রওশনের চিঠিকে উড়ো বললেন জিএম কাদের



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
রওশন এরশাদ ও জিএম কাদের, ছবি: সংগৃহীত

রওশন এরশাদ ও জিএম কাদের, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের দায়িত্বের প্রশ্নে রওশন এরশাদের বিবৃতিকে উড়ো চিঠি বলে মন্তব্য করেছেন পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের।

যেহেতু অফিসিয়ালি এ ধরনের কোনো চিঠি আমরা পাইনি, তাই এ বিষয়ে এখনই কোনো প্রতিক্রিয়া জানাতে চাচ্ছি না। কোনো প্রতিক্রিয়া থাকলে মিডিয়া ডেকে জানানো হবে বলেও মন্তব্য করেছেন এরশাদের এই সহোদর।

জাতীয় পার্টির মহাসচিব মসিউর রহমান রাঙ্গা এ বিষয়ে মন্তব্য করতে রাজি হননি।

সোমবার (২২ জুলাই) দিনগত রাতে জাতীয় পার্টির সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান রওশন এরশাদসহ ১০ জন প্রেসিডিয়াম সদস্য এক যৌথ বিবৃতি দেন। সংসদের বিরোধী দলীয় উপনেতা রওশন এরশাদের প্যাডে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সম্প্রতি বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে আমরা জানতে পেরেছি, জাতীয় পার্টির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জিএম কাদেরকে চেয়ারম্যান হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। যা আদৌ কোনো যথাযথ ফোরামে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়নি। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দায়িত্ব পালনকালে পার্টির গঠনতন্ত্রের ধারা ২০(২) এর খ ধারা প্রয়োগ করতে পারবেন। (মনোনীত ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান প্রেসিডিয়ামের সংখ্যাধিক্যের মতামতের ভিত্তিতে দায়িত্ব পালন করবেন। চেয়ারম্যানের অবর্তমানে ধারা ২০(২) এর ক উপেক্ষা করা যাবে না)। আশা করি, তিনি (জিএম কাদের) পার্টির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী পরবর্তী চেয়ারম্যান না হওয়া পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করবেন।

রওশন এরশাদের ওই হাতে লেখা চিঠির সত্যতা এবং এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন কাদের পন্থীরা। তাদের বক্তব্য হচ্ছে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ জীবিত থাকা অবস্থায় ভবিষ্যৎ চেয়ারম্যান ঘোষণা করেছেন জিএম কাদেরকে। এ নিয়ে প্রশ্ন তোলার সুযোগ নেই। আবার সংখ্যাধিক্য সিনিয়র নেতাসহ পার্টির তৃণমূলের পূর্ণাঙ্গ সমর্থন রয়েছে জিএম কাদেরের প্রতি।

জীবিত এরশাদের একটি নির্দেশনার বলে জিএম কাদের স্বয়ংক্রিয়ভাবে চেয়ারম্যান হয়ে গেছেন, ১৮ জুলাই এক সংবাদ সম্মেলনে ঘোষণা দেন পার্টির মহাসচিব মসিউর রহমান রাঙ্গা। জাতীয় পার্টির মহাসচিবের এমন ঘোষণার চার দিনের মাথায় রওশন গ্রুপ এমন প্রতিক্রিয়া দেখাল।

জাতীয় পার্টির এ নেতৃত্বের দ্বন্দ্ব অনেক পুরনো। এরশাদ জীবিত থাকা অবস্থায় গত ১৬ জানুয়ারি জিএম কাদেরকে তার অবর্তমানে পার্টির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালনের নির্দেশ দেন। পরে ২২ মার্চ আরেক সাংগঠনিক নির্দেশনায় ১৬ জানুয়ারির নির্দেশনা বাতিল করেন এরশাদ।

