পাকিস্তানে চ্যান্সারি কমপ্লেক্স নির্মাণসহ ৭ প্রকল্প একনেকে পাস



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
একনেক সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধনমন্ত্রী শেখ হাসিনা

একনেক সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধনমন্ত্রী শেখ হাসিনা

  • Font increase
  • Font Decrease

কূটনৈতিক সম্পর্ক বজায় রাখার মধ্য দিয়ে দু'টি রাষ্ট্রের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করে অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক উন্নয়নের লক্ষ্যে পাকিস্তানের ইসলামাবাদে চ্যান্সারি কমপ্লেক্স নির্মাণ করবে বাংলাদেশ।

আর এ লক্ষ্য নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে সেখানে বাংলাদেশ চ্যান্সারি কমপ্লেক্স নির্মাণ প্রকল্প (৩য় সংশোধনী) হাতে নেওয়া হয়েছে। যা বাস্তবায়ন করবে ইসলামাবাদের বাংলাদেশ হাইকমিশন।

মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) শেরে বাংলা নগরে অবস্থিত পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) সম্মেলন কক্ষে একনেক সভায় প্রকল্পটি অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় এ প্রকল্পসহ আরো ছয়টি প্রকল্প পাস করা হয়।

জানা গেছে, ইসলামাবাদের ডিপ্লোম্যাটিক এনক্লেভের সেক্টর জি-৫, ব্লক-৯ ও ১৫ তে ৭৭৬৮.২১ বর্গমিটার জায়গা জুড়ে চ্যান্সারি কমপ্লেক্সটি নির্মিত হবে। ২০২২ সালের মধ্যে কাজ শেষ করার প্রাথমিকভাবে সময় নির্ধারিত হয়েছে। প্রকল্পে মোট ব্যয় হবে ৭৯ কোটি ৮৬ লাখ ৫৭ হাজার টাকা। যা প্রস্তাবিত প্রথম প্রকল্পে ছিল ২৯ কোটি ৮০ লাখ টাকা।

একনেক চেয়ারপার্সন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সভায় সভাপতিত্ব করেন। সভায় অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, পরিকল্পনামন্ত্রী এম এম মান্নান, কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুর রাজ্জাক, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালিক, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী শ. ম. রেজাউল করিম, ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীরা সভায় অংশ নেন। সভায় মন্ত্রিপরিষদ সচিব, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব, এসডিজির মুখ্য সমন্বয়ক, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্যরা, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোর সচিব এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সভা শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন। ‍তিনি বলেন, একনেক সভায় প্রায় ৯ হাজার ২৪১ কোটি ২৫ লাখ টাকার ৬টি প্রকল্প অনুমোদন করেছে। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৪ হাজার ৩১৫ কোটি ১ লাখ টাকা এবং প্রকল্প ঋণ ৪ হাজার ৯২৬ কোটি ২৪ লাখ টাকা।

অনুমোদিত প্রকল্পগুলো হলো সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের ৪টি প্রকল্প- কক্সবাজার জেলার রামু-ফতেখাঁরকুল-মরিচ্যা জাতীয় মহাসড়ক (এন-১০৯ এবং ১১৩) যথাযথ মান ও প্রশস্ততায় উন্নীতকরণ প্রকল্প, ঢাকার কেরাণীগঞ্জ থেকে মুন্সিগঞ্জের হাসাড়া পর্যন্ত জেলা মহাসড়ক (জেড-৮২০৩) যথাযথ মান ও প্রশস্ততায় উন্নীতকরণ প্রকল্প, ঝিনাইদহ-কুষ্টিয়া-পাকশী-দাশুরিয়া জাতীয় মহাসড়কের (এন-৭০৪) কুষ্টিয়া শহরাংশ ৪ লেনে উন্নীতকরণসহ অবশিষ্টাংশ যথাযথ মানে উন্নীতকরণ প্রকল্প এবং নাগেশ্বরী-কাশিপুর-ফুলবাড়ী-কুলাঘাট-লালমনিরহাট জেলা মহাসড়ক উন্নয়ন প্রকল্প, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ঢাকা, মাদারীপুর ও রংপুর জেলার ৩টি কলেজের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প এবং বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সম্প্রসারণ প্রকল্প (১ম পর্যায়) (১ম সংশোধিত) প্রকল্প।

   

ভুল রাজনীতি বেছে নিলে দেশ পিছিয়ে যায়: দীপু মনি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজনীতি সঠিক থাকলে সমস্ত সেবা পাওয়া যায়। আর ভুল রাজনীতি বেছে নিলে দেশ পিছিয়ে যায় বলে মন্তব্য করেছেন, সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ড. দীপু মনি।

রোববার (১৯ মে) সকালে রংপুরে একদিনের সফরে এসে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।

হাইপারটেনশন অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার রংপুর এর আয়োজনে গত ১৭ মে বিশ্ব উচ্চ রক্তচাপ দিবস পালন উপলক্ষে রোববার হাইপারটেনশন অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার রংপুর পরিদর্শন ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিতি ছিলেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ডা. দীপু মনি।

