২ দিনের সফরে কাল টুঙ্গিপাড়া যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

  • Font increase
  • Font Decrease

দুই দিনের সফরে আগামীকাল শুক্রবার গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।এদিন মুন্সিগঞ্জের মাওয়া প্রান্তে আয়োজিত পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্প নিমার্ণের সমাপনী অনুষ্ঠানের সুধী সমাবেশে অংশ নেবেন তিনি। সমাবেশ শেষে মাওয়া থেকে বিকেল ৫টার দিকে সড়কপথে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ার উদ্দেশে রওনা হবেন।

এদিকে, প্রধানমন্ত্রীর আগমনকে কেন্দ্র করে টুঙ্গিপাড়ায় সাজ সাজ রব বিরাজ করছে। জেলাজুড়ে গ্রহণ করা হয়েছে কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা। দলীয় প্রধানের আগমনকে ঘিরে পুরো জেলার নেতা-কর্মীদের মধ্যে উদ্দীপনা বিরাজ করছে। আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সব সংগঠনের নেতা-কর্মীরা অপেক্ষায় রয়েছেন অধীর আগ্রহে।

টুঙ্গিপাড়া পৌঁছে সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিসৌধ বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানাবেন প্রধানমন্ত্রী। পরদিন শনিবার সকালে দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী। পরে বেলা ১১টার দিকে জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতিবিজড়িত গিমাডাঙ্গা টুঙ্গিপাড়া (জিটি) সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধু কর্নার উদ্বোধন, ‘এসো বঙ্গবন্ধুকে জানি’ শীর্ষক অ্যালবামের মোড়ক উন্মোচন ও শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন তিনি।

দুপুর ১২টার দিকে নবনির্মিত টুঙ্গিপাড়া মাল্টিপারপাস পৌর সুপার মার্কেট পরিদর্শন করবেন। বিকেল ৪টার দিকে টুঙ্গিপাড়া থেকে সড়কপথে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হবেন।

ভাঙনরোধে নিজেদের অর্থেই বস্তা ফেলছে স্থানীয়রা



সোহেল মিয়া, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজবাড়ী
নদী ভাঙন থেকে রক্ষা পেতে নারী, পুরুষ, শিশু একসাথে নদীতে বস্তা ফেলার কাজ করছে। ছবি: বার্তা ২৪

নদী ভাঙন থেকে রক্ষা পেতে নারী, পুরুষ, শিশু একসাথে নদীতে বস্তা ফেলার কাজ করছে। ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

নদী ভাঙন থেকে রক্ষা পেতে কোন উপায়ন্তর না পেয়ে নিজেদের অর্থ দিয়ে নিজেরাই বালু ভর্তি প্লাস্টিকের বস্তা ফেলছেন নদী ভাঙনের শিকার রাজবাড়ীর গোয়ালন্দের দৌলতদিয়া ৬নং ফেরি ঘাট সংলগ্ন সাত্তার মেম্বার পাড়ার বাসিন্দারা।

৬ নম্বর ঘাটে ভাঙন কবলিত ভুক্তভোগী নারী, পুরুষ ও শিশুরা বালু মাথায় করে নিয়ে নদীর পাশে প্লাষ্টিকের পাতলা বস্তায় ভরে তারা ভাঙনরোধে কাজ করছেন। এসময় তারা বিভিন্ন ক্ষোভ প্রকাশ করেন।

সাত্তার মেম্বার পাড়ায় ভাঙন স্থানে দাঁড়িয়ে ষাটোর্ধ্ব মো. ছিদ্দিক পাল ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, 'সরকারি লোকজন তো কোনো ব্যবস্থাই নিলোই না, এহন আমরা নিজেরাই বালু ও প্লাষ্টিকের বস্তা কিনে তাতে বালু ভরে ভাঙন স্থানে ফেলতেছি। মনের শান্তি মেটাতেই এ কাজ করছি। তাছাড়া তো আমাগেরে আর কোন উপায় নাই।'

তিনি আরও বলেন, 'ভাঙন ঠেকাতে আমরা বস্তা ফেলেতেছি না, খালি নদীর ঢেউ যেন একটু কম লাগে সেজন্য আমরা ভাঙন কবলিত স্থানে এলাকাবাসীরা মিলে আপাতত আড়াই'শ বস্থা ফেলছি। আমরা সরকারের সুদৃষ্টি কামনা করছি।'

এসময় ৬ নম্বর ঘাটের মুদি দোকানদার বারেক মৃধা বলেন, 'গত এক সপ্তাহে প্রায় ৫০ মিটারের উপরে বসতভিটা নদীগর্ভে গেছে। সরকারি কর্মকর্তারা যদি আগেই কিছু জিও ব্যাগ ফেলতো তাহলে আজ আমার দোকানডা ভাঙনের কবলে পড়তো না। সব আমাদের কপাল, কি আর বলবো। এজন্য নিজেরাই টাকা দিয়ে পাতলা বস্তায় বালু ভরে ফেলতেছি।'

