আজ জিতলেই সিরিজ জয়ের আনন্দ



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম
আরেকটি জয়ের অপেক্ষায় বাংলাদেশ

আরেকটি জয়ের অপেক্ষায় বাংলাদেশ

  • Font increase
  • Font Decrease

জিম্বাবুয়ে ভালই জানে এটাই শেষ সুযোগ। সিরিজে ফিরে আসতে হলে এই ম্যাচে জিততেই হবে আজ। তবে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে ম্যাচ, তাই সম্ভবত ক্রিকেট পরিসংখ্যানের খাতাটা বন্ধই রেখেছে জিম্বাবুয়ে! এই মাঠে যে কখনোই বাংলাদেশকে হারাতে পারেনি জিম্বাবুয়ে। মাঠে গড়ানো পেছনের পাঁচ ম্যাচের সবগুলোতেই জিম্বাবুয়েকে হারিয়েছে বাংলাদেশ।

সেই পরিসংখ্যান এবং বর্তমানের আত্মবিশ্বাসী ফর্ম-এই দুইকে সঙ্গী করে আজ চট্টগ্রামেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তিন ম্যাচের সিরিজের ফল চুড়ান্ত করতে চায় মাশরাফির দল। এই ম্যাচ জিতে সিরিজ পকেটে ভরে নিতে পারলে এই মাঠেই শেষ ম্যাচে একাদশ নিয়ে কিছুটা পরীক্ষা-নিরীক্ষার আয়েশ করতে পারে বাংলাদেশ।

আজ সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচের একাদশ নিয়ে বাংলাদেশ তেমন বড় কোন চিন্তায় নেই। ইনজুরি সমস্যা না থাকলে ঠিক প্রথম ম্যাচের একাদশ নিয়েই মাঠে নামবে দল। অভিষেকে শূণ্য রান করা ফজলে রাব্বী যৌক্তিক কারণেই আরেকটি সুযোগ পাচ্ছেন। আগের দিন অনুশীলনে কনুইয়ের চোট নিয়ে সমস্যার কথা জানিয়েছিলেন মুস্তাফিজুর রহমান। সেক্ষেত্রে বাড়তি সতর্কতা হিসেবে মুস্তাফিজকে এই ম্যাচে বিশ্রামে রাখার একটা পরিকল্পনার কথা উড়ছিল বাংলাদেশ টিম ম্যানেজমেন্টের বৈঠক শুরুর আগে। মুস্তাফিজ এই ম্যাচে বিশ্রামে থাকলে আবু হায়দার রনি বা রুবেল হোসেন খেলার সুযোগ পেতে পারেন।

মিরপুরের মতো চট্টগ্রামের উইকেট সম্পর্কেও বাংলাদেশ দলের বেশ ভালোই জানা। বাংলাদেশ দল পেছনের বেশ কয়েকটি ম্যাচে এককভাবে কোন খেলোয়াড়ের পারফরমেন্সে সন্তোষ দেখালেও ব্যাটিংয়ে দলগত সাফল্যেকে আরো উর্ধ্বমুখী করার তাগিয়ে দেখিয়েছে। অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা নিজেই দলের কাছে সেই দাবি জানিয়ে বলেছেন-‘স্কোরবোর্ডে তিনশ রান দেখতে চাই আমি।’

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Oct/24/1540356028183.jpg

চট্টগ্রামের উইকেটে আজ টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেলে দলের খেলোয়াড়রা জোর চেষ্টা চালাবেন ম্যাচপূর্ব অধিনায়কের দাবি মেটাতে। চট্টগ্রামের উইকেটও সাধারণত মিরপুরের মতোই একই বৈশিষ্ঠ্যের। তবে নতুনভাবে গড়া এখানকার উইকেট ব্যাটসম্যানদের হয়েই কথা বলতে পারে বলে আশায় বাংলাদেশ টিম ম্যানেজমেন্ট।

