

৬। ভবিষ্যতে বন্দী পলায়ন রোধে মতামত এবং সুপারিশ।

উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার দিবাগত রাত তিনটার দিকে বগুড়া জেলা কারাগারের জাফলং নামের কনডেম সেলের ২নং ওয়ার্ডের ছাদ ফুটো করে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত চার বন্দী পালিয়ে যায়। বন্দী পালানোর এক ঘণ্টার মধ্যেই শহরের চেলোপাড়া চাষী বাজার থেকে পুলিশ চারজনকে গ্রেফতার করে। তারা প্রত্যেকেই একই কক্ষে অবস্থান করছিল।

;

চলন্ত ট্রেনে তরুণীকে ধর্ষণের ঘটনায় আরও একজন গ্রেফতার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সিলেট থেকে চট্টগ্রামগামী উদয়ন এক্সপ্রেস ট্রেনে ১৯ বছরের এক তরুণীকে ধর্ষণের ঘটনায় খাবার সরবরাহকারী (ক্যাটারিং সার্ভিস) প্রতিষ্ঠান এস এ করপোরেশনের আরও এক কর্মীকে গ্রেফতার করেছে রেলওয়ে পুলিশ। এ নিয়ে এ ঘটনায় মোট চারজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তারা সবাই ওই একই প্রতিষ্ঠানে কর্মরত।

বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) দুপুর ১২টার দিকে গ্রেফতারের বিষয়টি বার্তা২৪.কমকে নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম শহীদুল ইসলাম।

তিনি বলেন, উদয়ন এক্সপ্রেস ট্রেনে তরুণী ধর্ষণের ঘটনায় হওয়া মামলায় আবদুর রব রাসেল নামে ২৮ বছর বয়সী আরও এক যুবককে গ্রেফতার করা হয়েছে। তিনিও খাবার সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান এস এ করপোরেশনের কর্মী।

এর আগে, বুধবার ভোর সাড়ে চারটায় লাকসাম পার হওয়ার সময় চলন্ত ট্রেনের মধ্যেই উদয়ন এক্সপ্রেসে এক তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া যায়। ঘটনার পরপরই ট্রেনে খাবার সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান এস এ করপোরেশনের তিন কর্মীকে গ্রেফতার করে রেলওয়ে পুলিশ।

গ্রেফতাররা হলেন- মো. জামাল (২৭), মো. শরীফ (২৮) ও মো. রাশেদ (২৭)। ধর্ষণের অভিযোগ এনে ভুক্তভোগী ওই তরুণী চট্টগ্রাম রেলওয়ে থানায় মামলা করেছেন।

এদিকে, এ ঘটনায় খাবার সরবরাহকারী (ক্যাটারিং সার্ভিস) প্রতিষ্ঠান এস এ করপোরেশনের কার্যক্রম স্থগিত করেছে রেলওয়ে। চট্টগ্রাম-সিলেট রুটে চলাচলরত উদয়ন ও পাহাড়িকা এক্সপ্রেসে তারা খাবার সরবরাহ করতো। গতকাল (বুধবার) রাতে পূর্বাঞ্চল রেলওয়ের সহকারী প্রধান বাণিজ্যিক ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ আবু বক্কর সিদ্দিকীর সই করা অফিস আদেশে কার্যক্রম স্থগিত করার বিষয়টি জানানো হয়। আদেশে ওই প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীদের দ্বারা 'একটি অপরাধ সংঘটিত হয়েছে মর্মে প্রাথমিক তথ্য পাওয়া গেছে' বলে উল্লেখ করা হয়।

এস এ করপোরেশন নামে ক্যাটারিং সার্ভিসের প্রতিষ্ঠানটির মালিক কুমিল্লা জেলার লাকসাম থানার মোহাম্মদ শাহ আলম। রেলের বিভিন্ন ট্রেনে ক্যাটারিং সার্ভিস ও ঠিকাদারি ব্যবসা রয়েছে তার।

;

১৯৮১ কোটি ৫২ লাখ টাকার বাজেট ঘোষণা চসিকের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন

  • Font increase
  • Font Decrease

২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য ১ হাজার ৯৮১ কোটি ৫২ লাখ টাকার বাজেট ঘোষণা করেছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক)।

বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) দুপুরে নগরীর নন্দনকানন থিয়েটার ইন্সটিটিউটে আয়োজিত বাজেট অধিবেশনে এ ঘোষণা দেন চট্টগ্রাম সিটি মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রেজাউল করিম চৌধুরী।

নতুন অর্থবছরের বাজেটের পাশাপাশি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের চসিকের ১ হাজার ৬৬১ কোটি ৯ লাখ ৪০ হাজার টাকার সংশোধিত বাজেটও উপস্থাপন করেন মেয়র। ওই অর্থবছরে ১ হাজার ৮৮৭ কোটি ২৮ লাখ টাকার বাজেট ঘোষণা করা হয়। চসিকের ইতিহাসে এবার বাজেট বাস্তবায়ন হয়েছে রেকর্ড ৮৮ শতাংশ।

বাজেট ঘোষণার সময় মেয়র রেজাউল করিম চট্টগ্রামকে একটি আধুনিক এবং স্মার্ট নগর হিসেবে গড়ে তুলতে একগুচ্ছ পরিকল্পনা তুলে ধরেন। বর্তমান ও ভবিষ্যতের আলোকে নগরবাসীর আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটানোর প্রত্যাশা করেন তিনি।

সিটি করপোরেশনের ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আশরাফুল আমিন বাজেট অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন। অধিবেশনে বাজেট বিবরণী উপস্থাপন করেন অর্থ ও সংস্থাপন বিষয়ক স্থায়ী কমিটির সভাপতি কাউন্সিলর মো. ইসমাইল। এ সময় প্যানেল মেয়র আফরোজা কালাম, প্রধান হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির, ওয়ার্ড কাউন্সিলর, বিভাগীয় প্রধানসহ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

;