নতুন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টারমারকে প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
নতুন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টারমারকে প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন

নতুন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টারমারকে প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ব্রিটিশ লেবার পার্টির নেতা স্যার কেয়ার স্টারমারকে নির্বাচনে তার দলের ঐতিহাসিক বিজয়লাভ এবং যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের জন্য অভিনন্দন জানিয়েছেন।

লন্ডনে বাংলাদেশ হাইকমিশন এই চিঠিটি যুক্তরাজ্যের নবনির্বাচিত প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠিয়েছে।

তিনি যুক্তরাজ্যের নতুন প্রধানমন্ত্রীকে লিখেছেন, "এই দ্ব্যর্থহীন ম্যান্ডেট আপনার দেশকে অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার এবং বিশ্বব্যাপী শান্তি জোরদার করার জন্য আপনার নেতৃত্বের প্রতি ব্রিটিশ জনগণের আস্থার সুস্পষ্ট প্রতিফলন।"

এ উপলক্ষে শেখ হাসিনা ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় লেবার পার্টি ও দলের আইকনিক নেতা স্যার হ্যারল্ড উইলসন, টমাস উইলিয়ামস সিকে ও লর্ড পিটার শোরের সঙ্গে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার দল আওয়ামী লীগের স্থায়ী বন্ধুত্বের কথা স্মরণ করিয়ে দেন যা প্রকৃতপক্ষে দুই দেশের গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক ও প্রগতিশীল আকাঙ্খার অভিন্ন মূল্যবোধের উপর প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ-যুক্তরাজ্য সম্পর্ককে সুদৃঢ় ভিত্তির ওপর গড়ে তুলেছে।

তিনি বলেন, "আমার সরকার আমাদের দুই কমনওয়েলথ দেশের পারস্পরিক স্বার্থে আমাদের দীর্ঘস্থায়ী রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, জলবায়ু ও কৌশলগত অংশীদারিত্বকে আরও শক্তিশালী করার জন্য আপনার সক্ষম স্টুয়ার্ডশিপের অধীনে লেবার পার্টি সরকারের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার জন্য উন্মুখ।"

তিনি আরো বলেন, "সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, একসাথে আমরা আমাদের দুই দেশের কল্যাণে ৭ লাখের বেশি প্রাণবন্ত ও উদ্যোগী বাংলাদেশী-ব্রিটিশ প্রবাসীদের অমূল্য অবদানকে কাজে লাগানোর প্রয়াস চালিয়ে যাব।"

তিনি যুক্তরাজ্যের নতুন প্রধানমন্ত্রীর গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালনকালে তার সুস্বাস্থ্য, সুখ ও সাফল্য এবং যুক্তরাজ্যের বন্ধুত্বপূর্ণ জনগণের শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করেন।

সূত্র: বাসস 

মাত্র ৩০ শতাংশ জনবল দিয়ে চলছে বিজেএমসি: সংসদীয় কমিটি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

মাত্র ৩০ শতাংশ জনবল দিয়ে চলছে বাংলাদেশ জুট মিলস কর্পোরেশন (বিজেএমসি)। সংস্থাটির অনুমোদিত ৭ হাজার ৯৫৩টি পদে বর্তমানে কর্মরত আছেন ২ হাজার ৩৮০জন। বিজেএমসি’র আওতাধীন অধিকাংশ মিল বন্ধ থাকায় মিলের জমি ও যন্ত্রপাতি রক্ষায় রোস্টার ভিত্তিতে ওই সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কাজ করছেন বলে জানিয়েছে সংসদীয় কমিটি।

সোমবার (০৭ জুলাই) জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত সরকারি প্রতিষ্ঠান সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি’র বৈঠকে এ তথ্য জানানো হয়েছে। কমিটির সভাপতি মো. আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে বৈঠকে কমিটির সদস্য সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, আলাউদ্দিন আহম্মদ চৌধুরী, নুরুজ্জামান আহমেদ, মো. সিদ্দিকুর রহমান পাটোয়ারী, আনোয়ারুল আশরাফ খান ও নাজমা আক্তার এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

