ছাত্রলীগ ধান কাটায় দুশ্চিন্তামুক্ত ফেনীর কৃষক



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ফেনী
কৃষকের ধান কেটে ঘরে তুলে দিচ্ছেন কৃষক

কৃষকের ধান কেটে ঘরে তুলে দিচ্ছেন কৃষক

  • Font increase
  • Font Decrease

 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহ্বানে সাড়া দিয়ে কৃষকদের সহযোগিতায় মাঠে ধান কাটায় নেমেছেন ফেনী জেলা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। এতে দুশ্চিন্তামুক্ত হচ্ছেন কৃষকরা।

সোমবার (২০ এপ্রিল) ফেনীর সোনাগাজী উপজেলার চর শাহভিকারী কেরামতিয়া বাজার এলাকায় ধান কাটতে মাঠে নামেন তারা।

স্থানীয় কৃষক সাহাবউদ্দিন বলেন, ‘পরিবহন বন্ধ থাকায় দিনমজুরের সংকট দেখা দেওয়ায় মজুরি বেড়ে গেছে। আমার ৩ একর জমিতে ধান পেকে গেছে। অতিরিক্ত খরচ বহন করে মজুরি দেওয়ার সামর্থ্য নেই। এ সময় ধান কাটায় ছাত্রলীগের ভূমিকা আমায় আশ্বস্ত করেছে।’

সোনাগাজী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জহির উদ্দিন মাহমুদ লিপটন বলেন, ‘ছাত্রলীগ সৃষ্টির পর থেকে দেশের প্রত্যেকটি প্রয়োজনে সামনে দাঁড়িয়েছে। আবাদি জমি বেশি হওয়ায় সোনাগাজী ফেনীর খাদ্যভাণ্ডার। প্রতিকূল পরিস্থিতিতে ফেনী জেলা ছাত্রলীগ কৃষকের পাশে দাঁড়িয়ে নিজেদের ঐতিহ্যের কথা মানুষকে মনে করিয়ে দিয়েছে।’

ফেনী জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি এম সালাহউদ্দিন ফিরোজ বলেন, ‘কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের নির্দেশে আমরা ধানকাটা কর্মসূচি গ্রহণ করেছি। সংসদ সদস্য নিজাম উদ্দিন হাজারী এ বিষয়ে প্রত্যক্ষ নির্দেশনা দিয়েছেন।’

কৃষককে দুশ্চিন্তামুক্ত করতে ধান কেটে দিচ্ছে ছাত্রলীগ 

তিনি আরও বলেন, ‘এখানে কৃষকদের সঙ্গে কথা বলেছি, তাদের নিশ্চয়তা দিয়েছি যতদিন আমাদের প্রয়োজন হবে ততদিন তারা আমাদের সহযোগিতা পাবে।’

সোনাগাজী উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি আবদুল মোতালেব চৌধুরী রবিন বলেন, ‘আমাদের ৬০জন নেতাকর্মী দুই দলে ভাগ হয়ে ধান কাটার কাজ করছি। উপজেলায় কৃষকদের সহযোগিতায় আমাদের ১০টি দল মাঠে কাজ করবে।’

সোনাগাজী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাজ্জাদ হোসেন মজুমদার বলেন, ‘এখানে ১ হাজার ১১০ হেক্টর জমিতে বোরো ধান চাষাবাদ হয়েছে। আশা করা যায় বাম্পার ফলন হবে।’

   

চট্টগ্রামে হিট স্ট্রোকে শিশুর মৃত্যু!



