‘ওমানে বাংলাদেশি শ্রমিকরা উভয় দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখছে’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ওমানের রাষ্ট্রদূত

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ওমানের রাষ্ট্রদূত

  • Font increase
  • Font Decrease

ওমানে বাংলাদেশি শ্রমিকদের ভূয়সী প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তারা উভয় দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখছে।

শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের পাশাপাশি ওমানের অর্থনীতিতে বাংলাদেশের শ্রমিকদের অবদান রয়েছে। উভয় অর্থনীতিই এই শ্রমশক্তির দ্বারা উপকৃত হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) গণভবনে ওমানের রাষ্ট্রদূত আবদুল গাফফার বিন আবদুল করিম আল বুলুশি সাক্ষাৎকালে প্রধানমন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।

ওমানের রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশি শ্রমশক্তির অবদান সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রীর মন্তব্যের প্রতিধ্বনি করে বলেন, এটা সত্য যে তারা (বাংলাদেশি শ্রমিক) উভয় অর্থনীতির জন্য কাজ করছে।

বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব মোহাম্মদ নাঈমুল ইসলাম খান সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান।

প্রেস সচিব বলেন, রাষ্ট্রদূত উল্লেখ করেছেন যে, ওমান দীর্ঘকাল ধরে ৭ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি বজায় রাখছে এবং আশা করা হচ্ছে দুই-অঙ্কের স্তরের প্রবৃদ্ধি অর্জন করবে।

তিনি বলেন, আগামী দিনে জিডিপি প্রবৃদ্ধি দ্বিগুণ হতে পারে।

প্রধানমন্ত্রী এবং রাষ্ট্রদূত উভয়েই এলডিসি পরবর্তী সময়ের জন্য বাংলাদেশের প্রচেষ্টার পরিপূরক হিসেবে ওমানের পক্ষ থেকে বাংলাদেশকে সমর্থন করার বিষয়েও আলোচনা করেন।

বাংলাদেশিদের ওপর ভিসা ইস্যুতে নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে আল-বুলুশি বলেন, প্রায় ১০ লাখ বাংলাদেশি জনশক্তি তাদের শ্রমবাজারে কাজ করছে। তিনি বলেন, এটি বিশেষ করে বাংলাদেশের জন্য নয়, আমরা শ্রমের চাহিদা পূরণের জন্য পর্যায়ক্রমে শ্রমবাজার পর্যালোচনা করি। সেই পর্যালোচনার ভিত্তিতে, কখনও কখনও আমরা এমন দেশগুলোতে স্থগিতাদেশ দিয়ে থাকি যেখানে অতিরিক্ত সংখ্যক জনশক্তি রয়েছে। স্থগিতাদেশ সহজ করার জন্য আপনাকে পরবর্তী পর্যালোচনা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।

রাষ্ট্রদূত বলেন, বিধিনিষেধের উপায় দেখে মনে হচ্ছে বাংলাদেশের ওপর ব্যাপক ভিত্তিক ভিসা নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। আসলে কিন্তু তেমন নয়। তিনি বলেন, তবে এমন নয় যে, জনশক্তি ভিসা ছাড়া বাকি সব ভিসা যেমন ফ্যামিলি ভিসা এবং ট্যুরিস্ট ভিসা খোলা আছে।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশিদের জন্য দশটি ক্যাটাগরির ওমানের ভিসা এখন উন্মুক্ত।

এই প্রসঙ্গে রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে তার সরকারের কাছে একটি অনুরোধ পত্র পাঠানোর আহ্বান জানিয়ে বলেন, এতে তিনি বাংলাদেশের পক্ষে তার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করতে সক্ষম হবেন।

তিনি আরও বলেন, আমরা বিষয়টি নিয়ে কাজ শুরু করেছি যাতে শিগগিরই ওয়ার্কিং ভিসা প্রদান শুরু হতে পারে।

সার আমদানির বিষয়ে রাষ্ট্রদূত বলেন, তার সরকার ব্যবস্থাটি জি-টু-জি ভিত্তিতে করার প্রস্তাব করেছেন।

জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ সরকার প্রস্তাবটি খতিয়ে দেখবে।

ওমানের রাষ্ট্রদূত শেখ হাসিনার নেতৃত্বের ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং পুনরায় নির্বাচিত হওয়ার জন্য তাকে অভিনন্দন জানান। তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনার যোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হবে, এটা ভালো হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু অবশ্যই আপনার দিকে তাকিয়ে আছেন এবং তিনি অবশ্যই আপনাকে নিয়ে গর্বিত হবেন।

ওমানের রাষ্ট্রদূত প্রধানমন্ত্রীকে ওমানের একটি ঐতিহ্যবাহী নৌকার রেপ্লিকা উপহার দেন।

সেই উপহারে বলা হয়েছে: ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি যিনি ওমানের রাষ্ট্রদূত আবদুল গাফফার বিন আবদুল করিম আল-বুলুশির অভিনন্দনের সাথে সংকল্প ও সাহসিকতার সঙ্গে মহান বঙ্গবন্ধুর মশাল বহন করেছেন।

