‘জাপার বর্তমান অবস্থার জন্য সিনিয়র নেতারা দায় এড়াতে পারে না’



মিজানুর রহমান মিরু
জাপা লগো

জাপা লগো

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় পার্টির জনসমর্থন কেন দিন দিন কমে যাচ্ছে, কেন আমাদের অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলো দুর্বল হচ্ছে এটা আমাদের সিনিয়র নেতারা কখনো বুঝতে চায়নি, জানতে চায়নি কিংবা এটা নিয়ে তাদের মাথা ব্যথাও নেই।

একটি দল যখন সকাল, বিকেল, সন্ধ্যা বেলায় জোট, জোট মহাজোট বলে স্লোগান দিতে থাকে তখন তাদের মাথায় আর দলের চিন্তা থাকে না। তাহারা ঘুমের মধ্যেও শুধু ভাবতে থাকে অন্যের ঘাড়ের ওপর ভর করে কিভাবে এমপি হওয়া যায়। এভাবে ভেবে তাহারা সফলভাবে পারি দিয়েছে ২০০৮, ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের সাগর থেকে মহাসাগর। কখনো ২২টি আসনে, কখনো ৩৫টি আসনে আবার কখনো ৪০টি আসনে খুশিতে ডগমগ হয়েছে। জীবনের শেষ প্রান্তে এসে বাড়ি বাড়ি গিয়ে, ইউনিয়ন ইউনিয়ন চষে বেরিয়ে কমিটি গঠন করে, দ্বারে দ্বারে ভোট চেয়ে এমপি হওয়ার শক্তি সামর্থ্য এখন অনেকেরই নেই। তাই সামনের নির্বাচনে যে দল ক্ষমতায় আসার সম্ভাবনা রয়েছে তাদের সাথে জোট মহাজোট করে আবার আমরা ৩০/৩৫ জন এমপি হবো বাকি ২৬০/২৭০ আসনে জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীরা ঘুঘু চড়াবে।

১৯৯১, ১৯৯৬ এবং ২০০১ সালের নির্বাচনে জাতীয় পার্টি একক নির্বাচন করেছিলেন। সেখানে ত্রিমুখী ষড়যন্ত্রের পরও ২০০১ সালে ১৪টি আসন পেয়েছিল জাতীয় পার্টি। আসন কম পেলেও সংগঠন ছিল দেশব্যাপী। গত তিনটি নির্বাচনে জাতীয় পার্টি শুধুই জোটের আসায় থাকার কারণে কেউ সংগঠন করে নি। ২৬০/২৭০ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থীরা সংগঠন করে নাই এই কারণে যে, জোট হলে আমরা যেহেতু মনোনয়ন পাবো না, অথবা জাতীয় পার্টি একক নির্বাচন করবে না সুতরাং আমাদের টাকা খরচ করে লাভ কি। আবার যাহারা ওই ৩০/৪০ আসনের এমপি রয়েছে বা জোটের মনোনয়ন পাবে তাহারাও সংগঠন করে নাই, কারণ তাহারা মনে করে সংগঠনের পিছনে টাকা খরচ করে কোন লাভ নাই, টাকা জমিয়ে মনোনয়ন নিবো, মনোনয়ন পেলে সরকারই আমাকে দিনের ভোট রাতে দিয়ে অথবা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এমপি বানিয়ে নিয়ে আসবে। ফলে সারাদেশে জাতীয় পার্টি অন্তঃসার শূন্য হয়ে পড়েছে।

মূল সংগঠন যেখানে হারিয়ে যাচ্ছে সেখানে অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন গঠন করা আর সারাদিন পাথর ভাঙা সমান। অথচ ইচ্ছে করলেই সংগঠন করা যেতো, কর্মী সংগ্রহ করা যেতো, একক নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়া যেতো যদি আমরা সংগঠন চাইতাম, যদি সংগঠন কে ভালোবাসতাম, যদি আমাদের মধ্যে আদর্শ থাকতো, যদি মনের ভেতর পল্লীবন্ধু’ র প্রতি প্রেম থাকতো।

