‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখেছে সরকার’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, করোনার কারণে নয় রাজনৈতিক উদ্দেশ্যেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখেছে সরকার। সেজন্য এখন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা হলে নজরদারিতে রাখার কথা বলছে। সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানোর কথা বলছে। এতেই প্রমাণিত হয় যে, সরকার রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়েই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখেছে।

তিনি বলেন, দেশের মানুষ খাদ্যের জন্য হাহাকার করলেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৪১ জনের বিশাল বহর নিয়ে বিদেশে প্রমোদ ভ্রমণে গেছেন।

শুক্রবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সকালে নয়া পল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিচতলায় এক স্মরণ সভা ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রুহুল কবির রিজভী এসব কথা বলেন।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের সাবেক সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মরহুম নিশতার আহেমদ রাখীর স্মরণে এই শোকসভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে রাজশাহী ইউনিভার্সিটি ন্যাশনালিস্ট এক্স স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন (রুনেসা)

রুনেসার সভাপতি অধ্যক্ষ বাহাউদ্দিন বাহারের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মল্লিক মো. মোকাম্মেল কবীরের পরিচালনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিএনপির রংপুর বিভাগের সহসাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল খালেক, নির্বাহী কমিটির সদস্য আমিনুল ইসলাম, মৎস্যজীবী দলের সদস্য সচিব মো. আবদুর রহিম, ওলামা দলের আহ্বায়ক শাহ মো. নেছারুল হক, রুনেসার নেতা মাহবুবুর রহমান ফরহাদ প্রমুখ। এছাড়া ছাত্রদলের সাবেক নেতা মেহবুব মাসুম শান্ত, বর্তমান যুগ্ম সম্পাদক মাহবুব মিয়া, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের রাজু আহমেদ সহ বিভিন্ন পর্যায়ের শতাধিক নেতাকর্মী।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে রুহুল কবির রিজভী বলেন, করোনার সংকটে জাতি যখন দিশেহারা, ঢাকা ছেড়ে গ্রামে চলে গেছে মানুষ। আর তখন দেশে দেখছি ক্ষমতার অপব্যবহারের নামে জৌলুস। প্রধানমন্ত্রী ১৪১ জনের বিশাল বহর নিয়ে গেছেন আমেরিকা। তার আগে তিনি ফিনল্যান্ডের হেলসিংকি গেছেন ভাগ্নিকে দেখতে। সেখান থেকে গেলেন নিউইয়র্ক। আসলে পারিবারিক লেনদেন মিট করার জন্য গেছেন বলে মনে হয়। তা না হলে কি এমন জরুরি কাজ ছিল ফিনল্যান্ড?

প্রধানমন্ত্রীর নিউইয়র্ক সফর প্রসঙ্গে তিনি বলেন, দেশের মানুষ ক্ষুধার জন্য হাহাকার করছে। আর আপনি ১৪১ জন আত্মীয় স্বজন ও দলের লোক নিয়ে গেছেন ফিনল্যান্ড ও আমেরিকা!

সঞ্চয়পত্রে সুদহার কমানো নিয়ে রিজভী বলেন, এর মাধ্যমে নিন্ম মধ্যবিত্ত ও নির্দিষ্ট আয়ের মানুষকে আরো চাপে রাখলো সরকার। তার অর্থমন্ত্রী সঞ্চয়পত্রের সুদহার কমিয়ে দিয়েছেন। এর মানে হলো গরিবরা মরুক। তাদের দিকে কোনো নজর নেই। তারা গেছেন বিশাল বহর নিয়ে প্রমোদ ভ্রমণে।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আজকে পৌনে দুই বছরের পর বিশ্ববিদ্যালয় খোলা হচ্ছে। বলা হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নজরদারিতে থাকবে। সিসিটিভি বসাবে। এ বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও ইউজিসি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদেরকে নির্দেশনা দিচ্ছে। তাহলে প্রমাণিত হয় যে, ইচ্ছা করেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করেছে সরকার। এ কারণেই নজরদারিতে রাখার কথা বলছে। আসলে করোনার কারণে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা হয়নি। এখন বুঝা যাচ্ছে যে, এটা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। যেন শিক্ষার্থীরা বর্তমান অবৈধ সরকারের দুঃশাসন ও অন্যায় দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে না পারে।

কুইক রেন্টালের মেয়াদ বৃদ্ধির কঠোর সমালোচনা করে রিজভী বলেন, সরকার তার নিজের আত্মীয় স্বজন ও দলের লোকজন যেন জনগণের টাকা লুট করতে পারে সেজন্যই কুইক রেন্টাল আইনের মেয়াদ বৃদ্ধি করেছে পাঁচ বছর। লুটপাটের সংস্কৃতি চালু করতেই এটা করেছে। যা ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই কাদের মির্জা বলেছেন। তিনি বলেছেন বর্তমান সরকার গণদুশমনের সরকার।