বাংলাদেশ যেখানে টানা জয়ের ধারাবাহিকতা ধরে রাখার কথা ভাবছে, ঠিক তখন জিম্বাবুয়ের চিন্তায়ও একই ভাবনা; তবে তারা ভাবছে টানা হারের গর্ত থেকে কিভাবে বেরিয়ে আসা যায়! লালচান্দ রাজপুত জিম্বাবুয়ের নতুন কোচ হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার পর টানা ১৫টি ম্যাচ হেরেছে জিম্বাবুয়ে। চলতি বছর আজকের ম্যাচের আগ পর্যন্ত জিম্বাবুয়ে খেলেছে ২৪টি ওয়ানডে, জিতেছে মাত্র ৫টিতে! বাকি ১৯টিতেই হার। টানা এই হারের সবচেয়ে বড় কারণ হিসেবে জিম্বাবুয়ে কোচ দেখছেন তার দলের শুরুর দিকের ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতাকে। ম্যাচের শুরুটাই ভাল হচ্ছে না জিম্বাবুয়ের। আর সেই বাজে শুরুর পর আজ কোমর তুলে দাড়াতেই পারছে না দল। শুরুর সঙ্কট থেকে বেরিয়ে আসার জন্য জিম্বাবুয়ে চলতি বছর ওয়ানডেতে ওপেনিং জুটিতে সাতবার বদল এনেছে। কিন্তু কোন টোটকায় ও যে কাজ হচ্ছে না!

বাংলাদেশে চলতি সফরে জিম্বাবুয়ে তাদের অভিজ্ঞ এবং সিনিয়র ব্যাটসম্যানদেরও ফিরিয়ে এনেছে। তা সত্ত্বেও সিরিজের প্রথম ম্যাচে জিম্বাবুয়ের অভিজ্ঞতা সুখকর হয়নি।

হারিয়ে যাওয়া সেই সুখের খোঁজ কি জিম্বাবুয়ে পাবে চট্টগ্রামে? আরেকবার জানিয়ে দেই-চট্টগ্রামে জিম্বাবুয়ে আগে কখনো হারাতে পারেনি বাংলাদেশকে। 

বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ: লিটন দাস, ইমরুল কায়েস, ফজলে রাব্বী, মোহাম্মদ মিঠুন, মুশফিকুর রহিম (উইকেটরক্ষক), মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মেহেদি হাসান মিরাজ, মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন, মাশরাফি বিন মর্তুজা (অধিনায়ক), নাজমুল ইসলাম অপু ও মুস্তাফিজুর রহমান।

   

ফিরলেন মেসি, জয়ে ফিরল মায়ামিও 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মেসি একাদশের বাইরে যেতে না যেতেই জয়ের যাত্রাও হাতাছাড়া হয়েছিল ইন্টার মায়ামির। লিগে টানা পাঁচ ম্যাচে দাপুটে জয়ের পর এর আগের ম্যাচে অরল্যান্ডো সিটির বিপক্ষে গোলশূন্য ড্র নিয়ে মাঠ ছেড়েছিল ফ্লোরিডার দলটি। তবে দলের সবচেয়ে বড় তারকা দলে ফিরতেই জয়টাও ফিরে পেল তারা। মেসির ফেরার ম্যাচে ডিসি ইউনাইটেডের বিপক্ষে যোগ করা সময়ে একমাত্র গোলটি করে মায়ামিকে জয় এনে দেন লিওনার্দো কাম্পানা।

এ নিয়ে লিগে টানা নয় ম্যাচে অপরাজিত থাকলো মায়ামি। এর আগে ১২ মে মন্ট্রিয়েলের বিপক্ষে ম্যাচের ৪৩তম মিনিটে চোট পান মেসি। পরে প্রথমিক চিকিৎসা নিয়ে ম্যাচের পুরো সময় খেলেছিলেন এই আর্জেন্টাইন তারকা। এমনকি অরল্যান্ডো সিটির বিপক্ষে ম্যাচের আগে করেছিলেন অনুশীলনও। তবে মেসিকে নিয়ে বাড়তি কোনো ঝুঁকি নিতে চায়নি মায়ামি। এতে নিজেদের আগের ম্যাচে মেসিকে রাখা হয়েছিল দলের বাইরে। 

মেসির চোট যে গুরুতর ছিল না তা আগেই জানিয়েছিলেন মায়ামি কোচ মার্টিনো। তবে ঘন ঘন চোটে পড়ায় বাড়তি সতর্কতা বিবেচনায় এ ম্যাচের একাদশে মেসির ফেরা নিয়ে ছিল শঙ্কা। তবে সেই শঙ্কা কাটিয়ে শেষ পর্যন্ত ম্যাচের পুরো ৯০ মিনিটই খেলেন সাবেক বার্সা ও পিএসজির এই তারকা ফরোয়ার্ড। এবং ১-০ ব্যবধানের জয় পায় মায়ামি।  

