কুকের কীর্তি, সেঞ্চুরিতে শুরু ও শেষ!



এম. এম. কায়সার স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম
অ্যালিস্টার কুক

অ্যালিস্টার কুক

  • Font increase
  • Font Decrease

কি বলা যায় একে?
মধুর সমাপ্তি! তাছাড়া আর কি! ক্যারিয়ারের শুরুর আর শেষের সঙ্গে কি দারুণ মিল! এক যুগ আগে নিজের প্রথম টেস্টের শুরু সেঞ্চুরি দিয়ে। প্রতিপক্ষ ভারত। জীবনের শেষ টেস্টে খেলতে নামলেন সেই একই প্রতিপক্ষের বিপক্ষে। সেই বিদায়ী টেস্টেও সেঞ্চুরি! টেস্ট ইতিহাসে পঞ্চম ক্রিকেটার হিসেবে ইংল্যান্ডের ব্যাটসম্যান অ্যালিস্টার কুক জীবনের প্রথম এবং শেষ টেস্ট সেঞ্চুরির হাসিতে রাঙালেন।

বাহ্ কি অনন্য অর্জন!

তার আগে সর্বশেষ এই অর্জনের কৃতিত্ব ছিল ভারতের মোহাম্মদ আজহারউদ্দিনের। তবে এই ব্যতিক্রমী রেকর্ডের তালিকায় সর্বপ্রথম নাম লেখান অস্ট্রেলিয়ার রেজিনাল্ড ডাফ। তারপর এই অনন্য তালিকায় সঙ্গী হয়েছেন আরো দুই অস্ট্রেলিয়ান উইলিয়ামস পন্সফোর্ড ও গ্রেগ চ্যাপেল। সংক্ষিপ্ত সেই তালিকায় একমাত্র এশিয়ান ক্রিকেটার হিসেবে নাম রয়েছে ভারতের মোহাম্মদ আজহারউদ্দিনের। ইংল্যান্ডের অ্যালিস্টার কুক এখন সেই গর্বিত তালিকার সর্বশেষ এবং পঞ্চম সদস্য।

ভারতের বিপক্ষে ৫ টেস্টের চলতি সিরিজে ব্যাট হাতে অ্যালিস্টার কুকের ফর্ম মোটেও ভাল যাচ্ছিল না। সিরিজের প্রথম চার টেস্টের আট ইনিংসে কোন হাফসেঞ্চুরি পর্যন্ত পাননি! চতুর্থ টেস্টের পর হঠাৎ করেই কুক টেস্ট ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়ে বসেন। জানান-ওভালে সিরিজের শেষ টেস্টে খেলে তিনি টেস্ট ক্রিকেটকে গুডবাই জানাতে চান। শেষ টেস্টের আগেই ইংল্যান্ড সিরিজ জিতে নিয়েছিল ৩-১ ব্যবধানে। ওভালে শেষ টেস্টের ফল নিয়ে তাই তেমন কারো আগ্রহ ছিল না। সব আর্কষণ ও আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু তখন একটাই-কুকের বিদায়ী টেস্ট। আর কৌতুহল শুরু হয় বিদায়ী টেস্টকে কি সেই প্রথম টেস্টের মতো সেঞ্চুরি দিয়ে রাঙাতে পারবেন তিনি? প্রথম ইনিংসেই সেঞ্চুরির সুযোগটা ছিল। কিন্তু ৭১ রান করে সেই ফায় আউট হয়ে যান কুক। ম্যাচের তৃতীয়নি শেষে দ্বিতীয় ইনিংসে যখন অপরাজিত ৪৬ রান নিয়ে ফিরেন তখন আরেকবার সেই সেঞ্চুরির স্বপ্ন দেখা শুরু। এবার আর ভুলচুক করলেন না কুক। দিনের শুরুতে হাফসেঞ্চুরি তুলে নেয়ার পর সাবধানী ভঙ্গিতে ব্যাট চালান। কুকের রান যখন ৯০ তখন পুরো ওভাল স্টেডিয়ামের গ্যালারি রুদ্ধশ্বাস নিয়ে তার সেঞ্চুরির অপেক্ষায়।

