পরিশ্রমী ব্যাটিংয়ে সঞ্চয় বাড়াচ্ছে বাংলাদেশ



এম. এম. কায়সার, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম
রানের জন্য ছুটছেন সাদমান ও মমিনুল / ছবিঃ সংগৃহীত

রানের জন্য ছুটছেন সাদমান ও মমিনুল / ছবিঃ সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সকালে বাংলাদেশ অধিনায়ক সাকিব আল হাসান টসে জিততেই স্টেডিয়াম গ্যালারির চারপাশ থেকে হাততালির উল্লাস। খানিকবাদে ঢাকা টেস্টে বাংলাদেশের একাদশ জানার পর প্রেসবক্স থেকে সর্বত্র বিস্ময় মাখা কৌতুহল-পেসার ছাড়া বাংলাদেশ দল! এই প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ কোন টেস্ট ম্যাচে খেলতে নামলো পেস বোলার ছাড়াই। তবে একাদশ কেমন হলো সেই কৌতুহলী প্রশ্নের উত্তর পরে মিলবে, আপাতত ঢাকা টেস্টের প্রথমদিন বাংলাদেশের কাটলো সন্তোষ নিয়েই। প্রথমদিন শেষে স্কোরবোর্ডে জমা হওয়া ৫ উইকেটে ২৫৯ রানই বাংলাদেশকে সেই সন্তুষ্টি দিচ্ছে।

আর নির্বাচকরা সন্তোষ পাচ্ছেন ওপেনার সাদমান ইসলামের ব্যাটিং দেখে। অভিষেকেই ঝলমলো ৭৬ রানের ইনিংস খেলেছেন এই তরুণ। ১৯৯ বলে তার এই ৭৬ রানের ইনিংস জানান দিচ্ছে টেস্ট ব্যাটিংয়ের সঙ্গে ভালই মানানসই তিনি। যদিও এটি তার মাত্র প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংস,তারপরও পুরোটা সময় জুড়ে ব্যাটিং দক্ষতা, বল ছাড়ার মানষিকতা, শটস খেলার জন্য অপেক্ষা, ইনিংস লম্বা করার তাড়না-এমনসব গুনের সমাহার জানাচ্ছে টেস্টে তামিম ইকবালের সঙ্গীর খোঁজ পাওয়া গেছে!

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Nov/30/1543575928932.gif

সকালে ফিটনেস টেস্টে মুশফিক রহিম উতরে গেলেও ঝুঁকি এড়াতে টিম ম্যানেজমেন্ট তার সঙ্গে লিটন দাসকেও একাদশে রাখে। মুশফিক ঢাকা টেস্ট খেলছেন শুধু ব্যাটসম্যান হিসেবে। উইকেটকিপারের দায়িত্বটা পালন করবেন লিটন দাস। তবে মুশফিক-লিটনের যৌথ অর্ন্তভুক্তির চেয়ে বেশি বিস্ময় ছড়ালো বাংলাদেশের একাদশে কোন পেসার না রাখার সিদ্ধান্তে। চট্টগ্রাম টেস্টে একমাত্র পেসার হিসেবে খেলেছিলেন মুস্তাফিজুর রহমান। পুরো ম্যাচে খেললেও সেই টেস্টে মাত্র চার ওভার বল করার সুযোগ পান তিনি। ঢাকা টেস্টের উইকেটও পুরোদুস্তর স্পিনের চাদরে মোড়া। প্রথমদিন থেকেই এই উইকেটে ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্পিনাররা যে লম্বা টার্ন পাচ্ছেন তা দেখে মেহেদি মিরাজ, তাইজুল ও নাঈম ইসলামদের হাত নিশপিশ করছে-কখন এখানে বোলিংয়ের সুযোগ মিলবে?

