ঘরের মাঠে সবচেয়ে বড় হার দেখল রিয়াল



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
রিয়ালের মাঠে রিয়ালকেই উড়িয়ে দিল সিএসকেএ মস্কো

রিয়ালের মাঠে রিয়ালকেই উড়িয়ে দিল সিএসকেএ মস্কো

  • Font increase
  • Font Decrease

নিজেদের মাঠে একেবারে নীচের সারির দলটিও চ্যালেঞ্জ জানায় ফেভারিটদের। এমন কী অনেক সময় হারিয়েও দেয়। কিন্তু রিয়াল মাদ্রিদের মতো জায়ান্ট বিস্ময়কর এক রাত দেখল বুধবার। শুধু হারই নয়, সিএসকেএ মস্কোর কাছে বিধ্বস্ত হয়েছে ১৩বারের ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নরা। আগেই উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের নকআউট পর্ব নিশ্চিত করলেও এমন হার মেনে নিতে পারছেন না ভক্তরা।

টানা তিনবার চ্যাম্পিয়ন রিয়ালকে ০-৩ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে সিএসকেএ মস্কো। ইউরোপিয়ান ফুটবলে নিজেদের মাঠে তাদের এটিই সবচেয়ে বড় হার। প্রথম লেগে রাশিয়ার এই ক্লাবটির কাছে ০-১ গোলে হেরেছিল সান্টিয়াগো বার্নাব্যুর ক্লাবটি।

ইতিহাস জানাচ্ছে-গত দশ বছরে প্রথম দল হিসেবে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের গ্রুপ পর্বে রিয়ালকে দুই লেগেই হারানো প্রথম দল সিএসকেএ মস্কো। ২০০৮-০৯ মৌসুমে তাদের এমন লজ্জায় ডুবিয়েছিল ইতালিয়ান জায়ান্ট জুভেন্টাস।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Dec/13/1544678733973.jpg

অবশ্য বুধবার রাতে আনুষ্ঠানিকতা রক্ষার ম্যাচে সেরা একাদশে কোচ সান্টিয়াগো সোলারি রাখেন নি লুকা মডরিচ, গ্যারাথ বেলের মতো তারকা ফুটবলারকে। তারপরও এমন হার বিস্ময়কর!

যদিও খেলার ২৩তম মিনিটে এগিয়ে যেতে পারতো রিয়াল। কিন্তু সুযোগটা কাজে লাগাতে পারেন নি ভিনিসিউস জুনিয়র। এরপরই মার্কো আসেনসিওর শট লাগে ক্রসবারে লেগে ফিরে আসলে হতাশায় পুঁড়ে সমর্থকরা। ২৫তম মিনিটে গোলের সুযোগ হাতছাড়া করেন করিম বেনজেমা।

রিয়াল যখন আক্রমণের মেজাজে তখনই স্রোতের বিপরীতে এগিয়ে যায় মস্কোর ক্লাবটি। ৩৭তম মিনিটে সতীর্থ আর্নর সিগুর্দসনের পাস থেকে বল পেয়ে গোল করেন ফিওদোর চালোভ (১-০)।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Dec/13/1544678767013.jpg

সেই গোলের রেশ না কাটতেই ফের পিছিয়ে পড়ে রিয়াল। ৪৩তম মিনিটে জর্জিও শেনিকভের ভলি আশ্রয় নেয় স্বাগতিকদের জালে (২-০)।

এরপর ম্যাচে ফিরতে অনেকট চেষ্টাই করেন সোলারি। বেনজেমাকে উঠিয়ে গ্যারেথ বেল ও মার্কোস লরেন্তেকে তুলে টনি ক্রুসকে মাঠে নামান কোচ। কিন্তু গোলের দেখা মিলেনি। বরং ৭৩তম মিনিটে আরো এগিয়ে যায় মস্কো। আর্নর সিগুর্দসন দলের হয়ে তিন নম্বর গোলটি করেন।

তবে মনে রাখার মতো এই জয়ের আগেই নকআউট পর্বে উঠার সম্ভাবনা শেষ হয়ে গেছে সিএসকেএ মস্কোর। জি গ্রুপে ৬ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট নিয়ে চ্যাম্পিয়ন রিয়াল মাদ্রিদ। ৯ পয়েন্ট নিয়ে তাদের সঙ্গী এএস রোমা।

   

