রাজনৈতিক প্রভাবে সুশাসন থেকে বঞ্চিত জনগণ: টিআইবি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
টিআইবি’র ‘জনপ্রশাসনে শুদ্ধাচার : নীতি এবং চর্চা বিষয়ক’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠান/ছবি: বার্তা২৪.কম

টিআইবি’র ‘জনপ্রশাসনে শুদ্ধাচার : নীতি এবং চর্চা বিষয়ক’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠান/ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজনৈতিক সৎ ইচ্ছার অভাবে সরকারি জনপ্রশাসনে শুদ্ধাচার চর্চার সঠিক বাস্তবায়ন হচ্ছে না। শুধুমাত্র শুদ্ধাচারে উল্লেখিত বেতন-ভাতা ও সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করায় একটি মিশ্র চিত্র তৈরি হয়েছে। এ কারণে দুর্নীতি প্রতিরোধ, সুশাসন, জবাবদিহিতা তৈরি হচ্ছে না বলে এক প্রতিবেদনে তুলে ধরেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।

রোববার (২৩ জুন) রাজধানীর মাইডাস সেন্টারে ‘জনপ্রশাসনে শুদ্ধাচার : নীতি এবং চর্চা বিষয়ক’ একটি গবেষণা প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এ জন্য প্রতিবেদনে নয় দফা সুপারিশ করা হয়েছে। গুণগত পদ্ধতিতে ২০১৮ সালের জুন হতে ২০১৯ সালের তথ্য সংগ্রহের উপর এ গবেষণাটি করা হয়।

টিআইবি’র প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জানপ্রশাসনে শুদ্ধাচার নীতিতে সরকারি কর্মকর্তাদের প্রতিবছর হিসাব দেয়ার কথা থাকলেও তারা সম্পদের বিবরণ দিচ্ছেন না। প্রতিবছর নিয়মিতভাবে শূন্যপদে কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ নিশ্চিত করার কথা থাকলেও অনেক সময় দীর্ঘসূত্রতার কারণে প্রতিবছর ২৩ শতাংশ পদ খালি থেকে যাচ্ছে। প্রক্রিয়াগত দীর্ঘসূত্রতার কারণে সিনিয়র সহকারী থেকে সমপর্যায়ের পদে ২৭ শতাংশ ও সহকারী সচিব বা সমপর্যায়ে পদে ২৯ শতাংশ পদ শূন্য থাকছে। সাম্প্রতিক সময়ে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। এসব নিয়োগের বেশির ভাগ যোগ্যতার পাশাপাশি ক্ষমতাসীনদের ইচ্ছায় নিয়োগ হচ্ছে। যা ২০১২ সালে ছিলো ৫ জন, যা ২০১৭ সালে এসে দাঁড়িয়েছে ৫১ জনে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বিভিন্ন প্রণোদনায় শুদ্ধাচার বৃদ্ধির পথে বাস্তব কোনো অগ্রগতি বাস্তবায়ন হচ্ছে না। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা বৃদ্ধি হলেও দুর্নীতি কমছে না। সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য গাড়ি সুবিধা বাড়ানো হলেও তারা নিজেদের গাড়ি ব্যবহার না করে পরিবহন পুলের গাড়ি ব্যবহার করছেন। ক্যাডার সুযোগ-সুবিধায় বৈষম্য থাকায় তাদের মধ্যে হতাশা তৈরি হচ্ছে।

সুশাসন প্রতিষ্ঠায় টিআইবি’র সুপারিশগুলো হলো:

