কেক খাওয়া নিয়ে ঝগড়ায় ভাইয়ের হাতে ভাই খুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরিশাল
প্রতীকী

প্রতীকী

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝালকাঠিতে কেক খাওয়া নিয়ে ঝগড়ায় ছোট ভাইয়ের দায়ের কোপে বড় ভাই খুন হয়েছে।

সোমবার ( ২৭ জানুয়ারি) রাত ১০টার দিকে জেলার রাজাপুর উপজেলার কেওতা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত আব্দুর রহমান (১৮) ওই গ্রামের সৌদি প্রবাসী আবু বক্কর সিদ্দিকীর ছেলে ও গুয়াটন গ্রামের হেমায়েত উদ্দিন ডিগ্রি কলেজের এইচএসসি প্রথম বর্ষের ছাত্র।

জানা গেছে, সোমবার রাতে বাড়িতে বসে কেক খাওয়াকে কেন্দ্র করে দুই ভাইয়ের মধ্যে প্রথমে ঝগড়া হয়। এক পর্যায় হাতাহাতি হলে ছোট ভাই আব্দুল্লাহ বড় ভাই আব্দুর রহমানকে ঘরে থাকা ধারালো দা দিয়ে মাথায় কোপ দেয়। এতে আব্দুর রহমান গুরুতর আহত হলে রাত ১১টা দিকে তাকে স্থানীয় রাজাপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান স্বজনরা। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক আব্দুর রহমানকে মৃত ঘোষণা করেন।

ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে রাজাপুর থানার ওসি মো. জাহিদ হোসেন বার্তা২৪.কমকে জানান, এ ঘটনায় মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) নিহতের দাদা আব্দুল খালেক হাওলাদার বাদী হয়ে তার ছোট নাতি আব্দুল্লাহকে আসামি করে রাজাপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।

ওসি আরো জানান, নিহতের মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ঝালকাঠি সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। অভিযুক্ত আব্দুল্লাহ ঘটনার পর থেকেই পলাতক রয়েছে। তাকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে বলে জানান ওসি।

   

ব্যাংককে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

থাই প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনের আমন্ত্রণে ছয় দিনের সরকারি সফরে থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট মঙ্গলবার (২৪ এপ্রিল) স্থানীয় সময় দুপুর ১টা ৮মিনিটে ব্যাংককের ডন মুয়াং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।

এরআগে বিমানটি আজ বাংলাদেশ সময় সকাল ১০টা ১৩ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ছেড়ে যায়। প্রধানমন্ত্রী দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক সফরে এখানে এসেছেন।

সফরকালে শেখ হাসিনা থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী থাভিসিনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন এবং জাতিসংঘের এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশনের (ইউএনএসক্যাপ) ৮০তম অধিবেশনে যোগ দেবেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ সোমবার এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে বলেছেন, বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ড দুই দেশের মধ্যে একটি মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির লক্ষে আলোচনার আগ্রহপত্রসহ বেশ কিছু সহযোগিতার নথিতে সই করবে।

তিনি বলেছেন, বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে সরকারী পাসপোর্টধারীদের জন্য ভিসা অব্যাহতি, জ্বালানি সহযোগিতার বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) ও সম্পর্ক সম্প্রসারণের লক্ষে পর্যটন খাতে সহযোগিতা এবং শুল্ক সংক্রান্ত পারস্পরিক সহযোগিতার বিষয়ে আরও দু’টি সমঝোতা স্মারক সই হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

থাই প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিন ২৬ এপ্রিল শেখ হাসিনাকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাগত জানাবেন এবং তাকে আনুষ্ঠানিক গার্ড অব অনার প্রদান করা হবে। একই দিন শেখ হাসিনা থাই প্রধানমন্ত্রী থাভিসিনের সঙ্গে গভর্নমেন্ট হাউসে (প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়) একান্ত ও দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন। এই সময় দু’নেতা নথি স্বাক্ষরের অনুষ্ঠান প্রত্যক্ষ করবেন।

সফরকালে, প্রধানমন্ত্রী রাজপ্রাসাদে থাইল্যান্ডের রাজা মহা ভাজিরালংকর্ন ফ্রা ভাজিরা-ক্লাওচা-উয়ুয়া এবং রানী সুথিদা বজ্রসুধা-বিমল-লক্ষণের রাজকীয় দর্শকদের সাথে থাকবেন।