টি-টোয়েন্টিতে চাপ বেশি, সেটিই উপভোগ করেন মুস্তাফিজ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আধুনিক ক্রিকেটে ব্যাটিং ঝড়ের টি-টোয়েন্টিতে এখন চাপটা যে বোলারদের সবচেয়ে বেশি তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। আগে বোলিং পেলে ব্যাটারদের কমে আটকানোর চাপ, পরে বোলিং করলে  ব্যাটাররা যেন সেই লক্ষ্য ছুঁতে না পারে সেই চাপ। সম্প্রতিই আইপিএলের ব্যাটিং ঝড়ের হাত থেকে বোলারদের বাঁচাতে আকুতি জানিয়েছিলেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। বোলারদের এমন চাপের বিষয়টিকে সায় দিলেন মুস্তাফিজুর রহমানও। তবে সেই চাপ বেশ উপভোগ করেন তিনি এবং এই কারণেই টি-টোয়েন্টি ফরম্যাট তার সবচেয়ে পছন্দের। 

সামনেই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। এর আগে টুর্নামেন্টটির সহ-আয়োজক দেশ যুক্তরাষ্ট্রের কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে তাদের মাঠে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ইতিমধ্যেই দেশটিতে অবস্থান করছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নবম এই আসরে নিজেদের লক্ষ্য নিয়ে ‘গ্রিন রেড স্টোরি’ শিরোনামে বিশেষ সাক্ষাৎকার প্রকাশ করেছে বিসিবি। সেখানেই নিজের লক্ষ্য নিয়ে কথা বোলার সময় মুস্তাফিজ জানান কেন এই ফরম্যাটই তার সবচেয়ে পছন্দের। 

বিশেষ সেই সাক্ষাৎকারে মুস্তাফিজ বলেন, ‘ভালো লাগার প্রসঙ্গ এলে আমি টি-টোয়েন্টিটা বেশি পছন্দ করি। এই সংস্করণে চাপটা বেশি। এ কারণেই মনে হয় আমার ভালো লাগে। আমি চাপটা অনেক উপভোগ করি।’

জাতীয় দলের দায়িত্ব ফেরার আগে দেশের একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে এবার আইপিএলে খেলেছেন মুস্তাফিজ। সেখানে বিশ্বের নামীদামী সব খেলোয়াড়, কোচদের কাছে স্বাভাবিকভাবেই শিখেছেন অনেক কিছু। সেসব অনায়াসেই জাতীয় দলের বাকি পেসারদের সঙ্গে ভাগাভাগি করে নিতে চান তিনি। এবং দেশের পেস আক্রমণ নিয়ে বেশ আশাবাদী এই বাঁহাতি পেসার। ‘আমাদের যে পেস বোলাররা আছে- তাসকিন, শরিফুল, সাইফউদ্দিন ( বিশ্বকাপ দলে নেই), হাসান মাহমুদ। আমি যেটুকু শিখেছি, সেগুলো ওদের সঙ্গে ভাগাভাগি করব। এতে যদি আমাদের আরেকটু উন্নতি হয়।’ 

;

আসরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে মুস্তাফিজকে মিস করেছে চেন্নাই 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আগের আসরের চ্যাম্পিয়ন চেন্নাই সুপার কিংস এবার বিদায় নিল প্লে-অফের আগেই। গতকালের প্লে-অফ নির্ধারণী ম্যাচে রয়্যাল চ্যালেজার্স বেঙ্গালুরুর বিপক্ষে জয়ের জন্য ২১৯ রানের বিশাল লক্ষ্য পায় চেন্নাই। তবে শেষ চারে পৌঁছাতে হলে ম্যাচটিতে ২০১ রান তুললেই হতো। তবে চেন্নাই শেষ পর্যন্ত থামল আরও ১০ রান আগে, ১৯১ রানে। এতে ২৭ রানের জয়ে শেষ চারে উঠে যায় বেঙ্গালুরু। 

গতকালের ম্যাচটিতে চেন্নাইয়ের পেসাররা ছিলেন বেশ খরুচে। পেসারদের মধ্যে এদিন সবচেয়ে কম ইকোনমি ছিল তুষার দেশপান্ডের, সেটিও ১২ দশমিক ২৫। এতেই আসরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে মুস্তাফিজুর রহমানকে মিস করেছেন চেন্নাই অধিনায়ক রুতুরাজ গায়কোয়াড়। আসরের শুরু থেকেই চোটের কারণে একাধিক ক্রিকেটারকে পায়নি। যার প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়েছে পেস বিভাগে। এতে এর আগেও নিজেদের পেস আক্রমণে মুস্তাফিজের অভাবের কথা জানিয়েছিলেন চেন্নাই অধিনায়ক। 