এই জয়ে এমএলএসের (মেজর লিগ সকার) ইস্টার্ন কনফারেন্সের শীর্ষস্থান ধরে রাখল মায়ামি। ১৫ ম্যাচে তাদের পয়েন্ট ৩১। এদিকে দুইয়ে থাকা সিনসিনাটির পয়েন্ট ১৪ ম্যাচে ৩০। 

;

ধোনিদের বিদায় করে প্লে-অফে কোহলির বেঙ্গালুরু



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

‘এভাবেও ফিরে আসা যায়!’। লাইনটি যেন আইপিএলের এবারের আসরের রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর জন্যই বানানো। আসরের শুরুর আট ম্যাচে কেবল একটিতে জয়। শঙ্কা জেগেছিল সবার আগে আসর থেকে বিদায়ের। প্লে-অফের সমীকরণ তখন খাতা-কলমের হিসেবেই ছিল। সেখান থেকে শেষ চারের টিকিট কাটতে হলে জিততে হতো বাকি সব। এবং সেটিই করে দেখাল কোহলি-ডু প্লেসিরা। টানা ছয় ম্যাচ জিতে প্লে-অফের শেষ টিকিটটি নিশ্চিত করলো তারা। 

গতকালের ম্যাচটিতে চেন্নাই সুপার কিংসের সামনে বেঙ্গালুরু লক্ষ্যটা দাঁড় করায় ২১৯ রানের। তবে প্লে-অফে নিজেদের জায়গা নিশ্চিত করতে ২০ ওভারে চেন্নাইকে করতে হতো ২০১ রান। সেই লক্ষ্যে শেষ ওভারের আগের আসরের চ্যাম্পিয়নদের দরকার ছিল ১৭ রান। স্ট্রাইকে ছিলেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। যশ দয়ালের প্রথম বলেই হাঁকালেন ছক্কা। মুহূর্তেই স্তব্ধ চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম। ম্যাচে মোড় ঘুরে গেল চেন্নাইয়ের দিকে। তবে পরের বলে আরও এক ছক্কা মারতে গিয়ে আউট হন ধোনি। পরে জাদেজা-শার্দুলরা ৪ বলে ১১ রানের সেই সমীকরণ মেলাতে পারলেন না। শেষ ৪ বলে দয়াল দিলেন স্রেফ ১ রান। এতে চেন্নাইয়ের সংগ্রহ থামে ১৯১ রানে। ২৭ রানে ম্যাচ জিতে নেট রান রেটের অঙ্ক মিলিয়ে শেষ চারে উঠে যায় বেঙ্গালুরু। 

ইনিংসের শুরুটা ধাক্কা দিয়েই হয়েছিল চেন্নাইয়ের। প্রথম বলেই অধিনায়ক রুতুরাজ গায়কোয়াড়কে ফেরান ম্যাক্সওয়েল। ক্যাচ নেন সেই দয়াল। জয়ের শুরুটাও যেন এই বাঁহাতি পেসারকে দিয়েই। পরে দলীয় ১৯ রানের মাথায় চেন্নাইয়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ড্যারিল মিচেলের উইকেট এবার তোলেন দয়াল। শেষের আগেও তাই শুরুটাও যেন ছিল দয়ালময়। পরে রাচিন রবীন্দ্রর দলীয় সর্বোচ্চ ৬১, আজিঙ্কা রাহানের ৩৩, জাদেজার অপরাজিত ৪২ এবং ১৩ বলে ধোনির ২৫ রানের ইনিংসের প্রচেষ্টাতেও প্লে-অফের সমীকরণের ১০ রান আগে এসে থামল চেন্নাই। এতে আগের আসরের চ্যাম্পিয়নরা এবার বিদায় নিল গ্রুপপর্ব থেকেই। 

এর আগে ব্যাটে নেমে টপ-অর্ডারদের দলীয় পারফর্মে বড় সংগ্রহ পায় বেঙ্গালুরু। কোহলি ৪৭, ডু প্লেসি ৫৪, পাতিদার ৪১ এবং গ্রিন করেন ৩৮ রান। শেষে এসে ৫ বলে ম্যাক্সওয়েলের ১৬ এবং ৬ বলে কার্তিকের ১৪ রানের ক্যামিওতে ৫ উইকেটে ২১৮ রানের সংগ্রহের পোঁছায় স্বাগতিকরা।  

