সাইফুদ্দিনের কৃতিত্বে কুমিল্লা শীর্ষে, ঢাকা বড় বিপদে!



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম, সিলেট
সাইফউদ্দিনের পেসে নাটকীয় জয় কুমিল্লার

সাইফউদ্দিনের পেসে নাটকীয় জয় কুমিল্লার

  • Font increase
  • Font Decrease

৩৬ বলে চাই ৪৬ রান। উইকেটে ব্যাট হাতে কাইরন পোলার্ড ও আন্দ্রে রাসেল। যাদের কাছে এই টার্গেট নেহাতই নস্যি!

কিন্তু সেই সহজ টার্গেটই পার করতে পারলো না ঢাকা ডায়নামাইটস। ব্যাটিংয়ে বিষ্ফোরণ না, উল্টো ফিউজ হয়ে গেল ডায়নামাইটস! শেষ বলে গড়ানো ম্যাচে কুমিল্লা নাটকীয় কায়দায় জিতলো ১ রানে।

এই জয়ের সুবাদে কুমিল্লা চলতি টুর্নামেন্টে ১৬ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে উঠে এলো। আর টুর্নামেন্টে টিকে থাকতে হলে ঢাকার কষ্টকর অপেক্ষা আরো বাড়লো। শেষ ম্যাচে খুলনা টাইটানসের বিপক্ষে ঢাকার জয় ছাড়া কোন বিকল্প নেই।

ম্যাচের শেষের দিকে ঢাকার অলরাউন্ডার আন্দ্রে রাসেল একটা শেষ চেষ্টা করেছিলেন। শেষ ওভারে ম্যাচ জিততে ঢাকার প্রয়োজন দাড়ালো ১৩ রান। পঞ্চম বলে রাসেল ছক্কা হাঁকালেন। শেষ বলে চাই আরেকটা ছক্কা। এবার জিতলেন মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন। ম্যাচের শেষ বলে সাইফুদ্দিন তার ক্যারিয়ারের সেরা ইর্য়কার করলেন। সেই ইয়র্কার সামাল দিতে না পেরে মাটিতেই পড়ে গেলেন রাসেল। বল তার ব্যাট ও প্যাডে লেগে ফাইন লেগ দিয়ে গড়িয়ে অবশ্য বাউন্ডারির দড়ি স্পর্শ করলো; চার। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ম্যাচ জিতলো ন্যূনতম ব্যবধানে; ১ রানে!

এই ম্যাচ যে শেষ ওভারের জন্য এত আমেজ জমিয়ে রেখেছিলো কে জানতো? শেষের পাঁচ ওভারের সময় ম্যাচ ঢাকার দিকেই হেলে ছিলো। কিন্তু ১৬ নম্বর ওভারে আফ্রিদি এসে মোড় ঘুরিয়ে দিলেন। সেই ওভারটা মেডেন নিলেন। পরের ওভারের প্রথম চার বলে সাইফুদ্দিনও কোন রান দিলেন না। সেই সঙ্গে তুলে নিলেন পোলার্ডকে। ওয়াহাব রিয়াজের শেষ ওভারে আন্দ্রে রাসেল ক্যাচ তুলেন। কিন্তু সেটা ছিলো ওভারস্টেপিংয়ে নো বল! সেই ওভারে অবশ্য শুভাগত হোমকে আউট করে ওয়াহাব রিয়াজ দুঃখ ভোলেন।

তারপর শেষ ওভারে হিসেব। ৬ বলে চাই ১৩ রান।

প্রথম বলে রুবেল হোসেন এলবিডব্লু। দ্বিতীয় বলে শাহাদাত কোনমতে একটা রান নিয়ে প্রান্ত বদল করেন। স্ট্রাইকে আসেন রাসেল। তৃতীয় বলে কোন রান হলো না। চতুর্থ বলেও কোন রান নিতে পারলেন না রাসেল। শেষ দুই বলে জিততে প্রয়োজন তখনো ১২ রানের। পঞ্চম বলটা ওয়াইড লংঅফের ওপর দিকে বটম হ্যান্ড শটে রাসেল ছক্কা হাঁকান। টার্গেট দাড়ালো ১ বলে জিততে চাই ৬ রান। শেষের বলে সাইফুদ্দিনের ইয়র্কার থেকে ৪ রানের বেশি নিতে পারলেন না রাসেল। টান টান উত্তেজনায় ঠাসা লো-স্কোরের ম্যাচ কুমিল্লা জিতলো ১ রানে।