ইংল্যান্ড ইনিংসের ৬৯.১ নম্বর ওভারে এল সেই আনন্দময় মুর্হূত। ৯৬ রানে ব্যাট করছেন কুক। স্পিনার রবিন্দু জাদেজার বল আলতে ভঙ্গিতে খেললেন। একটা সহজ রান হয়ে যাবে। কিন্তু সেই বল কুড়িয়ে জাসপ্রিত বুমরা জোরে থ্রো করলেন। বল সোজা ওভার থ্রো হয়ে বাউন্ডারিতে! কুকের নামের পাশে যোগ হল ৫ রান। সেই সঙ্গে সেঞ্চুরি পুরো! ননষ্ট্রাইক প্রান্ত থেকে দৌড়ে এসে জো রুট তাকে জড়িয়ে ধরলেন। গোটা ওভাল স্টেডিয়ামের গ্যালারি াড়িয়ে হাততালি দিয়ে তাকে অভিনন্দন জানাল। হেলমেট খুলে হাতে থাকা ব্যাটকে ৩৬০ ডিগ্রী স্টাইলে ঘুরিয়ে কুক র্শকরে সেই অভিনন্দনের জবাব দিলেন। ইংল্যান্ডের ড্রেসিংরুমে তখন আনন্দের বন্যা। স্পেশাল গ্যালারিতে কুকের পরিবারও এই আনন্দঘন মুর্হূত উদযাপনে ফেটে পড়ল। র্শকরে হাততালি যে থামছেই না। বেশ খানিকক্ষনের জন্য খেলা থেমে রইল। কুকের মৃদু হাসিতে তখন সুখ বইছে। পুরো অবয়ব জুড়ে তার তৃপ্তির আনন্দ। মিশন সফলের হাসি।

ক্যারিয়ারের শেষ টেস্টে আরেকটি বড় কৃতিত্বের মালিক হলেন কুক। এই ইনিংসে যখন তার রান ৭৬ তখনই টেস্টে শ্রীলঙ্কার কুমার সাঙ্গাকারার (১২,৪০০) রানকে টপকে গেলেন। টেস্টে সবচেয়ে বেশি রান সংগ্রহের তালিকার পঞ্চম স্থানে এখন অ্যালিস্টার কুক। সেঞ্চুরিটা পুরো হওয়ার পর কুক ভারতীয় বোলারদের বোলিং নিয়ে নতুন ডিস রান্নায় ব্যস্ত হয়ে পড়লেন যেন! এই বোলিং যে তখন তার কাছে ভীষণ সুস্বাদু! ওভাল টেস্ট জেতার মতো পুঁজিও ততক্ষনে যোগাড় করে ফেলেছে ইংল্যান্ড। ম্যাচের সবকিছুই যেন হচ্ছিল ইংল্যান্ডের চাহিদা মতো!

বিদায়-এই শব্দটাই কেমন যেন বিষাদমাখা। তবে সেই বিদায়পর্ব যে হাসিমুখে আনন্দ নিয়ে শেষ করতে পারে, সেই তো বড় বিজয়ী।

ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক অ্যালিস্টার কুক সেই অনন্য বিজয়ীদের একজন!

অভিষেক এবং বিদায়ী টেস্টে সেঞ্চুরির কীর্তিমানরা

রোজনাল্ড ডাফ (অস্ট্রে) ১০৪, ইংল্যান্ড ১৯০২ সালে ১৪৬, প্রতিপক্ষ ইংল্যান্ড ১৯০৫ সালে
উই, পন্সফোর্ড (অস্ট্রে) ১১০, ইংল্যান্ড ১৯২৪ সালে ২৬৬, প্রতিপক্ষ ইংল্যান্ড ১৯৩৪ সালে
গ্রেগ চ্যাপেল (অস্ট্রে) ১০৮, ইংল্যান্ড ১৯৭০ সালে ১৮২, প্রতিপক্ষ পাকিস্তান ১৯৮৪ সালে
মোঃ আজহারউদ্দিন (ভারত) ১০৪*, ইংল্যান্ড ১৯৮৪ সালে ১০২, প্রতিপক্ষ দ.আফ্রিকা ২০০০ সালে
অ্যালিস্টার কুক (ইংল্যান্ড) ১০৪*, ভারত ২০০৬ সালে ১৪৭, প্রতিপক্ষ ভারত, ২০১৮ সালে

   

মৌসুম সেরার পুরস্কার জিতলেন ফোডেন-পালমার



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের চলতি মৌসুমের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছেন ম্যানচেস্টার সিটির ফিল ফোডেন। সেরা উদীয়মান ফুটবলারের পুরস্কার উঠেছে চেলসির কোল পালমারের হাতে।