কমিটি সূত্র জানায়, বৈঠকে বিজেএমসি’র সার্বিক কার্যক্রম নিয়ে আলোচনা হয়। আলোচনা শেষে কমিটির পক্ষ থেকে বিজেএমসির মালিকানাধীন যে সকল মিলস লিজ দেওয়া হয়েছে সেগুলো লাভজনক কিনা, সংস্থাটি সিকিউরিটাইজ করে বন্ড ও শেয়ার বিক্রির মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করে সরকারের কোনো লাভজনক কাজে ব্যবহার কিংবা বিজেএমসির কোনো শিল্প কারখানা আধুনিকায়ণ করার কাজে লাগানো যায় কিনা, তা একটি বিশেষজ্ঞ টিমের মাধ্যমে পরীক্ষা করতে প্রয়োজনীয় পদেক্ষপ গ্রহণের জন্য কমিটি কর্তৃক সংশ্লিষ্টদের সুপারিশ করা হয়।

বৈঠকে সিটি কর্পোরেশনে অন্তর্ভুক্ত হওয়া বিজেএমসির যে তিনটি মিলস এখনো লিজ দেওয়া হয়নি সেগুলোকে ইকোনোমিক জোন কিংবা হাইটেক পার্কে প্রতিস্থাপন করা যায় কিনা তা নিরূপণে একটি বিশেষজ্ঞ টিমের মাধ্যমে পর্যালোচনার নির্দেশনা দেওয়া হয়। এছাড়া বিজেএমসির বিগত ৫ বছরের একীভূত স্থিতিপত্র, আয়-ব্যয় হিসাব ও লাভ-লোকসান হিসাব এবং সর্বশেষ হিসাব আর্থিক ও কনফিডেনশিয়াল ম্যানেজমেন্টের উপর সিএজি কার্যালয় হতে যে সকল মতামত দেওয়া হয়েছে তা বিশ্লেষণ করে সুনির্দিষ্ট জবাব প্রদানের সুপারিশ করা হয়।

বৈঠকে বিজেএমসি’র উপর সিএজি কর্তৃক প্রণীত ও সংসদে পেশকৃত অডিট আপত্তির বিষয় আলোচনা করে কয়েকটি আপত্তি নিষ্পত্তি করা হয় এবং অবশিষ্ট অডিট আপত্তিসমূহ ৯০ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তির সুপারিশ করা হয়।

;

কোটা বাতিলের পরিপত্র পুনর্বহালের দাবিতে নোয়াখালীতে বিক্ষোভ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নোয়াখালী
নোয়াখালীতে বিক্ষোভ করেছে শিক্ষার্থীরা/ছবি: বার্তা২৪.কম

নোয়াখালীতে বিক্ষোভ করেছে শিক্ষার্থীরা/ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

‘কোটা বৈষম্য নিপাত যাক, চাকুরিতে মেধাবীরা সুযোগ পাক’ এ প্রতিপাদ্যে এবং ২০১৮ সালের কোটা বাতিলের পরিপত্র পুনর্বহালের দাবিতে নোয়াখালীতে কোটা বৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছে বিভিন্ন কলেজের শিক্ষার্থীরা।

সোমবার (০৮ জুলাই) নোয়াখালী প্রেসক্লাবের সামনে অবস্থান নিয়ে প্রথমে মানববন্ধন ও পরে বিক্ষোভ মিছিল করে আন্দোলনকারী। এসময় তারা বিভিন্ন প্রতিবাদ সম্বলিত পেস্টুন ও কোটা বিরোধী স্লোগান দিতে থাকে।

মানববন্ধন শেষে প্রেসক্লাবের সামনে থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয়।

আন্দোলনকারীরা জানান, প্রতিবন্ধী, অনগ্রসর জাতিসত্তাসহ বঞ্চিত শ্রেণির জন্য যৌক্তিক কোটা নিশ্চিত করা এবং বৈষম্যমূলক মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিল করা হোক। তাদের দাবি মেনে না নিলে সারাদেশের ন্যায় নোয়াখালীতে তাদের আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া হবে।

;

‘অন্ধকার জীবনে বাত্তি দিয়া কী হইবো’!