বহুপাক্ষিক ব্যস্ততায় প্রধানমন্ত্রী ২৫ এপ্রিল ইউএনএসক্যাপ-এর ৮০তম অধিবেশনে অংশ নিয়ে সেখানে ভাষণ দেবেন। একই দিনে জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি-জেনারেল এবং এসক্যাপের নির্বাহী সচিব আরমিদা সালসিয়াহ আলিসজাবানা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন।

২৯ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রীর দেশে ফেরার কথা রয়েছে।

;

এ বছরই উন্মুক্ত হবে মহানগর নাট্যমঞ্চ: তাপস



স্টাফ করেসপনডেন্ট, বার্তা২৪. কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সংস্কার কাজ শেষে ড. কাজী বশির মিলনায়তন (মহানগর নাট্যমঞ্চ) এ বছরের মধ্যেই জনসাধরণের জন্য খুলে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) সকাল ১১টায় রাজধানীর গুলিস্তানে ড. কাজী বশির মিলনায়তনের (মহানগর নাট্যমঞ্চ) সংস্কার কাজ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি একথা জানান।

আসন্ন এডিস মশার মৌসুম সামনে রেখে ডিএসসিসি মেয়র বলেন, আমরা মে মাস থেকেই আমাদের বিভিন্ন অংশিজনদের সঙ্গে এ বিষয়ে পরামর্শ সভা শুরু করব। এই সভার বিষয়বস্তুগুলো হবে যেন তাদের সংশ্লিষ্ট এলাকা এবং তাদের যেই বিল্ডিং গুলো আছে সেগুলোতে যেন পানি জমা না থাকে এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা হয় সেই বিষয়ে। এই সভা করব আমাদের পুলিশ প্রশাসন রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ রেলওয়ে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন সেক্টরের সঙ্গে।

তিনি বলেন, জুন মাসে আমাদের বর্ষা মৌসুম, তার আগেই আমরা সকল প্রস্তুতি যেন সম্পন্ন করতে পারি সেজন্য সেভাবেই আমরা প্রস্তুতি নিচ্ছি এজন্য অগ্রিম অভিযানও চালানো হবে।

ঢাকা শহরের বিভিন্ন সড়ক বিভাজনগুলোতে ফুল গাছ রোপন এবং তাপমাত্রা কমাতে বৃক্ষ রোপনের বিষয়ে জানতে চাইলে মেয়র বলেন, আমরা যখন যে সড়কগুলো নিয়ে কাজ করছি সেই সড়ক বিভাজনগুলোতে ছোট ছোট ফুলের গাছ লাগানো হয়েছে এবং আগামীতেও এই কার্যক্রম চলমান থাকবে। এছাড়া বড় যে গাছগুলো সেগুলো রাস্তার পাশে এবং বিভিন্ন পার্ক উদ্যানে রোপন করা হয়। গত প্রায় চার বছরে এরকম অসংখ্য বৃক্ষ রোপন করা হয়েছে এবং আগামীতেও তা চলতে থাকবে। কেননা সড়কের মাঝখানে বড় গাছ রোপন করলে তাতে বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি হয়। এছাড়া গুলিস্তানের জিরো পয়েন্ট থেকে বঙ্গভবন পর্যন্ত সড়কটিও সংস্কার কাজ শেষে সেখানে নান্দনিক ফুলের গাছ লাগানো হবে বলে জানান তিনি।

;

রানা প্লাজা ধস

পুনর্বাসন, ক্ষতিপূরণ ও বিচার নিষ্পত্তি না হওয়ায় ভুক্তভোগীদের ক্ষোভ



মো. কামরুজ্জামান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, সাভার (ঢাকা)
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের ইতিহাসে ভয়াবহ এক ট্রাজেডি ছিল সাভারের রানা প্লাজা ধস। ওই ঘটনার ১১ বছর পেরিয়ে গেলেও দায়ের হওয়া মামলাগুলোর এখনো নিষ্পত্তি হয়নি। ভুক্তভোগীরা আজও ন্যায্য ক্ষতিপূরণ পাননি, বেশির ভাগ শ্রমিকের পুনর্বাসনও সম্ভব হয়নি। এ নিয়ে ভুক্তভোগীদের মধ্যে রয়েছে ক্ষোভ।

রানা প্লাজায় নিজের দুই ছেলেকে হারানো রুবি আক্তার জানান, তার বড় ছেলে কাজ করত আট তলায়, আর ছোট ছেলে ছয় তলায়। বড় ছেলের লাশ পেলেও ছোটটি এখনও নিখোঁজ। দুর্বিষহ কষ্টে জীবনযাপন করছেন তিনি।

