বাজেটে প্রস্তাবিত তামাক কর জনগণ ও সরকারকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২০২০-২১ অর্থ-বছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটে তামাকজাত দ্রব্যের মূল্য নির্ধারণ ও করারোপের প্রস্তাব তামাক কোম্পানীকে লাভবান করবে এবং সুনির্দিষ্ট কর আরোপ না করায় সরকার ১১ হাজার কোটি টাকা পর্যন্ত রাজস্ব হারাবে পাশাপাশি তা জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থায় ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি করতে পারে বলে দাবী করছে ১৮টি তামাক বিরোধী সংগঠন।

শুক্রবার (১৯ জুন) বিকেলে গণমাধ্যমে প্রেরিত একটি সম্মিলিত বিবৃতিতে তারা এই দাবী জানান।

বিবৃতিতে তারা বলে, অর্থমন্ত্রী তামাকজাত দ্রব্যের ওপর করারোপের লক্ষ্য হিসাবে ‘তামাকজাত দ্রব্যের ব্যবহার কমানো এবং রাজস্ব আয় বৃদ্ধি’ বলে উল্লেখ করলেও এই প্রস্তাব দিয়ে দুটি লক্ষ্যের একটিও অর্জন সম্ভব নয় বরং এটি উল্টো ফল বয়ে আনবে। মূল্য বৃদ্ধির ধরণ তামাক কোম্পানীকে লাভবান করবে এবং রাজস্ব ক্ষতি ও জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থায় নেতিবাচক প্রভাব বৃদ্ধির মাধ্যমে সরকার ও জনগণকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে।

বিবৃতিতে বলা হয়, প্রস্তাবে সিগারেটের মূল্য স্তর না কমানো এবং তামাকজাত দ্রব্যের দাম আগের মত রাখা বা নামমাত্র বৃদ্ধি এর ব্যবহার কমাতে কোন অবদান রাখবে না। ক্রয় সামর্থ্য বৃদ্ধি ও মুল্যস্ফীতির তুলনায় দাম বৃদ্ধি অনেক কম হওয়ার তামাকের ব্যবহার বাড়বে যা দেশের জনস্বাস্থ্য পরিস্থিতিকে নজিরবিহীন হুমকির মুখে ফেলবে। বিশেষ করে এই করোনা পরিস্থিতিতে তামাকের ব্যবহার বৃদ্ধি জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থায় ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি করবে। কারণ তামাকসেবীর করোনা আক্রান্তের সম্ভাবনা ১৪ গুণ বেশি বলে বিবৃত করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাসহ অন্যান্য স্বাস্থ্য গবেষকগণ।

বিবৃতিতে আরা বলা হয়, বাজেট প্রস্তাবে নিম্নস্তরে ১০ শলাকা সিগারেটের দাম মাত্র ২ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে, এতে প্রতি শলাকায় দাম বাড়বে মাত্র ২০ পয়সা বা ৫.৪ শতাংশ অথচ একইসময়ে মানুষের মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি হয়েছে ১১.৬ শতাংশ। সিগারেট ধুমপায়ীদের ৭২ শতাংশই নিম্নস্তরের সিগারেটের ভোক্তা। নিম্ন স্তরে এই সামান্য দাম বৃদ্ধি এবং মধ্যম স্তরের দাম অপরির্তিত রাখায় তা ধূমপানের অভ্যাস আরো বাড়াবে এবং আয় বৃদ্ধির তুলনায় পণ্যটি সস্তা হয়ে যাওয়ায় কিশোর-তরুণরা ধুমপানে উৎসাহিত হবে। উচ্চ ও প্রিমিয়াম স্তর সিগারেটের দাম যথাক্রমে মাত্র ৪ টাকা ও ৫ টাকা বৃদ্ধির একই ফল আনবে বরং এখানে কর হার বৃদ্ধি এবং সুনির্দিষ্ট কর আরোপ না করায় সরকার অতিরিক্ত রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হবে এবং তামাক কোম্পানীর লাভের পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে।