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলায় মোছাম্মৎ সাফা নামের ছয় মাস বয়সী একটি শিশুর মৃত্যু হয়েছে। পরিবারের ধারণা, অতি গরমে শিশুটি হিট স্ট্রোকে মারা গেছে।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) উপজেলার পশ্চিম শাকপুরা ২নং ওয়ার্ড আনজিরমারটেক সৈয়দ আলমের নতুন বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। শিশুটি নাম মো. নিজাম উদ্দীনের মেয়ে।

নিহতের বাবা নিজাম উদ্দীন বলেন, ভোরে মায়ের বুকের দুধ পান করার কিছুক্ষণ পর ঘুমিয়ে পড়ে। সে সময় ঘরে বিদ্যুৎ ছিলো না। সকাল সাতটায় মেয়েকে কোলে নেয়ার পর তার শরীর ঠাণ্ডা অনুভব হলে দ্রুত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের উপ সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার ডাক্তার সাবরিনা আকতার তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

ডাক্তার সাবরিনা আকতার বলেন, হিট স্ট্রোকে মারা গেছে কিনা সেটা পুরোপুরি বলা যাচ্ছে না। ময়নাতদন্ত করলে তার প্রতিবেদনের ভিত্তিতে বলা যাবে আসলে কি হয়েছিল শিশুটির। তবে ধারণা করা হচ্ছে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসার কমপক্ষে দুই ঘণ্টা আগে সে মারা যায়।

প্রচণ্ড গরমে শরীর উত্তপ্ত হয়ে অতি দুর্বলতা, বমির উদ্রেক, মাথাব্যথা, শরীর ঝিমঝিম করা, খিঁচুনি, শ্বাসকষ্ট, অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার মতো লক্ষণকে হিট স্ট্রোক বলে। হঠাৎ করে এমন সমস্যা দেখা দেয়। এটি একটি অতি জরুরি অবস্থা। যাকে বলা হয় মেডিকেল ইমার্জেন্সি।

 

;

বরিশালে গতিসীমা নিয়ন্ত্রণে অভিযান, ১৩ গাড়িকে জরিমানা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরিশাল
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঈদের যাত্রায় বরিশাল জেলার মহাসড়কে নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন নিশ্চিত করতে গতিসীমা নিয়ন্ত্রণে বরিশালের জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকাল থেকে জেলা প্রশাসনের নিরবচ্ছিন্ন ভাংগা-কুয়াকাটা মহাসড়কের বরিশাল জেলার গৌরনদী, উজিরপুর, বাবুগঞ্জ, বরিশাল সদর ও বাকেরগঞ্জ উপজেলায় অতিরিক্ত গতিতে যানবাহন চলাচল নিয়ন্ত্রণসহ যাত্রী ও সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিতে করতে মোবাইল কোর্ট অভিযানের অংশ হিসেবে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটগণ অভিযান পরিচালনা করেন।

এ সময় তারা স্পিডোমিটার দিয়ে গাড়ির গতিসীমা পরীক্ষা করেন। দূরপাল্লার গাড়িগুলোকে মহাসড়কে গতিসীমা মেনে চলতে সতর্ক করা হয়।

এ সময় রুটপারমিট বিহীন গাড়ি, ফিটনেসবিহীন গাড়ি, অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অপরাধে সড়ক পরিবহন আইন, ২০১৮ এর বিধান মোতাবেক ১৩টি মামলায় ৩২ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। যাত্রী ও সড়ক নিরাপত্তায় জেলা প্রশাসন বরিশালের এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।

;

ট্রাফিক পুলিশের মাঝে স্যালাইন ও লেবু পানি সরবরাহ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীতে বৈশাখের প্রচণ্ড তাপদাহে রোদে পুড়ে সড়কের শৃঙ্খলা রক্ষায় দায়িত্ব পালন করেন ট্রাফিক পুলিশের সদস্যরা। দায়িত্বরত এই সকল পুলিশ সদস্যদের পেশাগত কাজে স্বস্তি ও ক্লান্তি দূর করতে স্যালাইন ও লেবু পানি সরবরাহ করছে ডিএমপির তেজগাঁও ট্রাফিক বিভাগ।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সন্ধ্যায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ডিএমপির তেজগাঁও ট্রাফিক বিভাগের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি) মো. জাহাঙ্গীর আলম।