ম্যাচ শেষের পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে রুতুরাজ বলেন, ‘চোটের কারণে কনওয়ে নেই, পাশাপাশি - পাথিরানাও ইনজুরিতে পড়েছিল। তবে আমরা ফিজকে বেশি মিস করেছি। কেননা, স্কোয়াডের ভারসাম্য রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়েছিল। তবে এই জিনিসগুলো স্বাভাবিক। আমার কাছে ব্যক্তিগত মাইলফলকগুলো খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ নয়। আমরা এখানে জিততে পারিনি, তাই আমি কিছুটা হতাশ।’ 

এদিন পেসারদের মধ্যে সবচেয়ে খরুচে ছিলেন শার্দুল ঠাকুর। ৪ ওভারে দিয়েছেন ৬১ রান। এদিকে সিমারজিত সিং ১ ওভার করেই দিয়েছেন ১৯ রান। তবে স্পিনাররা ছিলেন দারুণ ছন্দে। মিচেল সান্টনার ৪ ওভারে ২৩ রান দিয়ে নিয়েছেন এক উইকেট। এদিকে মাহিশ থিকশানা কোনো উইকেট না পেলেও ৪ ওভার বল করে দিয়েছেন ২৫ রান। এতে স্পিনারদের প্রশংসা করে রুতুরাজ আরও বলেন, ‘এটি একটি ভালো উইকেট ছিল। বিশেষ করে স্পিনারদের জন্য। মৌসুমে ১৪ ম্যাচের সাতটিতে জয় পাওয়ায় আমি বেশ খুশি।’ 

চেন্নাইয়ের হয়ে সবশেষ ১মে পাঞ্জাব কিংসের বিপক্ষে খেলে জাতীয় দলের দায়িত্বে দেশে ফেরেন মুস্তাফিজ। আইপিএলের এবারের আসরে ৯ ম্যাচ খেলে ১৪ উইকেট নেন এই বাঁহাতি পেসার। যা এক আসরে তার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। এর আগে নিজের আইপিএল অভিষেক মৌসুমে ২০১৬ সালে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের হয়ে ১৬ ম্যাচে ১৭টি উইকেট নিয়েছিলেন মুস্তাফিজ।  

;

‘নেভারলুজেন’ মৌসুম শেষ লেভারকুজেনের 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বেনাফিকার ৫৯ বছরের আগের রেকর্ড ভেঙে ইউরোপে কোনো ক্লাব হিসেবে টানা ৪৯ ম্যাচের রেকর্ডটি সপ্তাহখানেক আগেই গড়ে বায়ার লেভারকুজেন। পরে বুন্দেসলিগায় এর আগের ম্যাচে বোখুমকে ৫-০ গোলে উড়িয়ে প্রথম ইউরোপিয়ান ক্লাব হিসেবে অপরাজিত যাত্রা ফিফটি'র মাইলফলকটিও স্পর্শ করে তারা। রেকর্ড, কীর্তি, মাইলফলক। একের পর এক ম্যাচে এই তিনের কোনো একটি বিশেষণ যেন জুড়েই যাচ্ছে লেভারকুজেনের নামে। সেই যাত্রা বজায় থাকলো লিগের শেষ ম্যাচেও। গত রাতে অগসবুর্গকে ২–১ গোলে হারিয়েও অনন্য কীর্তিতে নিজেদের নাম তুলল ‘দ্য কোম্পানিস এলেভেন’ খ্যাত দলটি। বুন্দেসলিগার ইতিহাসে প্রথম কোনো ক্লাব লিগ শেষ করলো অপরাজিত থেকে। 

এ নিয়ে মৌসুমে সব মিলিয়ে ৫১ ম্যাচে অপরাজিত লেভারকুজেন। এতে তাদের সঙ্গে এই বিশেষণটা পুরোপুরি মানায়, বায়ার লেভারকুজেন এই মৌসুমে ‘নেভারলুজেন’। শব্দটির উৎপত্তি অবশ্য তাদের থেকেই। গত রাতে অপরাজিত মৌসুম শেষে করে নিজেদের সোশ্যাল মিডিয়ায় তারা নিজেদের নতুন ডাকনাম দিয়েছেন ‘বায়ার জিরোফোর নেভারলুজেন’। 