এরপর কাদেরকে বহালে আন্দোলনে নামেন রংপুরের নেতারা। অনেকটা বাধ্য হয়ে ২২ মার্চের নির্দেশনা বাতিল করে কাদেরকে পুনর্বহাল করেন এরশাদ। নতুন করে নির্দেশনা জারি করা হয়। ওই চিঠিতে বলা হয়, এরশাদের অবর্তমানে দলের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন জিএম কাদের।

চিঠিতে এরশাদ লিখেছেন, গত ২২ মার্চ যে সাংগঠনিক নির্দেশ দিয়েছিলাম আজকের চিঠির মাধ্যমে আগের আদেশটি বাতিল ঘোষণা করছি।

জিএম কাদেরকে ব্যর্থ উল্লেখ করে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও কো-চেয়ারম্যান পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর দিন ২৩ মার্চ জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় উপনেতার পদ থেকেও সরিয়ে দেন। বিরোধী দলীয় উপনেতা করেন রওশন এরশাদকে।

এর আগে ছোট ভাই জিএম কাদেরকে ১৮ জানুয়ারি এক সাংগঠনিক আদেশে জাপার ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এবং ভবিষ্যৎ চেয়ারম্যান ঘোষণা করেছিলেন।

গঠনতন্ত্রে পদ না থাকলেও ২০১৬ সালে জিএম কাদেরকে কো-চেয়ারম্যান ঘোষণা করেছিলেন এরশাদ। এরপর রওশন পন্থীদের চাপে রওশন এরশাদকে সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান করেছিলেন এরশাদ।

এরশাদ মারা যাওয়ার পর থেকেই শঙ্কা ছিল নেতৃত্বের দ্বন্দ্ব নিয়ে। জিএম কাদের চেয়ারম্যান হিসেবে আত্মপ্রকাশ করার পর রওশন পন্থীদের প্রতিক্রিয়া নিয়ে অনেকে উদ্বিগ্ন ছিলেন। শনিবার (২০ জুলাই) রওশনের বাসায় গিয়েছিলেন জিএম কাদের। তখন কথা রটে যায়, রওশন এরশাদ দেবর কাদেরকে চেয়ারম্যান হিসেবে আশির্বাদ করে দিয়েছেন। আর রওশন সংসদীয় দলের নেতা হবেন। এ খবরে পার্টির নেতাকর্মীদের মধ্যে স্বস্তি নেমে এসেছিল। কিন্তু নতুন প্রতিক্রিয়ায় উদ্বেগ বেড়েছে নেতাকর্মীদের মধ্যে।

   

'বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা গণবিরোধী সিদ্ধান্ত'



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেছেন, সাংবাদিকদের বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এটা সরকারের একটা গণবিরোধী সিদ্ধান্ত এবং এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করা উচিত। দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভয়াবহ। সামনে এই সংকট আরো প্রকট আকার ধারণ করতে পারে। 

রোববার (১৯ মে) দুপুরে রংপুর সার্কিট হাউজে এসে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় কালে এসব কথা বলেন তিনি।

সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে জিএম কাদের বলেন, সামনে অর্থনৈতিক সংকটের কারণে ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হতে পারে। দেশের রিজার্ভ এখন ১০ বিলিয়নের নিচে নেমে এসেছে, যা এ যাবৎ কালের সর্বনিম্ন। এখন বলা হয় ৩ মাসের আমাদানি করার মতো অর্থ থাকলেই নাকি যথেষ্ট। কিন্তু আমরা যতটুকু জানি আমদানি ব্যয় আগের তুলনায় অনেক কমিয়ে দেয়া হয়েছে। এখন ৭/৮ মিলিয়নের জায়গায় ৪/৫ মিলিয়নে নেমে এসেছে।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের অনেক বড় বড় কথা বলেন, তাকে আমি রেসপেক্ট করি। কিন্তু তিনি যেসব কথা বলছেন এটা জনগণ আর বিশ্বাস করে না। আওয়ামী লীগ আগে জনগণকে ধারণ করলেও এখন তারা জনগণের ঘাড়ে চেপে বসেছে। আগে আওয়ামী লীগ একটা গাছের মতো ছিলো জনগণ যেখানে বিশ্রাম নিতো এখন সেটা পরগাছা হয়ে গেছে। তারা দেশের জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।

