প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে উজ্জীবিত তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা



রেজা-উদ্-দৌলাহ প্রধান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে উজ্জীবিত তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে উজ্জীবিত তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা

  • Font increase
  • Font Decrease

আজ ২৩ জুন। সত্তর বছর পূর্ণ করে একাত্তর বছরে পা দিল ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। ৭০ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীকে স্মরণীয় করে রাখতে জমকালো, রঙিন ও আনন্দ-উৎসবমুখর পরিবেশে পালন করছে দেশের ঐতিহ্যবাহী দলটি। মাসব্যাপী কর্মসূচি পালনে ইতিমধ্যেই ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে দলটি। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীকে কেন্দ্র করে উজ্জীবিত দলের হাইকমান্ড থেকে তৃণমূল।

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী নিয়ে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আওয়ামী লীগের ইতিহাস, বাঙালি জাতির গৌরবোজ্জ্বল অর্জন, সংগ্রাম ও ত্যাগের ইতিহাস। আন্দোলন সংগ্রাম আর ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে জড়িয়ে আছে দলটির নাম। এবার রাজপথের কর্মসূচিতে বা বিভিন্ন মাধ্যমের প্রচারণায় সেই ইতিহাসকে তুলে ধরতে নানা ব্যতিক্রমী আয়োজন থাকছে। এর মধ্যে দলের প্রতিষ্ঠাকালীন কার্যালয় রোজ গার্ডেনকে রঙিন করে সাজানো হয়েছে। রঙিন আলোর ঝলকানির মাধ্যমে রোজ গার্ডেনের আশপাশের এলাকাকে রাঙিয়ে তোলা হবে।

শুধু রোজ গার্ডেনই নয়, রাজধানীজুড়ে বিভিন্ন স্থাপনা ও প্রধান-প্রধান সড়কে আওয়ামী লীগের ঐতিহ্যকে তুলে ধরে আলোকসজ্জা করা হয়েছে। নবাবপুর থেকে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও রাজধানী জুড়ে ঐতিহ্যের আলোয় সজ্জ্বিত করা হয়েছে। রাজপথ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সরকারি, আধাসরকারি প্রতিষ্ঠানসহ পুরো রাজধানী বর্ণিল আলোতে সেজেছে। আলোকসজ্জায় প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে নৌকার আকৃতি লাল আর সবুজ রঙকে। পুরো শহরটাই যেন হয়ে উঠেছে বিশাল এক লাল-সবুজের পতাকা। এছাড়া বিল বোর্ড, ব্যানার, ফেস্টুন স্থাপন করা হয়েছে। যাতে স্থান পেয়েছে আওয়ামী লীগের ইতিহাস, ঐতিহ্যসহ দলীয় বিভিন্ন কর্মকাণ্ড।

জাঁকজমকভাবে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করতে পেরে উজ্জীবিত দলীয় নেতা-কর্মীরাও। কেন্দ্রের পাশাপাশি সমানতালে তৃণমূলেও এবারের আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত হবে। এ বিষয়ে তৃণমূলে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তূণমূলে পাঠানো ওই নির্দেশনায় কেন্দ্রীয় কর্মসূচির সঙ্গে সমন্বয় করে কর্মসূচি পালনের পাশাপাশি জেলা-উপজেলা এবং ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত আলাদা কর্মসূচি পালনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

প্রতিষ্ঠাবর্ষিকীর শুভেচ্ছা জানিয়ে গুলশান থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ হেদায়েতুল্লাহ বার্তা২৪.কমকে বলেন, মাসব্যাপী প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আয়োজনে প্রস্তুত আমরা। রোববার বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুলেল শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণের মধ্যদিয়ে আমাদের মাসব্যাপী কর্মসূচী শুরু হবে।

আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আয়োজনে দেশের মানুষ সামিল হবে আশাবাদ জানিয়ে ডেমরা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মশিউর রহমান মোল্লা সজল বার্তা২৪.কমকে বলেন, আওয়ামী লীগ তিন তিনবার টানা ক্ষমতায় এসেছে। আমরা কোন উৎসব করিনি। এবারের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে তাই উৎসব করা হবে। দেশের মানুষ সেই উৎসবে সামিল হবেন।