সরকারি কর্মচারী আইন ১৯৭৯ কে শুদ্ধাচার কৌশলের আলোকে হালনাগাদ করা, আয়কর প্রদাণের বাইরে সরকারি কর্মকর্তাদের সম্পদের হিসাব প্রদানে সুনির্দিষ্ট ডিজিটাল কাঠামো তৈরি করে সে অনূযায়ী বার্ষিক সম্পদের হিসাব নিশ্চিত করা, সরকারি চাকরি আইন-২০১৮ সংবিধান পরিপন্থি ও ঝুঁকিপূর্ণ ধারা বাতিল, এ আইনে সরকারি ধারাটি পরিবর্তন করে প্রজাতন্ত্র শব্দ যুক্ত, জনপ্রশাসনে উচ্চপদগুলো শূন্য পদের বিপরীতে অতিরিক্ত নিয়োগ না দিয়ে নিচের পদগুলো পূরণ, পদোন্নতিতে বৈষম্যদূরীকরণ করে সকল ক্যাডারদের সমান সুযোগ দেয়া, প্রশাসন ক্যাডার থেকে টেকনিক্যাল ক্যাডার না দিয়ে টেকনিক্যাল দক্ষ ব্যক্তিদের দায়িত্বে বসানো, প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত স্কোর ও দক্ষতা মূল্যায়ন করে পদোন্নতি, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে কর্মজীবন উন্নয়ন পরিকল্পনা চূড়ান্ত করে তা কার্যকর করা ও তথ্য প্রকাশ আইন-২০১১ বাস্তবায়নে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সচেতনতা বৃদ্ধির সুপারিশ করা হয়।

টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান প্রতিবেদন বিশ্লেষণে বলেন, জনগণের অধিকার নিশ্চিত করতে জনপ্রশাসনের শুদ্ধাচার কিছু কিছু স্থানে বাস্তবায়ন হলেও অধিকাংশ ক্ষেত্রে তা উপেক্ষিত হয়েছে। সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মধ্যেও বৈষম্য সৃষ্টি হওয়ায় তারা অসন্তোষ হয়ে পড়েছে।

তিনি বলেন, ১১টি শুদ্ধাচার কৌশলের মধ্যে মাত্র ৫টি বাস্তবায়ন হলেও শুধু কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সুযোগ-সুবিধার বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছে, বাকীগুলোর কোনো অগ্রগতি দেখা যায়নি।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সরকারি চাকরি আইন-২০১৮ তে কাউকে আটক করতে হলে তার নিয়োগ প্রদানকারীর অনুমোদন নেয়ার বিষয়টি সংবিধান লঙ্ঘন করে। এতে করে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে দুর্নীতি-অনিয়ম করার প্রবণতা বেড়ে যাবে বলে মন্তব্য করেন।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন রিসার্চ এন্ড পলিসি সিনিয়র প্রোগাম ম্যানেজার শাহাজাদা এম আকরাম, টিআইবি’র নির্বাহী ব্যবস্থাপনা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সুমাইয়া খায়ের, রিসার্চ এন্ড পলিসি পরিচালক মো. রফিকুল হাসান প্রমুখ।

   

ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত বেড়ে ১৫



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিংয়ে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস ট্রেনের সঙ্গে মালবাহী ট্রেনের সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫ জনে দাঁড়িয়েছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ৩০ জন আহত হয়েছেন। সোমবার (১৭ জুন) সকালে আসামের শিলচর থেকে ট্রেনটি কলকাতার শিয়ালদহে যাওয়ার পথে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যের জেলা দার্জিলিং-এর জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তা অভিষেক রায় রয়টার্স নিউজ এজেন্সিকে জানিয়েছে, বিধ্বস্ত গাড়ি থেকে অন্তত ১৫টি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, ট্রেনটি নিউ জলপাইগুড়ির রাঙ্গাপানি স্টেশন এলাকায় দাঁড়িয়ে ছিল। পেছন থেকে একটি মালবাহী ট্রেন সেটিকে ধাক্কা দেয়। এতে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের দুটি বগি লাইনচ্যুত হয়। মালবাহী ট্রেনটির একটি বগি যাত্রীবাহী ট্রেনের ওপরে উঠে যায়।

পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, চিকিৎসক ও বিপর্যয় মোকাবিলা দল ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে।

সামাজিক মাধ্যম এক্সের এক পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘দার্জিলিং জেলার ফাঁসিদেওয়া এলাকায় এইমাত্র একটি মর্মান্তিক ট্রেন দুর্ঘটনার বিষয়ে জানতে পেরে মর্মাহত হয়েছি। কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসকে একটি মালবাহী ট্রেন ধাক্কা দিয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। ডিএম, এসপি, ডাক্তার, অ্যাম্বুলেন্স ও বিপর্যয় দলগুলো দ্রুত ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে। উদ্ধার, পুনরুদ্ধার ও চিকিৎসাসহায়তার জন্য কাজ শুরু হয়েছে।’