এর আগে দুপুরে জিএম কাদের ঢাকা থেকে বিমানযোগে সৈয়দপুর বিমান বন্দরে আসেন। সেখান থেকে সরাসরি রংপুর সার্কিট হাউজে এসে পৌঁছালে জেলা প্রশাসক মোবাস্বের হাসান, পুলিশ সুপার ফেরদৌস আলম চৌধুরী, মহানগর জাপার সাধারণ সম্পাদক এস এম ইয়াসির, জেলা সভাপতি আলাউদ্দিন মিয়াসহ প্রশাসনের ও পার্টির নেতাকর্মীরা তাকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান।

;

দেশের মানুষ বর্তমান সরকারের ওপর বিরক্ত: চুন্নু



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ ও জাতীয় পার্টি (জাপা) মহাসচিব মোঃ মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, দীর্ঘ সময় রাষ্ট্রক্ষমতায় থেকে আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা হ্রাস পেয়েছে। দেশের মানুষ বর্তমান সরকারের ওপর বিরক্ত।

শনিবার (১৮ মে) জাপার বনানী কার্যালয়ে জাতীয় পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় সভায় এ মন্তব্য করেন।

তিনি আরও বলেন, বিএনপি’র ওপর মানুষ আস্থা রাখতে পারছে না। কারণ, আন্দোলন সংগ্রামে বিএনপি সফল হতে পারছে না। এই দুটি দলের বিকল্প হিসেবে সাধারণ মানুষ জাতীয় পার্টিকে বেছে নিতে চায়। আগামী দিনে জাতীয় পার্টির উজ্জল ভবিষ্যত আছে। তাই, জাতীয় পার্টিকে আরো শক্তিশালী করতে হবে।

পেশাজীবী পরিষদের আহ্বায়ক ডাঃ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান আকাশের সভাপতিত্বে সভা পরিচালনা করেন সদস্য সচিব ডাঃ রাকিব। পেশাজীবী পরিষদের লেহাজ উদ্দিন, সাংবাদিক নিশাত শাহরিয়ার, অধ্যক্ষ শরিফুল ইসলাম, মোঃ নুরুজ্জামান, সোয়াইব ইফতেখার, ডাঃ মোঃ আজীজ বক্তব্য রাখেন।

উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মোঃ খলিলুর রহমান খলিল, ভাইস চেয়ারম্যান সুলতান আহমেদ সেলিম, যুগ্ম দফতর সম্পাদক সমরেশ মন্ডল মানিক, কেন্দ্রীয় সদস্য শেখ মোঃ আবু ওয়াহাব।

;

সরকার বয়কটে ইসরায়েল-ভারতের পণ্য বয়কট হবে: আলাল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের বর্তমান সরকার ‘ইসরায়েল ও ভারতের পণ্য’ মন্তব‌্য করে বিএনপি'র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ মুয়াজ্জিন হোসেন আলাল বলেছেন, এই সরকারকে যদি বয়কট করা যায়, তাহলে ইসরায়েল ও ভারতের পণ্যকে বয়কট করা হবে। তাই, এই আওয়ামী লীগ সরকারকে বয়কট করাই হচ্ছে, এখন সবচাইতে বড় কাজ।

শনিবার (১৮ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ‘বাংলাদেশ সিভিল রাইটস সোসাইটি’-এর উদ্যোগে ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে এক নাগরিক বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।

আলাল বলেন, ‘দ্য হিন্দুস্থান টাইমস’-এ একটি খবর দেখলাম, ভারত থেকে ইসরায়েলকে দেওয়া অস্ত্র বহর ইউরোপের একটি দেশ স্পেন তাদের বন্দরে রাখার অনুমতি দেয়নি। তারা ফেরত পাঠিয়ে দিয়েছে সেই জাহাজকে।