প্রতি শলাকা বিড়ির দাম বেড়েছে মাত্র ১৬ পয়সা। এই বৃদ্ধি তামাকজাত দ্রব্যের ব্যবহার কমাতে বা রাজস্ব আয় বৃদ্ধিতে কতটা অবদান রাখবে তা সহজেই অনুমেয়। বরং এখানেও কোম্পানীর লাভ প্রতি ২৫ শলাকা বিড়ির প্যাকেটে ২ টাকা ১৬ পয়সা বাড়বে। পাশাপাশি জর্দার মূল্য বৃদ্ধি সন্তোষজনক হলেও গুলের মূল্য সামান্য বৃদ্ধি এবং পণ্য দটির ওপর সুনির্দিষ্ট কর আরোপ না করায় এখানেও উৎপাদনকারী কোস্পানীর লাভ বাড়ছে প্রতি ১০ গ্রাম জর্দায় ১ টাকা ৪০ পয়সা এবং গুলো ৭০ পয়সা।

সার্বিক বিবেচনায় তামাকজাত দ্রব্যের ব্যবহার কমানো বা রাজস্ব বৃদ্ধি নয় বরং এই বাজেট প্রস্তাব করার মাধ্যমে অর্থমন্ত্রী আরো একটি ‘তামাক কোম্পানীর লাভের বাজেট’ ঘোষণা করলেন।

বিবৃতিতে বলা হয়, তামাক বিরোধী সংগঠনগুলোর সুপারিশ অনুসারে তামাকজাত দ্রব্যের মূল্য ও কর নির্ধারণ, সুনির্দিষ্ট কর আরোপ এবং সিগারেটের মূল্যস্তর চারটির পরিবর্তে দুইটি নির্ধারণ করা হলে ২০ লক্ষ ধুমপায়ী ধূমপান ছেড়ে দেবে এবং ধোঁয়াবিহীন তামাক ব্যবহারকারীর সংখ্যাও উল্লেখযোগ্য হারে কমে আসবে। এতে দীর্ঘ মেয়াদে ৬ লক্ষ মানুষের জীবন রক্ষা হবে এবং প্রায় ১১ হাজার কোটি টাকা পর্যন্ত রাজস্ব আয় বৃদ্ধি পাবে।

সম্মিলিতভাবে বিবৃতিটি প্রেরণ করে এইড ফাউন্ডেশন, আর্ক ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ ক্যানসার সোসাইটি, বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোট (বাটা), বিসিসিপি, বাংলাদেশ নেটওয়ার্ক ফর টোব্যাকো ট্যাক্স পলিসি (বিএনটিটিপি), ঢাকা আহসানিয়া মিশন, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, গ্রামবাংলা উন্নয়ন কমিটি, নাটাব, ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন, প্রত্যাশা মাদক বিরোধী সংগঠন, প্রজ্ঞা, সুশাসনের জন্য প্রচারাভিযান (সুপ্র), তামাক বিরোধী নারী জোট (তাবিনাজ), টোব্যাকো কন্ট্রোল এন্ড রিসার্চ সেল, ডব্লিউবিবি ট্রাস্ট ও ইপসা।

অর্থনীতিকে পঙ্গু করতেই দেশকে অস্থিতিশীল করা হচ্ছে: প্রধানমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

  • Font increase
  • Font Decrease

অর্থনীতিকে পঙ্গু করতেই ষড়যন্ত্র করে দেশকে অস্থিতিশীল করা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শনিবার (২৭ জুলাই) জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতালে আহতদের খোঁজখবর নিতে গিয়ে তিনি একথা বলেন।

তিনি বলেন, যারা এই ধরনের জঘন্য কাজ করেছে তাদের বিচার দেশবাসীর কাছে চাই।

এ সময় তিনি আহত ব্যক্তিদের যথাযথ চিকিৎসা নিশ্চিত করতে সব ধরনের সহায়তার আশ্বাস দেন।

নিটর পরিচালক অধ্যাপক ড. কাজী শামীম উজ্জামান আহতদের চিকিৎসার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করেন। শেখ হাসিনা আহতদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় সব ধরনের পদক্ষেপ নিতে বলেন।

প্রধানমন্ত্রী আহতদের অবস্থা দেখে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন এবং চোখের পানি ধরে রাখার সর্বোচ্চ চেষ্টা করেন।