অবিশ্বাস্য এই মৌসুমে প্রথমবারের মতো লিগ শিরোপা জিতল লেভারকুজেন। গত রাতে নিজেদের মাঠ বে অ্যারেনায় অগসবুর্গের ম্যাচটি লেভারকুজেনের শিরোপা উদযাপনের থাকেলও লিগে পাঁচ ম্যাচ বাকি থাকতেই শিরোপা নিশ্চিত করে ফেলেছিল জাভি আলোনসোর দলটি। বাকি ম্যাচগুলো ছিল নিয়মরক্ষার। সেই ম্যাচগুলোতেও নিজেদের অপরাজিত যাত্রা ধরে রেখেই মৌসুম শেষ করলো তারা। 

এই মৌসুমেই লেভারকুজেনের সম্ভাবনা আছে নিজেদের অপরাজিত যাত্রা ৫৩-তে নিয়ে যাওয়ার। যেটি হলে তাদের নামের পাশে বসে যাবে ট্রেবল খেতাব। আগামী ২২ মে ইউরোপা লিগের ফাইনালের আতালান্তার বিপক্ষে নামবে লেভারকুজেনন। এর দুদিন পর ২৫ মে ডিএফবি-পোকালের (জার্মান কাপ) ফাইনালে কাইজারস্লাটার্নের বিপক্ষে লড়বে তারা।

;

ফিরলেন মেসি, জয়ে ফিরল মায়ামিও 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মেসি একাদশের বাইরে যেতে না যেতেই জয়ের যাত্রাও হাতাছাড়া হয়েছিল ইন্টার মায়ামির। লিগে টানা পাঁচ ম্যাচে দাপুটে জয়ের পর এর আগের ম্যাচে অরল্যান্ডো সিটির বিপক্ষে গোলশূন্য ড্র নিয়ে মাঠ ছেড়েছিল ফ্লোরিডার দলটি। তবে দলের সবচেয়ে বড় তারকা দলে ফিরতেই জয়টাও ফিরে পেল তারা। মেসির ফেরার ম্যাচে ডিসি ইউনাইটেডের বিপক্ষে যোগ করা সময়ে একমাত্র গোলটি করে মায়ামিকে জয় এনে দেন লিওনার্দো কাম্পানা।

এ নিয়ে লিগে টানা নয় ম্যাচে অপরাজিত থাকলো মায়ামি। এর আগে ১২ মে মন্ট্রিয়েলের বিপক্ষে ম্যাচের ৪৩তম মিনিটে চোট পান মেসি। পরে প্রথমিক চিকিৎসা নিয়ে ম্যাচের পুরো সময় খেলেছিলেন এই আর্জেন্টাইন তারকা। এমনকি অরল্যান্ডো সিটির বিপক্ষে ম্যাচের আগে করেছিলেন অনুশীলনও। তবে মেসিকে নিয়ে বাড়তি কোনো ঝুঁকি নিতে চায়নি মায়ামি। এতে নিজেদের আগের ম্যাচে মেসিকে রাখা হয়েছিল দলের বাইরে। 

মেসির চোট যে গুরুতর ছিল না তা আগেই জানিয়েছিলেন মায়ামি কোচ মার্টিনো। তবে ঘন ঘন চোটে পড়ায় বাড়তি সতর্কতা বিবেচনায় এ ম্যাচের একাদশে মেসির ফেরা নিয়ে ছিল শঙ্কা। তবে সেই শঙ্কা কাটিয়ে শেষ পর্যন্ত ম্যাচের পুরো ৯০ মিনিটই খেলেন সাবেক বার্সা ও পিএসজির এই তারকা ফরোয়ার্ড। এবং ১-০ ব্যবধানের জয় পায় মায়ামি।  

এই জয়ে এমএলএসের (মেজর লিগ সকার) ইস্টার্ন কনফারেন্সের শীর্ষস্থান ধরে রাখল মায়ামি। ১৫ ম্যাচে তাদের পয়েন্ট ৩১। এদিকে দুইয়ে থাকা সিনসিনাটির পয়েন্ট ১৪ ম্যাচে ৩০। 

;