দার্জিলিং ভ্রমণের জন্য অনেক পর্যটক কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস ব্যবহার করেন। গত কয়েক দিন ধরে কলকাতা ও দক্ষিণবঙ্গে তাপপ্রবাহের কারণে অনেকে স্বস্তির জন্য দার্জেলিংয়ের পাহাড়ি এলাকা ভ্রমণ করছেন। এরই মধ্যে এ দুর্ঘটনা ঘটল।

এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, মালবাহী ট্রেনটি সিগন্যাল অতিক্রম করে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসকে ধাক্কা দেয়। ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স ফোর্সের দল ও অ্যাম্বুলেন্স ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব দিল্লির রেলওয়ে ওয়াররুম থেকে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন বলে জানা গেছে।

তবে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের পেছনের অংশে কার্গো ভ্যান থাকায় হতাহতের সংখ্যা কমেছে। গার্ডের কোচ ও যাত্রী বগিগুলো সামনের দিকে ছিল।

;

উত্তরে ১৬ ওয়ার্ড বর্জ্য মুক্ত, তদারকিতে মাঠে মেয়র আতিক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
উত্তরে ১৬ ওয়ার্ড বর্জ্য মুক্ত, তদারকিতে মাঠে মেয়র আতিক

উত্তরে ১৬ ওয়ার্ড বর্জ্য মুক্ত, তদারকিতে মাঠে মেয়র আতিক

  • Font increase
  • Font Decrease

ছয় ঘণ্টার মধ্যে কোরবানির বর্জ্য অপসারণের ঘোষণা দিয়ে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত ১৬টি ওয়ার্ডের শতাভাগ বর্জ্য অপসারণ করেছে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন। সেই সাথে তদারকিতে কাজ করছে মেয়র আতিকুল ইসলাম।

সোমবার (১৭ জুন) সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কর্পোরেশন জনসংযোগ কর্মকর্তা মকবুল হোসাইন।

তিনি বলেন, সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন এলাকায় বিকেল ৬ টার মধ্যে ১৬ টি ওয়ার্ডের শতভাগ বর্জ্য অপসারণ সম্পন্ন হয়েছে। ওয়ার্ড সমূহ হলো- ০৩, ০৭, ১৫, ১৮, ১৯, ২০, ২৯, ৩১, ৩২, ৩৩, ৩৯, ৪৬, ৪৭, ৪৮, ৫১, এবং ৫৪।

এসময় ডিএনসিসি মেয়র আতিকুল ইসলাম বিভিন্ন ওয়ার্ড ঘুরে ঘুরে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম পরিদর্শন করেন।

;

রাজধানীতে কোরবানি দিতে গিয়ে আহত বেড়ে ১৫৮



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় কোরবানি দিতে গিয়ে গরুর শিংয়ের আঘাত ও মাংস কাটতে গিয়ে ছুরিতে কেটে ১৫৮ জন আহত হয়েছেন। এখন পর্যন্ত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে একজনকে ভর্তি করা হয়েছে।

সোমবার (১৭ জুন) সকাল থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত তারা চিকিৎসা নিতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে এসেছেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জরুরি বিভাগের (ভারপ্রাপ্ত) আবাসিক সার্জন ডা. আমান।

তিনি বলেন, কোরবানি দিতে গিয়ে রাজধানী বিভিন্ন এলাকা হতে সকাল থেকে বিকাল ৭টা পর্যন্ত আহত অবস্থায় আমাদের এখানে ১৫৮ জন এসেছেন। সবাইকে সেলাই ও চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। ১৫৮ জনের মধ্যে একজনকে ভর্তি দেয়া হয়েছে। বাকিরা বিভিন্ন সময়ে চিকিৎসা নিয়ে চলে গেছেন।

হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বলেন, রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে কোরবানি দিতে গিয়ে আহত অবস্থায় ১৫৮ জন জরুরি বিভাগে এসেছেন। তাদের মধ্যে একজন গুরুতর হওয়ায় ভর্তি দেয়া হয়েছে। বাকিরা জরুরি বিভাগের চিকিৎসা নিয়েছেন।

