তামিম-সৌম্যর সেঞ্চুরিতে বিশাল জয়



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম
প্রস্তুতি ম্যাচে শতরান পেলেন তামিম-সৌম্য

প্রস্তুতি ম্যাচে শতরান পেলেন তামিম-সৌম্য

  • Font increase
  • Font Decrease

ম্যাচ শেষে একজন বললেন-ওয়েস্ট ইন্ডিজ যদি এই ম্যাচে ৫০০ রানও করতো, তাও বিসিবি একাদশই জিততো!

বিসিবি একাদশ পুরো ম্যাচে এমন দাপুটে ব্যাটিং করেছে, যা দেখে এই মন্তব্য। ৩৩২ রানের টার্গেটকে ৫০ ওভারের ম্যাচে বিশাল টার্গেট মানতেই হবে। কিন্তু সেই বিশাল টার্গেটও ও যে বিসিবি একাদশের সামনে একেবারে ‘মামুলি’ হয়ে গেল! ৯ ওভার হাতে রেখে ৫১ রানে বিসিবি একাদশের ম্যাচ জয়ী স্কোরকার্ড যে সেই প্রমাণই দিচ্ছে! আলোর স্বল্পতায় দিনের শেষভাগে আম্পায়াররা যখন খেলা শেষ করেন তখন ডার্কওয়ার্থ লুইস মেথেডে বিসিবি একাদশ অনেক এগিয়ে। সেই ডিএল মেথেডে বিসিবি একাদশ ম্যাচ জেতে ৫১ রানের বড় ব্যবধানে।

তামিম ইকবাল সেঞ্চুরি করে বিসিবি একাদশকে ম্যাচ জয়ের পথ দেখান। আর খানিকবাদে সৌম্য সরকারের সেঞ্চুরিতে জয়ের বাকি কাজটা সহজেই সেরে ফেলে বিসিবি একাদশ। তামিম করেন ৭৩ বলে ১০৭ রান। সৌম্যর ব্যাট থেকে আসে ৮৩ বলে অপরাজিত ১০৩ রান। অর্থাৎ জয়ের টার্গেট ৩৩২ রান। এই দুজনেই মিলে করলেন ২১০ রান!

হোক না প্রস্তুতি ম্যাচ। তাতে কি? বিকেএসপিতে এই প্রস্তুতি ম্যাচে ডিএল পদ্ধতিতে ৫১ রানের বিশাল জয়ে মাশরাফির দল জানিয়ে দিলো তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজেও ওয়েস্ট ইন্ডিজের জন্য অপেক্ষা করছে কঠিন সময়।

বিকেএসপির তিন নম্বর মাঠে সকালে টসে জিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ব্যাট করে ৮ উইকেটে ৩৩১ রানের বিশাল সংগ্রহ দাড় করায়। ওপেনার সাঁই হোপ এবং মিডলঅর্ডারে রোস্টন চেজের হাফসেঞ্চুরিতে এই বড় যোগাড় দাড় করায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। শেষের দিকে ফ্যাবিয়েল অ্যালেনের ৩২ বলে ৪৮ রানের ইনিংসও বিকেএসপির মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ব্যাটিংয়ের দ্যুাতি ছড়ায়।

তবে জবাব দিতে নেমে শুরু থেকেই বিসিবি একাদশের মারমার কাটকাট ব্যাটিংয়ের সামনে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলিং চুপসে পড়ে। প্রথম পাওয়ার প্লেতে সত্যিকার অর্থেই ‘পাওয়ার’ দেখান তামিম ইকবাল। ওপেনিং জুটিতে ৮১ রান উঠলো মাত্র ৯ ওভারে। ইমরুল কায়েস ২৫ বলে ২৭ রান করে ফিরলেও তামিম ইকবার সেঞ্চুরি তুলেই মাঠ ছাড়লেন। ১৫ সেপ্টেম্বর ইনজুরিতেতে পড়ার পর এই প্রথম মাঠে নামলেন তামিম। আর নেমেই সেঞ্চুরি! মাত্র ৭০ বলে সেঞ্চুরি পুরো হয় তার। ১৩ বাউন্ডারি ও ৪ ছক্কায় ৭৩ বলে ১০৭ রান তামিম যখন ফিরে আসছেন বিসিবি একাদশ তখন ম্যাচ জয়ের শক্ত ভিত পেয়ে গেছে। সৌম্য সরকার অপরাজিত সেঞ্চুরি করে সেই ফিনিসিংটা পুরো করেন।

সকালে ৮ ওভার বল করে সৌম্য সরকার কোন সাফল্য ছাড়াই ৭২ রান খরচা করেছিলেন। ব্যাটিংয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলারদের ধুমসে পিটিয়ে সেই ক্ষোভ যেন মিটিয়ে নিলেন!

তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ আগামী ৯ ডিসেম্বর মিরপুরে মুখোমুখি হবে।

সংক্ষিপ্ত স্কোর: ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ৩৩১/৮ (৫০ ওভারে, সাঁই হোপ ৮১, পাওয়েল ৪৩, ব্রাভো ২৪, হেটমায়ার ৩৩, চেজ ৬৫, অ্যালেন ৪৮, অতিরিক্ত ২০, ওয়াইড বল ১৩, রুবেল ২/৫৫, মাশরাফি ১/৩৭, মেহেদি হাসান রানা ২/৬৫, অপু ২/৬১, শামীম পাটোওয়ারি ১/১৬)। বিসিবি একাদশ: ৩১৪/৬ (৪১ ওভারে, তামিম ১০৭, ইমরুল ২৭, সৌম্য ১০৩*, মিঠুন ৫, আরিফুল ২১, তৌহিদ ০, শামীম ৯, মাশরাফি ২২*,  চেজ ২/৫৭)। ফল: ডার্কওয়ার্থ লুইস মেথেডে বিসিবি একাদশ ৫১ রানে জয়ী।

   

‘নেভারলুজেন’ মৌসুম শেষ লেভারকুজেনের 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বেনাফিকার ৫৯ বছরের আগের রেকর্ড ভেঙে ইউরোপে কোনো ক্লাব হিসেবে টানা ৪৯ ম্যাচের রেকর্ডটি সপ্তাহখানেক আগেই গড়ে বায়ার লেভারকুজেন। পরে বুন্দেসলিগায় এর আগের ম্যাচে বোখুমকে ৫-০ গোলে উড়িয়ে প্রথম ইউরোপিয়ান ক্লাব হিসেবে অপরাজিত যাত্রা ফিফটি'র মাইলফলকটিও স্পর্শ করে তারা। রেকর্ড, কীর্তি, মাইলফলক। একের পর এক ম্যাচে এই তিনের কোনো একটি বিশেষণ যেন জুড়েই যাচ্ছে লেভারকুজেনের নামে। সেই যাত্রা বজায় থাকলো লিগের শেষ ম্যাচেও। গত রাতে অগসবুর্গকে ২–১ গোলে হারিয়েও অনন্য কীর্তিতে নিজেদের নাম তুলল ‘দ্য কোম্পানিস এলেভেন’ খ্যাত দলটি। বুন্দেসলিগার ইতিহাসে প্রথম কোনো ক্লাব লিগ শেষ করলো অপরাজিত থেকে। 

এ নিয়ে মৌসুমে সব মিলিয়ে ৫১ ম্যাচে অপরাজিত লেভারকুজেন। এতে তাদের সঙ্গে এই বিশেষণটা পুরোপুরি মানায়, বায়ার লেভারকুজেন এই মৌসুমে ‘নেভারলুজেন’। শব্দটির উৎপত্তি অবশ্য তাদের থেকেই। গত রাতে অপরাজিত মৌসুম শেষে করে নিজেদের সোশ্যাল মিডিয়ায় তারা নিজেদের নতুন ডাকনাম দিয়েছেন ‘বায়ার জিরোফোর নেভারলুজেন’। 

অবিশ্বাস্য এই মৌসুমে প্রথমবারের মতো লিগ শিরোপা জিতল লেভারকুজেন। গত রাতে নিজেদের মাঠ বে অ্যারেনায় অগসবুর্গের ম্যাচটি লেভারকুজেনের শিরোপা উদযাপনের থাকেলও লিগে পাঁচ ম্যাচ বাকি থাকতেই শিরোপা নিশ্চিত করে ফেলেছিল জাভি আলোনসোর দলটি। বাকি ম্যাচগুলো ছিল নিয়মরক্ষার। সেই ম্যাচগুলোতেও নিজেদের অপরাজিত যাত্রা ধরে রেখেই মৌসুম শেষ করলো তারা। 

এই মৌসুমেই লেভারকুজেনের সম্ভাবনা আছে নিজেদের অপরাজিত যাত্রা ৫৩-তে নিয়ে যাওয়ার। যেটি হলে তাদের নামের পাশে বসে যাবে ট্রেবল খেতাব। আগামী ২২ মে ইউরোপা লিগের ফাইনালের আতালান্তার বিপক্ষে নামবে লেভারকুজেনন। এর দুদিন পর ২৫ মে ডিএফবি-পোকালের (জার্মান কাপ) ফাইনালে কাইজারস্লাটার্নের বিপক্ষে লড়বে তারা।