৪ ওভারে ২২ রানে ৪ উইকেট শিকারি মোহাম্মদ সাইফুদ্দিনই এই ম্যাচের নায়ক।

এর আগে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নামা কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স পাওয়ার প্লে’তে ২ উইকেটে ৪৭ রান তুললো। খুব মন্দ কিছু নয়। কিন্তু মন্দের শুরু যে মুলত এরপরই! স্কোরে আর মাত্র ১৭ রান যোগ হতেই তামিম ইকবাল, শামসুর রহমান ও অধিনায়ক ইমরুল কায়েস ডাগআউটে ফিরে এলেন। আফ্রিদি পরিস্থিতি বুঝে ব্যাট করার চেষ্টা চালান। কিন্তু তিনিও সফল হতে পারেননি। দলের রান তিন অংকে তখনো পৌছায়নি, অথচ কুমিল্লার ৯ উইকেট হাওয়া! মাঝের শেষ তিন ব্যাটসম্যান; আফ্রিদি, তিসারা পেরেইরা, সাইফুদ্দিনও ব্যর্থ। এই মৌসুমে দ্বিতীয়বারের মতো একশ’র নিচে গড়িয়ে পড়ার আশঙ্কায় কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। দলকে সেই শঙ্কা থেকে উদ্ধার করেন লেজের সারির দুই ব্যাটসম্যান; মেহেদি হাসান ও ওয়াহাব রিয়াজ। নয় নম্বরে ব্যাট করতে নেমে মেহেদি ১ ছক্কা ও ২ বাউন্ডারিতে ১৫ বলে ২০ রান করেন। ওয়াহাব রিয়াজ ২ ছক্কায় ১২ বলে ১৬ রান তুলে নেন। দলের ১২৭ রানের সঞ্চয়ে ওপেনিংয়ে তামিমের ৩৮, মাঝে আফ্রিদির ১৮ এবং শেষে মেহেদি এবং ওয়াহাবের ব্যাটিং ছাড়া কুমিল্লার বাকি সব ব্যাটসম্যান এই ম্যাচে ভয়াবহভাবে ফেল!

আর ঢাকা ডায়মাইটসের হয়ে ম্যাচে বোলিংয়ে সবচেয়ে বেশি নম্বর পাচ্ছেন রুবেল হোসেন। ম্যাচে নিজের চতুর্থ বলেই এনামুল হক বিজয়কে শূন্য রানে ফিরিয়ে দেন রুবেল। শূন্য রানে আউট হওয়া এখন এনামুলের জন্য নতুন কিছু নয়। চলতি টুর্নামেন্টে সবচেয়ে বেশি তিনবার তিনি ম্যাচে কোন রান না করেই ফিরলেন।

মিরপুরের স্পিন সহায়ক স্লো উইকেটে সাকিব ও নারিনও দুটি করে উইকেট শিকার করেন। তবে এই ম্যাচের একাদশে পেসার শাহাদাত হোসেনকে নেয়াটা ছিল ঢাকার বড় ভুল। ম্যাচের প্রথম ওভারে শাহাদাত ভুলেভরা বোলিং করে ১২ রান দেন। সেটাই ম্যাচে তার প্রথম ও শেষ ওভার। সাকিব ভুলটা শুধরাতে শাহাদাতের হাতে আর বলই দিলেন না!

সংক্ষিপ্ত স্কোর: কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স: ১২৭/১০ (২০ ওভারে, তামিম ৩৮, আফ্রিদি ১৮, মেহেদি ২০, ওয়াহাব ১৬, রুবেল ৪/৩০, সাকিব ২/২৩, নারিন ২/২৫, শুভগত ১/১৪)। ঢাকা ডায়নামাইটস: ১২৬/৯ (২০ ওভারে, মিজানুর ১৬, নারিন ২২, পোলার্ড ৩৪, রাসেল ৩০, সাইফুদ্দিন ৪/২২, মেহেদি হাসান ২/২২)। ফল: কুমিল্লা ১ রানে জয়ী। ম্যাচ সেরা: মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন।

   

মৌসুম সেরার পুরস্কার জিতলেন ফোডেন-পালমার



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের চলতি মৌসুমের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছেন ম্যানচেস্টার সিটির ফিল ফোডেন। সেরা উদীয়মান ফুটবলারের পুরস্কার উঠেছে চেলসির কোল পালমারের হাতে।