চলতি মৌসুমে দুর্দান্ত ছন্দে রয়েছেন ফোডেন। এখন পর্যন্ত ১৭ গোল করার পাশাপাশি ৮ গোল সতীর্থদের দিয়ে করিয়েছেন এই ইংলিশ মিডফিল্ডার। চোটে আর অফ ফর্মে যখন সিটির অন্য ফুটবলার ভুগেছেন, তখন বহুবার দলের ত্রাতা হিসেবে হাজির হয়েছেন তিনি।

মৌসুমসেরা খেলোয়াড়ের খেতাব জিততে ফোডেন পেছনে ফেলেছেন ক্লাব সতীর্থ আর্লিং হালান্ড, আলেক্সান্দার আইসাক, মার্টিন ওডেগার্ড, কোল পালমার, ডেকলান রাইস, ভার্জিল ফন ডাইক ও ওলি ওয়াটকিন্সকে।

অন্যদিকে সেরা উদীয়মানের খেতাব জেতা কোল পালমার গোল এবং অ্যাসিস্টের দিক দিয়ে ফোডেনের চেয়েও এগিয়ে। প্রিমিয়ার লিগের চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত ২২ গোল করেছেন, করিয়েছেন আরো ১০ গোল। কিন্তু ফোডেনের দল সিটি যেখানে টানা চতুর্থবার শিরোপা জয়ের দ্বারপ্রান্তে, সেখানে পয়েন্ট টেবিলে কিছুটা পিছিয়ে পালমারের দল চেলসি। অনেকটা সে কারণেই হয়ত মৌসুমসেরার পুরস্কার হাত ফসকে গেছে তার, সন্তুষ্ট থাকতে হচ্ছে সেরা উদীয়মানের খেতাব নিয়ে।

;

মেসির মতো যুক্তরাষ্ট্রের লিগে খেলবেন সাকিবও!



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লিওনেল মেসিকে নিয়ে সাকিব আল হাসানের পাগলামি একটু বেশিই। একটা উদাহরণ দিলে বিষয়টা পরিষ্কার হবে- একবার কোনো এক সাক্ষাৎকারে সাকিবকে প্রশ্ন করা হয়েছিলো, যদি চাঁদে চান তাহলে কাকে সঙ্গে নিতে চাইবেন? উত্তরে স্ত্রী শিশিরের নাম নেয়া যাবে না, সে শর্ত জুড়ে দেয়া ছিল। সাকিব উত্তর করেছিলেন, লিওনেল মেসি। 

সাকিবের মেসিপ্রীতি নতুন কিছু নয়। আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ জয়ের পর সাকিবকে ঢাকার রাস্তায় আনন্দে মেতে উঠতেও দেখা গিয়েছিলো। মেসির আর্জেন্টিনার কিংবা বার্সার জার্সি গায়ে দেওয়া ছবিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অহরহ। জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের মধ্যে ফুটবলে সবচাইতে পটু হিসেবে খ্যাতি রয়েছে তার।

এবার মেসির পথেই হাঁটছেন সাকিব। না, মেসির মতো ফুটবলার বনে যাচ্ছেন না বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। তবে দুজনের গন্তব্য কিছু সময়ের জন্য এক হয়ে যাচ্ছে। একজন আমেরিকায় পাড়ি জমিয়েছেন, আরেকজন আমেরিকায় আছেন বিশ্বকাপ উপলক্ষ্যে। তবে যে জায়গায় মিল সেটা ক্লাব।

দীর্ঘদিন কলকাতা নাইট রাইডার্সে খেলা সাকিব আল হাসান এবার খেলবেন, আমেরিকার মেজর লিগ ক্রিকেটের লস অ্যাঞ্জেলস নাইট রাইডার্সে। মেজর লিগ ক্রিকেটের (এমএলসি) দ্বিতীয় মৌসুমের জন্য শাহরুখ খানের দলের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন সাকিব।

২০১১ সালে কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে হয়ে প্রথমবার আইপিএল খেলেন সাকিব। ২০১২ এবং ২০১৪ তে ভূমিকা রেখেছিলেন আইপিএল জয়ে। ২০১৭ পর্যন্ত ছিলেন কেকেআরে। ২০২১-এও দলকে নিয়েছিলেন ফাইনালে। সবশেষ ২০২৩ সালেও তাকে কিনেছিলো কেকেআর। যদিও পরে নাম প্রত্যাহার করেন৷