কদমতলী থানা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সা্ধারণ সম্পাদক আকাশ কুমার ভোমিক বার্তা২৪.কমকে বলেন, আগামী বছর মুজিববর্ষ, তারপর স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী। সেই দুইটি উৎসব সফলভাবে আয়োজনের জন্য এবারের প্রতিষ্ঠাবর্ষিকী হতে পারে ড্রেস রিহার্সেল।

আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনে পিছিয়ে নাই বিভিন্ন সহযোহী ও অঙ্গ সংগঠনগুলো। কথা হয় বঙ্গবন্ধু জয়বাংলা লীগের সভাপতি আহসান উল্লাহ মনি ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ সুজাউল করীম চৌধুরী বাবুলের সঙ্গে। নেতৃদ্বয় বলেন, ৭০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে রাজধানীজুড়ে বর্ণিল আলোকসজ্জা বিশ্বব্যাপী জানান দিচ্ছে, ইতিহাস ঐতিহ্য ও সাফাল্যের ধারক-বাহক আওয়ামী লীগ। আমরা আওয়ামী লীগের কর্মী হিসেবে সত্যিই আজকে গর্ববোধ করছি।

উল্লেখ্য, পুরান ঢাকার ঋষিকেশ দাস লেনের রোজ গার্ডেনে ১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ‘আওয়ামী মুসলিম লীগ’। পরে ১৯৫৫ সালে মুসলিম শব্দটি বাদ দিয়ে এর নাম করা হয় ‘পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ’। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর দলটির নাম দেওয়া হয় ‘বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ’। রোজ গার্ডেন থেকে দলীয় কার্যালয় কয়েকটি জায়গায় বদল হয়। ১৯৮১ সালে শেখ হাসিনা দলের সভাপতি হয়ে দেশে ফেরার পর দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয় করায় হয় বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে।

আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কর্মসূচি: বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৭০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে মাসব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে দলটি। মাসব্যাপী কর্মসূচীর মধ্যে আছে আলোচনা সভা, আলোকচিত্র প্রদর্শনী, র‌্যালি, প্রচার ও পুঞ্জিকা প্রকাশ, রচনা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতাসহ থাকছে শিক্ষার্থীদের সাথে মতবিনিময়। এছাড়া প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে এবারই প্রথম প্রতি জেলা থেকে দু’জন করে প্রবীণ ও ত্যাগী নেতাকে সংবর্ধনা দেবে আওয়ামী লীগ। ইতোমধ্যেই দুইজন প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতার নামের তালিকা কেন্দ্রে পাঠানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

   

'বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা গণবিরোধী সিদ্ধান্ত'



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেছেন, সাংবাদিকদের বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এটা সরকারের একটা গণবিরোধী সিদ্ধান্ত এবং এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করা উচিত। দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভয়াবহ। সামনে এই সংকট আরো প্রকট আকার ধারণ করতে পারে। 

রোববার (১৯ মে) দুপুরে রংপুর সার্কিট হাউজে এসে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় কালে এসব কথা বলেন তিনি।

সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে জিএম কাদের বলেন, সামনে অর্থনৈতিক সংকটের কারণে ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হতে পারে। দেশের রিজার্ভ এখন ১০ বিলিয়নের নিচে নেমে এসেছে, যা এ যাবৎ কালের সর্বনিম্ন। এখন বলা হয় ৩ মাসের আমাদানি করার মতো অর্থ থাকলেই নাকি যথেষ্ট। কিন্তু আমরা যতটুকু জানি আমদানি ব্যয় আগের তুলনায় অনেক কমিয়ে দেয়া হয়েছে। এখন ৭/৮ মিলিয়নের জায়গায় ৪/৫ মিলিয়নে নেমে এসেছে।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের অনেক বড় বড় কথা বলেন, তাকে আমি রেসপেক্ট করি। কিন্তু তিনি যেসব কথা বলছেন এটা জনগণ আর বিশ্বাস করে না। আওয়ামী লীগ আগে জনগণকে ধারণ করলেও এখন তারা জনগণের ঘাড়ে চেপে বসেছে। আগে আওয়ামী লীগ একটা গাছের মতো ছিলো জনগণ যেখানে বিশ্রাম নিতো এখন সেটা পরগাছা হয়ে গেছে। তারা দেশের জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।