তিনি বলেন, গ্রীষ্মের প্রচণ্ড তাপদাহে বাইরে বের হওয়াই যখন দায় তখন রাস্তায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন ডিএমপির ট্রাফিক পুলিশ সদস্যরা। ট্রাফিক পুলিশ সদস্যদের রাস্তায় দাঁড়িয়ে মহানগরবাসীকে প্রতিনিয়ত সেবা ও অত্যন্ত পরিশ্রমের কথা চিন্তা করে পুলিশের আইজিপি ও কমিশনারের সার্বিক নির্দেশনায় তেজগাঁও ট্রাফিক বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মোস্তাক আহমেদের তেজগাঁও ট্রাফিক বিভাগের পুলিশ সদস্যদের জন্য স্যালাইন সরবরাহ ও লেবু পানির ব্যবস্থা করেন।

পরবর্তীতে ডিএমপি কমিশনারের তাৎক্ষণিক নিদের্শনায় ডিএমপির সকল ট্রাফিক বিভাগে স্যালাইন সরবরাহ করা হয়।

এডিসি জাহাঙ্গীর আরও বলেন, শুক্রবার দুপুরের পর ট্রাফিক তেজগাঁও বিভাগের রাজধানীর শেরেবাংলানগর, মোহাম্মদপুর ও তেজগাঁও ট্রাফিক জোনের প্রতিটি পয়েন্টে লেবু পানি শরবতের ব্যবস্থা এবং স্যালাইন সরবরাহ করা হয়। প্রতিটি জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনারগণের তদারকি ও নেতৃত্বে ট্রাফিক পুলিশ সদস্যগণের সার্বিক কল্যাণ নিশ্চিত করা হচ্ছে।

;

কিশোরী গৃহকর্মীকে খুন্তির ছ্যাকা, বার্ন ইউনিটে মৃত্যু যন্ত্রণায় নাজিরা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম, রংপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

স্বর্ণ চুরির অপবাদ দিয়ে বেধড়ক মারপিটসহ গরম খুন্তির ছ্যাকা দেওয়া হয়েছে এক কিশোরী গৃহকর্মীকে। নাজিরা নামের ওই গৃহকর্মী এখন রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে মৃত্যু যন্ত্রণায় ছটফট করছে। ঘটনাটি ঘটেছে ঢাকায় হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে উচ্চমান সহকারী হিসেবে কর্মরত আনোয়ার হোসেনের বাসায়।

ভুক্তভোগীর অভিযোগ, ঈদের দু’দিন পর কাজের বিনিময়ে এক প্লেট ভাত চাওয়ায় শরীরের বিভিন্ন অংশ পুড়িয়ে দেওয়া হয়। এ সময় অসহ্য যন্ত্রণায় এক গ্লাস পানি চাইলে বুকে গরম খুন্তির ছ্যাকা দেওয়া হয়। মুখে কাপড় দিয়ে বেঁধে রেখে এই পাশবিক নির্যাতন চালিয়েছে আনোয়ার ও তার স্ত্রী।

ঘটনার পর গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে নাজিরার দাদা তাকে সেখান থেকে গাইবান্ধায় নিয়ে আসেন। এরপর প্রথমে গাইবান্ধা সদর হাসপাতালে এবং পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করান।

জানা যায়, নাজিরা গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার পূর্ব বালয়াপাড়ার বাসিন্দা দৃষ্টি প্রতিবন্ধি ইশা খাঁ এবং অসুস্থ্য জোছনা বেগম দম্পতির কন্যা। অভাবের সংসারে কিছুটা ভার কমাতে গত রমজান মাসে প্লাবন নামের স্থানীয় যুবকের মাধ্যমে নাজিরাকে গৃহকর্মী হিসেবে ঢাকায় পাঠান বাবা-মা।

বার্ন ইউনিটের চিকিৎসক ডা. শাহীন শাহ জানান, গত ১৭ এপ্রিল বুধবার নাজিরাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করানো হয়। তার ঘাড়, পিঠসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে গরম খুন্তির ছ্যাকা দেওয়া হয়েছে। এ পর্যন্ত কোনো সঠিক চিকিৎসা না হওয়ায় ওই স্থানগুলোতে ইনফেকশন হয়েছে। আমরা আমাদের সাধ্যমত চেষ্টা করছি। তবে তার অবস্থা শঙ্কামুক্ত নয়।