ভুক্তভোগী সরোয়ার হোসেন মোল্লা বলেন, 'চেয়ারম্যান, মেম্বারা শুধু ভোটের সময় এসে প্রতিশ্রুতি দেয়, আর কোন খবর থাহেনা। এবার ভাঙন দেহার জন সবাই আসতেছে কিন্তু কোন পদক্ষেপ নাই।'

ভুক্তভোগী আমেনা বেগম কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, 'পরিবারের পাঁচ সদস্য নিয়ে সুখেই ছিলাম। কিন্তু নদী আমার স্বপ্ন নিয়ে গেছে। সরকার শুকনো সময় কুনু বস্তা ফেলেনা, বন্যা আসলি সব ভেঙে গাঙ্গে নিয়ে যায়। আমার ঘর পর্যন্ত ভাঙ্গা চলি আইছে। এহন কই যাই, কি করমু চিন্তায় পড়ছি।'

বিআইডব্লিউটিএর নির্বাহী প্রকৌশলী নেপাল চন্দ্র দেবনাথ বলেন, 'দৌলতদিয়ায় যে ৭টি ঘাট রয়েছে তার আশেপাশে ভাঙন দেখা দিলে সেটা আমরা জিওব্যাগ দিয়ে রক্ষা করতে চেষ্টা করি। তাছাড়া প্রতিবছরে তীব্র ভাঙনে রক্ষা করতে পানি উন্নয়ন বোর্ড কাজ করে থাকে। ঘাট রক্ষায় যে কাজগুলো লাগবে সেটাই বিআইডব্লিউটিএ করে থাকে। আমরা ঘাট এলাকা পরিদর্শন করে এসেছি। ভাঙন কবলিত স্থান, ঘাট রক্ষার জন্য কিছু করতে হলে আমরা তা করবো।'

গোয়ালন্দ উপজেলা নির্বাহী অফিসার জ্যোতি বিকাশ চন্দ্র বলেন, '৬ নম্বর ঘাটের সাত্তার মেম্বার পাড়া যে ভাঙন দেখা দিয়েছি সেটার ব্যাপারে আমি ইতিমধ্যে জেলা প্রশাসক মহোদয়কে জানিয়েছি। এ ব্যাপারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ দ্রুত ব্যবস্থা নেবে।

;

নোয়াখালীতে বৃদ্ধকে জবাই করে হত্যা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নোয়াখালী
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে এক বৃদ্ধকে জবাই করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। তার বয়স আনুমানিক ৬৭ বছর। তবে পুলিশ ও নিহতের স্বজনেরা তাৎক্ষণিক হত্যাকাণ্ডের কোনো কারণ জানাতে পারেনি।

নিহত আব্দুল খালেক ওরফে খাজা মিয়া উপজেলার চরজব্বর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের চর রশিদ গ্রামের খালেক মিয়ার বাড়ির মৃত আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে। তিনি ৫ সন্তানের জনক ছিলেন।

রোববার (৭ জুলাই) সকাল ১০টার দিকে উপজেলার চরজব্বর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের চর রশিদ গ্রামের নিহতের নিজ বাড়ির সামনে থেকে পুলিশ এ মরদেহ উদ্ধার করে। এর আগে, শনিবার দিবাগত গভীর রাতে এই ঘটনা ঘটে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বৃদ্ধ খাজা মিয়া এক সময়ে স্থানীয় বাজারের চা দোকানদার ছিল। স্ত্রী কমলা বেগমসহ নিজ বাড়িতে একা বসবাস করেন। গতকাল শনিবার রাত ৯টার দিকে তিনি স্থানীয় কাঞ্চন বাজার থেকে প্রতিবেশী আরেক লোকের সাথে বাড়ি ফিরেন। কিন্তু বাজার থেকে তিনি আর ঘরে আসেননি। রোববার সকালে তার স্ত্রী ফজর নামাজ পড়তে উঠে স্বামীকে দেখতে না পেয়ে খোঁজাখুজি শুরু করেন। একপর্যায়ে সকাল ৬টার দিকে নিজ বাড়ির সামনে স্বামী খাজা মিয়ার গলা কাটা মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন।

নিহতের মেজো ছেলে মো.ছিদ্দিক উল্যাহ বলেন, বাবা খুবই সহজ সরল লোক ছিলেন। তার সাথে কারো বিরোধ ছিলনা। কে বা কারা তাকে নৃশংসভাবে হত্যা করেছে। এখন পর্যন্ত হত্যার কোনো কারণ তাদের জানা নেই।

চরজব্বর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কাওসার আলম ভূঁইয়া বলেন, বৃদ্ধকে জবাই করে হত্যা করা হয়েছে। তবে শরীর থেকে মাথা আলাদা হয়নি। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছে। মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। এখনো নিহতের স্বজনেরা কোনো অভিযোগ করেনি। তবে হত্যার কারণ সম্পর্কে কিছুই জানা যায়নি। পুলিশ ক্লু-লেস এ হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটনে চেষ্টা চালাচ্ছে।

;