;

ফিরলেন মেসি, জয়ে ফিরল মায়ামিও 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মেসি একাদশের বাইরে যেতে না যেতেই জয়ের যাত্রাও হাতাছাড়া হয়েছিল ইন্টার মায়ামির। লিগে টানা পাঁচ ম্যাচে দাপুটে জয়ের পর এর আগের ম্যাচে অরল্যান্ডো সিটির বিপক্ষে গোলশূন্য ড্র নিয়ে মাঠ ছেড়েছিল ফ্লোরিডার দলটি। তবে দলের সবচেয়ে বড় তারকা দলে ফিরতেই জয়টাও ফিরে পেল তারা। মেসির ফেরার ম্যাচে ডিসি ইউনাইটেডের বিপক্ষে যোগ করা সময়ে একমাত্র গোলটি করে মায়ামিকে জয় এনে দেন লিওনার্দো কাম্পানা।

এ নিয়ে লিগে টানা নয় ম্যাচে অপরাজিত থাকলো মায়ামি। এর আগে ১২ মে মন্ট্রিয়েলের বিপক্ষে ম্যাচের ৪৩তম মিনিটে চোট পান মেসি। পরে প্রথমিক চিকিৎসা নিয়ে ম্যাচের পুরো সময় খেলেছিলেন এই আর্জেন্টাইন তারকা। এমনকি অরল্যান্ডো সিটির বিপক্ষে ম্যাচের আগে করেছিলেন অনুশীলনও। তবে মেসিকে নিয়ে বাড়তি কোনো ঝুঁকি নিতে চায়নি মায়ামি। এতে নিজেদের আগের ম্যাচে মেসিকে রাখা হয়েছিল দলের বাইরে। 

মেসির চোট যে গুরুতর ছিল না তা আগেই জানিয়েছিলেন মায়ামি কোচ মার্টিনো। তবে ঘন ঘন চোটে পড়ায় বাড়তি সতর্কতা বিবেচনায় এ ম্যাচের একাদশে মেসির ফেরা নিয়ে ছিল শঙ্কা। তবে সেই শঙ্কা কাটিয়ে শেষ পর্যন্ত ম্যাচের পুরো ৯০ মিনিটই খেলেন সাবেক বার্সা ও পিএসজির এই তারকা ফরোয়ার্ড। এবং ১-০ ব্যবধানের জয় পায় মায়ামি।  

এই জয়ে এমএলএসের (মেজর লিগ সকার) ইস্টার্ন কনফারেন্সের শীর্ষস্থান ধরে রাখল মায়ামি। ১৫ ম্যাচে তাদের পয়েন্ট ৩১। এদিকে দুইয়ে থাকা সিনসিনাটির পয়েন্ট ১৪ ম্যাচে ৩০। 

;

ধোনিদের বিদায় করে প্লে-অফে কোহলির বেঙ্গালুরু



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

‘এভাবেও ফিরে আসা যায়!’। লাইনটি যেন আইপিএলের এবারের আসরের রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর জন্যই বানানো। আসরের শুরুর আট ম্যাচে কেবল একটিতে জয়। শঙ্কা জেগেছিল সবার আগে আসর থেকে বিদায়ের। প্লে-অফের সমীকরণ তখন খাতা-কলমের হিসেবেই ছিল। সেখান থেকে শেষ চারের টিকিট কাটতে হলে জিততে হতো বাকি সব। এবং সেটিই করে দেখাল কোহলি-ডু প্লেসিরা। টানা ছয় ম্যাচ জিতে প্লে-অফের শেষ টিকিটটি নিশ্চিত করলো তারা। 