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪,এক সপ্তাহ ধরে রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে চলছে কোটাবিরোধী আন্দোলন

ছবি: বার্তা২৪,এক সপ্তাহ ধরে রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে চলছে কোটাবিরোধী আন্দোলন

  • Font increase
  • Font Decrease

এক সপ্তাহ ধরে রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে চলছে কোটাবিরোধী আন্দোলন। সে আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় সোমবার (৮ জুলাই) পালন হচ্ছে 'বাংলা ব্লকেড'!

সোমবার (৮ জুলাই) বিকেলে শাহবাগ, গুলিস্তান, বাংলামোটর, ফার্মগেট, নীলক্ষেত, সায়েন্সল্যাব মোড়সহ আরো বেশ কিছু এলাকায় অবস্থান নিয়ে শিক্ষার্থীরা ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচি পালন করছেন।

এদিকে, সরেজমিন দেখা যায়, সোমবার বিকেল সাড়ে ৪টা থেকে কোটাবিরোধী আন্দোলনরত ছাত্র-ছাত্রীরা বাংলামোটর মোড়ে অবস্থান নেন। এসময় অ্যাম্বুলেন্স, অসুস্থ রোগী ও বয়স্কদের ছাড়া কোনো গণপরিবহনকেই রাস্তায় চলাচল করতে দেননি আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।

সোমবার বিকেলে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকাসহ বাংলামোড়েও অবস্থান নেন কোটাবিরোধী শিক্ষার্থীরা, ছবি- বার্তা২৪.কম

‘ব্লকেড’ অবস্থায় মধ্যবয়স্ক একজন ইলেক্ট্রিক লাইট ব্যবসায়ী সাইকেল নিয়ে রাস্তা পারাপার হতে চাইলে এক শিক্ষার্থী বলে ওঠেন, 'অন্ধকার জীবনে বাত্তি দিয়া কী হইবো’!

যদিও পরে তাকে রাস্তা পারাপার করে দেন শিক্ষার্থীরা।

তেমনই আরেকজন আক্কাস মিয়া। ৮০-উর্ধ্ব মা, স্ত্রী ও সন্তানকে নিয়ে রূপনগর থেকে যাচ্ছিলেন পুরান ঢাকা। বাংলামোটর মোড়ে এসে আটকা পড়েন ‘বাংলা ব্লকেড’-এ। বৃদ্ধা মাকে দেখিয়ে রাস্তা পারাপারের অনুরোধ জানালেও শিক্ষার্থীরা তাদের গাড়ি যেতে দেননি। পরে বাধ্য হয়ে হেঁটে রাস্তা পার হন তারা।

'বাংলা ব্লকেড'-এ আটকা পড়েন রিকশাযাত্রী এক নারী, ছবি-বার্তা২৪.কম


এসময় বার্তা২৪.কমের প্রতিবেদক শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বললে তারা দুঃখ প্রকাশ করে রাস্তার অপর পাশ থেকে একটি সিএনজিালিত অটোরিকশা ঠিক করে দেন আক্কাস মিয়াকে।

শিক্ষার্থীদের ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচিকে ঘিরে সোমবার বিকেল থেকেই পুরো রাজধানী অচল হয়ে যায়। থমকে থাকে গণপরিবহন। যাত্রীরা বাধ্য হয়ে গাড়ি থেকে নেমে পায়ে হেঁটে রওয়ানা দেন গন্তব্যের পথে।

 বাংলা ব্লকেডে বাধা পেয়ে বাধ্য হয়ে হেঁটে রাস্তা পার হচ্ছেন পথচারীরা, ছবি- বার্তা২৪.কম


এর আগে রোববার (৭ জুলাই) ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচির প্রথমদিনে বিকেল সোয়া ৫টায় শাহবাগের দিক থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে বাংলামোটর মোড় অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা।

মিছিল ও স্লোগানে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত সড়ক অবরোধ করে রাখেন তারা। এদিন বাংলামোটর এলাকায় বাড়তি পুলিশ মোতায়েন করা থাকলেও তারা কোনোরকম বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেনি। এতে করে নির্বিঘ্নে তারা বাংলামোটর মোড়ে কর্মসূচি চালিয়ে যান।