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Nov/30/1543576076426.jpg

প্রথমদিনের পুরোটা সময় জুড়ে বাংলাদেশের ব্যাটিং জানান দিলো এই টেস্টের সামনের অংশটা দলের স্পিনারদের জন্য ক্রমশ আদর্শ হয়ে উঠছে। দিনের ৯০ ওভারের মধ্যে উইন্ডিজের দুই পেসার করলেন ২৭ ওভার। দিনের বাকি ৬৩ ওভারে হাত ঘোরালেন স্পিনাররাই। তবে ঢাকা টেস্টের প্রথমদিনে কোন স্পিনার নয়, আলো ছড়ালো শুরুতে সাদমান ইসলামের ৭৫ এবং মাঝে সাকিব আল হাসানের অপরাজিত ৫৫ রানের ইনিংস।

প্রথম দুই সেশনে নামতার ভঙ্গিতে দুটো করে উইকেট হারালো বাংলাদেশ। লাঞ্চে গেলো ৮৭ রানে ২ উইকেট হারিয়ে। চা বিরতির সময় বাংলাদেশের স্কোর ৪ উইকেটে ১৭৫ রান। বিকালের শেষ সেশনটাও কাটলো রান যোগাড়েই। উইকেটের ধরন বুঝতে পেরে এখানে কিভাবে ব্যাটিং করতে হবে-সেই দক্ষতার প্রশ্নে প্রথমদিনের খেলার পুরো নম্বর পাচ্ছে বাংলাদেশ।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Nov/30/1543576091526.jpg

সাদমান তার ১৯৯ বলের ৭৫ রানের ইনিংসে বাউন্ডারি হাঁকান মাত্র ৬টি। বেশিরভাগ রানই নিলেন এদিক-ওদিক ফাঁকায় ঠেলে। তবে পরিস্থিতি মাফিক যে নিজের ব্যাটিং বদলে ফেলতে হয়-ঢাকা টেস্টের প্রথমদিনে সেটা সবচেয়ে সুন্দর করে দেখালেন সাকিব আল হাসান। ৯৮ বলে হাফসেঞ্চুরির অভিবাদনের জবাবে সাকিব যখন ব্যাট তুললেন তখন স্কোরবোর্ডে তার নামের পাশে বাউন্ডারি মাত্র একটা! দিনটা শেষ করলেন সাকিব ১১৩ বলে ৫৫ রান নিয়ে। তখনো বাউন্ডারি মাত্র একটি! এক-দুই, এক-দুই করে প্রচুর দৌড়াদৌড়িতে পরিশ্রমী কায়দায় এই পুঁজি যোগাড় করেন সাকিব। পঞ্চম উইকেট জুটিতে হার না মানা ৬৯ রানের যোগাড় যন্ত্রে সঙ্গী মাহমুদউল্লাহ রিয়াদও একই ভঙ্গিতে সমর্থন দিয়ে গেলেন অধিনায়ককে। মাহমুদউল্লাহর  অপরাজিত ৩৯ রানের মধ্যে বাউন্ডারি মাত্র একটি।

সারাদিনে বাংলাদেশের ২৫৯ রানের মধ্যে বাউন্ডারির সংখ্যা আঙ্গুলে গোনা গেল, মাত্র ১০টি। অর্থাৎ মাত্র ৪০ রান পেল বাংলাদেশ বাউন্ডারি থেকে। বাকি ২১৯ রান এক-দুইয়ের দৌড়াদৌড়ি আর পরিশ্রমে!

সংক্ষিপ্ত স্কোর: বাংলাদেশ ১ম ইনি: (প্রথমদিন শেষে); ২৫৯/৫ (৯০ ওভারে, সৌম্য ১৯, সাদমান ৭৬, মুমিনুল ২৯, মিঠুন ২৯, সাকিব ৫৫*, মুশফিক ১৪, মাহমুদউল্লাহ ৩৯*, রোচ ১/৩৮, লুইস ১/৩৫, চেজ ১/৬১, বিশু ২/৬৯)।

   

মৌসুম সেরার পুরস্কার জিতলেন ফোডেন-পালমার



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের চলতি মৌসুমের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছেন ম্যানচেস্টার সিটির ফিল ফোডেন। সেরা উদীয়মান ফুটবলারের পুরস্কার উঠেছে চেলসির কোল পালমারের হাতে।

চলতি মৌসুমে দুর্দান্ত ছন্দে রয়েছেন ফোডেন। এখন পর্যন্ত ১৭ গোল করার পাশাপাশি ৮ গোল সতীর্থদের দিয়ে করিয়েছেন এই ইংলিশ মিডফিল্ডার। চোটে আর অফ ফর্মে যখন সিটির অন্য ফুটবলার ভুগেছেন, তখন বহুবার দলের ত্রাতা হিসেবে হাজির হয়েছেন তিনি।