তিনি আরও বলেন, বড় ছেলে এক ছেলে সন্তান রেখে যায়। তাকে মাদরাসায় পড়াচ্ছি। আমি চায়ের দোকান করে সংসার চালাচ্ছি। ক্ষতিপূরণ পাওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, এখনো কোনো কিছু পাইনি। বিচার সেটাও দীর্ঘ ১১ বছরে পেলাম না।

রানা প্লাজায় আহত শ্রমিক মনির হোসেন সেদিনে স্মৃতি এখনো ভুলতে পারেননি। স্মৃতি হাতড়িয়ে বলেন, দুর্ঘটনার দিন সকাল পৌনে নয়টার দিকে বিদ্যুৎ চলে যায়। তখন জেনারেটর চালু করলো আর ভবন ধসে পড়লো। আমি চারতলায় চাকরি করতাম। পায়ের কাছে যে মেশিন ছিল, সেটা পায়ে গেঁথে গেলে পড়ে যায়। এর ১০-১৫ মিনিট পর জ্ঞান ফিরলে দেখি ভবনে আটকা পড়েছি। তখন চারদিক থেকে চিৎকার চেঁচামেচি ভেসে আসছিল। বের হওয়ার রাস্তা নাই। এভাবে তিন দিন আটকা ছিলাম। পরে উদ্ধারকর্মীরা বের করে আনে।

বর্তমানে দুর্বিষহ জীবনযাপন করছেন জানিয়ে তিনি বলেন, এখনও অসুস্থ। পাঁচ মাস আগে লিভারে সমস্য, রক্ত বমি নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলে লাখ টাকা খরচ হয়।

ভবনের ছয় তলায় কাজ করা শ্রমিক সালেহা ক্ষোভ নিয়ে বলেন, দীর্ঘ এক যুগে কি করল সরকার। বছরের এই দিন হলে নেতারা আসে, ছবি তোলে। আমাদের তো কিছুই দেওয়া হলো না। বিচারও পেলাম না।

দুর্ঘটনা কথা এখনো ভুলতে পারেন না তাসলিমা বেগম। তিনি বলেন, সবসময়ই সেই দিনের কথা মনে পড়ে। আক্ষেপের সুরে তাসলিমা বেগম বলেন, ওই দুর্ঘটনায় আমার পা ভেঙে যায়। এখন কোনো কাজ করতে পারি না। বোতল কুড়িয়ে পেট চালায়। কেউ আমাদের জন্য কিছু করলো না।

শ্রমিক নেতারা বলছেন, সরকারের সদিচ্ছার অভাবেই এখনও শ্রমিকরা ন্যায্য পাওনা বুঝে পায়নি। ভুক্তভোগীদের দুর্ভোগ লাগবে দ্রুত উদ্যোগ নেওয়ার দাবি জানান তারা।

টেক্সটাইল গার্মেন্টস ওয়ার্কার্স ফেডারেশনের সভাপতি আবুল হোসেন বলেন, রানা প্লাজা ধসের মামলার বিচারে সরকারের সদিচ্ছা দরকার। মামলা করেছে সরকার। তারা চাইলে এতদিনে বিচার হতো। ১১ বছরে এ মামলায় ৪৮ বার দিন পড়েছে। গতকাল সরকারের প্রসিকিউটর এক সভায় বলেছেন নানা রকম সমস্যা আছে। সাক্ষী পাওয়া যায় না। তারা বিভিন্ন প্রান্তে থাকেন, আসা-যাওয়ার খরচ পায় না।

আগামী বছর রানা প্লাজা ধসের এক যুগ পূর্তি হবে। তার আগে আমরা এ মামলার বিচার চাই, বলেন তিনি।

বাংলাদেশ গার্মেন্ট ও সোয়েটার্স শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের আইনবিষয়ক সম্পাদক খাইরুল মামুন মিন্টু বলেন, রানা প্লাজা ধসের আজকে ১১ বছর পার হচ্ছে। এখনো শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণ, পুনর্বাসন, সঠিক চিকিৎসা কোনোটাই দেওয়া হয়নি।

তিনি বলেন, দুঃখজনক হলো ঘটনার সঙ্গে জড়িতরা এখনো দিব্যি ব্যবসা বাণিজ্য করে যাচ্ছেন। আমরা চাই অবিলম্বে রানা প্লাজায় কর্মরত শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণ, পুনর্বাসন, চিকিৎসা সেরা নিশ্চিত করা। আর এ ঘটনার সঙ্গে দায়ীদের দ্রুত বিচার নিশ্চিত করা।