;

ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় ইস্যুতে বিস্ফোরক কোহলি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএলে ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় নীতির পক্ষে-বিপক্ষে কথা চালাচালি হচ্ছে বেশ। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) সচিব জয় শাহ ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় নীতির পক্ষে সাফাই গেয়েছেন। তবে বিপরীত মেরুতে অবস্থান করছেন ভারতের বর্তমান অধিনায়ক রোহিত শর্মা। এবার রোহিতের সুরে সুর মেলালেন ভারতের কিংবদন্তি ব্যাটার বিরাট কোহলিও।

ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় নীতির কারণে ‘খেলার ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে’ বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের সাবেক অধিনায়ক কোহলি। ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় ইস্যুতে নিজের অবস্থান ব্যক্ত করে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুতে খেলা এই ক্রিকেটার জিও সিনেমার সঙ্গে আলাপে বলেন, ‘বিনোদন খেলার একটা অংশ, তবে খেলায় এখন কোনো ভারসাম্য নেই। ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড়ের নিয়ম খেলার ভারসাম্য নষ্ট করছে। শুধু আমি-ই নই, অনেকেই এমনটা মনে করছে।’

গত মাসে এক পডকাস্টে ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় নীতি নিয়ে চাঁছাছোলা মন্তব্য করেন রোহিতও, ‘আমি এটার সমর্থক নই। অলরাউন্ডার ক্ষতি করছে এই নিয়ম। ক্রিকেট ১১ জনের খেলা, ১২ জনের নয়।’

কোহলি আশা করছেন, শিগগিরই আইপিএলে ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড়ের নিয়ম বাতিল করবে বিসিসিআই। ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড়ের নীতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছিলেন জয় শাহ। এতে আশার আলো দেখছেন কোহলি, ‘জয় (শাহ) ভাই বলেছেন যে, তারা এটা পর্যালোচনা করছে। আমি নিশ্চিত পর্যালোচনার পর তারা এমন সিদ্ধান্ত নেবেন, যার মাধ্যমে খেলায় ভারসাম্য ফিরে আসবে।’

;

কোহলি-ধোনিদের বাঁচামরার ম্যাচে বাগড়া দিতে পারে বৃষ্টি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে বাঁচামরার ম্যাচে মুখোমুখি চেন্নাই সুপার কিংস ও রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। প্লে-অফের চার দলের মধ্যে তিন দল নিশ্চিত হয়ে গেছে। এই দুই দলের মধ্যে যেকোনো একটি আজ চতুর্থ দল হিসেবে প্লে-অফে পা রাখবে।

কিন্তু এমন মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের সময় বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে বেঙ্গালুরুতে। ভারতের আবহাওয়া বিভাগ জানাচ্ছে, ম্যাচের সময় বৃষ্টির সম্ভাবনা ৬০ ভাগ। চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম যেখানে অবস্থিত, সেই মধ্য বেঙ্গালুরুতে বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে তারা।

বৃষ্টিতে যদি ম্যাচ ভেসে যায়, সেক্ষেত্রে কপাল পুড়বে বেঙ্গালুরুর, প্লে-অফে চলে যাবে চেন্নাই। আর যদি বৃষ্টির চোখরাঙানি ডিঙিয়ে খেলা মাঠে গড়ায় সেক্ষেত্রে বেঙ্গালুরুর সামনে সমীকরণ অনেকটা এরকম-আগে ব্যাট করলে ১৮ রানে জিততে হবে আর পরে ব্যাট করলে চেন্নাইয়ের দেয়া লক্ষ্য তাড়া করতে হবে ১১ বল হাতে রেখে। মানে কোহলিদের শুধু জিতলেই চলবে না, জিততে হবে এই দুটি শর্তের যেকোনো একটি পূরণ করে।

অন্যদিকে চেন্নাইয়ের জন্য সমীকরণ তুলনামূলক সহজ। জিতলেই প্লে-অফ, হারলেও থাকবে সুযোগ। বেঙ্গালুরুকে শর্ত পূরণ করতে না দিলেই প্লে-অফের টিকিট ধরা দেবে তাদের।

আজ (শনিবার) বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৮টায় তাৎপর্যপূর্ণ দক্ষিণ ভারতীয় ডার্বিতে মুখোমুখি হবে বেঙ্গালুরু ও চেন্নাই।

;