চলতি মৌসুমে দুর্দান্ত ছন্দে রয়েছেন ফোডেন। এখন পর্যন্ত ১৭ গোল করার পাশাপাশি ৮ গোল সতীর্থদের দিয়ে করিয়েছেন এই ইংলিশ মিডফিল্ডার। চোটে আর অফ ফর্মে যখন সিটির অন্য ফুটবলার ভুগেছেন, তখন বহুবার দলের ত্রাতা হিসেবে হাজির হয়েছেন তিনি।

মৌসুমসেরা খেলোয়াড়ের খেতাব জিততে ফোডেন পেছনে ফেলেছেন ক্লাব সতীর্থ আর্লিং হালান্ড, আলেক্সান্দার আইসাক, মার্টিন ওডেগার্ড, কোল পালমার, ডেকলান রাইস, ভার্জিল ফন ডাইক ও ওলি ওয়াটকিন্সকে।

অন্যদিকে সেরা উদীয়মানের খেতাব জেতা কোল পালমার গোল এবং অ্যাসিস্টের দিক দিয়ে ফোডেনের চেয়েও এগিয়ে। প্রিমিয়ার লিগের চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত ২২ গোল করেছেন, করিয়েছেন আরো ১০ গোল। কিন্তু ফোডেনের দল সিটি যেখানে টানা চতুর্থবার শিরোপা জয়ের দ্বারপ্রান্তে, সেখানে পয়েন্ট টেবিলে কিছুটা পিছিয়ে পালমারের দল চেলসি। অনেকটা সে কারণেই হয়ত মৌসুমসেরার পুরস্কার হাত ফসকে গেছে তার, সন্তুষ্ট থাকতে হচ্ছে সেরা উদীয়মানের খেতাব নিয়ে।

;

মেসির মতো যুক্তরাষ্ট্রের লিগে খেলবেন সাকিবও!



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লিওনেল মেসিকে নিয়ে সাকিব আল হাসানের পাগলামি একটু বেশিই। একটা উদাহরণ দিলে বিষয়টা পরিষ্কার হবে- একবার কোনো এক সাক্ষাৎকারে সাকিবকে প্রশ্ন করা হয়েছিলো, যদি চাঁদে চান তাহলে কাকে সঙ্গে নিতে চাইবেন? উত্তরে স্ত্রী শিশিরের নাম নেয়া যাবে না, সে শর্ত জুড়ে দেয়া ছিল। সাকিব উত্তর করেছিলেন, লিওনেল মেসি। 

সাকিবের মেসিপ্রীতি নতুন কিছু নয়। আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ জয়ের পর সাকিবকে ঢাকার রাস্তায় আনন্দে মেতে উঠতেও দেখা গিয়েছিলো। মেসির আর্জেন্টিনার কিংবা বার্সার জার্সি গায়ে দেওয়া ছবিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অহরহ। জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের মধ্যে ফুটবলে সবচাইতে পটু হিসেবে খ্যাতি রয়েছে তার।

এবার মেসির পথেই হাঁটছেন সাকিব। না, মেসির মতো ফুটবলার বনে যাচ্ছেন না বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। তবে দুজনের গন্তব্য কিছু সময়ের জন্য এক হয়ে যাচ্ছে। একজন আমেরিকায় পাড়ি জমিয়েছেন, আরেকজন আমেরিকায় আছেন বিশ্বকাপ উপলক্ষ্যে। তবে যে জায়গায় মিল সেটা ক্লাব।

দীর্ঘদিন কলকাতা নাইট রাইডার্সে খেলা সাকিব আল হাসান এবার খেলবেন, আমেরিকার মেজর লিগ ক্রিকেটের লস অ্যাঞ্জেলস নাইট রাইডার্সে। মেজর লিগ ক্রিকেটের (এমএলসি) দ্বিতীয় মৌসুমের জন্য শাহরুখ খানের দলের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন সাকিব।

২০১১ সালে কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে হয়ে প্রথমবার আইপিএল খেলেন সাকিব। ২০১২ এবং ২০১৪ তে ভূমিকা রেখেছিলেন আইপিএল জয়ে। ২০১৭ পর্যন্ত ছিলেন কেকেআরে। ২০২১-এও দলকে নিয়েছিলেন ফাইনালে। সবশেষ ২০২৩ সালেও তাকে কিনেছিলো কেকেআর। যদিও পরে নাম প্রত্যাহার করেন৷