প্রতিবন্ধীদের সেবার বিষয়ে দীপু মনি বলেন, প্রতিবন্ধীদের সেবা দেওয়ার লক্ষে দেশে ১১০টি প্রতিবন্ধী সহায়তা সেবা কেন্দ্র রয়েছে। এটি পর্যায়ক্রমে দেশের প্রতিটি উপজেলাতেও করার পরিকল্পনা রয়েছে। এছাড়াও দেশের প্রত্যেকটি জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের সমাজসেবা অফিস কমপ্লেক্সে আলাদা করে প্রতিবন্ধী কর্নার খুলে সেবা নিশ্চিত করা হবে বলে জানান সমাজ কল্যাণ মন্ত্রী দীপু মনি।

মন্ত্রী আরও বলেন, মেডিকেল সায়েন্সে যে ১৩ ধরনের প্রতিবন্ধী রয়েছে তাদেরকে দ্রুত চিহ্নিত করে চিকিৎসা, শিক্ষা, প্রশিক্ষণসহ পুনর্বাসনের ও বিষয়ে সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করছে। এছাড়াও আগামী বাজেটে বয়স্ক ভাতার সংখ্যা, ভাতার পরিমাণ বাড়ানোন যাবে না বলেও জানান তিনি।

হাইপার টেনশন অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার, রংপুর মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অধ্যাপক ডা. মো. জাকির হোসেন এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন- সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী ডা. দীপু মনি এমপি।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন- রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মনিরুজ্জামানসহ প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ।

মন্ত্রী হাইপারটেনশন অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার রংপুর পরিদর্শন করেন। হাইপারটেনশন অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার রংপুর দীর্ঘদিন থেকে এরকমভাবে স্বাস্থ্য সচেতনতায় ক্যাম্পেইন উঠান বৈঠক কর্মশালা, উঠান বৈঠক জনসচেতনতামূলক সেমিনার, ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প নিয়মিত করে আসছে ।

হাইপারটেনশন অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার রংপুরে ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপের রোগীরা ৫০ টাকার রেজিস্ট্রেশন করে পরবর্তীতে আজীবন ৪০ টাকার বিনিময়ে নিয়মিত চিকিৎসা সেবা নিতে পারবেন এবং হাইপারটেনশন অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার রংপুর -এর প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক ডা. মো. জাকির হোসেন বিগত ১৬ বছর ধরে নিবন্ধিত রোগীদেরকে ফ্রি চিকিৎসা সেবা দিয়ে আসছেন।

;

পায়রা বন্দরের সঙ্গে সড়ক ও রেলের যোগাযোগ বাড়াতে সুপারিশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
স্থায়ী কমিটির বৈঠক

স্থায়ী কমিটির বৈঠক

  • Font increase
  • Font Decrease

সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে পায়রা বন্দরের সঙ্গে সড়ক ও রেলপথের যোগাযোগ বাড়িয়ে বন্দরের কার্যক্রম চালু রাখার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করছে স্থায়ী কমিটি।

রোববার (১৯ মে) দুপুরে সংসদ ভবনে নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এই সুপারিশ করা হয়। কমিটির সভাপতি মাহফুজুর রহমানের সভাপতিত্বে নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, গোলাম কিবরিয়া টিপু, মো. জাকারিয়া, ফিরোজ আহম্মেদ স্বপন, হাবিবুন নাহার, মো. আওলাদ হোসেন ও ঝর্না হাসান অংশগ্রহণ করেন।

বৈঠকের শুরুতে বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আব্দুল্লাহর নাবিকসহ দেশে নিরাপদে ফিরে আসায় নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, নৌ প্রতিমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানানো হয়।

সংসদীয় কমিটি কমলাপুর আইসিডি (ইনল্যান্ড কনটেইনার ডিপো) টার্মিনাল মূলত বন্দরের অংশ উল্লেখ করে আইসিডির দায়িত্ব পরিচালনা সম্পূর্ণ নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণে দেওয়ার সুপারিশ করে। যেখানে সবগুলো পোর্টই হবে আইসিডির স্টেকহোল্ডার।

এছাড়াও বৈঠকে বাংলাদেশ নৌ-পরিবহন অধিদফতর, চট্রগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ ও পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষের সার্বিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয় এবং এর কার্যক্রমসমূহ বিস্তারিত তথ্য-উপাত্তের মাধ্যমে প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে পরিবেশন করা হয়।

নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, চট্রগ্রাম বন্দর, পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।

;

বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গঠনেই আজকের এই বীজ বুনন: ইবি উপাচার্য



ইবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

‘বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গঠনেই আমাদের আজকের এই বীজ বুনন’ বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের(ইবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম।

রবিবার (১৯ মে) পরমাণুবিজ্ঞানী ড. এম. এ. ওয়াজেদ মিয়া বিজ্ঞান ভবনের ১০২ নম্বর কক্ষে ডিজিটাল স্কিলস ফর স্টুডেন্ট ট্রেনিং প্রোগ্রামে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় ভাইস চ্যান্সেলর এসব কথা বলেন।