এ সময় অন্যান্যের মধ্যে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন, স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. রোকেয়া সুলতানা, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব এম তোফাজ্জল হোসেন মিয়া এবং প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব নাইমুল ইসলাম খান উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে গতকাল শুক্রবার (২৬ জুলাই) বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে সহিংসতায় আহতদের দেখতে যান প্রধানমন্ত্রী। এ সময় প্রধানমন্ত্রী কয়েকটি ওয়ার্ড ঘুরে আহতদের খোঁজখবর নেন। তিনি চিকিৎসক ও নার্সদের সঙ্গে কথা বলেন। আহতদের সব ধরনের চিকিৎসা দেয়ার নির্দেশ দেন।

তার আগে ওই দিন রাজধানীর রামপুরায় নাশকতাকারীদের হামলা ও অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি) ভবন পরিদর্শন করেন সরকারপ্রধান।

;

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় মানসিক প্রতিবন্ধী নারী নিহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মেহেরপুর
মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় মানসিক প্রতিবন্ধী নারী নিহত

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় মানসিক প্রতিবন্ধী নারী নিহত

  • Font increase
  • Font Decrease

মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার চোখতোলায় শ্যালো ইঞ্জিন চালিত গরু বহনের একটি যানের ধাক্কায় বুড়ি খাতুন (৫৫) নামের এক মানসিক প্রতিবন্ধী নারী নিহত হয়েছেন।

শনিবার (২৭ জুলাই) সকাল নয়টার দিকে রাস্তা পারাপারের সময় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

বুড়ি খাতুন গাংনী উপজেলা কাষ্টদহ গ্রামের মোতলেব হোসেনের মেয়ে।

স্থানীয়রা জানান, বুড়ি খাতুন ঘটনার সময় মেহেরপুর-কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এসময় বামন্দী থেকে গাংনীগামী একটি (লাটা হাম্বার স্থানীয় নাম) শ্যালো ইঞ্জিন চালিত গরু বহনের অবৈধ যান তাকে ধাক্কা দেয়। এতে মাথায় ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে রক্তাক্ত আঘাতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। দুর্ঘটনার পর স্থানীয় লোকজন ওই অবৈধ যানটি আটক করে। তবে পালিয়ে যায় এর চালক।

গাংনী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তাজুল ইসলাম জানান, ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। মরদেহ ও দুর্ঘনার জন্য দায়ী যানটি পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। ওই যানের চালককে আটকের চেষ্টা করছে পুলিশ।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বুড়ি খাতুন দীর্ঘদিন থেকেই মানসিক প্রতিবন্ধী। বিভিন্ন সময়ে রাস্তাঘাটে তাকে ঘুরে বেড়াতে দেখা যেত।

;

সজীব ওয়াজেদ জয়ের জন্মদিন আজ



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
সজীব ওয়াজেদ জয়

সজীব ওয়াজেদ জয়

  • Font increase
  • Font Decrease

ডিজিটাল বাংলাদেশের নেপথ্য নায়ক এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে ঘটে যাওয়া বিপ্লবের স্থপতি সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৩তম জন্মবার্ষিকী আজ। 

সজীব ওয়াজেদ জয় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার পুত্র। তিনি মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের ২৭ জুলাই জন্ম গ্রহণ করেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তার নাম রাখেন নানা শেখ মুজিবুর রহমান।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তাঁর সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা এ দু’জনের স্বপ্ন বাস্তবায়নে এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার নৈপথ্য কারিগর হিসেবে কাজ করছেন পরিশ্রমী, মেধাবী ও পরিচ্ছন্ন জীবন-জীবিকার অধিকারী কম্পিউটার বিজ্ঞানী সজীব ওয়াজেদ জয়।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালে বেতবুনিয়ায় ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় জাতির পিতার দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয় বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠান।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হওয়ার সময় মা ও বাবার সঙ্গে জার্মানিতে ছিলেন জয়। পরে মায়ের সঙ্গে রাজনৈতিক আশ্রয়ে ভারতে চলে যান তিনি। তার শৈশব ও কৈশোর কাটে ভারতে। সেখানকার নৈনিতালের সেন্ট জোসেফ কলেজে লেখাপড়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আর্লিংটন থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে স্নাতক করেন তিনি। পরে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লোকপ্রশাসনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০২ সালের ২৬ অক্টোবর ক্রিস্টিন ওভারমায়ারকে বিয়ে করেন সজীব ওয়াজেদ জয়।