হাসপাতালের বেডে শুয়ে ভুক্তভোগী নাজিরা জানায়, কাজে যোগদানের পর থেকেই নানা অজুহাতে তাকে বেধড়ক মারধর করত গৃহকর্তা আনোয়ারের স্ত্রী। ঈদের দুইদিন কাজ শেষে খাবার চাওয়ায় হঠাৎ উত্তেজিত হয়ে উঠেন আনোয়ার হোসেন ও তার স্ত্রী। একপর্যায়ে স্বর্ণ চুরির অপবাদ দিয়ে বেধড়ক মারধর ও গরম খুন্তি দিয়ে আমার শরীরের বিভিন্ন স্থানে ছ্যাকা দেন তারা। খবর পেয়ে গত ১৩ এপ্রিল গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় আমার দাদা ঢাকা থেকে আমাকে গাইবান্ধার বাড়িতে নিয়ে আসেন।

পরিবারের দাবি, দিনভর কাজের পর ক্ষুধার যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে চেয়েছিলেন এক প্লেট ভাত, আর তাতেই পুড়িয়ে দেওয়া হয় গৃহকর্মী নাজিরার শরীরের বিভিন্ন অংশ।

নাজিরার মা জোছনা বেগম জানান, ঢাকা থেকে নিয়ে আসার পরদিন খুব অসুস্থ্য বোধ করলে নাজিরাকে গাইবান্ধা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ১৭ এপ্রিল ওই হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য বলা হলে তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন তারা।

বর্তমানে মেয়ের অবস্থা ভালো নয় জানিয়ে তিনি জানান, পারিবারিক আর্থিক সমস্যার কারণে রমজান মাসে প্লাবন নামের এক যুবকের মাধ্যমে নাজিরাকে ঢাকায় পাঠানো হয়। প্লাবন বিমানবন্দরের উচ্চমান সহকারী আনোয়ার হোসেনের বাসায় তাকে গৃহকর্মী হিসেবে রাখে। কাজে যোগদানের পর থেকেই আনোয়ার হোসেনের স্ত্রী নির্যাতন করতো নাজিরাকে। সর্বশেষ ঈদের পর স্বর্ণ চুরির মিথ্যা অপবাদ দিয়ে গরম খুন্তি দিয়ে তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে ছ্যাকা দেয়ার অভিযোগ করেন নাজিয়ার মা।

এ অভিযোগ প্রসঙ্গে জানতে হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে উচ্চমান সহকারী আনোয়ার হোসেনের মুঠোফোন নম্বরে যোগাযোগের চেষ্টা করলেও নম্বরটি বন্ধ পাওয়া গেছে।

অন্যদিকে ওই কিশোরীকে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া যুবক প্লাবনের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমি বিমানবন্দরে অফিস পিয়ন হিসেবে চাকরি করি। আনোয়ার স্যারের অনুরোধে তার বাসার কাজের জন্য আমার আত্মীয় নাজিরাকে গৃহকর্মীর কাজে ঢাকায় নিয়ে যাই। নাজিরা যখন কাজে যোগ দেয় এর পর থেকে আমাকে আনোয়ার স্যার আর তার সাথে যোগাযোগ করতে দেওয়া হয়নি। কোনো খোঁজখবর জানতে চাইলে তিনি গুরুত্ব দিতেন না।

প্লাবন বলেন, আমি নাজিরাকে দেখে মর্মাহত। গাইবান্ধা সদর হাসপাতাল ও রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তির সময় আমি তার সঙ্গে ছিলাম। আমার সামর্থ্য অনুযায়ী চিকিৎসার জন্য চেষ্টা করছি। আনোয়ার স্যারকে ভালো মানুষ মনে করেছিলাম কিন্তু তিনি আমার সঙ্গে প্রতারণা করেছেন।

;