আশুলিয়া শিল্প পুলিশ-১ এর পুলিশ সপার (এসপি) মোহাম্মদ সারোয়ার আলম বলেন, রানা প্লাজা ধসের মতো ঘটনা আর যাতে না ঘটে। সেজন্য আমরা নিয়মিত কারখানা পরিদর্শন করে থাকি।

;

শুরু হচ্ছে মেডিটেক্স, হেলথ ট্যুরিজম, ফুড অ্যান্ড এগ্রো'র আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
শুরু হচ্ছে মেডিটেক্স, হেলথ ট্যুরিজম, ফুড অ্যান্ড এগ্রো'র আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

শুরু হচ্ছে মেডিটেক্স, হেলথ ট্যুরিজম, ফুড অ্যান্ড এগ্রো'র আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

  • Font increase
  • Font Decrease

 

ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরা একযোগে শুরু হতে যাচ্ছে চিকিৎসা সরঞ্জাম, স্বাস্থ্য পর্যটন, খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি সম্পর্কিত আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী মেডিটেক্স, হেলথ ট্যুরিজম, ফুড অ্যান্ড এগ্রো বাংলাদেশ-২০২৪।

কনফারেন্স অ্যান্ড এক্সিবিশন ম্যানেজমেন্ট সার্ভিসেসের (সেমস-গ্লোবাল ইউএসএ) আয়োজনে আগামী ৯ থেকে ১১ মে পর্যন্ত চলবে এ প্রদর্শনী। প্রতিদিন সকাল সাড়ে ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত ব্যবসা সংশ্লিষ্ট দর্শনার্থীদের জন্য প্রদর্শনীগুলো উন্মুক্ত থাকবে।

বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মলনে এসব তথ্য জানান সেমস-গ্লোবাল ইউএসএ অ্যান্ড এশিয়া প্যাসিফিকের প্রেসিডেন্ট অ্যান্ড গ্রুপ ম্যানেজিং ডিরেক্টর মেহেরুন এন. ইসলাম।

স্বাস্থ্য পর্যটন এবং চিকিৎসা ক্ষেত্রে উন্নত প্রযুক্তি ও সেবা নিয়ে স্বাস্থ্য সমস্যার সমাধান, দেশি-বিদেশি হাসপাতাল ও চিকিৎসকদের সহযোগিতা বিষয়ক এ প্রদর্শনীসমূহে বাংলাদেশ, ভারত, চীন, সিঙ্গাপুর, জার্মানি, তুর্কিয়ে, থাইল্যান্ড, দক্ষিণ কোরিয়া ও শ্রীলংকাসহ ১৫টিরও অধিক দেশের প্রায় ১১২টি কোম্পানি
অংশগ্রহণ করবে।

প্রদর্শনীতে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক) অংশগ্রহণ করবে। খাদ্য, কৃষি ও প্লাস্টিক শিল্প জগতের অত্যাধুনিক সরঞ্জাম, উন্নত প্রযুক্তি, পণ্য এবং পরিষেবা বিষয়ক এ প্রদর্শনীসমূহে বাংলাদেশ, তুর্কিয়ে, ভারত, সিঙ্গাপুর, জার্মানি, দক্ষিণ কোরিয়া, শ্রীলংকা ও চীনসহ ১৫টিরও অধিক দেশের প্রায় ১০০টি কোম্পানি অংশগ্রহণ করবে।

প্রদর্শনীর নানা বিষয় তুলে ধরে মেহেরুন এন. ইসলাম বলেন, এ প্রদর্শনীসমূহ সংশ্লিষ্ট শিল্পের ক্রেতা ও বিক্রেতাদের জন্য একটি ওয়ান স্টপ প্লাটফর্ম হিসেবে কাজ করবে। বৈশ্বিক পরিসরে পারস্পরিক জ্ঞান ও প্রযুক্তি আদান-প্রদানের মাধ্যমে বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি যেমন বৃদ্ধি পাবে, তেমনি বাংলাদেশের স্বাস্থ্য, স্বাস্থ্য পর্যটন, খাদ্য ও কৃষি খাতের অগ্রগতিতে প্রদর্শনীসমূহ সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সেমস-গ্লোবালের নির্বাহী পরিচালক তানভীর কামরুল ইসলাম, মার্কেটিং অ্যান্ড সেলস বিভাগের ডিজিএম মাহমুদ রিয়াদ হাসান এবং বিজনেস ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড স্ট্রাটেজিক প্ল্যান বিভাগের এজিএম আশরাফুল ইসলাম।

;