মরহুম নিশতার আহমেদ রাখীর স্মৃতিচারণ করে রিজভী আরো বলেন, রাখী ছিলেন ব্যক্তিত্বসম্পন্ন ও অমায়িক ব্যবহারের মানুষ। তার আচরণে কেউ মুগ্ধ না হয়ে পারেনি। চরিত্রবান ও সৎ ছাত্র নেতা হিসেবে তার পরিচিত রয়েছে। পেশাদার হিসেবে নিষ্ঠাবান। তার মৃত্যুতে যে শূন্যতা সৃষ্টি হলো তা সহজে পূরণ হবে না। তার সুন্দর ব্যবহার আমাদেরকে তাড়িত করে। তার মতো শিষ্টাচার সম্পন্ন মানুষ আমাদের সমাজে কম। আল্লাহ তায়ালা তাকে বেহেশত নসিব করুন।

   

'বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা গণবিরোধী সিদ্ধান্ত'



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেছেন, সাংবাদিকদের বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এটা সরকারের একটা গণবিরোধী সিদ্ধান্ত এবং এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করা উচিত। দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভয়াবহ। সামনে এই সংকট আরো প্রকট আকার ধারণ করতে পারে। 

রোববার (১৯ মে) দুপুরে রংপুর সার্কিট হাউজে এসে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় কালে এসব কথা বলেন তিনি।

সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে জিএম কাদের বলেন, সামনে অর্থনৈতিক সংকটের কারণে ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হতে পারে। দেশের রিজার্ভ এখন ১০ বিলিয়নের নিচে নেমে এসেছে, যা এ যাবৎ কালের সর্বনিম্ন। এখন বলা হয় ৩ মাসের আমাদানি করার মতো অর্থ থাকলেই নাকি যথেষ্ট। কিন্তু আমরা যতটুকু জানি আমদানি ব্যয় আগের তুলনায় অনেক কমিয়ে দেয়া হয়েছে। এখন ৭/৮ মিলিয়নের জায়গায় ৪/৫ মিলিয়নে নেমে এসেছে।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের অনেক বড় বড় কথা বলেন, তাকে আমি রেসপেক্ট করি। কিন্তু তিনি যেসব কথা বলছেন এটা জনগণ আর বিশ্বাস করে না। আওয়ামী লীগ আগে জনগণকে ধারণ করলেও এখন তারা জনগণের ঘাড়ে চেপে বসেছে। আগে আওয়ামী লীগ একটা গাছের মতো ছিলো জনগণ যেখানে বিশ্রাম নিতো এখন সেটা পরগাছা হয়ে গেছে। তারা দেশের জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।

এর আগে দুপুরে জিএম কাদের ঢাকা থেকে বিমানযোগে সৈয়দপুর বিমান বন্দরে আসেন। সেখান থেকে সরাসরি রংপুর সার্কিট হাউজে এসে পৌঁছালে জেলা প্রশাসক মোবাস্বের হাসান, পুলিশ সুপার ফেরদৌস আলম চৌধুরী, মহানগর জাপার সাধারণ সম্পাদক এস এম ইয়াসির, জেলা সভাপতি আলাউদ্দিন মিয়াসহ প্রশাসনের ও পার্টির নেতাকর্মীরা তাকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান।

;

দেশের মানুষ বর্তমান সরকারের ওপর বিরক্ত: চুন্নু



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ ও জাতীয় পার্টি (জাপা) মহাসচিব মোঃ মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, দীর্ঘ সময় রাষ্ট্রক্ষমতায় থেকে আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা হ্রাস পেয়েছে। দেশের মানুষ বর্তমান সরকারের ওপর বিরক্ত।

শনিবার (১৮ মে) জাপার বনানী কার্যালয়ে জাতীয় পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় সভায় এ মন্তব্য করেন।

তিনি আরও বলেন, বিএনপি’র ওপর মানুষ আস্থা রাখতে পারছে না। কারণ, আন্দোলন সংগ্রামে বিএনপি সফল হতে পারছে না। এই দুটি দলের বিকল্প হিসেবে সাধারণ মানুষ জাতীয় পার্টিকে বেছে নিতে চায়। আগামী দিনে জাতীয় পার্টির উজ্জল ভবিষ্যত আছে। তাই, জাতীয় পার্টিকে আরো শক্তিশালী করতে হবে।

পেশাজীবী পরিষদের আহ্বায়ক ডাঃ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান আকাশের সভাপতিত্বে সভা পরিচালনা করেন সদস্য সচিব ডাঃ রাকিব। পেশাজীবী পরিষদের লেহাজ উদ্দিন, সাংবাদিক নিশাত শাহরিয়ার, অধ্যক্ষ শরিফুল ইসলাম, মোঃ নুরুজ্জামান, সোয়াইব ইফতেখার, ডাঃ মোঃ আজীজ বক্তব্য রাখেন।

উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মোঃ খলিলুর রহমান খলিল, ভাইস চেয়ারম্যান সুলতান আহমেদ সেলিম, যুগ্ম দফতর সম্পাদক সমরেশ মন্ডল মানিক, কেন্দ্রীয় সদস্য শেখ মোঃ আবু ওয়াহাব।