এ সময় অ্যাম্বাসেডর এট লার্জ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন এবং প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া উপস্থিত ছিলেন।

সাতক্ষীরায় বিরিয়ানি খেয়ে হাসপাতালে ১২০ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, সাতক্ষীরা
ঢাকা নবাব বিরিয়ানি হাউসের বিরিয়ানি খান সবাই

ঢাকা নবাব বিরিয়ানি হাউসের বিরিয়ানি খান সবাই

  • Font increase
  • Font Decrease

সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার জালালাবাদ ইউনিয়নের চাষী সম্মেলনের বিরিয়ানি খেয়ে অসুস্থ হয়েছেন শতাধিক মানুষ। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছেন ৮০ জন, ভর্তি ৩০ জন। এ বিরিয়ানি ঢাকা নবাব বিরিয়ানি হাউস থেকে আনানো হয়েছিল।

জানা গেছে, অনুষ্ঠান শেষে চাষীদের বিরিয়ানি দেয়া হয়। খাবার নষ্ট থাকায় যারা খেয়েছেন সবারই বমি, পেটে ব্যথা, পাতলা পায়খানা শুরু হয়।

জালালাবাদের ইউপি সদস্য আফতাবুজ্জামান জানান, কলারোয়া উপজেলার চৌরাস্তা মোড়ের ঢাকা নবাব বিরিয়ানি হাউস থেকে ১২০ প্যাকেট খাওয়ার অর্ডার করা হয়। বিরিয়ানি নিয়ে অনুষ্ঠানের শেষে সকলের মধ্যে বিতরণ করা হয়। সন্ধ্যার পর থেকে একের পর এক ফোন আসতে থাকে বমি পেটে ব্যথা এবং পাতলা পায়খানা হচ্ছে।

কলারোয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শফিকুল ইসলাম জানান, চিকিৎসা সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন তারা। তাদের ফুড পয়জনিং হয়েছে বলেও ধারণা করেন এই ডাক্তার।

;

কোটার বিরুদ্ধে দেশব্যাপি পালিত হবে ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম
কোটা পদ্ধতি বাতিলে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা

কোটা পদ্ধতি বাতিলে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা

  • Font increase
  • Font Decrease

হাইকোর্ট কর্তৃক প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটাসহ ৫৬ শতাংশ কোটা পুনর্বহালের আদেশের বিরুদ্ধে এবং ২০১৮ সালের পরিপত্র পুনর্বহালের দাবিতে রোববার (৭ জুলাই) সারাদেশে ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচি পালন করবেন কোটা পদ্ধতি বাতিলে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। 

রোববার বিকেল ৩টায় সারাদেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ‘ব্লকেড’ কর্মসূচি শুরু হবে বলে জানিয়েছে কোটা আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম। শনিবার (৬ জুলাই) বিকেলে শাহবাগ মোড়ে ‘বাংলা ব্লকড’ কর্মসূচির ঘোষণা দেন তিনি।

নাহিদ ইসলাম বলেন, সরকার ভেবেছে আমরা এক-দুইদিন আন্দোলন করব এবং একদিন ক্লান্ত হয়ে যাব। আমরা এখন পর্যন্ত শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করে যাচ্ছি। আমাদেরকে যদি বাধ্য করা হয় আমরা প্রয়োজনে সারাদেশে হরতালের মতো কর্মসূচি দিতে বাধ্য হব। আজকের ছাত্র সমাজকে আদালতের মুখোমুখি করা হচ্ছে, এ দায় নির্বাহী বিভাগ এড়াতে পারে না।

বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে যেতে বাধাদানের কারণে ছাত্রলীগের প্রতি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে নাহিদ বলেন, আমরা কিন্তু হলের তালা ভাঙতে জানি। শিক্ষার্থীদের যদি বাধা দেওয়া হয় এর জবাব আপনাদের দিতে হবে। যদি আমরা চাকরি না পাই তাহলে আপনাদেরও চাকরি থাকবে না।

তিনি আরও বলেন, আমরা শুধু শাহবাগে বসে থাকব না। আগামীকাল বিকেল ৩টা থেকে ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচি ঘোষণা করা হলো। আগামীকাল ঢাকা শহরের শাহবাগ, নীলক্ষেত, মতিঝিল, চানখারপুল, সায়েন্সল্যাবসহ প্রতিটি পয়েন্টে শিক্ষার্থীরা নেমে আসবেন এবং বাংলা ব্লকেড কর্মসূচি সফল করবেন। ঢাকার বাইরে শিক্ষার্থীরা সব মহাসড়কগুলো অবরোধ করবেন। 

নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, আমরা নির্বাহী বিভাগের কাছে জানতে চাই ২০১৮ সালের পরিপত্র কেন বাতিল করা হলো? শিক্ষকদের আন্দোলন কিন্তু বন্ধ হয়ে যাবে, আমাদের আন্দোলন বন্ধ হবে না। এরইমধ্যে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ক্লাস পরীক্ষা বর্জন করে আমাদের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করেছে। আমাদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা ক্লাসে ফিরে যাব না। 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি ও সায়েন্স লাইব্রেরি খুলে দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, আপনারা যদি না খোলেন তাহলে আমরা নিজ দায়িত্বে খুলে নিতে বাধ্য হব।

প্রসঙ্গত, সরকারি চাকরিতে কোটা পুনর্বহালের বিরুদ্ধে ও চার দফা দাবিতে দেশব্যাপি আন্দোলন তীব্র হচ্ছে। টানা চতুর্থদিনের মতো রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ সড়ক শাহবাগ মোড় অবরোধ করেছে শিক্ষার্থীরা। একই দাবিতে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সড়ক, মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে আন্দোলনকারীরা। 

এর আগে বিচার বিভাগ ও শিক্ষার্থীদের মুখোমুখি দাঁড় করানোর হটকারী সিদ্ধান্ত থেকে সরকারকে সরে আসার আহ্বান জানান আন্দোলনকারীরা। বলেন, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে। অন্যথায় হরতালের মতো কর্মসূচি দেয়ারও হুঁশিয়ারি দেয়া হয়েছে।

;

গাইবান্ধায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ডিশ লাইন অপারেটরের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাইবান্ধা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে ডিশ লাইনের কাজ করতে গিয়ে বিদুৎস্পৃষ্ট হয়ে এক ডিস লাইন অপারেটরের মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার (৬ জুলাই) রাত ৮টার দিকে উপজেলার ছাপড়হাটি ইউনিয়নের ছমিরের বাজারে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

২২ বছর বয়সী নিহত ওই যুবকের নাম উজ্জ্বল চন্দ্র বর্মণ। সে ওই ইউনিয়নের উত্তর মরুয়াদহ গ্রামের গাছের ভিটা এলাকার রঞ্জিত চন্দ্র বর্মণের ছেলে।

বিষয়টি মোবাইল ফোনে বার্তা২৪.কমকে নিশ্চিত করেছেন সুন্দরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহবুব আলম।

স্থানীয়দের বরাতে ওসি বলেন, শনিবার সন্ধ্যার দিকে ছমিরের বাজারে বিদ্যুতের খুঁটিতে উঠে ডিশ লাইনে কাজ করছিলেন উজ্জ্বল চন্দ্র। এসময় অসাবধানতাবশত বিদ্যুতের তারে স্পর্শ লেগে বিদ্যুতায়িত হয় এবং মাটিতে পড়ে যায় ওই যুবক। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য সুন্দরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত্যু বলে ঘোষণা করেন।

ওসি আরও বলেন, প্রাথমিক তদন্ত শেষে মরদেহটি পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

;

হাতে সময় নিয়ে সড়কে বের হওয়ার পরামর্শ ঢাকার পুলিশের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

কোটাবিরোধী আন্দোলনসহ সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব জগন্নাথ দেবের রথযাত্রা উপলক্ষে রাজধানীতে যানজট হওয়ার সতর্কবার্তা দিয়ে মধ্য ও দক্ষিণ ঢাকায় চলাচলকারীদের হাতে সময় নিয়ে বের হওয়ার অনুরোধ করেছে পুলিশ।

শনিবার (৬ জুলাই) রাতে এক বার্তায় ঢাকা মহানগর পুলিশের জনসংযোগ বিভাগের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার কে এন রায় নিয়তি বলেন, রোববার দুপুরের পর সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব জগন্নাথ দেবের রথযাত্রা উপলক্ষে শোভাযাত্রা ঢাকার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করবে।

আরও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচি ও কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীদের কর্মসূচি থাকায় যানজট হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলে সতর্ক করে বার্তায় বলা হয়, এ কারণে রমনা, মতিঝিল, ওয়ারী এলাকার মানুষকে নির্দিষ্ট গন্তব্যে যাওয়ার জন্য হাতে সময় নিয়ে বের হওয়ার অনুরোধ করেছে ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগ।

রোববার ঢাকাসহ সারা দেশে 'বাংলা ব্লকেড' কর্মসূচি ঘোষণা করেছে কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীরা।

গত কয়েকদিন শাহবাগ মোড়ে তাদের কর্মসূচির ফলে ছুটির দিনেও যানজটে ভুগতে হয় নগরবাসীকে।

ডিএমপির জনসংযোগ বিভাগ থেকে বলা হয়েছে, রোববার বেলা ৩টায় ঢাকার স্বামীবাগ ইসকন মন্দির থেকে শুরু হয়ে বিভিন্ন সড়ক ঘুরে ঢাকেশ্বরী মন্দিরে গিয়ে শেষ হবে রথযাত্রা।

রথযাত্রা উপলক্ষে ওই সময়ে বিকল্প রাস্তা ব্যবহার করার জন্য ডিএমপির পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হয়েছে।

;