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের মুখপাত্র নাহিদ ইসলাম ৬ জুলাই এই 'বাংলা ব্লকেড' কর্মসূচি ঘোষণা করেন।

নাহিদ ইসলাম বলেছিলেন, শুধু শাহবাগ মোড় নয়, ঢাকা শহরের সায়েন্সল্যাব, চানখারপুল, নীলক্ষেত, মতিঝিল প্রতিটি পয়েন্টে কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা নেমে আসবেন। ঢাকার বাইরের শিক্ষার্থীরা জেলায়–জেলায়, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো মহাসড়কগুলো অবরোধ করবেন।

;

সিআইইউতে ‘অ্যাডভান্সড এক্সেল’ বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম ব্যুরো
ছবি: সিআইইউতে ‘অ্যাডভান্সড এক্সেল’ বিষয়ক কর্মশালা

ছবি: সিআইইউতে ‘অ্যাডভান্সড এক্সেল’ বিষয়ক কর্মশালা

  • Font increase
  • Font Decrease

ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে বড় অংকের হিসেব মেলাতে গিয়ে অনেকে হিমশিম খান। দিনরাত মাটি হওয়ার পরও শেষমেষ পাওয়া যায় না কাঙ্খিত ফলাফল। শুধু কি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান? ব্যক্তিগত ডকুমেন্ট, পরিসংখ্যানিক তথ্য আর লজিক্যাল ক্যালকুলেশনেও হিসাবকে কম সময়ে সমাধান করতে আমাদের টেনশন থাকে প্রতিনিয়ত।

চিটাগং ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটির (সিআইইউর) তরুণ শিক্ষার্থীদের আগামী দিনের কর্মক্ষেত্রে আরো দক্ষ করে গড়ে তুলতে অনুষ্ঠিত হলো ‘অ্যাডভান্সড এক্সেল’ শীর্ষক দিনব্যাপি কর্মশালা। সম্প্রতি নগরের জামালখান ক্যাম্পাসের মাল্টিমিডিয়া ল্যাবে সিআইইউ ইনট্রিনসিক ফাইন্যান্স ক্লাব বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য এই কর্মশালার আয়োজন করে।

এতে অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেডের সিস্টেম অ্যানালিস্ট আবদুল্লাহ বিন হুসেইন মেহেদী। এই সময় ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ারে ‘অ্যাডভান্সড এক্সেল’-এ পেশাগত দক্ষতা বাড়ানোর পরামর্শ দেন তিনি। পাশাপাশি প্রাথমিক এক্সেলের গুরুত্বের সঙ্গে রিলেটিভ রেফারেন্স, অ্যাবসলিউট রেফারেন্স, ডেটা এন্ট্রি, এক্সেল প্রোগ্রাম, ওয়ার্কশীট, ফর্মুলা, ফাংশন, চার্টসহ সংশ্লিষ্ট নানান বিষয়গুলো চমৎকারভাবে তুলে ধরেন। পরে কর্মশালা শেষে ‘অ্যাডভান্সড এক্সেল’ নিয়ে শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন সিস্টেম অ্যানালিস্ট মেহেদী।

সিআইইউ ইনট্রিনসিক ফাইন্যান্স ক্লাবের সভাপতি রফিকুল আলম বলেন, ‘অ্যাডভান্সড এক্সেল’ নিয়ে তরুণদের মধ্যে অনেকের আগ্রহ রয়েছে। আবার অনেকে দুশ্চিন্তায় থাকেন জটিল হিসেবগুলো কিভাবে সমাধান করবেন। যেহেতেু বিষয়টি ক্যারিয়ারের সঙ্গে সম্পৃক্ত তাই ভবিষ্যতের কথা ভেবেই আমরা এই কর্মশালার আয়োজন করেছি।

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ক্লাবের সহসভাপতি জয়দেব দেবনাথ, সাধারণ সম্পাদক ওয়াফিক ফায়রাস আলম, যুগ্ম সুচিব প্রীতম পল অরূপ প্রমুখ।

;