শায়েস্তাগঞ্জে পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নারী নিহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, হবিগঞ্জ
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলায় পিকআপ-অটোরিকশা মুখোমুখি সংঘর্ষে মিতু আক্তার (২৫) এক নারী নিহত হয়েছেন। এঘটনায় আরও চারজন আহত হয়েছেন।

শনিবার (৬ জুলাই) রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের উপজেলার নুরপুর ইউনিয়নের সুরাবই নামক স্থানে দুর্ঘটনাটি ঘটে।

নিহত মিতু আক্তার মাধবপুর উপজেলার বাঘাসুরা ইউনিয়নের বাখরপুর গ্রামের স্বপন মিয়ার স্ত্রী।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মাধবপুর উপজেলার বাখরনগর গ্রামের স্বপন মিয়ার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী মিতুকে চিকিৎসার জন্য হবিগঞ্জ জেলা শহরে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যান। রাতে অটোরিকশা যোগে বাড়ি ফিরছিলেন। পথিমধ্যে উল্লেখিত স্থানে পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি পিকআপ ভ্যানের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই ওই নারীর মৃত্যু হয়। গুরুতর আহত ৩ জনকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।

শায়েস্তাগঞ্জ হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৈমুর ইসলাম ঘটনা সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, দুর্ঘটনায় এক নারী নিহত হয়েছেন।

;

তিস্তায় পানি বৃদ্ধিতে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত



মনিরুজ্জামান মুন ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, লালমনিরহাট
পানিতে তলিয়ে গেছে ঘরবাড়ি ও রাস্তাঘাট

পানিতে তলিয়ে গেছে ঘরবাড়ি ও রাস্তাঘাট

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারী বৃষ্টিপাত ও উজানের ঢলে তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে নদীর পানি বিপৎসীমা ১৩ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে তিস্তা ও ধরলা নদীর তীরবর্তী এলাকা ঘরবাড়ি ও রাস্তাঘাট পানিতে তলিয়ে গেছে। হুমকির মুখে রয়েছে তিস্তার বাঁধ। এতে জেলার ৫ উপজেলায় পানি বন্দি হয়ে পড়েছে প্রায় ৫ হাজার পরিবার। নতুন নতুন এলাকায় পানি প্রবেশ করছে।

রোববার  (৭ জুলাই ) সকাল ৯ টায় তিস্তা ব্যারাজের পয়েন্টে তিস্তার পানিপ্রবাহ রেকর্ড করা হয়েছে ৫২দশমিক ০২ সেন্টিমিটার, যা বিপৎসীমা ১৩ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। (স্বাভাবিক ৫২ দশমিক ১৫ সেন্টিমিটার)। এর আগে  সকাল ৬ টায় তিস্তার পানি ১২ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হয়। 

অপরদিকে ধরলা নদীর শিমুলবাড়ি পয়েন্টে বিপৎসীমা ১৬ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

বসতবাড়ি ও রাস্তাঘাট পানি নিচে

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, তিস্তা ও ধরলার নদীর পানি বৃদ্ধিতে লালমনিরহাটের পাঁচ উপজেলার নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল ও চরের বসতবাড়ি ও রাস্তাঘাট পানি নিচে তলিয়ে গিয়ে ভোগান্তিতে পড়েছে নদী পাড়ের মানুষ। পাশাপাশি গবাদি পশু হাঁস মুরগি নিয়ে বিপদে পড়ছেন।  এতে ৫ হাজার পরিবার পানি বন্দী হয়ে পড়ছে। পরিবারগুলো কলার ভেলা ও নৌকায় করে চলাচল করছে। অনেকে রান্না করতে না পেরে শুকনা খাবার খেয়ে দিন পার করছেন। 

হাতীবান্ধা উপজেলার প্রকল্প ও বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মাইদুল ইসলাম বলেন,উপজেলার গড্ডিমারী ইউনিয়নের তিস্তা কলোনী বাঁধ ও বড়খাতা ও হাতীবান্ধা বাইপাস সড়কের যে ধস শুরু হয়েছে। তা দ্রুত মেরামতের জন্য কাজ চলছে। 

হাতীবান্ধা উপজেলায় পাটিকাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মজিবুল আলম সাদাত  বার্তা২৪.কমকে বলেন, অত্র ইউনিয়নের পাঁচ শতাধিক মানুষ পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়ছে। পাশাপাশি দেখা দিয়েছে নদী ভাঙ্গন। 

পাউবো লালমনিরহাটের  নির্বাহী প্রকৌশলী সুনীল কুমার বলেন,  আগামী ২৪ ঘণ্টা এই অঞ্চলের নদ নদীর পানি বাড়তে পারে। ফলে নিচু এলাকা প্লাবিত হবে। ধস এলাকায় জরুরি জিও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে। আমরা সার্বক্ষণিক খোঁজখবর রাখছি।

লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ উল্যাহ বার্তা২৪.কমকে বলেন,পানিবন্দি মানুষের তালিকা চেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারদের নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে।                                                                                                                                                                                                                                                                                               

;