এর আগে দুপুরে জিএম কাদের ঢাকা থেকে বিমানযোগে সৈয়দপুর বিমান বন্দরে আসেন। সেখান থেকে সরাসরি রংপুর সার্কিট হাউজে এসে পৌঁছালে জেলা প্রশাসক মোবাস্বের হাসান, পুলিশ সুপার ফেরদৌস আলম চৌধুরী, মহানগর জাপার সাধারণ সম্পাদক এস এম ইয়াসির, জেলা সভাপতি আলাউদ্দিন মিয়াসহ প্রশাসনের ও পার্টির নেতাকর্মীরা তাকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান।

;

দেশের মানুষ বর্তমান সরকারের ওপর বিরক্ত: চুন্নু



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ ও জাতীয় পার্টি (জাপা) মহাসচিব মোঃ মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, দীর্ঘ সময় রাষ্ট্রক্ষমতায় থেকে আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা হ্রাস পেয়েছে। দেশের মানুষ বর্তমান সরকারের ওপর বিরক্ত।

শনিবার (১৮ মে) জাপার বনানী কার্যালয়ে জাতীয় পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় সভায় এ মন্তব্য করেন।

তিনি আরও বলেন, বিএনপি’র ওপর মানুষ আস্থা রাখতে পারছে না। কারণ, আন্দোলন সংগ্রামে বিএনপি সফল হতে পারছে না। এই দুটি দলের বিকল্প হিসেবে সাধারণ মানুষ জাতীয় পার্টিকে বেছে নিতে চায়। আগামী দিনে জাতীয় পার্টির উজ্জল ভবিষ্যত আছে। তাই, জাতীয় পার্টিকে আরো শক্তিশালী করতে হবে।

পেশাজীবী পরিষদের আহ্বায়ক ডাঃ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান আকাশের সভাপতিত্বে সভা পরিচালনা করেন সদস্য সচিব ডাঃ রাকিব। পেশাজীবী পরিষদের লেহাজ উদ্দিন, সাংবাদিক নিশাত শাহরিয়ার, অধ্যক্ষ শরিফুল ইসলাম, মোঃ নুরুজ্জামান, সোয়াইব ইফতেখার, ডাঃ মোঃ আজীজ বক্তব্য রাখেন।

উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মোঃ খলিলুর রহমান খলিল, ভাইস চেয়ারম্যান সুলতান আহমেদ সেলিম, যুগ্ম দফতর সম্পাদক সমরেশ মন্ডল মানিক, কেন্দ্রীয় সদস্য শেখ মোঃ আবু ওয়াহাব।

;

সরকার বয়কটে ইসরায়েল-ভারতের পণ্য বয়কট হবে: আলাল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের বর্তমান সরকার ‘ইসরায়েল ও ভারতের পণ্য’ মন্তব‌্য করে বিএনপি'র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ মুয়াজ্জিন হোসেন আলাল বলেছেন, এই সরকারকে যদি বয়কট করা যায়, তাহলে ইসরায়েল ও ভারতের পণ্যকে বয়কট করা হবে। তাই, এই আওয়ামী লীগ সরকারকে বয়কট করাই হচ্ছে, এখন সবচাইতে বড় কাজ।

শনিবার (১৮ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ‘বাংলাদেশ সিভিল রাইটস সোসাইটি’-এর উদ্যোগে ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে এক নাগরিক বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।