শুরুর সেই ক্যাচ ছাড়াও দয়াল নেন স্বাগতিকদের হয়ে সর্বোচ্চ ২ উইকেট। আগের আসরে তিনি খেলেছিলেন গুজরাট টাইটান্সের হয়ে। সেবার কলকাতার রিঙ্কু সিংয়ের কাছে টানা পাঁচ ছক্কা খেয়ে ম্যাচ হারিয়ে বেশ সমালোচিত হয়েছিলেন এই বাঁহাতি পেসার। তবে এবার তার ওপর ভরসা রাখে বেঙ্গালুরু। এবং তার সবচেয়ে বড় প্রতিদান তিনি যেন দিলেন আসরের গ্রুপপর্বে নিজেদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচটিতে।

;

প্রিমিয়ার লিগে শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচ আজ



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা নির্ধারিত হবে আজ। যেখানে ভিন্ন ভিন্ন ম্যাচে লড়বে ম্যানচেস্টার সিটি ও আর্সেনাল। এ দুটি দলই আছে শিরোপার রেসে। এছাড়াও আইপিএলের লিগ পর্বের শেষ দিনও আজ।

আইপিএল
হায়দরাবাদ-পাঞ্জাব
বিকেল ৪টা, টি স্পোর্টস ও গাজী টিভি

রাজস্থান-কলকাতা
রাত ৮টা, টি স্পোর্টস ও গাজী টিভি

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ
ম্যান সিটি-ওয়েস্ট হাম
রাত ৯টা, স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ২, র‍্যাবিটহোল
আর্সেনাল-এভারটন
রাত ৯টা, স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ১, র‍্যাবিটহোল

লা লিগা
বার্সেলোনা-ভায়েকানো
রাত ১১টা, র‍্যাবিটহোল

ভিয়ারিয়াল-রিয়াল মাদ্রিদ
রাত ১১টা, র‍্যাবিটহোল

ফ্রেঞ্চ লিগ আঁ
মেস-পিএসজি
রাত ১টা, র‍্যাবিটহোল

;

মৌসুম সেরার পুরস্কার জিতলেন ফোডেন-পালমার



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের চলতি মৌসুমের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছেন ম্যানচেস্টার সিটির ফিল ফোডেন। সেরা উদীয়মান ফুটবলারের পুরস্কার উঠেছে চেলসির কোল পালমারের হাতে।

চলতি মৌসুমে দুর্দান্ত ছন্দে রয়েছেন ফোডেন। এখন পর্যন্ত ১৭ গোল করার পাশাপাশি ৮ গোল সতীর্থদের দিয়ে করিয়েছেন এই ইংলিশ মিডফিল্ডার। চোটে আর অফ ফর্মে যখন সিটির অন্য ফুটবলার ভুগেছেন, তখন বহুবার দলের ত্রাতা হিসেবে হাজির হয়েছেন তিনি।

মৌসুমসেরা খেলোয়াড়ের খেতাব জিততে ফোডেন পেছনে ফেলেছেন ক্লাব সতীর্থ আর্লিং হালান্ড, আলেক্সান্দার আইসাক, মার্টিন ওডেগার্ড, কোল পালমার, ডেকলান রাইস, ভার্জিল ফন ডাইক ও ওলি ওয়াটকিন্সকে।

অন্যদিকে সেরা উদীয়মানের খেতাব জেতা কোল পালমার গোল এবং অ্যাসিস্টের দিক দিয়ে ফোডেনের চেয়েও এগিয়ে। প্রিমিয়ার লিগের চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত ২২ গোল করেছেন, করিয়েছেন আরো ১০ গোল। কিন্তু ফোডেনের দল সিটি যেখানে টানা চতুর্থবার শিরোপা জয়ের দ্বারপ্রান্তে, সেখানে পয়েন্ট টেবিলে কিছুটা পিছিয়ে পালমারের দল চেলসি। অনেকটা সে কারণেই হয়ত মৌসুমসেরার পুরস্কার হাত ফসকে গেছে তার, সন্তুষ্ট থাকতে হচ্ছে সেরা উদীয়মানের খেতাব নিয়ে।

;