একই সঙ্গে ইউরোপের অন্যান্য দেশকেও স্পেন বলেছে, ইসরায়েলকে সমরাস্ত্র দেওয়া বন্ধ করতে হবে এবং তারা নিজেরাও বন্ধ করেছে। অথচ আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশ যেখানে লাখ লাখ মানুষ রক্ত দিয়ে একটি মানচিত্র অর্জন করেছে, সেখানে ইসরায়েলের থাবা প্রায় বসেছে। তা না হলে রাতের বেলায় গোপনে ইসরায়েল সংস্থার বিমান কীভা‌বে অবতরণ করে! ভারত থেকে ইসরায়েলকে অস্ত্র পাঠানো হচ্ছে, সমর্থন করা হচ্ছে। স্পেনের মতো একটি দেশ এর প্রতিবাদ করেছে। কিন্তু আমরা প্রতিবাদ করছি না!

তিনি বলেন, ভারত এত বড় আমাদের প্রতিবেশী একটি রাষ্ট্র অথচ ধীরে ধীরে বাংলাদেশের জনগণের মন থেকে তারা উঠে গেছে। ফেলানি তো কোনো মাদকের সঙ্গে জড়িত ছিল না অথচ তার লাশ কাঁটাতারে ঝুলেছে। তাকে কেন কাঁটাতারে ঝুলতে হয়েছিল! প্রতিদিন ‘গরু পাচারকারী’ আখ্যা দিয়ে অসংখ্য মানুষকে হত্যা করা হচ্ছে, যেটা বিশ্বের অন্যান্য দেশের সীমান্তে হয় কি না আমাদের জানা নেই, একই অবস্থা আজ ইসরায়েল করছে ফিলিস্তিনিদের ওপর!

যুবদলের সাবেক এই সভাপতি বলেন, মিয়ানমারের গণহত্যার বিপক্ষে আমাদের পক্ষে গাম্বিয়ার মতো দেশ আন্তর্জাতিক আদালতে বাদী হতে পারে, তাহলে আমরা কেন আজ ফিলিস্তিনের পক্ষে আন্তর্জাতিক আদালতে বাদী হতে পারবো না! আজ এ সরকার ভারতকে তোষামোদ করে নিজে ক্ষমতায় থাকার জন্য বিশ্বের সব মানবতাকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিচ্ছে। সুতরাং, আমরা মনে করি, ইসরায়েল ও ভারতের পণ্য হচ্ছে, বাংলাদেশের বর্তমান সরকার। এই সরকারকে যদি বয়কট করা যায়, তাহলে ইসরায়েলকে পূর্ণ বয়কট করা হবে; ভারতীয় পণ্যকেও বয়কট করা হবে। এই আওয়ামী লীগ সরকারকে বয়কট করাই হচ্ছে, এখন সবচাইতে বড় কাজ।

এ সময় সংগঠনটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা সেখানে উপস্থিত ছিলেন।

;

সরকারের ধারাবাহিকতায় দেশে এতো উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে: কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারের ধারাবাহিকতা এবং স্থায়িত্বতায় দেশে এতো উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা একটা কথা কেউ বলি না, আজকের বাংলাদেশের এতো উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি কেন? সরকারের ধারাবাহিকতা এবং স্থায়িত্বতার কারণে। এর কারণেই বাংলাদেশের এত উন্নয়ন ও অর্জন সম্ভব হয়েছে। এই কারণে বিশ্বের বিস্ময়ে রূপান্তরিত হতে পেরেছে বাংলাদেশ।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অতি আপনজন এই দেশের জনগণ। হতাশা কবলিত বাংলাদেশে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন তিনি। আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন।

 সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, সুজিত রায় নন্দী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।

;