বিএনপির এতো প্রতিকূলতার মধ্যেও সারাদেশে ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে কমিটি রয়েছে, আর আমরা সরকারি দলের সাথে থেকে আরাম আয়েশ করার কারণে আমরা সংগঠন করতে পারি নাই, এটা হাসিনা - খালেদার ব্যর্থতা নয়। সরকারি দলের পক্ষ থেকে বিএনপিকে ধরপাকড় করলেও জাতীয় পার্টিকে সংগঠন গোছাতে কোথাও নিষেধ করা হয় নি। তবু আমরা পারি নাই, চেষ্টা করি নাই। দলের চেয়ারম্যান এবং মহাসচিব একটা অবস্থান নিয়ে আছে, সরকার বিরোধী বক্তব্য দিয়ে দলকে জনমুখী করার চেষ্টা করছে। কিন্তু সরকারের দালালী করার দৌড়ে কে ফাস্ট হবে তার প্রতিযোগিতা ইতিমধ্যে দলে শুরু হয়েছে। সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে চেয়ারম্যানকে রেখেই তাহারা যাওয়ার জন্য পাগল হয়ে গিয়েছে। এভাবে চলতে চলতে জাতীয় পার্টি আস্তে আস্তে জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পরছে। এভাবে পরগাছা হয়ে বেশি দিন টিকে থাকা যায় না। জাতীয় পার্টির শিকড় উপরে ফেলা হচ্ছে। পল্লীবন্ধুর নাম মুছে ফেলার ষড়যন্ত্র হচ্ছে। এর দায় কার, কর্মীদের নাকি সিনিয়র নেতাদের? অবশ্যই সিনিয়র নেতাদের এর দায় নিতে হবে। কারণ তাদের স্বার্থের কারণেই আজ দলের এই ভঙ্গুর অবস্থা। সারাদেশের নেতাকর্মীরা কোন সুযোগ সুবিধা না পেয়েও ত্রিশটি বছর যাবত দলের ঘানি টানছে। দয়া করে দলকে নিয়ে আর ছিনিমিনি খেইলেন না, চেয়ারম্যান এর নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ ভাবে কাজ করেন, তা না হলে নেতাকর্মীরা আপনাদের কখনো ক্ষমা করবে না।

মিজানুর রহমান মিরু
শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক, জাতীয় পার্টি।

 

   

'বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা গণবিরোধী সিদ্ধান্ত'



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেছেন, সাংবাদিকদের বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এটা সরকারের একটা গণবিরোধী সিদ্ধান্ত এবং এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করা উচিত। দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভয়াবহ। সামনে এই সংকট আরো প্রকট আকার ধারণ করতে পারে। 

রোববার (১৯ মে) দুপুরে রংপুর সার্কিট হাউজে এসে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় কালে এসব কথা বলেন তিনি।

সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে জিএম কাদের বলেন, সামনে অর্থনৈতিক সংকটের কারণে ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হতে পারে। দেশের রিজার্ভ এখন ১০ বিলিয়নের নিচে নেমে এসেছে, যা এ যাবৎ কালের সর্বনিম্ন। এখন বলা হয় ৩ মাসের আমাদানি করার মতো অর্থ থাকলেই নাকি যথেষ্ট। কিন্তু আমরা যতটুকু জানি আমদানি ব্যয় আগের তুলনায় অনেক কমিয়ে দেয়া হয়েছে। এখন ৭/৮ মিলিয়নের জায়গায় ৪/৫ মিলিয়নে নেমে এসেছে।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের অনেক বড় বড় কথা বলেন, তাকে আমি রেসপেক্ট করি। কিন্তু তিনি যেসব কথা বলছেন এটা জনগণ আর বিশ্বাস করে না। আওয়ামী লীগ আগে জনগণকে ধারণ করলেও এখন তারা জনগণের ঘাড়ে চেপে বসেছে। আগে আওয়ামী লীগ একটা গাছের মতো ছিলো জনগণ যেখানে বিশ্রাম নিতো এখন সেটা পরগাছা হয়ে গেছে। তারা দেশের জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।