এসময় তিনি বলেন, এই প্রোগ্রামের উদ্দেশ্য হলো আমাদের স্টুডেন্ট এবং ফ্রেশারদের পাওয়ারফুল করে তোলা। তারা যেনো নিজেরা এমন স্কিল এবং নলেজ অর্জন করে নিজেদেরকে যোগ্য হিসেবে গড়ে তুলতে পারে। এই প্রোগ্রামের গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্য হলো নিজেকে কর্মক্ষম করে তোলা। আমরা কিছু শিখে যে তোতাপাখি হবো তা নয়, শিখে সাথে সাথে কর্মক্ষম হবো এবং কোনো প্রফেশনে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করবো। এইজন্য আমাদের অবশ্যই চর্চা করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, আমাদের যুবকরা যেনো কর্মক্ষম হয় এবং জাতির পিতার সোনার বাংলা গঠনে নিজেদের নিয়োজিত করতে পারে সেই লক্ষ্যেই এই আয়োজন। আমাদের স্বপ্নের বাংলা, সংস্কারের বাংলা, উন্নয়নের বাংলা, ডিজিটাল বাংলা এবং ৪১ এর পারফেক্ট সোনার বাংলা গড়ে তোলা যেখানে প্রতিটা মানুষ হবে প্রোডাক্টিভ। তাছাড়া আমাদের অন্যের উপর নির্ভরশীলতা কমাতে হবে। আর এইটা কমানোর জন্য একাডেমিকের সাথে ইন্ডাস্ট্রি যুক্ত করে দিয়ে উস্কিয়ে দিতে হবে। এতে একজন মানুষ নিজের একটা জায়গা তৈরি করে নিতে পারবে।

এছাড়াও তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গঠনেই আমাদের আজকের এই বীজ বুনন। এখানে এই নলেজ, মোটিভেশান এবং এমন মনোভাব তৈরি করে প্র‍্যাক্টিসে নিয়োজিত করা যাতে করে আমাদের পাশাপাশি আমাদের পরিবার এবং দেশ সমৃদ্ধ হতে পারবে। পড়াশোনা করে আমরা অকেজো, অলস বা বোবা থাকবো না। নিজেকে বাজারের জন্য যোগ্য করে তুলতে হবে। এইজন্য দরকার আমাদের তিনটি জিনিস। টিচিং, ট্রেইনিং এবং টেকনোলজি। এই তিনে মিলে সমন্বয় তৈরি করতে পারলেই কেবল টিকে থেকে নিজেকে যোগ্য হিসেবে গড়ে তোলা যাবে।

সকাল সাড়ে ১০টায় শুরু এ অনুষ্ঠানে গেস্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আইসিটি ডিভিশনের ইডিজিই (এনহেন্সিং ডিজিটাল গাভার্ণমেন্ট এন্ড ইকোনমি) প্রজেক্টের পরিচালক এবং যুগ্ম-সচিব মোঃ সাখাওয়াত হোসেন।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ মাহবুবুর রহমান, ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া, ডিজিটাল স্কিলস ফর স্টুডেন্ট ট্রেনিং প্রোগ্রামের সমন্বয়ক প্রফেসর ড. মোঃ ফারুকুজ্জামান খান এবং ইডিজিই প্রজেক্টের স্মার্ট লিডারশীপ একাডেমির স্পেশালিস্ট ড. মোঃ মাজহারুল হক।

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ডিজিটাল স্কিলস ফর স্টুডেন্ট ট্রেনিং প্রোগ্রামের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি প্রফেসর ড. মোঃ রবিউল হকের সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে সফট বিডি লিমিটেডের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার আতিকুল ইসলাম খান স্পেশালিস্ট হিসেবে বক্তব্য রাখেন। সঞ্চালনায় ছিলেন কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী সোহানুর রহমান সোহান এবং নাবিলা আনজুম নিশু।

;

গাজীপুরে ডুয়েট শিক্ষকদের মৌন মিছিল



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাজীপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নতুন কাঠামোয় সার্বজনীন পেনশন সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি প্রত্যাহার ও স্বতন্ত্র বেতন স্কেলের দাবিতে কালো ব্যাজ ধারণ ও মৌন মিছিল করেছেন বিশ্ব বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা।

রোববার (১৯ মে) সকাল ১১টায় গাজীপুরের ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (ডুয়েট) এর প্রধানে ফটকে অবস্থান নিয়ে শিক্ষকরা এ কর্মসূচির আয়োজন করে।

এসময় বক্তব্য রাখেন- বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মো. মাজহারুল ইসলাম, ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. নজরুল ইসলাম।

বক্তারা বলেন, সার্বজনীন পেনশন সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন আমাদের বিরুদ্ধে আমলাদের গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ। এখানে প্রধানমন্ত্রী যে কথা বলেছেন, তা না মেনে তারা বেতন স্কেলে হাত দিয়েছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। দাবি মানা না হলে ভবিষ্যতে লাগাতার কর্মসূচি দেওয়ার হুঁশিয়ারি দেন বক্তারা।

;