;

সরকার বয়কটে ইসরায়েল-ভারতের পণ্য বয়কট হবে: আলাল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের বর্তমান সরকার ‘ইসরায়েল ও ভারতের পণ্য’ মন্তব‌্য করে বিএনপি'র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ মুয়াজ্জিন হোসেন আলাল বলেছেন, এই সরকারকে যদি বয়কট করা যায়, তাহলে ইসরায়েল ও ভারতের পণ্যকে বয়কট করা হবে। তাই, এই আওয়ামী লীগ সরকারকে বয়কট করাই হচ্ছে, এখন সবচাইতে বড় কাজ।

শনিবার (১৮ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ‘বাংলাদেশ সিভিল রাইটস সোসাইটি’-এর উদ্যোগে ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে এক নাগরিক বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।

আলাল বলেন, ‘দ্য হিন্দুস্থান টাইমস’-এ একটি খবর দেখলাম, ভারত থেকে ইসরায়েলকে দেওয়া অস্ত্র বহর ইউরোপের একটি দেশ স্পেন তাদের বন্দরে রাখার অনুমতি দেয়নি। তারা ফেরত পাঠিয়ে দিয়েছে সেই জাহাজকে।

একই সঙ্গে ইউরোপের অন্যান্য দেশকেও স্পেন বলেছে, ইসরায়েলকে সমরাস্ত্র দেওয়া বন্ধ করতে হবে এবং তারা নিজেরাও বন্ধ করেছে। অথচ আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশ যেখানে লাখ লাখ মানুষ রক্ত দিয়ে একটি মানচিত্র অর্জন করেছে, সেখানে ইসরায়েলের থাবা প্রায় বসেছে। তা না হলে রাতের বেলায় গোপনে ইসরায়েল সংস্থার বিমান কীভা‌বে অবতরণ করে! ভারত থেকে ইসরায়েলকে অস্ত্র পাঠানো হচ্ছে, সমর্থন করা হচ্ছে। স্পেনের মতো একটি দেশ এর প্রতিবাদ করেছে। কিন্তু আমরা প্রতিবাদ করছি না!

তিনি বলেন, ভারত এত বড় আমাদের প্রতিবেশী একটি রাষ্ট্র অথচ ধীরে ধীরে বাংলাদেশের জনগণের মন থেকে তারা উঠে গেছে। ফেলানি তো কোনো মাদকের সঙ্গে জড়িত ছিল না অথচ তার লাশ কাঁটাতারে ঝুলেছে। তাকে কেন কাঁটাতারে ঝুলতে হয়েছিল! প্রতিদিন ‘গরু পাচারকারী’ আখ্যা দিয়ে অসংখ্য মানুষকে হত্যা করা হচ্ছে, যেটা বিশ্বের অন্যান্য দেশের সীমান্তে হয় কি না আমাদের জানা নেই, একই অবস্থা আজ ইসরায়েল করছে ফিলিস্তিনিদের ওপর!

যুবদলের সাবেক এই সভাপতি বলেন, মিয়ানমারের গণহত্যার বিপক্ষে আমাদের পক্ষে গাম্বিয়ার মতো দেশ আন্তর্জাতিক আদালতে বাদী হতে পারে, তাহলে আমরা কেন আজ ফিলিস্তিনের পক্ষে আন্তর্জাতিক আদালতে বাদী হতে পারবো না! আজ এ সরকার ভারতকে তোষামোদ করে নিজে ক্ষমতায় থাকার জন্য বিশ্বের সব মানবতাকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিচ্ছে। সুতরাং, আমরা মনে করি, ইসরায়েল ও ভারতের পণ্য হচ্ছে, বাংলাদেশের বর্তমান সরকার। এই সরকারকে যদি বয়কট করা যায়, তাহলে ইসরায়েলকে পূর্ণ বয়কট করা হবে; ভারতীয় পণ্যকেও বয়কট করা হবে। এই আওয়ামী লীগ সরকারকে বয়কট করাই হচ্ছে, এখন সবচাইতে বড় কাজ।

এ সময় সংগঠনটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা সেখানে উপস্থিত ছিলেন।

;

সরকারের ধারাবাহিকতায় দেশে এতো উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে: কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারের ধারাবাহিকতা এবং স্থায়িত্বতায় দেশে এতো উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা একটা কথা কেউ বলি না, আজকের বাংলাদেশের এতো উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি কেন? সরকারের ধারাবাহিকতা এবং স্থায়িত্বতার কারণে। এর কারণেই বাংলাদেশের এত উন্নয়ন ও অর্জন সম্ভব হয়েছে। এই কারণে বিশ্বের বিস্ময়ে রূপান্তরিত হতে পেরেছে বাংলাদেশ।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অতি আপনজন এই দেশের জনগণ। হতাশা কবলিত বাংলাদেশে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন তিনি। আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন।

 সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, সুজিত রায় নন্দী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।

;