হিতাহিত জ্ঞান হারিয়েছে বিএনপি: তথ্যমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, ঢাকা, বার্তা২৪.কম
সাংবাদিকদের মুখোমুখি তথ্যমন্ত্রী হাসান মাহমুদ, ছবি: বার্তা২৪

সাংবাদিকদের মুখোমুখি তথ্যমন্ত্রী হাসান মাহমুদ, ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচনে শোচনীয়ভাবে পরাজিত হবার পর বিএনপি হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাসান মাহমুদ।

তিনি বলেছেন, 'গতকাল বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী প্রেস কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রীকে সরাসরি ইঙ্গিত করে অনেক বিষোদগার করেছেন। প্রকৃতপক্ষে বিএনপি নির্বাচনে শোচনীয়ভাবে পরাজিত হবার পর হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছে। এবং তাদের মহাসচিব ও সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর বক্তব্য সেটি উঠে এসেছে। এজন্য তারা অসংলগ্ন কথা বলছেন।'

সোমবার (২১ জানুয়ারি) বিকেলে নিজ দফতরে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, 'বরাবরের মতই নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য বিএনপি নেতারা অনেক বক্তব্য রেখেছেন। প্রকৃতপক্ষে বিএনপির ভালো করেই জানত ৩০শে ডিসেম্বর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে, সেই নির্বাচনে তাদের ভরাডুবি হবে। সে কারণেই তারা নির্বাচনী প্রচারণাটাও ঠিকভাবে করেননি। তারা তিনশ আসনে ৮০০ নমিনেশন দিয়েছিল। এর মাধ্যমে নমিনেশনে তারা তাদের যে আভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব রয়েছে সেটিকে প্রতি আসনে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছে এবং তাদের যে দ্বন্দ্ব ছিল অনেক জায়গায় সেটিকে উস্কে দিয়েছে।'

নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হয়েছে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক বলেন, 'প্রকৃতপক্ষে এই নির্বাচনের মতো শান্তিপূর্ণ নির্বাচন বাংলাদেশ ইতোপূর্বে হয়নি। পুলিশের হিসাব অনুযায়ী, প্রতি নির্বাচনে পুলিশের উপরে হামলা হয়। পুলিশের অনেকে আহত হয়। অনেকে নিহত হয়। কিন্তু এই নির্বাচনে কোন পুলিশ আহতও হয়নি। নির্বাচন ছিল উৎসবমুখর।'

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিবের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, 'আমি রিজভী আহমেদকে বলব, যে প্রতিদিন সংবাদ সম্মেলন করে নিজেদের রাজনৈতিক দেউলিয়াত্বকে তুলে ধরার চেয়ে বরং আপনাদের উচিৎ এই নির্বাচনে কেন আপনারা এভাবে পরাজিত হলেন, সেই বিশ্লেষণ করা। কী কারণে আপনাদের প্রার্থীরা নির্বাচনী প্রচারণায় নামলেন না সেটি বিশ্লেষণ করা, কোন কোন নেতা নির্বাচনে নমিনেশন বাণিজ্য করেছিল তাদেরকে দলীয়ভাবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা। এরপর আপনাদের দলকে সংগঠিত করা উচিত। আমরা চাই দেশে শক্তিশালী বিরোধী দল থাকুক। বিএনপি'র এমন পরাজয় আমরাও আশা করিনি। কিন্তু বিএনপি নিজের কারণে এ ধরনের শোচনীয় পরাজয়ের সম্মুখীন হয়েছে। তাই আমি রিজভী আহমেদসহ তাদের নেতৃবৃন্দকে অনুরোধ জানাবো যে নাচতে না জানলে উঠান বাঁকার মতো বক্তব্য না দিয়ে বরং আপনাদের পরাজয়ের কারণগুলো বিশ্লেষণ করুন এবং দলকে সুসংগঠিত করুন।'

নবম ওয়েজ বোর্ড প্রসঙ্গে তথ্যমন্ত্রী বলেন, 'নতুন সরকার গঠন হওয়ায় ওয়েজবোর্ডেরর জন্য মন্ত্রিসভার যে কমিটি গত সরকারের সময় কাজ করেছে, সেটি স্বাভাবিকভাবেই নতুন সরকার গঠিত হওয়ার পর সেই কমিটি নিয়ে কাজ করা যায় না। যদিও একই দল ক্ষমতায় এসেছে কিন্তু সরকার কিন্তু নতুন মন্ত্রীরা প্রধানমন্ত্রীর নতুনভাবে শপথ গ্রহণ করেছেন সুতরাং কমিটিগুলো পুনর্গঠন করতে হয়। সে কারণে আমরা দ্রুত বাস্তবায়নের লক্ষ্যে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে কমিটি নতুনভাবে গঠন করার যে প্রস্তাব দিয়েছে সেটি প্রধানমন্ত্রী প্রথম বৈঠকেই অনুমোদন করেছে। সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরকে আহ্বায়ক করে সাত সদস্যের কমিটি করা হয়েছে। কৃষিমন্ত্রী, শিল্পমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, তথ্যমন্ত্রী, সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী ও শ্রম প্রতিমন্ত্রীকে নিয়ে সাত সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। শীঘ্রই কমিটির বৈঠক ডাকা হবে। সেখানে টেলিভিশন সাংবাদিকদের যে প্রস্তাব আছে আমরা মনে করি সেটা হওয়া প্রয়োজন, সেগুলো সেখানে আলোচনা করব।'