এর আগে দুপুরে জিএম কাদের ঢাকা থেকে বিমানযোগে সৈয়দপুর বিমান বন্দরে আসেন। সেখান থেকে সরাসরি রংপুর সার্কিট হাউজে এসে পৌঁছালে জেলা প্রশাসক মোবাস্বের হাসান, পুলিশ সুপার ফেরদৌস আলম চৌধুরী, মহানগর জাপার সাধারণ সম্পাদক এস এম ইয়াসির, জেলা সভাপতি আলাউদ্দিন মিয়াসহ প্রশাসনের ও পার্টির নেতাকর্মীরা তাকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান।

;

দেশের মানুষ বর্তমান সরকারের ওপর বিরক্ত: চুন্নু



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ ও জাতীয় পার্টি (জাপা) মহাসচিব মোঃ মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, দীর্ঘ সময় রাষ্ট্রক্ষমতায় থেকে আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা হ্রাস পেয়েছে। দেশের মানুষ বর্তমান সরকারের ওপর বিরক্ত।

শনিবার (১৮ মে) জাপার বনানী কার্যালয়ে জাতীয় পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় সভায় এ মন্তব্য করেন।

তিনি আরও বলেন, বিএনপি’র ওপর মানুষ আস্থা রাখতে পারছে না। কারণ, আন্দোলন সংগ্রামে বিএনপি সফল হতে পারছে না। এই দুটি দলের বিকল্প হিসেবে সাধারণ মানুষ জাতীয় পার্টিকে বেছে নিতে চায়। আগামী দিনে জাতীয় পার্টির উজ্জল ভবিষ্যত আছে। তাই, জাতীয় পার্টিকে আরো শক্তিশালী করতে হবে।

পেশাজীবী পরিষদের আহ্বায়ক ডাঃ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান আকাশের সভাপতিত্বে সভা পরিচালনা করেন সদস্য সচিব ডাঃ রাকিব। পেশাজীবী পরিষদের লেহাজ উদ্দিন, সাংবাদিক নিশাত শাহরিয়ার, অধ্যক্ষ শরিফুল ইসলাম, মোঃ নুরুজ্জামান, সোয়াইব ইফতেখার, ডাঃ মোঃ আজীজ বক্তব্য রাখেন।

উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মোঃ খলিলুর রহমান খলিল, ভাইস চেয়ারম্যান সুলতান আহমেদ সেলিম, যুগ্ম দফতর সম্পাদক সমরেশ মন্ডল মানিক, কেন্দ্রীয় সদস্য শেখ মোঃ আবু ওয়াহাব।

;

সরকার বয়কটে ইসরায়েল-ভারতের পণ্য বয়কট হবে: আলাল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের বর্তমান সরকার ‘ইসরায়েল ও ভারতের পণ্য’ মন্তব‌্য করে বিএনপি'র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ মুয়াজ্জিন হোসেন আলাল বলেছেন, এই সরকারকে যদি বয়কট করা যায়, তাহলে ইসরায়েল ও ভারতের পণ্যকে বয়কট করা হবে। তাই, এই আওয়ামী লীগ সরকারকে বয়কট করাই হচ্ছে, এখন সবচাইতে বড় কাজ।

শনিবার (১৮ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ‘বাংলাদেশ সিভিল রাইটস সোসাইটি’-এর উদ্যোগে ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে এক নাগরিক বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।

আলাল বলেন, ‘দ্য হিন্দুস্থান টাইমস’-এ একটি খবর দেখলাম, ভারত থেকে ইসরায়েলকে দেওয়া অস্ত্র বহর ইউরোপের একটি দেশ স্পেন তাদের বন্দরে রাখার অনুমতি দেয়নি। তারা ফেরত পাঠিয়ে দিয়েছে সেই জাহাজকে।