লেখাপড়া করা অবস্থায় রাজনীতির প্রতি অনুরক্ত থাকলেও জয় সক্রিয় রাজনীতিতে নাম লেখান ২০১০ সালে। ঐ বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি পিতৃভূমি রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য পদ দেওয়া হয় তাকে, যার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতিতে আসেন তিনি। বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টার দায়িত্বে আছেন জয়। ২০০৭ সালে জয় ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম কর্তৃক গ্লোবাল লিডার অব দ্য ওয়ার্ল্ড হিসেবে নির্বাচিত হন।

তিনি ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার বিষয়টি নিয়ে আসেন। পর্দার অন্তরালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাশে থেকে গোটা দেশে তথ্যপ্রযুক্তির বিপ্লব ঘটান এই তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ। বর্তমানে দলীয় ঘরানা ছাড়াও তথ্যপ্রযুক্তি, রাজনীতি, সামাজিক, অর্থনৈতিক, শিক্ষা বিষয়ক বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশ, তরুণ উদ্যোক্তা তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন জয়।

বিশেষ করে দেশের তরুণদের দেশপ্রেমে উজ্জীবিত করে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে আত্মনিয়োগ করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন কর্মসূচি ও পদক্ষেপ নিচ্ছেন তিনি। বর্তমানে বেশিরভাগ সময়েই দেশের বাইরে অবস্থান করলেও সজীব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশের রাজনীতি ও সরকারের গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে ফেসবুকে মতামত ব্যক্ত করে থাকেন। ইতিমধ্যেই ডিজিটাল বাংলাদেশের স্থপতি হিসেবে তার নামডাক ছড়িয়ে পড়েছে।

দেশের আইসিটি খাত সংশ্লিষ্টদের মতে, শিক্ষাগত যোগ্যতা আর পেশাগত কাজের অভিজ্ঞতা এই দু’য়ের মিশেলেই দেশের আইসিটি খাতের এমন তড়িৎ উন্নতিতে সফল নেতৃত্ব দিতে পেরেছেন সজীব ওয়াজেদ জয়।

ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের প্রাথমিক ধাপ হিসেবে ইন্টারনেটকে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্য নিয়ে কাজ শুরু করেন সজীব ওয়াজেদ জয়। ইতোমধ্যে ইউনিয়ন পর্যায়ের পাশাপাশি চর বা পার্বত্য অঞ্চলের মতো প্রত্যন্ত এলাকায় ইন্টারনেট পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।

;

কারফিউ তুলে নেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত আজ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
কারফিউ তুলে নেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত আজ

কারফিউ তুলে নেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত আজ

  • Font increase
  • Font Decrease

চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে উদ্ভুত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সারাদেশে কারফিউ জারি করে সরকার। যদিও প্রতিদিনই কয়েক ঘণ্টার জন্য কারফিউ শিথিল করা হচ্ছে।

তবে কারফিউ কবে উঠানো হবে সে বিষয়ে আজ শনিবার (২৭ জুলাই) সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে চলমান পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। 

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কারফিউ শিথিল করা যায় কিনা আমরা দেখছি। পুলিশ বিজিবি, সেনাবাহিনী কাজ করছে। জনজীবন স্বাভাবিক হওয়া পর্যন্ত একটু অপেক্ষা করতে হবে। জনগণকে ধৈর্য্য ধরতে হবে। এ বিষয়ে শনিবার (২৭ জুলাই) আলোচনা সাপেক্ষে সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলেও জানান তিনি।

প্রসঙ্গত, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সারাদেশে গত ১৯ জুলাই দিবাগত রাত ১২টা থেকে কারফিউ জারি করে সরকার। এসময় সেনাবাহিনীও মোতায়েন করা হয়।

পরবর্তীতে নির্ধারিত সময়ের জন্য কারফিউ শিথিল করা হলেও এখনো পুরোপুরি এখন তুলে নেয়া হয়নি।

;