;

ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় ইস্যুতে বিস্ফোরক কোহলি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএলে ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় নীতির পক্ষে-বিপক্ষে কথা চালাচালি হচ্ছে বেশ। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) সচিব জয় শাহ ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় নীতির পক্ষে সাফাই গেয়েছেন। তবে বিপরীত মেরুতে অবস্থান করছেন ভারতের বর্তমান অধিনায়ক রোহিত শর্মা। এবার রোহিতের সুরে সুর মেলালেন ভারতের কিংবদন্তি ব্যাটার বিরাট কোহলিও।

ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় নীতির কারণে ‘খেলার ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে’ বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের সাবেক অধিনায়ক কোহলি। ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় ইস্যুতে নিজের অবস্থান ব্যক্ত করে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুতে খেলা এই ক্রিকেটার জিও সিনেমার সঙ্গে আলাপে বলেন, ‘বিনোদন খেলার একটা অংশ, তবে খেলায় এখন কোনো ভারসাম্য নেই। ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড়ের নিয়ম খেলার ভারসাম্য নষ্ট করছে। শুধু আমি-ই নই, অনেকেই এমনটা মনে করছে।’

গত মাসে এক পডকাস্টে ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় নীতি নিয়ে চাঁছাছোলা মন্তব্য করেন রোহিতও, ‘আমি এটার সমর্থক নই। অলরাউন্ডার ক্ষতি করছে এই নিয়ম। ক্রিকেট ১১ জনের খেলা, ১২ জনের নয়।’

কোহলি আশা করছেন, শিগগিরই আইপিএলে ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড়ের নিয়ম বাতিল করবে বিসিসিআই। ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড়ের নীতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছিলেন জয় শাহ। এতে আশার আলো দেখছেন কোহলি, ‘জয় (শাহ) ভাই বলেছেন যে, তারা এটা পর্যালোচনা করছে। আমি নিশ্চিত পর্যালোচনার পর তারা এমন সিদ্ধান্ত নেবেন, যার মাধ্যমে খেলায় ভারসাম্য ফিরে আসবে।’

;

কোহলি-ধোনিদের বাঁচামরার ম্যাচে বাগড়া দিতে পারে বৃষ্টি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে বাঁচামরার ম্যাচে মুখোমুখি চেন্নাই সুপার কিংস ও রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। প্লে-অফের চার দলের মধ্যে তিন দল নিশ্চিত হয়ে গেছে। এই দুই দলের মধ্যে যেকোনো একটি আজ চতুর্থ দল হিসেবে প্লে-অফে পা রাখবে।

কিন্তু এমন মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের সময় বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে বেঙ্গালুরুতে। ভারতের আবহাওয়া বিভাগ জানাচ্ছে, ম্যাচের সময় বৃষ্টির সম্ভাবনা ৬০ ভাগ। চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম যেখানে অবস্থিত, সেই মধ্য বেঙ্গালুরুতে বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে তারা।

বৃষ্টিতে যদি ম্যাচ ভেসে যায়, সেক্ষেত্রে কপাল পুড়বে বেঙ্গালুরুর, প্লে-অফে চলে যাবে চেন্নাই। আর যদি বৃষ্টির চোখরাঙানি ডিঙিয়ে খেলা মাঠে গড়ায় সেক্ষেত্রে বেঙ্গালুরুর সামনে সমীকরণ অনেকটা এরকম-আগে ব্যাট করলে ১৮ রানে জিততে হবে আর পরে ব্যাট করলে চেন্নাইয়ের দেয়া লক্ষ্য তাড়া করতে হবে ১১ বল হাতে রেখে। মানে কোহলিদের শুধু জিতলেই চলবে না, জিততে হবে এই দুটি শর্তের যেকোনো একটি পূরণ করে।

অন্যদিকে চেন্নাইয়ের জন্য সমীকরণ তুলনামূলক সহজ। জিতলেই প্লে-অফ, হারলেও থাকবে সুযোগ। বেঙ্গালুরুকে শর্ত পূরণ করতে না দিলেই প্লে-অফের টিকিট ধরা দেবে তাদের।

আজ (শনিবার) বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৮টায় তাৎপর্যপূর্ণ দক্ষিণ ভারতীয় ডার্বিতে মুখোমুখি হবে বেঙ্গালুরু ও চেন্নাই।

;