অনলাইন গণমাধ্যমে নিবন্ধনের বিষয়ে তিনি বলেন, 'অনলাইনের জন্য আমরা নীতিমালা করেছি। এই নীতিমালার আলোকে সবকিছু করা হবে। একটু সময় লাগবে। যেহেতু আমি নতুন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছি। আমাদের আন্তরিকতার ঘাটতি নেই। অনলাইনে জন্য নীতিমালা যেহেতু রয়েছে সুতরাং নীতিমালার আলোকে নিবন্ধন শুরু করার জন্য সকলের সহযোগিতা চাই।'

   

'বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা গণবিরোধী সিদ্ধান্ত'



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেছেন, সাংবাদিকদের বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এটা সরকারের একটা গণবিরোধী সিদ্ধান্ত এবং এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করা উচিত। দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভয়াবহ। সামনে এই সংকট আরো প্রকট আকার ধারণ করতে পারে। 

রোববার (১৯ মে) দুপুরে রংপুর সার্কিট হাউজে এসে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় কালে এসব কথা বলেন তিনি।

সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে জিএম কাদের বলেন, সামনে অর্থনৈতিক সংকটের কারণে ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হতে পারে। দেশের রিজার্ভ এখন ১০ বিলিয়নের নিচে নেমে এসেছে, যা এ যাবৎ কালের সর্বনিম্ন। এখন বলা হয় ৩ মাসের আমাদানি করার মতো অর্থ থাকলেই নাকি যথেষ্ট। কিন্তু আমরা যতটুকু জানি আমদানি ব্যয় আগের তুলনায় অনেক কমিয়ে দেয়া হয়েছে। এখন ৭/৮ মিলিয়নের জায়গায় ৪/৫ মিলিয়নে নেমে এসেছে।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের অনেক বড় বড় কথা বলেন, তাকে আমি রেসপেক্ট করি। কিন্তু তিনি যেসব কথা বলছেন এটা জনগণ আর বিশ্বাস করে না। আওয়ামী লীগ আগে জনগণকে ধারণ করলেও এখন তারা জনগণের ঘাড়ে চেপে বসেছে। আগে আওয়ামী লীগ একটা গাছের মতো ছিলো জনগণ যেখানে বিশ্রাম নিতো এখন সেটা পরগাছা হয়ে গেছে। তারা দেশের জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।

এর আগে দুপুরে জিএম কাদের ঢাকা থেকে বিমানযোগে সৈয়দপুর বিমান বন্দরে আসেন। সেখান থেকে সরাসরি রংপুর সার্কিট হাউজে এসে পৌঁছালে জেলা প্রশাসক মোবাস্বের হাসান, পুলিশ সুপার ফেরদৌস আলম চৌধুরী, মহানগর জাপার সাধারণ সম্পাদক এস এম ইয়াসির, জেলা সভাপতি আলাউদ্দিন মিয়াসহ প্রশাসনের ও পার্টির নেতাকর্মীরা তাকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান।

;

দেশের মানুষ বর্তমান সরকারের ওপর বিরক্ত: চুন্নু



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ ও জাতীয় পার্টি (জাপা) মহাসচিব মোঃ মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, দীর্ঘ সময় রাষ্ট্রক্ষমতায় থেকে আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা হ্রাস পেয়েছে। দেশের মানুষ বর্তমান সরকারের ওপর বিরক্ত।

শনিবার (১৮ মে) জাপার বনানী কার্যালয়ে জাতীয় পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় সভায় এ মন্তব্য করেন।

তিনি আরও বলেন, বিএনপি’র ওপর মানুষ আস্থা রাখতে পারছে না। কারণ, আন্দোলন সংগ্রামে বিএনপি সফল হতে পারছে না। এই দুটি দলের বিকল্প হিসেবে সাধারণ মানুষ জাতীয় পার্টিকে বেছে নিতে চায়। আগামী দিনে জাতীয় পার্টির উজ্জল ভবিষ্যত আছে। তাই, জাতীয় পার্টিকে আরো শক্তিশালী করতে হবে।

পেশাজীবী পরিষদের আহ্বায়ক ডাঃ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান আকাশের সভাপতিত্বে সভা পরিচালনা করেন সদস্য সচিব ডাঃ রাকিব। পেশাজীবী পরিষদের লেহাজ উদ্দিন, সাংবাদিক নিশাত শাহরিয়ার, অধ্যক্ষ শরিফুল ইসলাম, মোঃ নুরুজ্জামান, সোয়াইব ইফতেখার, ডাঃ মোঃ আজীজ বক্তব্য রাখেন।

উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মোঃ খলিলুর রহমান খলিল, ভাইস চেয়ারম্যান সুলতান আহমেদ সেলিম, যুগ্ম দফতর সম্পাদক সমরেশ মন্ডল মানিক, কেন্দ্রীয় সদস্য শেখ মোঃ আবু ওয়াহাব।

;

সরকার বয়কটে ইসরায়েল-ভারতের পণ্য বয়কট হবে: আলাল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের বর্তমান সরকার ‘ইসরায়েল ও ভারতের পণ্য’ মন্তব‌্য করে বিএনপি'র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ মুয়াজ্জিন হোসেন আলাল বলেছেন, এই সরকারকে যদি বয়কট করা যায়, তাহলে ইসরায়েল ও ভারতের পণ্যকে বয়কট করা হবে। তাই, এই আওয়ামী লীগ সরকারকে বয়কট করাই হচ্ছে, এখন সবচাইতে বড় কাজ।

শনিবার (১৮ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ‘বাংলাদেশ সিভিল রাইটস সোসাইটি’-এর উদ্যোগে ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে এক নাগরিক বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।

আলাল বলেন, ‘দ্য হিন্দুস্থান টাইমস’-এ একটি খবর দেখলাম, ভারত থেকে ইসরায়েলকে দেওয়া অস্ত্র বহর ইউরোপের একটি দেশ স্পেন তাদের বন্দরে রাখার অনুমতি দেয়নি। তারা ফেরত পাঠিয়ে দিয়েছে সেই জাহাজকে।

একই সঙ্গে ইউরোপের অন্যান্য দেশকেও স্পেন বলেছে, ইসরায়েলকে সমরাস্ত্র দেওয়া বন্ধ করতে হবে এবং তারা নিজেরাও বন্ধ করেছে। অথচ আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশ যেখানে লাখ লাখ মানুষ রক্ত দিয়ে একটি মানচিত্র অর্জন করেছে, সেখানে ইসরায়েলের থাবা প্রায় বসেছে। তা না হলে রাতের বেলায় গোপনে ইসরায়েল সংস্থার বিমান কীভা‌বে অবতরণ করে! ভারত থেকে ইসরায়েলকে অস্ত্র পাঠানো হচ্ছে, সমর্থন করা হচ্ছে। স্পেনের মতো একটি দেশ এর প্রতিবাদ করেছে। কিন্তু আমরা প্রতিবাদ করছি না!

তিনি বলেন, ভারত এত বড় আমাদের প্রতিবেশী একটি রাষ্ট্র অথচ ধীরে ধীরে বাংলাদেশের জনগণের মন থেকে তারা উঠে গেছে। ফেলানি তো কোনো মাদকের সঙ্গে জড়িত ছিল না অথচ তার লাশ কাঁটাতারে ঝুলেছে। তাকে কেন কাঁটাতারে ঝুলতে হয়েছিল! প্রতিদিন ‘গরু পাচারকারী’ আখ্যা দিয়ে অসংখ্য মানুষকে হত্যা করা হচ্ছে, যেটা বিশ্বের অন্যান্য দেশের সীমান্তে হয় কি না আমাদের জানা নেই, একই অবস্থা আজ ইসরায়েল করছে ফিলিস্তিনিদের ওপর!

যুবদলের সাবেক এই সভাপতি বলেন, মিয়ানমারের গণহত্যার বিপক্ষে আমাদের পক্ষে গাম্বিয়ার মতো দেশ আন্তর্জাতিক আদালতে বাদী হতে পারে, তাহলে আমরা কেন আজ ফিলিস্তিনের পক্ষে আন্তর্জাতিক আদালতে বাদী হতে পারবো না! আজ এ সরকার ভারতকে তোষামোদ করে নিজে ক্ষমতায় থাকার জন্য বিশ্বের সব মানবতাকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিচ্ছে। সুতরাং, আমরা মনে করি, ইসরায়েল ও ভারতের পণ্য হচ্ছে, বাংলাদেশের বর্তমান সরকার। এই সরকারকে যদি বয়কট করা যায়, তাহলে ইসরায়েলকে পূর্ণ বয়কট করা হবে; ভারতীয় পণ্যকেও বয়কট করা হবে। এই আওয়ামী লীগ সরকারকে বয়কট করাই হচ্ছে, এখন সবচাইতে বড় কাজ।

এ সময় সংগঠনটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা সেখানে উপস্থিত ছিলেন।

;

সরকারের ধারাবাহিকতায় দেশে এতো উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে: কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারের ধারাবাহিকতা এবং স্থায়িত্বতায় দেশে এতো উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা একটা কথা কেউ বলি না, আজকের বাংলাদেশের এতো উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি কেন? সরকারের ধারাবাহিকতা এবং স্থায়িত্বতার কারণে। এর কারণেই বাংলাদেশের এত উন্নয়ন ও অর্জন সম্ভব হয়েছে। এই কারণে বিশ্বের বিস্ময়ে রূপান্তরিত হতে পেরেছে বাংলাদেশ।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অতি আপনজন এই দেশের জনগণ। হতাশা কবলিত বাংলাদেশে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন তিনি। আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন।

 সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, সুজিত রায় নন্দী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।

;