;

বিকেল পাঁচটার মধ্যে কোরবানির বর্জ্য মুক্ত হলো চট্টগ্রাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

লক্ষ্যমাত্রার আধা ঘণ্টা আগেই চট্টগ্রামের কোরবানির ঈদের বর্জ্য অপসারণ করতে সক্ষম হয়েছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরশেন (চসিক)।

সোমবার (১৭ জুন) বিকেল ৫টার মধ্যে নগরীকে কোরবানির বর্জ্যমুক্ত করার লক্ষ্য নির্ধারণ করলেও সোমবার বিকেল সাড়ে ৪টা’তেই নগরীর প্রায় সমস্ত কোরবানির বর্জ্য পরিচ্ছন্ন করতে সক্ষম হয়েছে চসিক।

চট্টগ্রাম সিটি মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রেজাউল করিম চৌধুরী চসিকের একটি টিমকে সঙ্গে নিয়ে নগরীর বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করে কোরবানির বর্জ্যমুক্ত অবস্থায় পেয়ে বিকেল সাড়ে ৪টায় প্রথম ধাপের পরিচ্ছন্ন কার্যক্রম সম্পন্ন ঘোষণা করেন।

তবে চট্টগ্রামে অনেকে দুপুরের পর এবং সন্ধ্যায় কোরবানি করে থাকেন৷ এসব বর্জ্যও রাত আটটার মধ্যে পরিচ্ছন্ন করা হবে বলে জানান চসিকের প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা কমান্ডার লতিফুল হক কাজমি।

মেয়র বলেন, বিকেল পাঁচটার মধ্যে নগরীর সমস্ত কোরবানির বর্জ্য অপসারণের লক্ষ্যে আমাদের প্রায় ৪ হাজার কর্মী কাজ করেছে। বিকেল সাড়ে ৪টাতেই নগরীর দিনে হওয়া কোরবানির বর্জ্য পরিচ্ছন্ন করতে সক্ষম হয়েছি আমরা।

নগরীতে অনেকে দুপুর বা সন্ধ্যায়ও কোরবানি দেন, আবার কিছু প্রান্তিক এলাকায় পরিচ্ছন্ন কার্যক্রম পরিচালনা কিছুটা কঠিন। এসব বর্জ্য রাত আটটার মধ্যে পরিচ্ছন্ন করতে দ্বিতীয় ধাপে কাজ চলছে৷ নাগরিকদের কোরবানির বর্জ্য সংক্রান্ত অভিযোগ গ্রহণে দামপাড়ায় কন্ট্রোল রুম চালু আছে৷ কোথাও কোন কোরবানির বর্জ্য থাকলে আমাদের জানালে তা পরিষ্কার করা হচ্ছে।

কোরবানির চামড়া প্রসঙ্গে মেয়র বলেন, আমাদের লক্ষ্য জাতীয় সম্পদ চামড়া যাতে নষ্ট না হয়। এজন্য চামড়া ব্যবসায়ীসহ সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের সঙ্গে আমরা সমন্বয় সভা করেছি। আশা করি কোন চামড়া নষ্ট হবেনা এবার।

এসময় মেয়রের সঙ্গে নগরীর পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিদর্শন করেন চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম, প্যানেল মেয়র গিয়াস উদ্দিন, চসিক বর্জ্য স্ট্যান্ডিং কমিটির সভাপতি কাউন্সিলর মোবারক আলী, হাসান মুরাদ বিপ্লব,আবদুস সালাম মাসুম, পুলক খাস্তগীর, মেয়রের একান্ত সচিব মুহাম্মদ আবুল হাশেম, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ঝুলন কুমার দাশ, আকবর আলী, নির্বাহী প্রকৌশলী তৌহিদুল হাসান, মশক নিধন কর্মকর্তা শরফুল ইসলাম মাহি, উপ-প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা মোরশেদুল আলম, সহকারী প্রকৌশলী নাসির উদ্দিন রিফাত, অনিক দাশগুপ্তসহ চসিকের কর্মকর্তারা।

;