আলাল বলেন, ‘দ্য হিন্দুস্থান টাইমস’-এ একটি খবর দেখলাম, ভারত থেকে ইসরায়েলকে দেওয়া অস্ত্র বহর ইউরোপের একটি দেশ স্পেন তাদের বন্দরে রাখার অনুমতি দেয়নি। তারা ফেরত পাঠিয়ে দিয়েছে সেই জাহাজকে।

একই সঙ্গে ইউরোপের অন্যান্য দেশকেও স্পেন বলেছে, ইসরায়েলকে সমরাস্ত্র দেওয়া বন্ধ করতে হবে এবং তারা নিজেরাও বন্ধ করেছে। অথচ আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশ যেখানে লাখ লাখ মানুষ রক্ত দিয়ে একটি মানচিত্র অর্জন করেছে, সেখানে ইসরায়েলের থাবা প্রায় বসেছে। তা না হলে রাতের বেলায় গোপনে ইসরায়েল সংস্থার বিমান কীভা‌বে অবতরণ করে! ভারত থেকে ইসরায়েলকে অস্ত্র পাঠানো হচ্ছে, সমর্থন করা হচ্ছে। স্পেনের মতো একটি দেশ এর প্রতিবাদ করেছে। কিন্তু আমরা প্রতিবাদ করছি না!

তিনি বলেন, ভারত এত বড় আমাদের প্রতিবেশী একটি রাষ্ট্র অথচ ধীরে ধীরে বাংলাদেশের জনগণের মন থেকে তারা উঠে গেছে। ফেলানি তো কোনো মাদকের সঙ্গে জড়িত ছিল না অথচ তার লাশ কাঁটাতারে ঝুলেছে। তাকে কেন কাঁটাতারে ঝুলতে হয়েছিল! প্রতিদিন ‘গরু পাচারকারী’ আখ্যা দিয়ে অসংখ্য মানুষকে হত্যা করা হচ্ছে, যেটা বিশ্বের অন্যান্য দেশের সীমান্তে হয় কি না আমাদের জানা নেই, একই অবস্থা আজ ইসরায়েল করছে ফিলিস্তিনিদের ওপর!

যুবদলের সাবেক এই সভাপতি বলেন, মিয়ানমারের গণহত্যার বিপক্ষে আমাদের পক্ষে গাম্বিয়ার মতো দেশ আন্তর্জাতিক আদালতে বাদী হতে পারে, তাহলে আমরা কেন আজ ফিলিস্তিনের পক্ষে আন্তর্জাতিক আদালতে বাদী হতে পারবো না! আজ এ সরকার ভারতকে তোষামোদ করে নিজে ক্ষমতায় থাকার জন্য বিশ্বের সব মানবতাকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিচ্ছে। সুতরাং, আমরা মনে করি, ইসরায়েল ও ভারতের পণ্য হচ্ছে, বাংলাদেশের বর্তমান সরকার। এই সরকারকে যদি বয়কট করা যায়, তাহলে ইসরায়েলকে পূর্ণ বয়কট করা হবে; ভারতীয় পণ্যকেও বয়কট করা হবে। এই আওয়ামী লীগ সরকারকে বয়কট করাই হচ্ছে, এখন সবচাইতে বড় কাজ।

এ সময় সংগঠনটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা সেখানে উপস্থিত ছিলেন।

;

সরকারের ধারাবাহিকতায় দেশে এতো উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে: কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারের ধারাবাহিকতা এবং স্থায়িত্বতায় দেশে এতো উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা একটা কথা কেউ বলি না, আজকের বাংলাদেশের এতো উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি কেন? সরকারের ধারাবাহিকতা এবং স্থায়িত্বতার কারণে। এর কারণেই বাংলাদেশের এত উন্নয়ন ও অর্জন সম্ভব হয়েছে। এই কারণে বিশ্বের বিস্ময়ে রূপান্তরিত হতে পেরেছে বাংলাদেশ।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অতি আপনজন এই দেশের জনগণ। হতাশা কবলিত বাংলাদেশে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন তিনি। আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন।

 সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, সুজিত রায় নন্দী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।

;