একই সঙ্গে ইউরোপের অন্যান্য দেশকেও স্পেন বলেছে, ইসরায়েলকে সমরাস্ত্র দেওয়া বন্ধ করতে হবে এবং তারা নিজেরাও বন্ধ করেছে। অথচ আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশ যেখানে লাখ লাখ মানুষ রক্ত দিয়ে একটি মানচিত্র অর্জন করেছে, সেখানে ইসরায়েলের থাবা প্রায় বসেছে। তা না হলে রাতের বেলায় গোপনে ইসরায়েল সংস্থার বিমান কীভা‌বে অবতরণ করে! ভারত থেকে ইসরায়েলকে অস্ত্র পাঠানো হচ্ছে, সমর্থন করা হচ্ছে। স্পেনের মতো একটি দেশ এর প্রতিবাদ করেছে। কিন্তু আমরা প্রতিবাদ করছি না!

তিনি বলেন, ভারত এত বড় আমাদের প্রতিবেশী একটি রাষ্ট্র অথচ ধীরে ধীরে বাংলাদেশের জনগণের মন থেকে তারা উঠে গেছে। ফেলানি তো কোনো মাদকের সঙ্গে জড়িত ছিল না অথচ তার লাশ কাঁটাতারে ঝুলেছে। তাকে কেন কাঁটাতারে ঝুলতে হয়েছিল! প্রতিদিন ‘গরু পাচারকারী’ আখ্যা দিয়ে অসংখ্য মানুষকে হত্যা করা হচ্ছে, যেটা বিশ্বের অন্যান্য দেশের সীমান্তে হয় কি না আমাদের জানা নেই, একই অবস্থা আজ ইসরায়েল করছে ফিলিস্তিনিদের ওপর!

যুবদলের সাবেক এই সভাপতি বলেন, মিয়ানমারের গণহত্যার বিপক্ষে আমাদের পক্ষে গাম্বিয়ার মতো দেশ আন্তর্জাতিক আদালতে বাদী হতে পারে, তাহলে আমরা কেন আজ ফিলিস্তিনের পক্ষে আন্তর্জাতিক আদালতে বাদী হতে পারবো না! আজ এ সরকার ভারতকে তোষামোদ করে নিজে ক্ষমতায় থাকার জন্য বিশ্বের সব মানবতাকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিচ্ছে। সুতরাং, আমরা মনে করি, ইসরায়েল ও ভারতের পণ্য হচ্ছে, বাংলাদেশের বর্তমান সরকার। এই সরকারকে যদি বয়কট করা যায়, তাহলে ইসরায়েলকে পূর্ণ বয়কট করা হবে; ভারতীয় পণ্যকেও বয়কট করা হবে। এই আওয়ামী লীগ সরকারকে বয়কট করাই হচ্ছে, এখন সবচাইতে বড় কাজ।

এ সময় সংগঠনটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা সেখানে উপস্থিত ছিলেন।

;

সরকারের ধারাবাহিকতায় দেশে এতো উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে: কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারের ধারাবাহিকতা এবং স্থায়িত্বতায় দেশে এতো উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা একটা কথা কেউ বলি না, আজকের বাংলাদেশের এতো উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি কেন? সরকারের ধারাবাহিকতা এবং স্থায়িত্বতার কারণে। এর কারণেই বাংলাদেশের এত উন্নয়ন ও অর্জন সম্ভব হয়েছে। এই কারণে বিশ্বের বিস্ময়ে রূপান্তরিত হতে পেরেছে বাংলাদেশ।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অতি আপনজন এই দেশের জনগণ। হতাশা কবলিত বাংলাদেশে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন তিনি। আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন।

 সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, সুজিত রায় নন্দী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।

;