গতকালের ম্যাচটিতে চেন্নাই সুপার কিংসের সামনে বেঙ্গালুরু লক্ষ্যটা দাঁড় করায় ২১৯ রানের। তবে প্লে-অফে নিজেদের জায়গা নিশ্চিত করতে ২০ ওভারে চেন্নাইকে করতে হতো ২০১ রান। সেই লক্ষ্যে শেষ ওভারের আগের আসরের চ্যাম্পিয়নদের দরকার ছিল ১৭ রান। স্ট্রাইকে ছিলেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। যশ দয়ালের প্রথম বলেই হাঁকালেন ছক্কা। মুহূর্তেই স্তব্ধ চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম। ম্যাচে মোড় ঘুরে গেল চেন্নাইয়ের দিকে। তবে পরের বলে আরও এক ছক্কা মারতে গিয়ে আউট হন ধোনি। পরে জাদেজা-শার্দুলরা ৪ বলে ১১ রানের সেই সমীকরণ মেলাতে পারলেন না। শেষ ৪ বলে দয়াল দিলেন স্রেফ ১ রান। এতে চেন্নাইয়ের সংগ্রহ থামে ১৯১ রানে। ২৭ রানে ম্যাচ জিতে নেট রান রেটের অঙ্ক মিলিয়ে শেষ চারে উঠে যায় বেঙ্গালুরু। 

ইনিংসের শুরুটা ধাক্কা দিয়েই হয়েছিল চেন্নাইয়ের। প্রথম বলেই অধিনায়ক রুতুরাজ গায়কোয়াড়কে ফেরান ম্যাক্সওয়েল। ক্যাচ নেন সেই দয়াল। জয়ের শুরুটাও যেন এই বাঁহাতি পেসারকে দিয়েই। পরে দলীয় ১৯ রানের মাথায় চেন্নাইয়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ড্যারিল মিচেলের উইকেট এবার তোলেন দয়াল। শেষের আগেও তাই শুরুটাও যেন ছিল দয়ালময়। পরে রাচিন রবীন্দ্রর দলীয় সর্বোচ্চ ৬১, আজিঙ্কা রাহানের ৩৩, জাদেজার অপরাজিত ৪২ এবং ১৩ বলে ধোনির ২৫ রানের ইনিংসের প্রচেষ্টাতেও প্লে-অফের সমীকরণের ১০ রান আগে এসে থামল চেন্নাই। এতে আগের আসরের চ্যাম্পিয়নরা এবার বিদায় নিল গ্রুপপর্ব থেকেই। 

এর আগে ব্যাটে নেমে টপ-অর্ডারদের দলীয় পারফর্মে বড় সংগ্রহ পায় বেঙ্গালুরু। কোহলি ৪৭, ডু প্লেসি ৫৪, পাতিদার ৪১ এবং গ্রিন করেন ৩৮ রান। শেষে এসে ৫ বলে ম্যাক্সওয়েলের ১৬ এবং ৬ বলে কার্তিকের ১৪ রানের ক্যামিওতে ৫ উইকেটে ২১৮ রানের সংগ্রহের পোঁছায় স্বাগতিকরা।  

শুরুর সেই ক্যাচ ছাড়াও দয়াল নেন স্বাগতিকদের হয়ে সর্বোচ্চ ২ উইকেট। আগের আসরে তিনি খেলেছিলেন গুজরাট টাইটান্সের হয়ে। সেবার কলকাতার রিঙ্কু সিংয়ের কাছে টানা পাঁচ ছক্কা খেয়ে ম্যাচ হারিয়ে বেশ সমালোচিত হয়েছিলেন এই বাঁহাতি পেসার। তবে এবার তার ওপর ভরসা রাখে বেঙ্গালুরু। এবং তার সবচেয়ে বড় প্রতিদান তিনি যেন দিলেন আসরের গ্রুপপর্বে নিজেদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচটিতে।

;

প্রিমিয়ার লিগে শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচ আজ



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা নির্ধারিত হবে আজ। যেখানে ভিন্ন ভিন্ন ম্যাচে লড়বে ম্যানচেস্টার সিটি ও আর্সেনাল। এ দুটি দলই আছে শিরোপার রেসে। এছাড়াও আইপিএলের লিগ পর্বের শেষ দিনও আজ।

আইপিএল
হায়দরাবাদ-পাঞ্জাব
বিকেল ৪টা, টি স্পোর্টস ও গাজী টিভি

রাজস্থান-কলকাতা
রাত ৮টা, টি স্পোর্টস ও গাজী টিভি

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ
ম্যান সিটি-ওয়েস্ট হাম
রাত ৯টা, স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ২, র‍্যাবিটহোল
আর্সেনাল-এভারটন
রাত ৯টা, স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ১, র‍্যাবিটহোল

লা লিগা
বার্সেলোনা-ভায়েকানো
রাত ১১টা, র‍্যাবিটহোল

ভিয়ারিয়াল-রিয়াল মাদ্রিদ
রাত ১১টা, র‍্যাবিটহোল

ফ্রেঞ্চ লিগ আঁ
মেস-পিএসজি
রাত ১টা, র‍্যাবিটহোল

;