মৌসুমসেরা খেলোয়াড়ের খেতাব জিততে ফোডেন পেছনে ফেলেছেন ক্লাব সতীর্থ আর্লিং হালান্ড, আলেক্সান্দার আইসাক, মার্টিন ওডেগার্ড, কোল পালমার, ডেকলান রাইস, ভার্জিল ফন ডাইক ও ওলি ওয়াটকিন্সকে।

অন্যদিকে সেরা উদীয়মানের খেতাব জেতা কোল পালমার গোল এবং অ্যাসিস্টের দিক দিয়ে ফোডেনের চেয়েও এগিয়ে। প্রিমিয়ার লিগের চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত ২২ গোল করেছেন, করিয়েছেন আরো ১০ গোল। কিন্তু ফোডেনের দল সিটি যেখানে টানা চতুর্থবার শিরোপা জয়ের দ্বারপ্রান্তে, সেখানে পয়েন্ট টেবিলে কিছুটা পিছিয়ে পালমারের দল চেলসি। অনেকটা সে কারণেই হয়ত মৌসুমসেরার পুরস্কার হাত ফসকে গেছে তার, সন্তুষ্ট থাকতে হচ্ছে সেরা উদীয়মানের খেতাব নিয়ে।

;

মেসির মতো যুক্তরাষ্ট্রের লিগে খেলবেন সাকিবও!



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লিওনেল মেসিকে নিয়ে সাকিব আল হাসানের পাগলামি একটু বেশিই। একটা উদাহরণ দিলে বিষয়টা পরিষ্কার হবে- একবার কোনো এক সাক্ষাৎকারে সাকিবকে প্রশ্ন করা হয়েছিলো, যদি চাঁদে চান তাহলে কাকে সঙ্গে নিতে চাইবেন? উত্তরে স্ত্রী শিশিরের নাম নেয়া যাবে না, সে শর্ত জুড়ে দেয়া ছিল। সাকিব উত্তর করেছিলেন, লিওনেল মেসি। 

সাকিবের মেসিপ্রীতি নতুন কিছু নয়। আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ জয়ের পর সাকিবকে ঢাকার রাস্তায় আনন্দে মেতে উঠতেও দেখা গিয়েছিলো। মেসির আর্জেন্টিনার কিংবা বার্সার জার্সি গায়ে দেওয়া ছবিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অহরহ। জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের মধ্যে ফুটবলে সবচাইতে পটু হিসেবে খ্যাতি রয়েছে তার।

এবার মেসির পথেই হাঁটছেন সাকিব। না, মেসির মতো ফুটবলার বনে যাচ্ছেন না বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। তবে দুজনের গন্তব্য কিছু সময়ের জন্য এক হয়ে যাচ্ছে। একজন আমেরিকায় পাড়ি জমিয়েছেন, আরেকজন আমেরিকায় আছেন বিশ্বকাপ উপলক্ষ্যে। তবে যে জায়গায় মিল সেটা ক্লাব।

দীর্ঘদিন কলকাতা নাইট রাইডার্সে খেলা সাকিব আল হাসান এবার খেলবেন, আমেরিকার মেজর লিগ ক্রিকেটের লস অ্যাঞ্জেলস নাইট রাইডার্সে। মেজর লিগ ক্রিকেটের (এমএলসি) দ্বিতীয় মৌসুমের জন্য শাহরুখ খানের দলের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন সাকিব।

২০১১ সালে কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে হয়ে প্রথমবার আইপিএল খেলেন সাকিব। ২০১২ এবং ২০১৪ তে ভূমিকা রেখেছিলেন আইপিএল জয়ে। ২০১৭ পর্যন্ত ছিলেন কেকেআরে। ২০২১-এও দলকে নিয়েছিলেন ফাইনালে। সবশেষ ২০২৩ সালেও তাকে কিনেছিলো কেকেআর। যদিও পরে নাম প্রত্যাহার করেন৷

;

ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় ইস্যুতে বিস্ফোরক কোহলি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএলে ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় নীতির পক্ষে-বিপক্ষে কথা চালাচালি হচ্ছে বেশ। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) সচিব জয় শাহ ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় নীতির পক্ষে সাফাই গেয়েছেন। তবে বিপরীত মেরুতে অবস্থান করছেন ভারতের বর্তমান অধিনায়ক রোহিত শর্মা। এবার রোহিতের সুরে সুর মেলালেন ভারতের কিংবদন্তি ব্যাটার বিরাট কোহলিও।

ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় নীতির কারণে ‘খেলার ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে’ বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের সাবেক অধিনায়ক কোহলি। ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় ইস্যুতে নিজের অবস্থান ব্যক্ত করে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুতে খেলা এই ক্রিকেটার জিও সিনেমার সঙ্গে আলাপে বলেন, ‘বিনোদন খেলার একটা অংশ, তবে খেলায় এখন কোনো ভারসাম্য নেই। ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড়ের নিয়ম খেলার ভারসাম্য নষ্ট করছে। শুধু আমি-ই নই, অনেকেই এমনটা মনে করছে।’

গত মাসে এক পডকাস্টে ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় নীতি নিয়ে চাঁছাছোলা মন্তব্য করেন রোহিতও, ‘আমি এটার সমর্থক নই। অলরাউন্ডার ক্ষতি করছে এই নিয়ম। ক্রিকেট ১১ জনের খেলা, ১২ জনের নয়।’

কোহলি আশা করছেন, শিগগিরই আইপিএলে ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড়ের নিয়ম বাতিল করবে বিসিসিআই। ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড়ের নীতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছিলেন জয় শাহ। এতে আশার আলো দেখছেন কোহলি, ‘জয় (শাহ) ভাই বলেছেন যে, তারা এটা পর্যালোচনা করছে। আমি নিশ্চিত পর্যালোচনার পর তারা এমন সিদ্ধান্ত নেবেন, যার মাধ্যমে খেলায় ভারসাম্য ফিরে আসবে।’

;

কোহলি-ধোনিদের বাঁচামরার ম্যাচে বাগড়া দিতে পারে বৃষ্টি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে বাঁচামরার ম্যাচে মুখোমুখি চেন্নাই সুপার কিংস ও রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। প্লে-অফের চার দলের মধ্যে তিন দল নিশ্চিত হয়ে গেছে। এই দুই দলের মধ্যে যেকোনো একটি আজ চতুর্থ দল হিসেবে প্লে-অফে পা রাখবে।

কিন্তু এমন মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের সময় বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে বেঙ্গালুরুতে। ভারতের আবহাওয়া বিভাগ জানাচ্ছে, ম্যাচের সময় বৃষ্টির সম্ভাবনা ৬০ ভাগ। চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম যেখানে অবস্থিত, সেই মধ্য বেঙ্গালুরুতে বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে তারা।

বৃষ্টিতে যদি ম্যাচ ভেসে যায়, সেক্ষেত্রে কপাল পুড়বে বেঙ্গালুরুর, প্লে-অফে চলে যাবে চেন্নাই। আর যদি বৃষ্টির চোখরাঙানি ডিঙিয়ে খেলা মাঠে গড়ায় সেক্ষেত্রে বেঙ্গালুরুর সামনে সমীকরণ অনেকটা এরকম-আগে ব্যাট করলে ১৮ রানে জিততে হবে আর পরে ব্যাট করলে চেন্নাইয়ের দেয়া লক্ষ্য তাড়া করতে হবে ১১ বল হাতে রেখে। মানে কোহলিদের শুধু জিতলেই চলবে না, জিততে হবে এই দুটি শর্তের যেকোনো একটি পূরণ করে।

অন্যদিকে চেন্নাইয়ের জন্য সমীকরণ তুলনামূলক সহজ। জিতলেই প্লে-অফ, হারলেও থাকবে সুযোগ। বেঙ্গালুরুকে শর্ত পূরণ করতে না দিলেই প্লে-অফের টিকিট ধরা দেবে তাদের।

আজ (শনিবার) বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৮টায় তাৎপর্যপূর্ণ দক্ষিণ ভারতীয় ডার্বিতে মুখোমুখি হবে বেঙ্গালুরু ও চেন্নাই।

;